বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়েই ভারতের জার্সি পরেছেন নীতিশ কুমার রেড্ডি। দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে গতকাল খেলেছেন আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের কেবল দ্বিতীয় ম্যাচ। তবে যেভাবে বাংলাদেশের বোলারদের বেধড়ক পেটাচ্ছিলেন, মনে হচ্ছিল ভারতের জার্সিতে খেলছেন দীর্ঘদিন।
দিল্লিতে গত রাতে তাণ্ডব চালানোর আগে ভাগ্যের ছোঁয়াও পেয়েছেন রেড্ডি। ব্যক্তিগত ৫ রানে তিনি (রেড্ডি) যখন তানজিম হাসান সাকিবকে পুল করতে যান, তখন উইকেটরক্ষক লিটন দাস লাফ দিয়েও বলের নাগাল পাননি। জীবন পেয়ে রেড্ডি খেললেন ৩৪ বলে ৪ চার ও ৭ ছক্কায় ৭৪ রানের বিস্ফোরক ইনিংস। বিধ্বংসী ইনিংসের কৃতিত্ব রেড্ডি দিয়েছেন ভারতের হেড কোচ গৌতম গম্ভীর ও অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদবকে। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে রেড্ডি বলেন, ‘সবকিছুর জন্য কৃতজ্ঞ। অধিনায়ক ও কোচকে কৃতিত্ব দেওয়া উচিত। তাঁরা ভয়ডরহীন ক্রিকেটের লাইসেন্স দিয়েছেন।’
প্রথম ১১ বলে রেড্ডির স্কোর ছিল ১২। তখনো তো ঘুণাক্ষরে বাংলাদেশ টের পায়নি, সামনে কী ঝড়টাই না তুলতে চলেছেন রেড্ডি। নিজের ১৪তম বলে মেরেছেন প্রথম ছক্কা। যেখানে নবম ওভারের চতুর্থ বলটা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ করেন নো বল। ফ্রি হিট বলে মাহমুদউল্লাহকে রেড্ডি এই যে ছক্কা মারা শুরু করেছেন, তারপর তো থামানোই যাচ্ছিল না। ইনিংসের ১৩তম ওভারে মেহেদী হাসান মিরাজ খরচ করেন ২৬ রান। ওভারটিতে রেড্ডি মেরেছেন ৩ ছক্কা। তাঁর (রেড্ডি) একেকটা যখন অরুণ জেটলির গ্যালারিতে আছড়ে পড়ছিল, সেগুলো নাজমুল হোসেন শান্তদের চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া উপায় ছিল না। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে রেড্ডি বলেন, ‘প্রথমে একটু সময় নিয়েছিলাম। তবে নো বলের পরে সবকিছু আমার পক্ষে গেছে।’
অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে গতকাল ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন রেড্ডি। বিস্ফোরক ইনিংসের পর বোলিংয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। ৪ ওভারে খরচ করেন ২৩ রান। এমন পারফরম্যান্সের পুনরাবৃত্তি ভবিষ্যতেও করতে চান ২১ বছর বয়সী এই ভারতীয় ক্রিকেটার, ‘ভারতের হয়ে খেলে ভালো লাগছে। এভাবেই সামনে এগিয়ে যেতে চাই। এমন দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুনরাবৃত্তি করতে চাই।’
টস জিতে গতকাল ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্ত। সফরকারীদের আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে ৫.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ৪১ রানে পরিণত হয় ভারত। সেখান থেকেই ভারতের ইনিংসের গিয়ার বদলানো শুরু। চতুর্থ উইকেটে ৪৯ বলে ১০৮ রানের বিধ্বংসী জুটি গড়তে অবদান রাখেন রেড্ডি ও রিংকু সিং। স্বাগতিকেরা যে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ২২১ রান করেছে, তাতে অবদান রেড্ডি-রিংকু জুটির। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে রেড্ডির প্রশংসা করে সূর্যকুমার বলেন, ‘এমন পরিস্থিতি আমি চেয়েছিলাম (৩ উইকেটে ৪১) এবং মিডল অর্ডার কীভাবে ব্যাটিং করে সেটা দেখার অপেক্ষায় ছিলাম। দিনটা নীতিশেরই (রেড্ডি) ছিল। আমরা তাই তাকে সুযোগ দিতে চেয়েছিলাম।’
বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ দিয়েই ভারতের জার্সি পরেছেন নীতিশ কুমার রেড্ডি। দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে গতকাল খেলেছেন আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের কেবল দ্বিতীয় ম্যাচ। তবে যেভাবে বাংলাদেশের বোলারদের বেধড়ক পেটাচ্ছিলেন, মনে হচ্ছিল ভারতের জার্সিতে খেলছেন দীর্ঘদিন।
দিল্লিতে গত রাতে তাণ্ডব চালানোর আগে ভাগ্যের ছোঁয়াও পেয়েছেন রেড্ডি। ব্যক্তিগত ৫ রানে তিনি (রেড্ডি) যখন তানজিম হাসান সাকিবকে পুল করতে যান, তখন উইকেটরক্ষক লিটন দাস লাফ দিয়েও বলের নাগাল পাননি। জীবন পেয়ে রেড্ডি খেললেন ৩৪ বলে ৪ চার ও ৭ ছক্কায় ৭৪ রানের বিস্ফোরক ইনিংস। বিধ্বংসী ইনিংসের কৃতিত্ব রেড্ডি দিয়েছেন ভারতের হেড কোচ গৌতম গম্ভীর ও অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদবকে। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে রেড্ডি বলেন, ‘সবকিছুর জন্য কৃতজ্ঞ। অধিনায়ক ও কোচকে কৃতিত্ব দেওয়া উচিত। তাঁরা ভয়ডরহীন ক্রিকেটের লাইসেন্স দিয়েছেন।’
প্রথম ১১ বলে রেড্ডির স্কোর ছিল ১২। তখনো তো ঘুণাক্ষরে বাংলাদেশ টের পায়নি, সামনে কী ঝড়টাই না তুলতে চলেছেন রেড্ডি। নিজের ১৪তম বলে মেরেছেন প্রথম ছক্কা। যেখানে নবম ওভারের চতুর্থ বলটা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ করেন নো বল। ফ্রি হিট বলে মাহমুদউল্লাহকে রেড্ডি এই যে ছক্কা মারা শুরু করেছেন, তারপর তো থামানোই যাচ্ছিল না। ইনিংসের ১৩তম ওভারে মেহেদী হাসান মিরাজ খরচ করেন ২৬ রান। ওভারটিতে রেড্ডি মেরেছেন ৩ ছক্কা। তাঁর (রেড্ডি) একেকটা যখন অরুণ জেটলির গ্যালারিতে আছড়ে পড়ছিল, সেগুলো নাজমুল হোসেন শান্তদের চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া উপায় ছিল না। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে রেড্ডি বলেন, ‘প্রথমে একটু সময় নিয়েছিলাম। তবে নো বলের পরে সবকিছু আমার পক্ষে গেছে।’
অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে গতকাল ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন রেড্ডি। বিস্ফোরক ইনিংসের পর বোলিংয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। ৪ ওভারে খরচ করেন ২৩ রান। এমন পারফরম্যান্সের পুনরাবৃত্তি ভবিষ্যতেও করতে চান ২১ বছর বয়সী এই ভারতীয় ক্রিকেটার, ‘ভারতের হয়ে খেলে ভালো লাগছে। এভাবেই সামনে এগিয়ে যেতে চাই। এমন দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুনরাবৃত্তি করতে চাই।’
টস জিতে গতকাল ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্ত। সফরকারীদের আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে ৫.৩ ওভারে ৩ উইকেটে ৪১ রানে পরিণত হয় ভারত। সেখান থেকেই ভারতের ইনিংসের গিয়ার বদলানো শুরু। চতুর্থ উইকেটে ৪৯ বলে ১০৮ রানের বিধ্বংসী জুটি গড়তে অবদান রাখেন রেড্ডি ও রিংকু সিং। স্বাগতিকেরা যে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ২২১ রান করেছে, তাতে অবদান রেড্ডি-রিংকু জুটির। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে রেড্ডির প্রশংসা করে সূর্যকুমার বলেন, ‘এমন পরিস্থিতি আমি চেয়েছিলাম (৩ উইকেটে ৪১) এবং মিডল অর্ডার কীভাবে ব্যাটিং করে সেটা দেখার অপেক্ষায় ছিলাম। দিনটা নীতিশেরই (রেড্ডি) ছিল। আমরা তাই তাকে সুযোগ দিতে চেয়েছিলাম।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৪ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে