চলছে দলবদলের মৌসুম। দলগুলো নিজেদের সাধ্য মতো চেষ্টা করছে পছন্দের খেলোয়াড়কে কিনে এনে দল সাজাতে। শীর্ষ ক্লাবগুলোর চোখ বড় তারকাদের দিকে। ইতিমধ্যে বেশ কিছু আকর্ষণীয় দলবদল সম্পন্ন হয়েছে। অপেক্ষা করছে আরও কিছু চমক। তবে সব সময় এই দলবদলগুলো সাফল্য আনতে পারে না। অনেক সময় অধিক টাকা খরচ করে খেলোয়াড় এনেও সাফল্য আসে না।
লিভারপুল থেকে বার্সেলোনায় এসে সফল হতে পারেননি ফিলিপ্পে কুতিনহো। আবার বার্সা থেকে পিএসজিতে গিয়ে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য পাননি নেইমারও। তেমন ব্যর্থ দলবদল দেখা গেছে রিয়াল মাদ্রিদেও। সম্প্রতি ফুটবলভিত্তিক পোর্টাল গোল ডটকম রিয়ালের ব্যর্থ দলবদলের তালিকা প্রকাশ করেছে। বেশ কিছু হাইপ্রোফাইল নাম স্থান পেয়েছে সেই তালিকায়। যেখানে একাধিক বড় দলবদল সাফল্যের মুখ দেখেনি। সেই তালিকায় আছে ব্যালন ডি অর জয়ী কাকা ও বেলজিয়ান তারকা এডেন হ্যাজার্ডের নামও।
গোল ডটকমের দেওয়া তালিকার শুরু দিকেই রাখা হয়েছে নিকোলাস আনলেকাকে। ফরাসি স্ট্রাইকারকে আর্সেনাল থেকে ৩৪.৫ ইউরোতে এনে বিপাকেই পড়েছিল রিয়াল। ২০১৫ সালে দানিলোকে ৩১.৫ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে আনার অভিজ্ঞতাও ভালো ছিল না রিয়ালের। সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে মানিয়ে নিতে সমস্যা হওয়ার কথা দানিলো নিজেই জানিয়েছিলেন। এই দলবদলও রিয়ালকে সাফল্য এনে দিতে পারেনি।
এডেন হ্যাজার্ড এখনো রিয়ালেই আছেন। তাই সামনের মৌসুমে তাঁর সফল হওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তবে এখন পর্যন্ত তাঁকে কিনে কোনো সুবিধা লাভ করতে পারেনি রিয়াল। ১২০ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে চেলসি থেকে মূলত ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর বিকল্প হিসেবে আনা হয়েছিল হ্যাজার্ডকে। তবে শুরু থেকে চোটে পড়ে কোণঠাসা হয়ে আছেন এই বেলজিয়ান তারকা।
২০০৯ সালে এসি মিলান থেকে ব্যালন ডি অরজয়ী কাকাকে কিনে আনে রিয়াল। তবে হ্যাজার্ডের মতো কাকাও রিয়ালে আসার পর থেকে চোট নিয়ে সংগ্রাম করেছেন। ৬৫ মিলিয়ন খরচ করে তাঁকে এনে বড় শিরোপা জিততে চেয়েছিল রিয়াল। তবে শেষ পর্যন্ত এই দলবদল সাফল্যের মুখ দেখেনি।
এ ছাড়া অন্য আলোচিত দলবদলগুলোর মধ্যে হামেস রদ্রিগেজ এবং হ্যাভিয়ের স্যাভিওলাকে কিনে সাফল্য পায়নি রিয়াল।
চলছে দলবদলের মৌসুম। দলগুলো নিজেদের সাধ্য মতো চেষ্টা করছে পছন্দের খেলোয়াড়কে কিনে এনে দল সাজাতে। শীর্ষ ক্লাবগুলোর চোখ বড় তারকাদের দিকে। ইতিমধ্যে বেশ কিছু আকর্ষণীয় দলবদল সম্পন্ন হয়েছে। অপেক্ষা করছে আরও কিছু চমক। তবে সব সময় এই দলবদলগুলো সাফল্য আনতে পারে না। অনেক সময় অধিক টাকা খরচ করে খেলোয়াড় এনেও সাফল্য আসে না।
লিভারপুল থেকে বার্সেলোনায় এসে সফল হতে পারেননি ফিলিপ্পে কুতিনহো। আবার বার্সা থেকে পিএসজিতে গিয়ে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য পাননি নেইমারও। তেমন ব্যর্থ দলবদল দেখা গেছে রিয়াল মাদ্রিদেও। সম্প্রতি ফুটবলভিত্তিক পোর্টাল গোল ডটকম রিয়ালের ব্যর্থ দলবদলের তালিকা প্রকাশ করেছে। বেশ কিছু হাইপ্রোফাইল নাম স্থান পেয়েছে সেই তালিকায়। যেখানে একাধিক বড় দলবদল সাফল্যের মুখ দেখেনি। সেই তালিকায় আছে ব্যালন ডি অর জয়ী কাকা ও বেলজিয়ান তারকা এডেন হ্যাজার্ডের নামও।
গোল ডটকমের দেওয়া তালিকার শুরু দিকেই রাখা হয়েছে নিকোলাস আনলেকাকে। ফরাসি স্ট্রাইকারকে আর্সেনাল থেকে ৩৪.৫ ইউরোতে এনে বিপাকেই পড়েছিল রিয়াল। ২০১৫ সালে দানিলোকে ৩১.৫ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে আনার অভিজ্ঞতাও ভালো ছিল না রিয়ালের। সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে মানিয়ে নিতে সমস্যা হওয়ার কথা দানিলো নিজেই জানিয়েছিলেন। এই দলবদলও রিয়ালকে সাফল্য এনে দিতে পারেনি।
এডেন হ্যাজার্ড এখনো রিয়ালেই আছেন। তাই সামনের মৌসুমে তাঁর সফল হওয়ার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তবে এখন পর্যন্ত তাঁকে কিনে কোনো সুবিধা লাভ করতে পারেনি রিয়াল। ১২০ মিলিয়ন ইউরো খরচ করে চেলসি থেকে মূলত ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর বিকল্প হিসেবে আনা হয়েছিল হ্যাজার্ডকে। তবে শুরু থেকে চোটে পড়ে কোণঠাসা হয়ে আছেন এই বেলজিয়ান তারকা।
২০০৯ সালে এসি মিলান থেকে ব্যালন ডি অরজয়ী কাকাকে কিনে আনে রিয়াল। তবে হ্যাজার্ডের মতো কাকাও রিয়ালে আসার পর থেকে চোট নিয়ে সংগ্রাম করেছেন। ৬৫ মিলিয়ন খরচ করে তাঁকে এনে বড় শিরোপা জিততে চেয়েছিল রিয়াল। তবে শেষ পর্যন্ত এই দলবদল সাফল্যের মুখ দেখেনি।
এ ছাড়া অন্য আলোচিত দলবদলগুলোর মধ্যে হামেস রদ্রিগেজ এবং হ্যাভিয়ের স্যাভিওলাকে কিনে সাফল্য পায়নি রিয়াল।
জিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
১৭ মিনিট আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১০ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
১১ ঘণ্টা আগে