ক্রীড়া ডেস্ক
লিগ পর্ব শেষে জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) আজ থেকে শুরু হয়েছে প্লে অফের খেলা। সেরা চারের প্রথম ম্যাচেই দারুণ লড়াই দেখল ভক্তরা। এলিমিনেটরে নাটকীয়তার পর ঢাকাকে ১ উইকেটে হারিয়েছে রংপুর। দলটির জয়ের নায়ক আকবর আলী। অধিনায়কের ব্যাটেই ফাইনালের দৌঁড়ে টিকে রইল রংপুর।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে রংপুরের বিপক্ষে ঢাকার সংগ্রহ ছিল ১২৩ রানের। এই পুঁজি নিয়েও ম্যাচ জমিয়ে তোলে মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের দল। ৫২ রানে রংপুরের ৬ উইকেট তুলে নেয় তারা। জয়ের জন্য শেষ ৮ ওভারে ৭০ রান করতে হতো উত্তরাঞ্চলের দলটিকে। হাতে ছিল ৪ উইকেট। আকবরের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে এই কঠিন সমীকরণ মিলিয়েছে তারা।
নাসুম আহমেদকে নিয়ে সুমন খানের করা ১৪ তম ওভার থেকে ১৪ রান তোলেন আকবর। মাহফুজুর রাব্বির করা পরের ওভারে তাদের সংগ্রহ ১১ রান। এরপর ১৭ ও ১৮ তম ওভার থেকে ১৩ ও ৯ রান করে ম্যাচ হাতের নাগালে নিয়ে আসেন আকবর। তখনও নাটকীয়তার অনেক বাকি। ১৯ তম ওভার বল করতে এসে মাত্র ২ রান দেন রায়ান রাফসান রহমান।
তাই জয়ের জন্য ২ উইকেট হাতে রেখে শেষ ওভারে ৮ রান দরকার ছিল রংপুরের। এমন সমীকরণে রিপন মন্ডলের করা প্রথম বলে ফাইন লেগ দিয়ে বাউন্ডারি মারেন আকবর। পরের বলে আরিফুলের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন রংপুর দলপতি। রংপুরের সামনে তখন ৪ রানের সমীকরণ। অন্যদিকে ঢাকার দরকার ছিল ১ উইকেট। তৃতীয় ও চতুর্থ বলে একটি করে রান দেন রিপন। তার করা পঞ্চম বলে চার মারেন আবদুল গাফফার সাকলাইন। ১ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় রংপুর।
২৭ বলে ৪ চার ও এক ছয়ের সাহায্যে ৪৪ রান করেন আকবর। ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ২৬ রান আসে নাসুমের ব্যাট থেকে। এর আগে ঢাকার হয়ে ৩৬ বলে ৬১ রান এনে দেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। বাকিদের মধ্যে আর কেউ ২০ এর কোটায় যেতে পারেননি। শুভাগত হোম করেন ১৫ রান।
লিগ পর্ব শেষে জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) আজ থেকে শুরু হয়েছে প্লে অফের খেলা। সেরা চারের প্রথম ম্যাচেই দারুণ লড়াই দেখল ভক্তরা। এলিমিনেটরে নাটকীয়তার পর ঢাকাকে ১ উইকেটে হারিয়েছে রংপুর। দলটির জয়ের নায়ক আকবর আলী। অধিনায়কের ব্যাটেই ফাইনালের দৌঁড়ে টিকে রইল রংপুর।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে রংপুরের বিপক্ষে ঢাকার সংগ্রহ ছিল ১২৩ রানের। এই পুঁজি নিয়েও ম্যাচ জমিয়ে তোলে মাহিদুল ইসলাম অঙ্কনের দল। ৫২ রানে রংপুরের ৬ উইকেট তুলে নেয় তারা। জয়ের জন্য শেষ ৮ ওভারে ৭০ রান করতে হতো উত্তরাঞ্চলের দলটিকে। হাতে ছিল ৪ উইকেট। আকবরের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে এই কঠিন সমীকরণ মিলিয়েছে তারা।
নাসুম আহমেদকে নিয়ে সুমন খানের করা ১৪ তম ওভার থেকে ১৪ রান তোলেন আকবর। মাহফুজুর রাব্বির করা পরের ওভারে তাদের সংগ্রহ ১১ রান। এরপর ১৭ ও ১৮ তম ওভার থেকে ১৩ ও ৯ রান করে ম্যাচ হাতের নাগালে নিয়ে আসেন আকবর। তখনও নাটকীয়তার অনেক বাকি। ১৯ তম ওভার বল করতে এসে মাত্র ২ রান দেন রায়ান রাফসান রহমান।
তাই জয়ের জন্য ২ উইকেট হাতে রেখে শেষ ওভারে ৮ রান দরকার ছিল রংপুরের। এমন সমীকরণে রিপন মন্ডলের করা প্রথম বলে ফাইন লেগ দিয়ে বাউন্ডারি মারেন আকবর। পরের বলে আরিফুলের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন রংপুর দলপতি। রংপুরের সামনে তখন ৪ রানের সমীকরণ। অন্যদিকে ঢাকার দরকার ছিল ১ উইকেট। তৃতীয় ও চতুর্থ বলে একটি করে রান দেন রিপন। তার করা পঞ্চম বলে চার মারেন আবদুল গাফফার সাকলাইন। ১ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় রংপুর।
২৭ বলে ৪ চার ও এক ছয়ের সাহায্যে ৪৪ রান করেন আকবর। ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ২৬ রান আসে নাসুমের ব্যাট থেকে। এর আগে ঢাকার হয়ে ৩৬ বলে ৬১ রান এনে দেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত। বাকিদের মধ্যে আর কেউ ২০ এর কোটায় যেতে পারেননি। শুভাগত হোম করেন ১৫ রান।
আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে হামজা চৌধুরীকে বেঞ্চের খেলোয়াড় বানিয়ে দেন হংকং কোচ অ্যাশলি ওয়েস্টউড। মাঠে এর জবাব দিতে মাত্র ১৩ মিনিট সময় নিলেন হামজা। তাঁর দুর্দান্ত গোলে হংকংয়ের বিপক্ষে ব্যবধানে এগিয়ে থেকে বিরতিতেই যাচ্ছিল বাংলাদেশ। কিন্তু যোগ করা সময়ে এভেরতনের গোলে সমতা আনে হংকং।
১৫ মিনিট আগেআহমেদ শরিফের হাতে ক্যাচ দিয়ে আফিফ হোসেন ফিরলে ষষ্ঠ উইকেট হারায় খুলনা। তাদের স্কোরবোর্ডে তখন জমা হয়েছে ৩০ রান। এই অবস্থায় বোধহয় জয়ের আশাই ছেড়ে দিয়েছিল দলটি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অভিষেক দাস ও নাহিদুল ইসলামের টর্নেডো ব্যাটিংয়ে বৃষ্টি আইনে ৪ উইকেটে জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে খুলনা।
১ ঘণ্টা আগেশমিত শোমকে নিয়ে শঙ্কাটা ছিল শুরু থেকেই। ২৭ ঘণ্টার ভ্রমণ শেষে একদিনের অনুশীলনে শুরুর একাদশে সুযোগ পাবেন তো তিনি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। হংকংয়ের বিপক্ষে ম্যাচে কানাডা প্রবাসী এই মিডফিল্ডারকে শুরুর একাদশে রাখেননি কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। সেই সঙ্গে জায়গা দেননি ইতালি প্রবাসী উইঙ্গার ফাহামিদুল ইসলা
২ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুর ম্যাচে অল্প সময়েই পূর্ণ হয়ে উঠেছিল গ্যালারি। আজ হংকংয়ের বিপক্ষে অবশ্য তেমন কিছুর দেখা মেলেনি এখন পর্যন্ত। জাতীয় স্টেডিয়ামে ম্যাচ শুরু হবে রাত ৮টা। স্টেডিয়ামের গেট খোলা থাকবে ৭টা পর্যন্ত। এর আগে বেশ হুংকার দিয়ে গ্যালারিতে হংকংয়ের সমর্থকেরা।
৩ ঘণ্টা আগে