নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের ফিল্ডারদের হাত যেন বড্ড পিচ্ছিল। সিলেট থেকে চট্টগ্রাম—ভেন্যু বদলালেও বাংলাদেশের ফিল্ডারদের ক্যাচ মিস দেখা যাচ্ছে এখন নিয়মিতই। স্বাগতিকদের ক্যাচ মিসের সুযোগ ভালোমতোই কাজে লাগাচ্ছে লঙ্কানরা। চট্টগ্রামে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ৫০০ ছাড়িয়েছে লঙ্কানরা।
৪ উইকেটে ৩১৪ রানে আজ দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করে শ্রীলঙ্কা। লঙ্কানদের নামের পাশে তখন ৯০ ওভার। ৬৯ ওভার ব্যাটিং করে প্রথম দিনের রানের সঙ্গে আরও ২১৭ রান যোগ করে থেমেছে সফরকারীরা। তবে লঙ্কানদের ৫৩১ রানের ইনিংসে কোনো সেঞ্চুরি নেই। দুই মেন্ডিসের ৯০ এর ওপরের স্কোরই লঙ্কানদের ইনিংস সর্বোচ্চ স্কোর। যার মধ্যে কুশল করেছেন ৯৩ রান। ১৫০ বলের ইনিংসে ১১ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন তিনি। কোনো সেঞ্চুরি ছাড়া এটাই টেস্টে লঙ্কানদের সর্বোচ্চ স্কোর।এর আগে সেঞ্চুরি ছাড়া টেস্টে লঙ্কানদের সর্বোচ্চ স্কোর ছিল ৪৩৭ রানের। ১৯৯৩ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবে এই কীর্তি গড়ে লঙ্কানরা।
দিনের ম্যাচ শুরুর ১৬তম ওভারে বাংলাদেশকে উইকেট পাইয়ে দেন সাকিব আল হাসান। লঙ্কানদের ইনিংসের ১০৬তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ফিফটি পেরোনো দিনেশ চান্দিমালকে কট বিহাইন্ডের ফাঁদে ফেলেন সাকিব। লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় ১০৫.২ ওভারে ৫ উইকেটে ৩৭৫ রান। সেখান থেকে ৫ উইকেটে ৪১১ রানে লঙ্কানরা প্রথম সেশনের খেলা শেষ করে।
১১৮ ওভার শেষে সফরকারীরা যখন লাঞ্চ বিরতিতে যায়, ধনাঞ্জয়ার স্কোর তখন ১০৮ বলে ৭০ রান। দিনের দ্বিতীয় সেশনের খেলা শুরু হতে না হতেই উইকেট হারায় লঙ্কানরা। ১১৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ধনাঞ্জয়াকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন খালেদ আহমেদ। আম্পায়ার আউট দেওয়ার পর রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি ধনাঞ্জয়া। ১১১ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৭০ রান করেন লঙ্কান অধিনায়ক।
ধনাঞ্জয়ার বিদায়ে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ১১৮.৩ ওভারে ৬ উইকেটে ৪১১ রান। সাত নম্বরে তখন ব্যাটিং করতে নামেন কামিন্দু মেন্ডিস। উইকেট সংখ্যা দ্রুত ৭ হতে পারত। তবে সেটা সম্ভব হয়নি বাংলাদেশের ফিল্ডারদের অবিশ্বাস্য এক ভুলে। ১২১তম ওভারের শেষ বলে খালেদকে ড্রাইভ করতে যান সদ্য উইকেটে আসা প্রবাথ জয়সুরিয়া। প্রথম স্লিপে শান্ত প্রথমে ক্যাচ মিস করেন। শান্ত ক্যাচ মিস করলেও দ্বিতীয় স্লিপে থাকা শাহাদাত হোসেন দীপুর ক্যাচ ধরার সুযোগ ছিল। দীপুর মিসের পর তৃতীয় স্লিপে থাকা জাকির হোসেন বলের আর নাগাল পাননি। লঙ্কানদের স্কোর তখন ১২১ ওভারে ৬ উইকেটে ৪১৯ রান।
বেঁচে যাওয়ার পর আরও বেশি সতর্ক ব্যাটিং করতে থাকে শ্রীলঙ্কা। পাল্টা আক্রমণে না যেতে ঠান্ডা মাথায় ব্যাটিং করতে থাকেন জয়াসুরিয়া ও কামিন্দু। সপ্তম উইকেটে জয়াসুরিয়া ও কামিন্দুর জুটি বারবার ভাঙার সম্ভাবনা হয়েছিল কয়েকবার। যেখানে ১৩৫তম ওভারের প্রথম বলে মেহেদী হাসান মিরাজের বল ডিফেন্স করতে যান কামিন্দু। বাংলাদেশ উইকেটরক্ষক লিটন দাসের আবেদনের পর দ্রুতই মাঠের আম্পায়ার আঙুল তুলে দেন। তবে কামিন্দু বেঁচে যান রিভিউ নিয়ে। ঠিক তার পরের ওভারে জীবন পান জয়াসুরিয়া। ১৩৬তম ওভারের পঞ্চম বলে তাইজুলকে শট খেলতে যান জয়াসুরিয়া। ইনসাইড এজ হওয়া বল তালুবন্দী করতে পারেননি লিটন।
বারবার বেঁচে যাওয়া শ্রীলঙ্কা তাদের সপ্তম উইকেট হারিয়েছে তাড়াতাড়ি। ১৪২তম ওভারের পঞ্চম বলে জয়াসুরিয়াকে লেগবিফোরের ফাঁদে ফেলেন সাকিব। রিভিউ নিয়েও জয়াসুরিয়া বাঁচতে পারেননি। তাতে লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় ১৪১.৫ ওভারে ৭ উইকেটে ৪৭৬ রান। তাতে ভেঙে যায় কামিন্দু ও জয়াসুরিয়ার ১৪০ বলে ৬৫ রানের জুটি।জয়াসুরিয়ার বিদায়ের পর আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন বিশ্ব ফার্নান্দো। ১৪৪ ওভারে ৭ উইকেটে ৪৭৬ রানে দ্বিতীয় সেশনের খেলা শেষ করে লঙ্কানরা।
তৃতীয় সেশনের খেলা শুরু হতে না হতেই আবারও ক্যাচ মিস করেছে বাংলাদেশ। ১৪৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কামিন্দু স্লগ সুইপ করেন তাইজুলকে। ডিপ মিড উইকেট থেকে দৌড়ে এসেও বল তালুবন্দী করতে পারেননি হাসান মাহমুদ। কামিন্দুর স্কোর তখন ৬০ রান। বাংলাদেশের ফিল্ডারদের ক্যাচ মিসের ভিড়ে দুর্দান্ত ফিল্ডিংয়ের বিরল এক দৃষ্টান্তই যেন স্থাপন করলেন শান্ত। ১৫২তম ওভারের পঞ্চম বলে সাকিবকে লেগসাইডে ঘুরিয়ে সিঙ্গেল নিতে যান কামিন্দু। ডিপ মিড উইকেট থেকে ডিরেক্ট থ্রোতে স্ট্রাইকপ্রান্তের স্টাম্প ভেঙে দেন শান্ত। ডাইভ দিয়েও বাঁচতে পারেননি বিশ্ব।
বিশ্বর বিদায়ে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ১৫১.৫ ওভারে ৮ উইকেটে ৪৯৭ রান। শেষ দুই উইকেটে লঙ্কানরা আরও ৩৪ রান যোগ করে। যেখানে ১৫৯তম ওভারের প্রথম ও পঞ্চম বলে তাইজুলকে দুটি ছক্কা মারেন কামিন্দু। এই ওভারের শেষ বলেই লঙ্কানরা ৫৩১ রানে অলআউট হয়ে যায়। যেখানে কামিন্দু এগিয়ে খেলতে গিয়ে দ্রুত সিঙ্গেল নিতে যান। তাইজুলের হাতে বল লাগার পর পরই স্ট্রাইকপ্রান্তে ফেরেন কামিন্দু। নন স্ট্রাইকে থ্রো করে আসিথা ফার্নান্দোকে রানআউট করেন তাইজুল। টেস্ট ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি থেকে ৮ রানের ‘আক্ষেপ’ নিয়ে শেষ হয় কামিন্দুর ইনিংস। ১৬৭ বলে ৭ চার ও ২ ছক্কায় ৯২ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন সাকিব। হাসান মাহমুদ নেন ২ উইকেট। ১টি করে উইকেট নেন মিরাজ ও খালেদ।
বাংলাদেশের ফিল্ডারদের হাত যেন বড্ড পিচ্ছিল। সিলেট থেকে চট্টগ্রাম—ভেন্যু বদলালেও বাংলাদেশের ফিল্ডারদের ক্যাচ মিস দেখা যাচ্ছে এখন নিয়মিতই। স্বাগতিকদের ক্যাচ মিসের সুযোগ ভালোমতোই কাজে লাগাচ্ছে লঙ্কানরা। চট্টগ্রামে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ৫০০ ছাড়িয়েছে লঙ্কানরা।
৪ উইকেটে ৩১৪ রানে আজ দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করে শ্রীলঙ্কা। লঙ্কানদের নামের পাশে তখন ৯০ ওভার। ৬৯ ওভার ব্যাটিং করে প্রথম দিনের রানের সঙ্গে আরও ২১৭ রান যোগ করে থেমেছে সফরকারীরা। তবে লঙ্কানদের ৫৩১ রানের ইনিংসে কোনো সেঞ্চুরি নেই। দুই মেন্ডিসের ৯০ এর ওপরের স্কোরই লঙ্কানদের ইনিংস সর্বোচ্চ স্কোর। যার মধ্যে কুশল করেছেন ৯৩ রান। ১৫০ বলের ইনিংসে ১১ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন তিনি। কোনো সেঞ্চুরি ছাড়া এটাই টেস্টে লঙ্কানদের সর্বোচ্চ স্কোর।এর আগে সেঞ্চুরি ছাড়া টেস্টে লঙ্কানদের সর্বোচ্চ স্কোর ছিল ৪৩৭ রানের। ১৯৯৩ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবে এই কীর্তি গড়ে লঙ্কানরা।
দিনের ম্যাচ শুরুর ১৬তম ওভারে বাংলাদেশকে উইকেট পাইয়ে দেন সাকিব আল হাসান। লঙ্কানদের ইনিংসের ১০৬তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ফিফটি পেরোনো দিনেশ চান্দিমালকে কট বিহাইন্ডের ফাঁদে ফেলেন সাকিব। লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় ১০৫.২ ওভারে ৫ উইকেটে ৩৭৫ রান। সেখান থেকে ৫ উইকেটে ৪১১ রানে লঙ্কানরা প্রথম সেশনের খেলা শেষ করে।
১১৮ ওভার শেষে সফরকারীরা যখন লাঞ্চ বিরতিতে যায়, ধনাঞ্জয়ার স্কোর তখন ১০৮ বলে ৭০ রান। দিনের দ্বিতীয় সেশনের খেলা শুরু হতে না হতেই উইকেট হারায় লঙ্কানরা। ১১৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ধনাঞ্জয়াকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন খালেদ আহমেদ। আম্পায়ার আউট দেওয়ার পর রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি ধনাঞ্জয়া। ১১১ বলে ৬ চার ও ২ ছক্কায় ৭০ রান করেন লঙ্কান অধিনায়ক।
ধনাঞ্জয়ার বিদায়ে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ১১৮.৩ ওভারে ৬ উইকেটে ৪১১ রান। সাত নম্বরে তখন ব্যাটিং করতে নামেন কামিন্দু মেন্ডিস। উইকেট সংখ্যা দ্রুত ৭ হতে পারত। তবে সেটা সম্ভব হয়নি বাংলাদেশের ফিল্ডারদের অবিশ্বাস্য এক ভুলে। ১২১তম ওভারের শেষ বলে খালেদকে ড্রাইভ করতে যান সদ্য উইকেটে আসা প্রবাথ জয়সুরিয়া। প্রথম স্লিপে শান্ত প্রথমে ক্যাচ মিস করেন। শান্ত ক্যাচ মিস করলেও দ্বিতীয় স্লিপে থাকা শাহাদাত হোসেন দীপুর ক্যাচ ধরার সুযোগ ছিল। দীপুর মিসের পর তৃতীয় স্লিপে থাকা জাকির হোসেন বলের আর নাগাল পাননি। লঙ্কানদের স্কোর তখন ১২১ ওভারে ৬ উইকেটে ৪১৯ রান।
বেঁচে যাওয়ার পর আরও বেশি সতর্ক ব্যাটিং করতে থাকে শ্রীলঙ্কা। পাল্টা আক্রমণে না যেতে ঠান্ডা মাথায় ব্যাটিং করতে থাকেন জয়াসুরিয়া ও কামিন্দু। সপ্তম উইকেটে জয়াসুরিয়া ও কামিন্দুর জুটি বারবার ভাঙার সম্ভাবনা হয়েছিল কয়েকবার। যেখানে ১৩৫তম ওভারের প্রথম বলে মেহেদী হাসান মিরাজের বল ডিফেন্স করতে যান কামিন্দু। বাংলাদেশ উইকেটরক্ষক লিটন দাসের আবেদনের পর দ্রুতই মাঠের আম্পায়ার আঙুল তুলে দেন। তবে কামিন্দু বেঁচে যান রিভিউ নিয়ে। ঠিক তার পরের ওভারে জীবন পান জয়াসুরিয়া। ১৩৬তম ওভারের পঞ্চম বলে তাইজুলকে শট খেলতে যান জয়াসুরিয়া। ইনসাইড এজ হওয়া বল তালুবন্দী করতে পারেননি লিটন।
বারবার বেঁচে যাওয়া শ্রীলঙ্কা তাদের সপ্তম উইকেট হারিয়েছে তাড়াতাড়ি। ১৪২তম ওভারের পঞ্চম বলে জয়াসুরিয়াকে লেগবিফোরের ফাঁদে ফেলেন সাকিব। রিভিউ নিয়েও জয়াসুরিয়া বাঁচতে পারেননি। তাতে লঙ্কানদের স্কোর হয়ে যায় ১৪১.৫ ওভারে ৭ উইকেটে ৪৭৬ রান। তাতে ভেঙে যায় কামিন্দু ও জয়াসুরিয়ার ১৪০ বলে ৬৫ রানের জুটি।জয়াসুরিয়ার বিদায়ের পর আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন বিশ্ব ফার্নান্দো। ১৪৪ ওভারে ৭ উইকেটে ৪৭৬ রানে দ্বিতীয় সেশনের খেলা শেষ করে লঙ্কানরা।
তৃতীয় সেশনের খেলা শুরু হতে না হতেই আবারও ক্যাচ মিস করেছে বাংলাদেশ। ১৪৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কামিন্দু স্লগ সুইপ করেন তাইজুলকে। ডিপ মিড উইকেট থেকে দৌড়ে এসেও বল তালুবন্দী করতে পারেননি হাসান মাহমুদ। কামিন্দুর স্কোর তখন ৬০ রান। বাংলাদেশের ফিল্ডারদের ক্যাচ মিসের ভিড়ে দুর্দান্ত ফিল্ডিংয়ের বিরল এক দৃষ্টান্তই যেন স্থাপন করলেন শান্ত। ১৫২তম ওভারের পঞ্চম বলে সাকিবকে লেগসাইডে ঘুরিয়ে সিঙ্গেল নিতে যান কামিন্দু। ডিপ মিড উইকেট থেকে ডিরেক্ট থ্রোতে স্ট্রাইকপ্রান্তের স্টাম্প ভেঙে দেন শান্ত। ডাইভ দিয়েও বাঁচতে পারেননি বিশ্ব।
বিশ্বর বিদায়ে শ্রীলঙ্কার স্কোর হয়ে যায় ১৫১.৫ ওভারে ৮ উইকেটে ৪৯৭ রান। শেষ দুই উইকেটে লঙ্কানরা আরও ৩৪ রান যোগ করে। যেখানে ১৫৯তম ওভারের প্রথম ও পঞ্চম বলে তাইজুলকে দুটি ছক্কা মারেন কামিন্দু। এই ওভারের শেষ বলেই লঙ্কানরা ৫৩১ রানে অলআউট হয়ে যায়। যেখানে কামিন্দু এগিয়ে খেলতে গিয়ে দ্রুত সিঙ্গেল নিতে যান। তাইজুলের হাতে বল লাগার পর পরই স্ট্রাইকপ্রান্তে ফেরেন কামিন্দু। নন স্ট্রাইকে থ্রো করে আসিথা ফার্নান্দোকে রানআউট করেন তাইজুল। টেস্ট ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরি থেকে ৮ রানের ‘আক্ষেপ’ নিয়ে শেষ হয় কামিন্দুর ইনিংস। ১৬৭ বলে ৭ চার ও ২ ছক্কায় ৯২ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন সাকিব। হাসান মাহমুদ নেন ২ উইকেট। ১টি করে উইকেট নেন মিরাজ ও খালেদ।
আঙুলের ইশারায় সুনীল গাভাস্কার বোঝাচ্ছিলেন ‘ডিগবাজি দাও’। কারণ প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরির পর এভাবেই উদ্যাপন করেন ঋষভ পন্ত। গাভাস্কারও বেশ উচ্ছ্বসিত হয়েছিলেন তখন। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসেও এল উদ্যাপনের সুযোগ। কিন্তু গাভাস্কারের অনুরোধ রাখেননি পন্ত। ডান হাতের আঙুল উল্টো ঘুরিয়ে চোখের কাছে এনে...
৩ ঘণ্টা আগেগল টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৮ সদস্যের দল ঘোষণা করেছিল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট। পরশু কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব মাঠে শুরু হবে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। এর আগে ধাক্কা খেয়েছে স্বাগতিকেরা। পিঠের বাঁ পাশে চোটের কারণে দ্বিতীয় টেস্টে খেলতে পারবেন পেসার মিলান রত্নায়েকে। গলে খেলার সময় ব্যথা পান তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেতাঁর কোচিং ক্যারিয়ারের সবচেয়ে উজ্জ্বল দিকের কথা বললে বাংলাদেশের নামই উঠে আসবে সবার প্রথমে। ২০১৫ সালে বিদায় নেওয়ার পর কোচিংয়ের চেয়ে তিনি বেশি জড়িত ছিলেন পারিবারিক ব্যবসায়। সেই ডাচ কোচ লুডভিক ডি ক্রুইফ আবার আলোচনায় দেশের ফুটবলে।
৮ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে হার, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হার—সব মিলিয়ে বাজে সময় পার করা বাংলাদেশ দলের জন্য কদিন আগে শেষ হওয়া গল টেস্টটা আসলেই বিশেষ কিছু। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। মুশফিকুর রহিমের ব্যাটেও এসেছে সেঞ্চুরি।
৮ ঘণ্টা আগে