অনলাইন ডেস্ক
নেতৃত্বের ব্যাপারে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) হাতে এখন অনেক বিকল্প। ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ দলের নিয়মিত অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত এ মুহূর্তে সম্পূর্ণ ফিট। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরতে তিনি পুরোপুরি তৈরি। সিলেটে এনসিএল টি-টোয়েন্টি লিগে খেলে ভালোভাবে ঝালিয়েও নিয়েছেন। কিন্তু আগামী দেড় মাসে বাংলাদেশের কোনো ম্যাচ নেই। জানুয়ারিতে বিপিএল। ফেব্রুয়ারিতে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি দিয়েই হয়তো শান্ত বাংলাদেশ দলে ফিরবেন। আগামী কিছুদিনে নাটকীয় কিছু না ঘটলে তাঁর নেতৃত্বেই বাংলাদেশ খেলতে যাবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি।
মাঝে তাঁর অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেওয়ার গুঞ্জন চাউর হলেও ৫০ ওভারের ক্রিকেটে শান্তকে এখনো দলের সেরা অধিনায়ক মনে করে বিসিবি। চোটে পড়ে ছিটকে পড়ার সিরিজেও (শারজায়, আফগানিস্তানের বিপক্ষে) দুর্দান্ত ছন্দে ছিলেন। শান্তর চোট বিসিবিকে সুযোগ করে দিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে নেতৃত্বের প্রশ্নে বিকল্প নামগুলো পরখ করে দেখার। মজার ব্যাপার, সেখানে দুই ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ আর লিটন দাস উতরে গেছেন অধিনায়কত্বের পরীক্ষায়। যদিও লিটনের ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশ্ন আছে।
সূত্র জানায়, যতই লিটন চলতি টি-টোয়েন্টি সিরিজে ভালো অধিনায়কত্ব করুন, তাঁকে ২০ ওভারের ক্রিকেটে অধিনায়ক করার পরিকল্পনা খুব একটা নেই বিসিবির। কারণ, তাঁর টি-টোয়েন্টি একাদশে থাকা নিয়েই আছে সংশয়। এমনকি শান্ত ফিট থাকলে এবার তাঁকেও এই সংস্করণে নেতৃত্ব দিতে দেখা যেত কি না সন্দেহ! শান্তরও ২০ ওভারের ক্রিকেটের ফর্ম নিয়ে প্রশ্ন আছে। এখানে আসলে বিসিবি চেয়েছিল তাওহীদ হৃদয়কে পরখ করে দেখতে।
হৃদয় এখন টি-টোয়েন্টিতে নিয়মিত মুখ। কিন্তু আকস্মিক চোটে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে তিনি আর যেতেই পারেননি। লিডারশিপ গ্রুপে বিকল্প নাম হিসেবে তাসকিন আহমেদও ছিলেন। ২৯ বছর বয়সী ফাস্ট বোলারের কাজের চাপ বিবেচনা করে হয়তো এই সফরে আর অধিনায়কত্বের ভার দিতে চাননি বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ। সেন্ট কিটসে বিসিবি সভাপতি মাঠে উপস্থিত থেকেই ওয়ানডে সিরিজ দেখেছেন। সেখানে কোচ ফিল সিমন্সের সঙ্গে আলোচনা করে অভিজ্ঞ লিটনকে দিয়েছেন টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়কত্ব করতে। টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচটি খেলার আগে লিটনকে নিয়ে সেন্ট ভিনসেন্টে সিমন্স কাল সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, ‘লিটন দুটি ম্যাচে দারুণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ও ভালো নেতৃত্ব দিয়েছে। রান না করাটা চিন্তার বিষয়, কিন্তু প্রত্যেক খেলোয়াড় প্রতিদিন রান করবে না। সবাই প্রস্তুত থাকে ভালো করতে।’
লিটন যেমনই করুন, হৃদয় ফিরলে তাঁর কাঁধেই বর্তাতে পারে টি-টোয়েন্টি দলের ভার। টি-টোয়েন্টিতে হৃদয়, ওয়ানডেতে যদি শান্তর ওপর বিসিবি আস্থা রাখে, তাহলে টেস্টে কি মিরাজ অধিনায়ক? এখানে বিসিবির নীতিনির্ধারকেরা কিছুটা দ্বিধায় আছেন। টেস্টে এখনো শান্তকে ভালো অধিনায়ক মনে করলেও ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে মিরাজের অধিনায়কত্ব মুগ্ধতা ছড়িয়েছে। দলকে তিনি সামনে থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন। মিরাজের বর্তমান টেস্ট ফর্মও দুর্দান্ত, এ বছর ৬০০+ রান ও ৩০+ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশ দলের সেরা পারফরমার তিনি। স্বয়ং বিসিবি সভাপতি সেন্ট কিটসে থাকতে সংবাদমাধ্যমে মিরাজের অধিনায়কত্বের প্রশংসা করেছেন। তবে ওয়ানডেতে মিরাজের নেতৃত্ব নিয়ে ভিন্ন আলোচনা আছে।
সব মিলিয়ে তিন অধিনায়ক নীতিতেও হাঁটতে পারে বিসিবি—টেস্টে মিরাজ, ওয়ানডেতে শান্ত আর টি-টোয়েন্টিতে হৃদয়। অধিনায়ক পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিতে বিসিবির হাতে অবশ্য পর্যাপ্ত সময় আছে। বিপিএলের পুরোটা সময়ে চিন্তাভাবনার সুযোগ তারা পাচ্ছে।
নেতৃত্বের ব্যাপারে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) হাতে এখন অনেক বিকল্প। ছবি: সংগৃহীত
বাংলাদেশ দলের নিয়মিত অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত এ মুহূর্তে সম্পূর্ণ ফিট। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরতে তিনি পুরোপুরি তৈরি। সিলেটে এনসিএল টি-টোয়েন্টি লিগে খেলে ভালোভাবে ঝালিয়েও নিয়েছেন। কিন্তু আগামী দেড় মাসে বাংলাদেশের কোনো ম্যাচ নেই। জানুয়ারিতে বিপিএল। ফেব্রুয়ারিতে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি দিয়েই হয়তো শান্ত বাংলাদেশ দলে ফিরবেন। আগামী কিছুদিনে নাটকীয় কিছু না ঘটলে তাঁর নেতৃত্বেই বাংলাদেশ খেলতে যাবে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি।
মাঝে তাঁর অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেওয়ার গুঞ্জন চাউর হলেও ৫০ ওভারের ক্রিকেটে শান্তকে এখনো দলের সেরা অধিনায়ক মনে করে বিসিবি। চোটে পড়ে ছিটকে পড়ার সিরিজেও (শারজায়, আফগানিস্তানের বিপক্ষে) দুর্দান্ত ছন্দে ছিলেন। শান্তর চোট বিসিবিকে সুযোগ করে দিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে নেতৃত্বের প্রশ্নে বিকল্প নামগুলো পরখ করে দেখার। মজার ব্যাপার, সেখানে দুই ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ আর লিটন দাস উতরে গেছেন অধিনায়কত্বের পরীক্ষায়। যদিও লিটনের ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশ্ন আছে।
সূত্র জানায়, যতই লিটন চলতি টি-টোয়েন্টি সিরিজে ভালো অধিনায়কত্ব করুন, তাঁকে ২০ ওভারের ক্রিকেটে অধিনায়ক করার পরিকল্পনা খুব একটা নেই বিসিবির। কারণ, তাঁর টি-টোয়েন্টি একাদশে থাকা নিয়েই আছে সংশয়। এমনকি শান্ত ফিট থাকলে এবার তাঁকেও এই সংস্করণে নেতৃত্ব দিতে দেখা যেত কি না সন্দেহ! শান্তরও ২০ ওভারের ক্রিকেটের ফর্ম নিয়ে প্রশ্ন আছে। এখানে আসলে বিসিবি চেয়েছিল তাওহীদ হৃদয়কে পরখ করে দেখতে।
হৃদয় এখন টি-টোয়েন্টিতে নিয়মিত মুখ। কিন্তু আকস্মিক চোটে পড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে তিনি আর যেতেই পারেননি। লিডারশিপ গ্রুপে বিকল্প নাম হিসেবে তাসকিন আহমেদও ছিলেন। ২৯ বছর বয়সী ফাস্ট বোলারের কাজের চাপ বিবেচনা করে হয়তো এই সফরে আর অধিনায়কত্বের ভার দিতে চাননি বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ। সেন্ট কিটসে বিসিবি সভাপতি মাঠে উপস্থিত থেকেই ওয়ানডে সিরিজ দেখেছেন। সেখানে কোচ ফিল সিমন্সের সঙ্গে আলোচনা করে অভিজ্ঞ লিটনকে দিয়েছেন টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়কত্ব করতে। টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচটি খেলার আগে লিটনকে নিয়ে সেন্ট ভিনসেন্টে সিমন্স কাল সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, ‘লিটন দুটি ম্যাচে দারুণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ও ভালো নেতৃত্ব দিয়েছে। রান না করাটা চিন্তার বিষয়, কিন্তু প্রত্যেক খেলোয়াড় প্রতিদিন রান করবে না। সবাই প্রস্তুত থাকে ভালো করতে।’
লিটন যেমনই করুন, হৃদয় ফিরলে তাঁর কাঁধেই বর্তাতে পারে টি-টোয়েন্টি দলের ভার। টি-টোয়েন্টিতে হৃদয়, ওয়ানডেতে যদি শান্তর ওপর বিসিবি আস্থা রাখে, তাহলে টেস্টে কি মিরাজ অধিনায়ক? এখানে বিসিবির নীতিনির্ধারকেরা কিছুটা দ্বিধায় আছেন। টেস্টে এখনো শান্তকে ভালো অধিনায়ক মনে করলেও ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে মিরাজের অধিনায়কত্ব মুগ্ধতা ছড়িয়েছে। দলকে তিনি সামনে থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন। মিরাজের বর্তমান টেস্ট ফর্মও দুর্দান্ত, এ বছর ৬০০+ রান ও ৩০+ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশ দলের সেরা পারফরমার তিনি। স্বয়ং বিসিবি সভাপতি সেন্ট কিটসে থাকতে সংবাদমাধ্যমে মিরাজের অধিনায়কত্বের প্রশংসা করেছেন। তবে ওয়ানডেতে মিরাজের নেতৃত্ব নিয়ে ভিন্ন আলোচনা আছে।
সব মিলিয়ে তিন অধিনায়ক নীতিতেও হাঁটতে পারে বিসিবি—টেস্টে মিরাজ, ওয়ানডেতে শান্ত আর টি-টোয়েন্টিতে হৃদয়। অধিনায়ক পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিতে বিসিবির হাতে অবশ্য পর্যাপ্ত সময় আছে। বিপিএলের পুরোটা সময়ে চিন্তাভাবনার সুযোগ তারা পাচ্ছে।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৩ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৪ ঘণ্টা আগে