নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিসিবির আম্পায়ার্স এডুকেশন বিভাগের সঙ্গে কাজ করতে ঢাকায় এসেছেন আইসিসির সাবেক এলিট প্যানেল আম্পায়ার সাইমন টফেল। দুপুরে মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে পৌঁছেই দেখা করেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের সঙ্গে। সেখানে বিসিবির সঙ্গে দুই বছরের চুক্তিপত্রে সই করেন তিনি।
আম্পায়ার্স বিভাগের সূত্র জানিয়েছে, আগামীকাল টফেল জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল টি-টোয়েন্টি ম্যাচে আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারিদের কার্যক্রম সরাসরি পর্যবেক্ষণ করবেন রাজশাহীতে। এরপর বগুড়ার ভেন্যুতেও যাবেন। পাশাপাশি সিলেট পর্বেও উপস্থিত থাকার পরিকল্পনা আছে। আগামী দুই সপ্তাহের কাজের রূপরেখা নিয়ে তিনি বিসিবি সভাপতি ও আম্পায়ার্স বিভাগের চেয়ারম্যানের সঙ্গে আলাদাভাবে বৈঠক করেছেন।
বিকেলে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে টফেল বলেন, ‘আমি এখানে সহায়তা করতে এসেছি। এমন একটি পরিবেশ তৈরি করতে চাই, যেখানে আম্পায়ার ও রেফারিরা নিজেদের সামর্থ্য দেখাতে পারবেন। নিজেদের উন্নত করতে পারবেন। বড় মঞ্চে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের মানও আরও উঁচুতে তুলতে পারবেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, যেন বুঝতে পারে, সেরাদের কাতারে পৌঁছানো তাদের পক্ষেও সম্ভব।’
বাংলাদেশে আসাটা তাঁর কাছে এবার ভিন্ন অভিজ্ঞতা বলেই জানান টফেল, ‘বাংলাদেশে আসতে পেরে আমি ভীষণ খুশি। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। কারণ, তারা ম্যাচ পরিচালনা ও আম্পায়ারিং সিস্টেমের উন্নয়নে অসাধারণ নেতৃত্ব, দূরদর্শিতা ও সাহস দেখিয়েছে। আগামী কয়েক বছরের জন্য এই প্রক্রিয়ার অংশ হতে পারা আমার জন্য সম্মানের।’
শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকতের নাম উল্লেখ করে অস্ট্রেলিয়ান টফেল বলেন, ‘আমরা আজ থেকে নতুন এক যাত্রা শুরু করছি। আমি বলছি না যে বাংলাদেশ থেকে আরেকজন এলিট প্যানেল আম্পায়ার আসতে ১০ বছর লাগবে। তবে এটা নিশ্চিত, এমন লক্ষ্য পূরণে দীর্ঘমেয়াদি প্রতিশ্রুতি জরুরি। অধ্যবসায়, নিবেদন ও দৃঢ়তার জন্য যথেষ্ট কৃতিত্ব প্রাপ্য সৈকতের। তিনি শুধু এমিরেটস আম্পায়ার প্যানেলে থাকার কারণে রোল মডেল নন, তিনি সংকল্প ও অধ্যবসায়েরও উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।’
এলিট প্যানেলে জায়গা করে নিতে অধ্যবসায়, কঠোর পরিশ্রম এবং ধারাবাহিক পারফরম্যান্সের গুরুত্ব তুলে ধরে ভারতের উদাহরণ টানেন টফেল, ‘ভারতের পক্ষ থেকে দীর্ঘ সময় কোনো এলিট প্যানেল আম্পায়ার ছিল না। পরে এস রবি উঠে আসেন, তারপর নিতিন মেনন। এলিট প্যানেলে জায়গা পাওয়া কোনো রাতারাতি সাফল্য নয়, লাগে অন্তত ১০ বছরের ধৈর্য, অনুশীলন আর সিস্টেমের সমর্থন। এটা এক দীর্ঘ যাত্রা। আমাদের অন্যতম দায়িত্ব হলো পুরুষ ও নারী আম্পায়ারদের জন্য আরও সুযোগ তৈরি করা, একই সঙ্গে রেফারিদের জন্যও। সৈকত সেই যাত্রার এক জীবন্ত প্রমাণ। আমি আশা করি, তিনি শেষজন হবেন না।’
বিসিবির আম্পায়ার্স এডুকেশন বিভাগের সঙ্গে কাজ করতে ঢাকায় এসেছেন আইসিসির সাবেক এলিট প্যানেল আম্পায়ার সাইমন টফেল। দুপুরে মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে পৌঁছেই দেখা করেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের সঙ্গে। সেখানে বিসিবির সঙ্গে দুই বছরের চুক্তিপত্রে সই করেন তিনি।
আম্পায়ার্স বিভাগের সূত্র জানিয়েছে, আগামীকাল টফেল জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল টি-টোয়েন্টি ম্যাচে আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারিদের কার্যক্রম সরাসরি পর্যবেক্ষণ করবেন রাজশাহীতে। এরপর বগুড়ার ভেন্যুতেও যাবেন। পাশাপাশি সিলেট পর্বেও উপস্থিত থাকার পরিকল্পনা আছে। আগামী দুই সপ্তাহের কাজের রূপরেখা নিয়ে তিনি বিসিবি সভাপতি ও আম্পায়ার্স বিভাগের চেয়ারম্যানের সঙ্গে আলাদাভাবে বৈঠক করেছেন।
বিকেলে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে টফেল বলেন, ‘আমি এখানে সহায়তা করতে এসেছি। এমন একটি পরিবেশ তৈরি করতে চাই, যেখানে আম্পায়ার ও রেফারিরা নিজেদের সামর্থ্য দেখাতে পারবেন। নিজেদের উন্নত করতে পারবেন। বড় মঞ্চে দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের মানও আরও উঁচুতে তুলতে পারবেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, যেন বুঝতে পারে, সেরাদের কাতারে পৌঁছানো তাদের পক্ষেও সম্ভব।’
বাংলাদেশে আসাটা তাঁর কাছে এবার ভিন্ন অভিজ্ঞতা বলেই জানান টফেল, ‘বাংলাদেশে আসতে পেরে আমি ভীষণ খুশি। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। কারণ, তারা ম্যাচ পরিচালনা ও আম্পায়ারিং সিস্টেমের উন্নয়নে অসাধারণ নেতৃত্ব, দূরদর্শিতা ও সাহস দেখিয়েছে। আগামী কয়েক বছরের জন্য এই প্রক্রিয়ার অংশ হতে পারা আমার জন্য সম্মানের।’
শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকতের নাম উল্লেখ করে অস্ট্রেলিয়ান টফেল বলেন, ‘আমরা আজ থেকে নতুন এক যাত্রা শুরু করছি। আমি বলছি না যে বাংলাদেশ থেকে আরেকজন এলিট প্যানেল আম্পায়ার আসতে ১০ বছর লাগবে। তবে এটা নিশ্চিত, এমন লক্ষ্য পূরণে দীর্ঘমেয়াদি প্রতিশ্রুতি জরুরি। অধ্যবসায়, নিবেদন ও দৃঢ়তার জন্য যথেষ্ট কৃতিত্ব প্রাপ্য সৈকতের। তিনি শুধু এমিরেটস আম্পায়ার প্যানেলে থাকার কারণে রোল মডেল নন, তিনি সংকল্প ও অধ্যবসায়েরও উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।’
এলিট প্যানেলে জায়গা করে নিতে অধ্যবসায়, কঠোর পরিশ্রম এবং ধারাবাহিক পারফরম্যান্সের গুরুত্ব তুলে ধরে ভারতের উদাহরণ টানেন টফেল, ‘ভারতের পক্ষ থেকে দীর্ঘ সময় কোনো এলিট প্যানেল আম্পায়ার ছিল না। পরে এস রবি উঠে আসেন, তারপর নিতিন মেনন। এলিট প্যানেলে জায়গা পাওয়া কোনো রাতারাতি সাফল্য নয়, লাগে অন্তত ১০ বছরের ধৈর্য, অনুশীলন আর সিস্টেমের সমর্থন। এটা এক দীর্ঘ যাত্রা। আমাদের অন্যতম দায়িত্ব হলো পুরুষ ও নারী আম্পায়ারদের জন্য আরও সুযোগ তৈরি করা, একই সঙ্গে রেফারিদের জন্যও। সৈকত সেই যাত্রার এক জীবন্ত প্রমাণ। আমি আশা করি, তিনি শেষজন হবেন না।’
ইনিংসের ১৪ তম বলে ফ্লিক করে সিঙ্গেল নিলেন লিটন দাস। ধারাভাষ্যকক্ষ থেকে ভেসে এল অবশেষে রানের দেখা পেল বাংলাদেশ। আগের ১৩টি বলে যা হয়েছে তা এক অর্থ দুঃস্বপ্ন বলাই ভালো। সেই দুঃস্বপ্নের রেশ থেকে যায় শেষ পর্যন্ত। জাকের আলী ও শামীম পাটোয়ারীর মান বাঁচানো জুটিতে শ্রীলঙ্কাকে ১৪০ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেটি-টোয়েন্টিতে ডট খেলাটা অনেকটা অপরাধের শামিল। বাংলাদেশের অপরাধের পাল্লাটা অবশ্য বেশ ভারী বলা যায়। আজ যা হলো তা ছাপিয়ে গেল আগের সবকিছুকেই। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এশিয়া কাপের ম্যাচে ১৩ বল পর্যন্ত কোনো রানই তুলতে পারেনি লিটন দাসের দল। উল্টো হারাতে হয়েছে দুই উইকেট।
২ ঘণ্টা আগেইনিংসের ১৪ তম বলে ফ্লিক করে সিঙ্গেল নিলেন লিটন দাস। ধারাভাষ্যকক্ষ থেকে ভেসে এল অবশেষে রানের দেখা পেল বাংলাদেশ। আগের ১৩টি বলে যা হয়েছে তা এক অর্থ দুঃস্বপ্ন বলাই ভালো। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পাওয়ার প্লের ৬ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৩০ রান করেছে বাংলাদেশ। লিটন দাস ১৮ ও শেখ মেহেদী ৪ রানে ব্যাট করছেন।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ কি শুধু নিছকই এক লড়াই? কয়েক বছর আগে এমন প্রশ্ন করলে অনেকেই হ্যাঁ বলতেন। কিন্তু এখন তা পরিণত হয়েছে ক্রিকেট অন্যতম রোমাঞ্চকর এক দ্বৈরথে। যে দ্বৈরথের অঘোষিত নাম নাগিন ক্লাসিকো।
৩ ঘণ্টা আগে