নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আবারও অশান্ত হয়ে উঠলেন শান্ত। আর হেরে এর খেসারত দিয়েছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) নিজেদের নবম ম্যাচে চট্টগ্রামকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে সিলেট স্ট্রাইকার্স। নাজমুল হোসেন শান্তর ফিফটিতে চট্টগ্রামের দেওয়া ১৭৫ রানের লক্ষ্য ২ ওভার হাতে রেখে তাড়া করেছে সিলেট।
৯ ম্যাচে ৭ জয় ও ২ হারে পয়েন্ট টেবিল আবারও শীর্ষস্থান দখল করলেন মাশরাফি বিন মুর্তজারা। টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে মেহেদী মারুফ ও শুভাগত হোমের জোড়া ফিফটিতে ১৭৪ রান করে চট্টগ্রাম। মারুফ এই বিপিএলে নিজের তৃতীয় ম্যাচে করেছেন প্রথম ফিফটি। ৪০ বলে ৫২ রানের ইনিংসে ছিল ৭ চার ও ২ ছক্কা।
শুভাগত হোম করেছেন দ্বিতীয় ফিফটি। ২৯ বলে ৫৪ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে ছিলেন অপরাজিত। মেরেছেন ৩টি করে চার ও ছক্কা। এ ছাড়া ৩৪ রান এসেছে আফিফ হোসেনের ব্যাট থেকে। এতে ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৭৪ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর পায় চট্টগ্রাম।
সিলেটের হয়ে ইমাদ ওয়াসিম ৪ ওভারে ২৩ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট নেন মাশরাফি ও মোহাম্মদ আমির।
১৭৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শান্ত ও তৌহিদ হৃদয় ওপেনিং জুটিতে জয়ের ভিড় গড়ে দেন সিলেটকে। দুজনে জুটিতে করেছেন ৬৩ রান। ১৫ রান করে হৃদয় ফিরলে ভাঙে জুটি। দ্বিতীয় উইকেটে শান্ত-মুশফিক দলকে টেনে নিয়ে যান ১১০ রান পর্যন্ত। ৪৪ বলে ৬০ রান করে ড্রেসিংরুমে ফেরেন শান্ত। এই বিপিএল এটি তাঁর তৃতীয় ফিফটি। পরে মুশফিকের ২৬ বলে ৪১ ও রায়ান বার্লের ১৬ বলে ৪১ রানের ইনিংসে জয় নিশ্চিত করে সিলেট।
আবারও অশান্ত হয়ে উঠলেন শান্ত। আর হেরে এর খেসারত দিয়েছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) নিজেদের নবম ম্যাচে চট্টগ্রামকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে সিলেট স্ট্রাইকার্স। নাজমুল হোসেন শান্তর ফিফটিতে চট্টগ্রামের দেওয়া ১৭৫ রানের লক্ষ্য ২ ওভার হাতে রেখে তাড়া করেছে সিলেট।
৯ ম্যাচে ৭ জয় ও ২ হারে পয়েন্ট টেবিল আবারও শীর্ষস্থান দখল করলেন মাশরাফি বিন মুর্তজারা। টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে মেহেদী মারুফ ও শুভাগত হোমের জোড়া ফিফটিতে ১৭৪ রান করে চট্টগ্রাম। মারুফ এই বিপিএলে নিজের তৃতীয় ম্যাচে করেছেন প্রথম ফিফটি। ৪০ বলে ৫২ রানের ইনিংসে ছিল ৭ চার ও ২ ছক্কা।
শুভাগত হোম করেছেন দ্বিতীয় ফিফটি। ২৯ বলে ৫৪ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে ছিলেন অপরাজিত। মেরেছেন ৩টি করে চার ও ছক্কা। এ ছাড়া ৩৪ রান এসেছে আফিফ হোসেনের ব্যাট থেকে। এতে ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৭৪ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর পায় চট্টগ্রাম।
সিলেটের হয়ে ইমাদ ওয়াসিম ৪ ওভারে ২৩ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট নেন মাশরাফি ও মোহাম্মদ আমির।
১৭৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শান্ত ও তৌহিদ হৃদয় ওপেনিং জুটিতে জয়ের ভিড় গড়ে দেন সিলেটকে। দুজনে জুটিতে করেছেন ৬৩ রান। ১৫ রান করে হৃদয় ফিরলে ভাঙে জুটি। দ্বিতীয় উইকেটে শান্ত-মুশফিক দলকে টেনে নিয়ে যান ১১০ রান পর্যন্ত। ৪৪ বলে ৬০ রান করে ড্রেসিংরুমে ফেরেন শান্ত। এই বিপিএল এটি তাঁর তৃতীয় ফিফটি। পরে মুশফিকের ২৬ বলে ৪১ ও রায়ান বার্লের ১৬ বলে ৪১ রানের ইনিংসে জয় নিশ্চিত করে সিলেট।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৮ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৯ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
১০ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
১১ ঘণ্টা আগে