শ্রীলঙ্কাকে ১২৪ রানে আটকিয়ে দলের জয়ের কাজটা সহজ করে রেখেছিল বাংলাদেশের বোলাররা। চার-ছক্কার এই যুগে লক্ষ্যটা এখন খুব বড় না। কিন্তু আজ ডালাসে এই রান তাড়া করতেই হাঁসফাঁস উঠে যায় বাংলাদেশের।
যে ম্যাচ অনেক বড় ব্যবধানে জেতার কথা ছিল সেটাই শেষে ২ উইকেটে জিতল বাংলাদেশ। সেটিও আবার ম্যাচকে টান টান করে। এমনটা হওয়ার কথা ছিল না, যদি বাংলাদেশের টপ অর্ডার শুরুতে ধসে না যেতে। কিন্তু ছন্দে ফেরার সুযোগ পাওয়ার ম্যাচে নিজেদের ‘ধারাবাহিকতাই’ বজায় রাখলেন সৌম্য সরকার-নাজমুল হাসান শান্তরা। বরাবরের মতোই দলকে চাপে ফেলে দ্রুত ড্রেসিংরুমের দিকে ছুটলেন তাঁরা।
শ্রীলঙ্কার স্লিঙ্গা স্টাইলের পেসার নুয়ান তুষারার বোলিংয়ে কাঁপাকাঁপি করছিলেন সৌম্য–শান্তরা। সবশেষ তিন ইনিংসের মধ্যে দুটিতে শূন্য রানে আউট হলেন সৌম্য। বাঁহাতি ওপেনারের শূন্যের বিপরীতে ৭ রানে আউট হয়েছেন অধিনায়ক শান্ত। যখন দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার কথা তখন তিনি দ্রুত আউট হয়ে দলকে চাপে রেখে যাচ্ছেন। শান্ত-সৌম্যর কাতারেই ছিলেন লিটন দাসও। তবে আজ ডালাসে ব্যতিক্রম ছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার।
আজকের আগে ব্যাটিংয়ে নেমেছেন এমন দুই ইনিংসে লিটনের স্কোর ছিল ১২ ও ১৪। তবে ম্যাচ আগের দুই ইনিংসের যোগফলকেও ছাড়িয়ে গেছেন তিনি। ৩৬ রান করে যেন ছন্দে ফেরার ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেও মাঠে থেকে দলকে জয় এনে দিতে পারেননি।
আউট হওয়ার আগে অবশ্য তাওহিদ হৃদয়কে নিয়ে দলের জয়ের ভিত গড়ে দিয়েছেন লিটন। ২৮ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে দল যখন ধুঁকছিল তখন চতুর্থ উইকেটে দুজনে মিলে ৬৮ রানের জুটি গড়েন। তাতে লিটনের মাত্র ১৮ রানের অবদান থাকলেও ওই সময় পিচে না দাঁড়ালে হয়তো জয়টা পাওয়া হতো না। তবে ২০ বলে ৪০ রান করা হৃদয় ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংসটি খেলেছেন।
২০০.০০ স্ট্রাইকরেটের দুর্দান্ত ইনিংসটির পূর্ণতা হৃদয় নিজে দিতে না পারলেও তা দিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের পুরোনো যোদ্ধা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ভাগ্যিস তিনি আজকেও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ছিলেন। অন্যথা, মাথা নিচু করে ডালাসের মাঠ ছাড়তে হতো পুরো বাংলাদেশকে। অপরাজিত ১৬ রানের ইনিংসটি খুব বড় না হলেও তাঁর এই ইনিংসেই বাংলাদেশের বিজয় এসেছে।
অন্যরা যখন আসা-যাওয়ার মিছিলে তখন ‘বটগাছের’ মতো ডালাসের উইকেটে দাঁড়িয়ে মাহমুদউল্লাহ। যেন বাংলাদেশকে আশ্বাস দিচ্ছেন ব্যাট হাতে এখনো আমি ঠায় দাঁড়িয়ে আছি, ভয় নেই! বাংলাদেশি ব্যাটারের ওপর সমর্থকদের যে বিশ্বাস সেটা পরে তিনি নষ্টও হতে দেননি। অতীতের মতো এবারও ঠিক বীরের কাজটা করেই মাঠ ছাড়লেন। দলকে জিতিয়ে যখন মাঠ ছাড়ছিলেন তখন বাংলাদেশের কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে যেন ম্যাচ জয়ের নায়ককে বললেন, এবার আমার ভারটাও তুমি তোমার কাঁধে নাও।
টি২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
শ্রীলঙ্কাকে ১২৪ রানে আটকিয়ে দলের জয়ের কাজটা সহজ করে রেখেছিল বাংলাদেশের বোলাররা। চার-ছক্কার এই যুগে লক্ষ্যটা এখন খুব বড় না। কিন্তু আজ ডালাসে এই রান তাড়া করতেই হাঁসফাঁস উঠে যায় বাংলাদেশের।
যে ম্যাচ অনেক বড় ব্যবধানে জেতার কথা ছিল সেটাই শেষে ২ উইকেটে জিতল বাংলাদেশ। সেটিও আবার ম্যাচকে টান টান করে। এমনটা হওয়ার কথা ছিল না, যদি বাংলাদেশের টপ অর্ডার শুরুতে ধসে না যেতে। কিন্তু ছন্দে ফেরার সুযোগ পাওয়ার ম্যাচে নিজেদের ‘ধারাবাহিকতাই’ বজায় রাখলেন সৌম্য সরকার-নাজমুল হাসান শান্তরা। বরাবরের মতোই দলকে চাপে ফেলে দ্রুত ড্রেসিংরুমের দিকে ছুটলেন তাঁরা।
শ্রীলঙ্কার স্লিঙ্গা স্টাইলের পেসার নুয়ান তুষারার বোলিংয়ে কাঁপাকাঁপি করছিলেন সৌম্য–শান্তরা। সবশেষ তিন ইনিংসের মধ্যে দুটিতে শূন্য রানে আউট হলেন সৌম্য। বাঁহাতি ওপেনারের শূন্যের বিপরীতে ৭ রানে আউট হয়েছেন অধিনায়ক শান্ত। যখন দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার কথা তখন তিনি দ্রুত আউট হয়ে দলকে চাপে রেখে যাচ্ছেন। শান্ত-সৌম্যর কাতারেই ছিলেন লিটন দাসও। তবে আজ ডালাসে ব্যতিক্রম ছিলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার।
আজকের আগে ব্যাটিংয়ে নেমেছেন এমন দুই ইনিংসে লিটনের স্কোর ছিল ১২ ও ১৪। তবে ম্যাচ আগের দুই ইনিংসের যোগফলকেও ছাড়িয়ে গেছেন তিনি। ৩৬ রান করে যেন ছন্দে ফেরার ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার। তবে ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেও মাঠে থেকে দলকে জয় এনে দিতে পারেননি।
আউট হওয়ার আগে অবশ্য তাওহিদ হৃদয়কে নিয়ে দলের জয়ের ভিত গড়ে দিয়েছেন লিটন। ২৮ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে দল যখন ধুঁকছিল তখন চতুর্থ উইকেটে দুজনে মিলে ৬৮ রানের জুটি গড়েন। তাতে লিটনের মাত্র ১৮ রানের অবদান থাকলেও ওই সময় পিচে না দাঁড়ালে হয়তো জয়টা পাওয়া হতো না। তবে ২০ বলে ৪০ রান করা হৃদয় ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংসটি খেলেছেন।
২০০.০০ স্ট্রাইকরেটের দুর্দান্ত ইনিংসটির পূর্ণতা হৃদয় নিজে দিতে না পারলেও তা দিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের পুরোনো যোদ্ধা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ভাগ্যিস তিনি আজকেও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ছিলেন। অন্যথা, মাথা নিচু করে ডালাসের মাঠ ছাড়তে হতো পুরো বাংলাদেশকে। অপরাজিত ১৬ রানের ইনিংসটি খুব বড় না হলেও তাঁর এই ইনিংসেই বাংলাদেশের বিজয় এসেছে।
অন্যরা যখন আসা-যাওয়ার মিছিলে তখন ‘বটগাছের’ মতো ডালাসের উইকেটে দাঁড়িয়ে মাহমুদউল্লাহ। যেন বাংলাদেশকে আশ্বাস দিচ্ছেন ব্যাট হাতে এখনো আমি ঠায় দাঁড়িয়ে আছি, ভয় নেই! বাংলাদেশি ব্যাটারের ওপর সমর্থকদের যে বিশ্বাস সেটা পরে তিনি নষ্টও হতে দেননি। অতীতের মতো এবারও ঠিক বীরের কাজটা করেই মাঠ ছাড়লেন। দলকে জিতিয়ে যখন মাঠ ছাড়ছিলেন তখন বাংলাদেশের কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে যেন ম্যাচ জয়ের নায়ককে বললেন, এবার আমার ভারটাও তুমি তোমার কাঁধে নাও।
টি২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
খেলোয়াড়দের শখের গাড়ি নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে কত কিছুই তো দেখা যায়। কেউ এক গাড়ি কিনে দীর্ঘদিন চালানোর পর নতুন মডেলের গাড়ি কেনেন। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর গ্যারেজে আছে বিশ্বের নামীদামী অনেক ব্র্যান্ডের গাড়ি। রোনালদোর মতো রোহিত শর্মারও গাড়ির গাড়িপ্রেমী এক ক্রিকেটার।
১৮ মিনিট আগেলাওসে গতকাল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী ফুটবল দলের জন্য দিনটা ছিল অম্লমধুর। কারণ, বিকেলে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ৬-১ গোলে হজমের পর মূল পর্বের টিকিট পাওয়াটাই শঙ্কার মুখে পড়ে গিয়েছিল। পরে জানা যায়, বাংলাদেশ নারী দল অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপের মূল পর্বে উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডেতে যেন জিততেই ভুলে গিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর এই সংস্করণে দুই দলের চারবারের দেখাতে চারবারই জিতেছিল পাকিস্তান। অবশেষে গত রাতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ফুরোয় ৬ বছরের অপেক্ষা। তাতে করে বাংলাদেশ, পাকিস্তান দুই দলই পেয়েছে দুঃসংবাদ।
২ ঘণ্টা আগেবয়স ৪০ পেরোনোর পরও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর যে ক্ষুধা কমেনি, সেটা তাঁর পারফরম্যান্সেই বোঝা যাচ্ছে। মাঠে নামলেই গোল করার নেশা তাঁকে ভীষণভাবে পেয়ে বসে। ক্লাব প্রীতি ম্যাচেও দেখিয়ে যাচ্ছেন তাঁর দাপট।
৪ ঘণ্টা আগে