ক্রীড়া ডেস্ক
‘টাকার বৃষ্টি’ ঝরে বলেই ক্রিকেটার থেকে শুরু করে ধনকুবেররা পাখির চোখ করেন ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগকে (আইপিএল)। অর্থের ঝনঝনানিতে পরিপূর্ণ আইপিএল তাই হয়ে উঠেছে ভারতের সোনার ডিম পাড়া রাজহাঁস। এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট থেকেই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) উপার্জন কোটি কোটি রুপি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ ১৮ আজকের এক সংবাদ প্রকাশ করেছে দেশটির সর্ববৃহৎ স্বাধীন সংস্থা রিডিফিউশনের প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে। রিডিফিউশন থেকে জানা গেছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রেকর্ড ৯৭৪১ কোটি ৭০ লাখ রুপি রাজস্ব আয় করেছে বিসিসিআই। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১৩৬৭২ কোটি ৬২ লাখ টাকা। এর মধ্যে আইপিএল থেকেই এসেছে ৫৭৬১ কোটি রুপি (৮০৮৩ কোটি ১৩ লাখ টাকা)। যা বিসিসিআইয়ের মোট রাজস্বের ৫৯.১৪ শতাংশ।
আইপিএল ছাড়াও বিসিসিআইয়ের আর কী কী আয়ের উৎস আছে, সেটা জানা গেছে রিডিফিউশনের প্রতিবেদন থেকে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আইসিসির কাছ থেকে ভারতীয় বোর্ড পেয়েছে ১০৪২ কোটি রুপি (১৪৬২ কোটি ১৪ লাখ টাকা)। এটা বিসিসিআইয়ের মোট রাজস্বের ১০.৭০ শতাংশ। এমনকি বোর্ডের কাছে প্রায় ৩০ হাজার কোটি রুপি রিজার্ভ আছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪২০৮৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।
ব্যবসায়িক কৌশলবিদ লয়েড ম্যাথিয়াসের মতে ঘরোয়া ক্রিকেটারদের অর্থ উপার্জনের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য একটি নিখুঁত মডেল আইপিএল। ম্যাথিয়াস বলেন, ‘২০০৭ সালে আইপিএল নামে বিসিসিআই একটি সোনার ডিম পাড়া রাজহাঁস আবিষ্কার করে। আমার দৃষ্টিতে আইপিএল সেরা টুর্নামেন্ট। এর সম্প্রচার স্বত্ব দিন দিন বাড়ছে। আইপিএল রঞ্জি ট্রফির স্তরের (প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট) খেলোয়াড়দের সুযোগ করে দিচ্ছে।’
রিডিফিউশনের কর্ণধার ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক সন্দ্বীপ গোয়েলের মতে আইপিএলের পাশাপাশি অন্যান্য টুর্নামেন্ট থেকে বিসিসিআইয়ের আয় বাড়ছে। গোয়েল বলেন, ‘এই রাজস্ব শুধু টেকসই নয়। বরং পৃষ্ঠপোষক, সম্প্রচার স্বত্ব ও ম্যাচ থেকে আয় বাড়ার কারণে প্রতিবছর ১০-১২ শতাংশ করে বৃদ্ধি পাবে। আইপিএল ছাড়া অন্যান্য যেসব টুর্নামেন্ট থেকে বিসিসিআই রাজস্ব আদায় করে, সেগুলোর মধ্যে রঞ্জি ট্রফি, দুলীপ ট্রফি ও সিকে নাইডু ট্রফি রয়েছে।’
২০০৮ সালে আইপিএল শুরু হয়েছিল ৮ দল নিয়ে। গত ১৮ বছরে অনেক ফ্র্যাঞ্চাইজি এসেছে। বেশ কিছু ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট থেকে চলেও গেছে। ২০২২ সাল থেকে চলছে ১০ দলের আইপিএল। সবশেষ চার মৌসুমে ৭৪টি করে ম্যাচ হয়েছে। আর আইপিএল নিয়ে দর্শকেরা কতটা ‘পাগল’, সেটা ম্যাচের দিন গ্যালারিতে ভিড় দেখেই বোঝা যায়। টিকিট বিক্রির পাশাপাশি নামিদামি পৃষ্ঠপোষক থেকেও ভারতীয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট কী পরিমাণ আয় করে থাকে, সেটা ধারণারও বাইরে।
‘টাকার বৃষ্টি’ ঝরে বলেই ক্রিকেটার থেকে শুরু করে ধনকুবেররা পাখির চোখ করেন ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগকে (আইপিএল)। অর্থের ঝনঝনানিতে পরিপূর্ণ আইপিএল তাই হয়ে উঠেছে ভারতের সোনার ডিম পাড়া রাজহাঁস। এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট থেকেই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) উপার্জন কোটি কোটি রুপি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম নিউজ ১৮ আজকের এক সংবাদ প্রকাশ করেছে দেশটির সর্ববৃহৎ স্বাধীন সংস্থা রিডিফিউশনের প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে। রিডিফিউশন থেকে জানা গেছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রেকর্ড ৯৭৪১ কোটি ৭০ লাখ রুপি রাজস্ব আয় করেছে বিসিসিআই। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১৩৬৭২ কোটি ৬২ লাখ টাকা। এর মধ্যে আইপিএল থেকেই এসেছে ৫৭৬১ কোটি রুপি (৮০৮৩ কোটি ১৩ লাখ টাকা)। যা বিসিসিআইয়ের মোট রাজস্বের ৫৯.১৪ শতাংশ।
আইপিএল ছাড়াও বিসিসিআইয়ের আর কী কী আয়ের উৎস আছে, সেটা জানা গেছে রিডিফিউশনের প্রতিবেদন থেকে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আইসিসির কাছ থেকে ভারতীয় বোর্ড পেয়েছে ১০৪২ কোটি রুপি (১৪৬২ কোটি ১৪ লাখ টাকা)। এটা বিসিসিআইয়ের মোট রাজস্বের ১০.৭০ শতাংশ। এমনকি বোর্ডের কাছে প্রায় ৩০ হাজার কোটি রুপি রিজার্ভ আছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪২০৮৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।
ব্যবসায়িক কৌশলবিদ লয়েড ম্যাথিয়াসের মতে ঘরোয়া ক্রিকেটারদের অর্থ উপার্জনের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য একটি নিখুঁত মডেল আইপিএল। ম্যাথিয়াস বলেন, ‘২০০৭ সালে আইপিএল নামে বিসিসিআই একটি সোনার ডিম পাড়া রাজহাঁস আবিষ্কার করে। আমার দৃষ্টিতে আইপিএল সেরা টুর্নামেন্ট। এর সম্প্রচার স্বত্ব দিন দিন বাড়ছে। আইপিএল রঞ্জি ট্রফির স্তরের (প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট) খেলোয়াড়দের সুযোগ করে দিচ্ছে।’
রিডিফিউশনের কর্ণধার ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক সন্দ্বীপ গোয়েলের মতে আইপিএলের পাশাপাশি অন্যান্য টুর্নামেন্ট থেকে বিসিসিআইয়ের আয় বাড়ছে। গোয়েল বলেন, ‘এই রাজস্ব শুধু টেকসই নয়। বরং পৃষ্ঠপোষক, সম্প্রচার স্বত্ব ও ম্যাচ থেকে আয় বাড়ার কারণে প্রতিবছর ১০-১২ শতাংশ করে বৃদ্ধি পাবে। আইপিএল ছাড়া অন্যান্য যেসব টুর্নামেন্ট থেকে বিসিসিআই রাজস্ব আদায় করে, সেগুলোর মধ্যে রঞ্জি ট্রফি, দুলীপ ট্রফি ও সিকে নাইডু ট্রফি রয়েছে।’
২০০৮ সালে আইপিএল শুরু হয়েছিল ৮ দল নিয়ে। গত ১৮ বছরে অনেক ফ্র্যাঞ্চাইজি এসেছে। বেশ কিছু ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট থেকে চলেও গেছে। ২০২২ সাল থেকে চলছে ১০ দলের আইপিএল। সবশেষ চার মৌসুমে ৭৪টি করে ম্যাচ হয়েছে। আর আইপিএল নিয়ে দর্শকেরা কতটা ‘পাগল’, সেটা ম্যাচের দিন গ্যালারিতে ভিড় দেখেই বোঝা যায়। টিকিট বিক্রির পাশাপাশি নামিদামি পৃষ্ঠপোষক থেকেও ভারতীয় এই ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট কী পরিমাণ আয় করে থাকে, সেটা ধারণারও বাইরে।
ট্রাজেডি—শব্দটি যেন মোহাম্মদ সিরাজের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। উদাহরণ দিতে চাইলে এই সিরিজেরই অনেক কিছু মুহূর্ত তুলে ধরতে পারেন সিরাজ। লর্ডসে অদ্ভুতভাবে বোল্ড হয়ে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে থাকার সেই দৃশ্য, বোলারদের ক্যাচ মিসের পর হতাশাচ্ছন্ন মুখ, একের পর এক ক্লান্তিকর স্পেল, এমনকি ব্রুকের ক্যাচ নিয়েও
১৫ মিনিট আগেঅস্ট্রেলিয়ার ডারউইনে চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে শুরু হবে টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ। গত বছরের মতো এবারও সিরিজে অংশ নেবে বাংলাদেশ ‘এ’ দল। নুরুল হাসান সোহানকে অধিনায়ক করে আজ দল ঘোষণা করেছে বিসিবি।
৩২ মিনিট আগেলন্ডনের ওভালে পঞ্চম টেস্ট শুরুর আগে সিরিজের স্কোরলাইন ছিল ইংল্যান্ড ২: ভারত ১। সিরিজ জিততে ইংল্যান্ডের জন্য সমীকরণ ছিল এই টেস্ট জেতা না হয় ড্র করা। অন্যদিকে সিরিজ বাঁচাতে ভারতকে এই ম্যাচটা জিততেই হতো। টানটান উত্তেজনায় ঠাসা ম্যাচটি ৬ রানে জিতে সিরিজ বাঁচাল ভারত।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের ম্যাচ হলে আলোচিত ঘটনা না ঘটে কি পারে। কারণ, ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ তকমা পাকিস্তানের নামের সঙ্গে ভালোভাবে জুড়ে গেছে। এবার পাকিস্তান-ওয়েস্ট ইন্ডিজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ঘটেছে এক বিরল ঘটনা। এই ঘটনা আগে অনেকবার হলেও পাকিস্তানের ম্যাচের ঘটনাটা একটু বিশেষ।
৩ ঘণ্টা আগে