ক্রীড়া ডেস্ক
বাংলাদেশের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে পাকিস্তান খেলেছে দাপটের সঙ্গে। বাংলাদেশকে সেই সিরিজে ধবলধোলাই করার নেপথ্যের অন্যতম নায়ক মোহাম্মদ হারিস। বিস্ফোরক এক সেঞ্চুরি করেছেন বাংলাদেশের বিপক্ষে। তিন অঙ্ক ছুঁয়ে আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে বড় লাফ দিলেন পাকিস্তানি এই ব্যাটার।
সাপ্তাহিক র্যাঙ্কিং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) আজ বুধবার হালনাগাদ করেছে। নতুন র্যাঙ্কিংয়ে দেখা গেছে, টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ২১০ ধাপ এগিয়ে ৩০ নম্বরে উঠে এসেছেন হারিস। তাঁর রেটিং পয়েন্ট ৫৮০। বাংলাদেশ-পাকিস্তান তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে সর্বোচ্চ ১৭৯ রান করেছেন। যেখানে ১ জুন সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৪৬ বলে ১০৭ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন তিনি। ৮ চার ও ৭ ছক্কা মেরেছেন পাকিস্তানি এই ব্যাটার। ম্যাচসেরা, সিরিজসেরা দুটি পুরস্কারই তিনি পেয়েছেন। সিরিজে ব্যাটিং করেছেন ২০১.১২ স্ট্রাইক রেটে।
হারিসের সতীর্থদেরও সদ্য হালনাগাদ করা র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে। টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৫৭ ধাপ এগিয়ে ৪৫ নম্বরে উঠে এসেছেন হাসান নাওয়াজ। হারিসের পর সিরিজে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১২১ রান করেছেন হাসান। ৫৪০ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে যৌথভাবে ৪৫ নম্বরে হাসান ও নিউজিল্যান্ডের মার্ক চ্যাপম্যান। কিউই ক্রিকেটার এক ধাপ নেমেছেন। বাংলাদেশকে ধবলধোলাইয়ের পর পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক সালমান আলি আগাও বড় লাফ দিয়েছেন। টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৪২ ধাপ এগিয়ে ৭৫ নম্বরে উঠে এসেছেন সালমান।
ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ১৮ ধাপ এগিয়ে ১৯ নম্বরে উঠে এসেছেন আব্বাস আফ্রিদি। লাহোরে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডেথ ওভারে রান আটকাতে অসাধারণ অবদান রেখেছেন তিনি। ৬০৫ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টি-টোয়েন্টিতে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে আফ্রিদির সঙ্গে যৌথভাবে ১৯ নম্বরে অ্যানরিখ নরকিয়া ও হারিস রউফ। বাংলাদেশ সিরিজে পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি দলের সহ-অধিনায়ক শাদাব খানেরও উন্নতি হয়েছে। টি-টোয়েন্টিতে অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে ১০ ধাপ এগিয়ে এখন ১৪ নম্বরে অবস্থান করছেন শাদাব।
টি-টোয়েন্টিতে অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে প্রথম ১৩ পর্যন্ত অবস্থান আগের মতোই রয়েছে। ২৫২ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে এখনো শীর্ষ অলরাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়া। এই তালিকায় দুই ও তিনে থাকা মার্কাস স্টয়নিস ও লিয়াম লিভিংস্টোনের রেটিং পয়েন্ট ২১০ ও ২০৯। লিভিংস্টোনের সঙ্গে যৌথভাবে তিনে নেপালের দীপেন্দ্র সিং ঐরি। এই সংস্করণে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে প্রথম ১৭ নম্বর পর্যন্ত অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি। ৭২৩ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন জ্যাকব ডাফি। ৭০৭ ও ৭০৬ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে দুই ও তিনে আকিল হোসেন ও বরুণ চক্রবর্তী।
টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে প্রথম আট পর্যন্ত অবস্থান আছে আগের মতোই। শীর্ষ তিনে থাকা ট্রাভিস হেড, অভিষেক শর্মা ও ফিল সল্টের রেটিং পয়েন্ট ৮৫৬, ৮২৯ ও ৮১৬। সেরা দশে জায়গা করে নিয়েছেন কুশল পেরেরা ও রিজা হেনড্রিকস। সমান ৬৭৬ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে যৌথভাবে ৯ নম্বরে পেরেরা ও হেনড্রিকস। দুজনেই এগিয়েছেন এক ধাপ করে। আর পাকিস্তান সিরিজে ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের পর র্যাঙ্কিংয়ে লাফ দিয়েছেন তানজিদ হাসান তামিম। টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ২৮ ধাপ এগিয়ে ৫৩ নম্বরে উঠে এসেছেন তানজিদ হাসান তামিম। পাকিস্তানের বিপক্ষে তিন টি-টোয়েন্টিতে ৩৫.৩৩ গড় ও ১৫৫.৮৮ স্ট্রাইক রেটে করেন ১০৬ রান।
বাংলাদেশের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে পাকিস্তান খেলেছে দাপটের সঙ্গে। বাংলাদেশকে সেই সিরিজে ধবলধোলাই করার নেপথ্যের অন্যতম নায়ক মোহাম্মদ হারিস। বিস্ফোরক এক সেঞ্চুরি করেছেন বাংলাদেশের বিপক্ষে। তিন অঙ্ক ছুঁয়ে আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ে বড় লাফ দিলেন পাকিস্তানি এই ব্যাটার।
সাপ্তাহিক র্যাঙ্কিং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) আজ বুধবার হালনাগাদ করেছে। নতুন র্যাঙ্কিংয়ে দেখা গেছে, টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ২১০ ধাপ এগিয়ে ৩০ নম্বরে উঠে এসেছেন হারিস। তাঁর রেটিং পয়েন্ট ৫৮০। বাংলাদেশ-পাকিস্তান তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে সর্বোচ্চ ১৭৯ রান করেছেন। যেখানে ১ জুন সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৪৬ বলে ১০৭ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন তিনি। ৮ চার ও ৭ ছক্কা মেরেছেন পাকিস্তানি এই ব্যাটার। ম্যাচসেরা, সিরিজসেরা দুটি পুরস্কারই তিনি পেয়েছেন। সিরিজে ব্যাটিং করেছেন ২০১.১২ স্ট্রাইক রেটে।
হারিসের সতীর্থদেরও সদ্য হালনাগাদ করা র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে। টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৫৭ ধাপ এগিয়ে ৪৫ নম্বরে উঠে এসেছেন হাসান নাওয়াজ। হারিসের পর সিরিজে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১২১ রান করেছেন হাসান। ৫৪০ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে যৌথভাবে ৪৫ নম্বরে হাসান ও নিউজিল্যান্ডের মার্ক চ্যাপম্যান। কিউই ক্রিকেটার এক ধাপ নেমেছেন। বাংলাদেশকে ধবলধোলাইয়ের পর পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক সালমান আলি আগাও বড় লাফ দিয়েছেন। টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ৪২ ধাপ এগিয়ে ৭৫ নম্বরে উঠে এসেছেন সালমান।
ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ১৮ ধাপ এগিয়ে ১৯ নম্বরে উঠে এসেছেন আব্বাস আফ্রিদি। লাহোরে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডেথ ওভারে রান আটকাতে অসাধারণ অবদান রেখেছেন তিনি। ৬০৫ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টি-টোয়েন্টিতে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে আফ্রিদির সঙ্গে যৌথভাবে ১৯ নম্বরে অ্যানরিখ নরকিয়া ও হারিস রউফ। বাংলাদেশ সিরিজে পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি দলের সহ-অধিনায়ক শাদাব খানেরও উন্নতি হয়েছে। টি-টোয়েন্টিতে অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে ১০ ধাপ এগিয়ে এখন ১৪ নম্বরে অবস্থান করছেন শাদাব।
টি-টোয়েন্টিতে অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে প্রথম ১৩ পর্যন্ত অবস্থান আগের মতোই রয়েছে। ২৫২ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে এখনো শীর্ষ অলরাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়া। এই তালিকায় দুই ও তিনে থাকা মার্কাস স্টয়নিস ও লিয়াম লিভিংস্টোনের রেটিং পয়েন্ট ২১০ ও ২০৯। লিভিংস্টোনের সঙ্গে যৌথভাবে তিনে নেপালের দীপেন্দ্র সিং ঐরি। এই সংস্করণে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে প্রথম ১৭ নম্বর পর্যন্ত অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি। ৭২৩ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন জ্যাকব ডাফি। ৭০৭ ও ৭০৬ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে দুই ও তিনে আকিল হোসেন ও বরুণ চক্রবর্তী।
টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে প্রথম আট পর্যন্ত অবস্থান আছে আগের মতোই। শীর্ষ তিনে থাকা ট্রাভিস হেড, অভিষেক শর্মা ও ফিল সল্টের রেটিং পয়েন্ট ৮৫৬, ৮২৯ ও ৮১৬। সেরা দশে জায়গা করে নিয়েছেন কুশল পেরেরা ও রিজা হেনড্রিকস। সমান ৬৭৬ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে যৌথভাবে ৯ নম্বরে পেরেরা ও হেনড্রিকস। দুজনেই এগিয়েছেন এক ধাপ করে। আর পাকিস্তান সিরিজে ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের পর র্যাঙ্কিংয়ে লাফ দিয়েছেন তানজিদ হাসান তামিম। টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ২৮ ধাপ এগিয়ে ৫৩ নম্বরে উঠে এসেছেন তানজিদ হাসান তামিম। পাকিস্তানের বিপক্ষে তিন টি-টোয়েন্টিতে ৩৫.৩৩ গড় ও ১৫৫.৮৮ স্ট্রাইক রেটে করেন ১০৬ রান।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৭ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৮ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৯ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৯ ঘণ্টা আগে