টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে আর একটিমাত্র ম্যাচ বাংলাদেশ পাচ্ছে নিজেদের ঝালিয়ে নিতে। নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগামীকাল প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ-ভারত। ম্যাচের ভেন্যু দেখে যেন তা বর্ণনা করার ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
৩৪ হাজার ধারণক্ষমতার নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হচ্ছে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দিয়ে। বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রে যে ১৬ ম্যাচ হবে, তার ৮টিই হবে এই মাঠে। যদিও স্টেডিয়ামের নির্মাণকাজ শুরু হয় তিন মাস আগে। একদম শূন্য থেকে শুরু করে স্বল্প সময়ের মধ্যে এটাকে আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে রূপ দেওয়া সম্ভব হয়েছে। বিশ্বকাপের আবহ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে দারুণভাবে। ভারতের বিপক্ষে আগামীকাল প্রস্তুতি ম্যাচে মুখোমুখি হওয়ার আগে শান্ত যে মাঠ ঘুরে দেখেছেন, তা আইসিসির ফেসবুক পেজে প্রচারিত হয়েছে। বাংলাদেশ অধিনায়ক মাঠের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, ‘এটা অবিশ্বাস্য। অদ্ভুত লাগছে। বোঝাতে চাইছি যে ইন্টারনেটে সবাই যখন দেখেছি, তখন কিছুই ছিল না (তিন মাস আগে)। এখন এটাকে সত্যিকারের স্টেডিয়াম মনে হচ্ছে।’
নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামটি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রথম কোনো মডিউলার স্টেডিয়াম। এই স্টেডিয়াম এমনভাবে ডিজাইন করা, যাতে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া যায়। এখানে যে ড্রপ ইন পিচ ব্যবহার করা হচ্ছে, তা এসেছে সুদূর অ্যাডিলেড থেকে সাড়ে ২২ হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে। নিউইয়র্কের স্টেডিয়াম দেখে এখনই রোমাঞ্চিত অনুভব করছেন শান্ত। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘সত্যি বলতে, আমি এমন কিছু আশা করিনি। তবে আমরা সামাজিক মাধ্যমে সবই দেখেছি যে উইকেট কেমন আচরণ করে, মাঠ কেমন হতে পারে। কী হতে যাচ্ছে, তা ভেবে আমরা খুবই রোমাঞ্চিত। ইস্টার্ন গ্র্যান্ডস্ট্যান্ড এমন হবে আশা করিনি। মাঠটা দেখতেই অনেক সুন্দর লাগছে।’
ভারতের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচের পর গ্রুপ পর্বেরও একটি ম্যাচ নিউইয়র্কে পাচ্ছে বাংলাদেশ। ১০ জুন ‘ডি’ গ্রুপের ম্যাচে নাসাউ কাউন্টিতে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের গ্রুপ পর্বের চার ম্যাচের তিনটিই এই স্টেডিয়ামে। ৯ জুন নিউইয়র্কে মুখোমুখি হবে উপমহাদেশের দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান।
আরও পড়ুন:
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে আর একটিমাত্র ম্যাচ বাংলাদেশ পাচ্ছে নিজেদের ঝালিয়ে নিতে। নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগামীকাল প্রস্তুতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ-ভারত। ম্যাচের ভেন্যু দেখে যেন তা বর্ণনা করার ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত।
৩৪ হাজার ধারণক্ষমতার নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হচ্ছে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দিয়ে। বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রে যে ১৬ ম্যাচ হবে, তার ৮টিই হবে এই মাঠে। যদিও স্টেডিয়ামের নির্মাণকাজ শুরু হয় তিন মাস আগে। একদম শূন্য থেকে শুরু করে স্বল্প সময়ের মধ্যে এটাকে আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে রূপ দেওয়া সম্ভব হয়েছে। বিশ্বকাপের আবহ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে দারুণভাবে। ভারতের বিপক্ষে আগামীকাল প্রস্তুতি ম্যাচে মুখোমুখি হওয়ার আগে শান্ত যে মাঠ ঘুরে দেখেছেন, তা আইসিসির ফেসবুক পেজে প্রচারিত হয়েছে। বাংলাদেশ অধিনায়ক মাঠের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, ‘এটা অবিশ্বাস্য। অদ্ভুত লাগছে। বোঝাতে চাইছি যে ইন্টারনেটে সবাই যখন দেখেছি, তখন কিছুই ছিল না (তিন মাস আগে)। এখন এটাকে সত্যিকারের স্টেডিয়াম মনে হচ্ছে।’
নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামটি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রথম কোনো মডিউলার স্টেডিয়াম। এই স্টেডিয়াম এমনভাবে ডিজাইন করা, যাতে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া যায়। এখানে যে ড্রপ ইন পিচ ব্যবহার করা হচ্ছে, তা এসেছে সুদূর অ্যাডিলেড থেকে সাড়ে ২২ হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে। নিউইয়র্কের স্টেডিয়াম দেখে এখনই রোমাঞ্চিত অনুভব করছেন শান্ত। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘সত্যি বলতে, আমি এমন কিছু আশা করিনি। তবে আমরা সামাজিক মাধ্যমে সবই দেখেছি যে উইকেট কেমন আচরণ করে, মাঠ কেমন হতে পারে। কী হতে যাচ্ছে, তা ভেবে আমরা খুবই রোমাঞ্চিত। ইস্টার্ন গ্র্যান্ডস্ট্যান্ড এমন হবে আশা করিনি। মাঠটা দেখতেই অনেক সুন্দর লাগছে।’
ভারতের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচের পর গ্রুপ পর্বেরও একটি ম্যাচ নিউইয়র্কে পাচ্ছে বাংলাদেশ। ১০ জুন ‘ডি’ গ্রুপের ম্যাচে নাসাউ কাউন্টিতে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতের গ্রুপ পর্বের চার ম্যাচের তিনটিই এই স্টেডিয়ামে। ৯ জুন নিউইয়র্কে মুখোমুখি হবে উপমহাদেশের দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান।
আরও পড়ুন:
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে