নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টেস্টে ক্যাচ মিস যেন বাংলাদেশের জন্য এখন বেশ পরিচিত ঘটনা। মাঠের পজিশন যেখানেই হোক না কেন, গুরুত্বপূর্ণ সময়ে প্রায়ই ক্যাচ মিস করেন বাংলাদেশের ফিল্ডাররা। ক্যাচ মিসের মাশুল গুনতে হয় নাজমুল হোসেন শান্তদের।
সিলেট থেকে চট্টগ্রাম—শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই টেস্টেই দেখা গেছে ক্যাচ ধরার সময় বাংলাদেশের ফিল্ডারদের আত্মবিশ্বাসের অভাব। অনেক সময় একাধিক ফিল্ডার মিলেও বল তালুবন্দী করতে পারেন না। তেমনই এক ঘটনা ঘটেছে আজ চট্টগ্রামে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় দিনে। শ্রীলঙ্কার প্রথম ইনিংসের ১২১ তম ওভারের ঘটনা। ওভারের শেষ বলে বাংলাদেশ পেসার খালেদ আহমেদকে ড্রাইভ করতে যান সদ্য উইকেটে আসা প্রবাথ জয়সুরিয়া। প্রথম স্লিপে শান্ত প্রথমে ক্যাচ মিস করেন। শান্ত ক্যাচ মিস করলেও দ্বিতীয় স্লিপে থাকা শাহাদাত হোসেন দীপুর ক্যাচ ধরার সুযোগ ছিল। দীপুর মিসের পর তৃতীয় স্লিপে থাকা জাকির হোসেন বলের আর নাগাল পাননি। ৪১৯ রানে যেখানে পড়ত সপ্তম উইকেট, সেই সপ্তম উইকেট লঙ্কানরা হারিয়েছে ৪৭৬ রানে। অদ্ভুতুড়ে এই ক্যাচ মিস প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ ডেভিড হেম্প বলেন, ‘আমার মতে, দীপুর ভালো সুযোগ ছিল ক্যাচ ধরার। ফরোয়ার্ড শর্ট লেগে ফিল্ডিং করায় প্রতিক্রিয়া ভালো থাকার কথা। আমি মনে করি, যখন একবার ফসকে গেছে, তাদের কোনো একজনের ধরা উচিত ছিল। তবে দুর্ভাগ্যবশত তা হয়নি। আমরা এসব তেমন একটা দেখি না।’
বাংলাদেশের ফিল্ডাররা বেশিরভাগ ক্যাচ মিস করেন স্লিপ পজিশনে। এমন স্থানে ক্যাচ ধরার টোটকা দিলেন হেম্প, ‘স্লিপ ফিল্ডারের জন্য এটা কঠিন কাজ। এগুলো আপনার অনুমান ও প্রত্যাশার ওপর নির্ভর করে। আপনার আশা করতে হবে সব বল আপনার কাছে আসবে। তেমন মানসিকতা (ক্যাচ ধরার) না থাকলে আপনার কোনো কঠিন হবে। এজন্য আপনাকে অনেক অনুশীলন করতে হবে। ম্যাচের পরিস্থিতি অনুযায়ী আরও ভালো সুযোগ পাবেন ক্যাচ ধরার।’
শান্ত, দীপু, জাকির—তিন ক্রিকেটারের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ক্যাচ মিসের পর বাংলাদেশ আরও সুযোগ হারিয়েছে ক্যাচের। ১৩৬ তম ওভারের পঞ্চম বলে তাইজুলকে শট খেলতে যান জয়াসুরিয়া। ইনসাইড এজ হওয়া বল তালুবন্দী করতে পারেননি লিটন। তাইজুলের বলেই আরও এক দফা ক্যাচ মিস হয়েছে। ১৪৯ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কামিন্দু মেন্ডিস স্লগ সুইপ করেন তাইজুলকে। ডিপ মিড উইকেট থেকে দৌড়ে এসেও বল তালুবন্দী করতে পারেননি হাসান মাহমুদ। কামিন্দুর স্কোর তখন ৬০ রান। শেষ পর্যন্ত তিনি ৯২ রান করেছেন। লঙ্কানরা প্রথম ইনিংসে সব উইকেট হারিয়ে করেছে ৫৩১ রান। একের পর এক ক্যাচ মিসের আক্ষেপ ঝরেছে হেম্পের কণ্ঠে, ‘আমরা তা প্রত্যাখ্যান করতে পারি না (ক্যাচ মিস)। এমনটা হয়েছে। কেউ তো ক্যাচ ছাড়তে চায় না। তবে বোলাররা কঠোর পরিশ্রম করে যখন সুযোগ তৈরি করে, সেগুলো কাজে লাগাতে হবে।’
আরও পড়ুন:
টেস্টে ক্যাচ মিস যেন বাংলাদেশের জন্য এখন বেশ পরিচিত ঘটনা। মাঠের পজিশন যেখানেই হোক না কেন, গুরুত্বপূর্ণ সময়ে প্রায়ই ক্যাচ মিস করেন বাংলাদেশের ফিল্ডাররা। ক্যাচ মিসের মাশুল গুনতে হয় নাজমুল হোসেন শান্তদের।
সিলেট থেকে চট্টগ্রাম—শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই টেস্টেই দেখা গেছে ক্যাচ ধরার সময় বাংলাদেশের ফিল্ডারদের আত্মবিশ্বাসের অভাব। অনেক সময় একাধিক ফিল্ডার মিলেও বল তালুবন্দী করতে পারেন না। তেমনই এক ঘটনা ঘটেছে আজ চট্টগ্রামে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় দিনে। শ্রীলঙ্কার প্রথম ইনিংসের ১২১ তম ওভারের ঘটনা। ওভারের শেষ বলে বাংলাদেশ পেসার খালেদ আহমেদকে ড্রাইভ করতে যান সদ্য উইকেটে আসা প্রবাথ জয়সুরিয়া। প্রথম স্লিপে শান্ত প্রথমে ক্যাচ মিস করেন। শান্ত ক্যাচ মিস করলেও দ্বিতীয় স্লিপে থাকা শাহাদাত হোসেন দীপুর ক্যাচ ধরার সুযোগ ছিল। দীপুর মিসের পর তৃতীয় স্লিপে থাকা জাকির হোসেন বলের আর নাগাল পাননি। ৪১৯ রানে যেখানে পড়ত সপ্তম উইকেট, সেই সপ্তম উইকেট লঙ্কানরা হারিয়েছে ৪৭৬ রানে। অদ্ভুতুড়ে এই ক্যাচ মিস প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের ব্যাটিং কোচ ডেভিড হেম্প বলেন, ‘আমার মতে, দীপুর ভালো সুযোগ ছিল ক্যাচ ধরার। ফরোয়ার্ড শর্ট লেগে ফিল্ডিং করায় প্রতিক্রিয়া ভালো থাকার কথা। আমি মনে করি, যখন একবার ফসকে গেছে, তাদের কোনো একজনের ধরা উচিত ছিল। তবে দুর্ভাগ্যবশত তা হয়নি। আমরা এসব তেমন একটা দেখি না।’
বাংলাদেশের ফিল্ডাররা বেশিরভাগ ক্যাচ মিস করেন স্লিপ পজিশনে। এমন স্থানে ক্যাচ ধরার টোটকা দিলেন হেম্প, ‘স্লিপ ফিল্ডারের জন্য এটা কঠিন কাজ। এগুলো আপনার অনুমান ও প্রত্যাশার ওপর নির্ভর করে। আপনার আশা করতে হবে সব বল আপনার কাছে আসবে। তেমন মানসিকতা (ক্যাচ ধরার) না থাকলে আপনার কোনো কঠিন হবে। এজন্য আপনাকে অনেক অনুশীলন করতে হবে। ম্যাচের পরিস্থিতি অনুযায়ী আরও ভালো সুযোগ পাবেন ক্যাচ ধরার।’
শান্ত, দীপু, জাকির—তিন ক্রিকেটারের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ক্যাচ মিসের পর বাংলাদেশ আরও সুযোগ হারিয়েছে ক্যাচের। ১৩৬ তম ওভারের পঞ্চম বলে তাইজুলকে শট খেলতে যান জয়াসুরিয়া। ইনসাইড এজ হওয়া বল তালুবন্দী করতে পারেননি লিটন। তাইজুলের বলেই আরও এক দফা ক্যাচ মিস হয়েছে। ১৪৯ তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কামিন্দু মেন্ডিস স্লগ সুইপ করেন তাইজুলকে। ডিপ মিড উইকেট থেকে দৌড়ে এসেও বল তালুবন্দী করতে পারেননি হাসান মাহমুদ। কামিন্দুর স্কোর তখন ৬০ রান। শেষ পর্যন্ত তিনি ৯২ রান করেছেন। লঙ্কানরা প্রথম ইনিংসে সব উইকেট হারিয়ে করেছে ৫৩১ রান। একের পর এক ক্যাচ মিসের আক্ষেপ ঝরেছে হেম্পের কণ্ঠে, ‘আমরা তা প্রত্যাখ্যান করতে পারি না (ক্যাচ মিস)। এমনটা হয়েছে। কেউ তো ক্যাচ ছাড়তে চায় না। তবে বোলাররা কঠোর পরিশ্রম করে যখন সুযোগ তৈরি করে, সেগুলো কাজে লাগাতে হবে।’
আরও পড়ুন:
এশিয়া কাপের দল দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। ১৬ সদস্যের ঘোষিত দলে ফিরেছেন নুরুল হাসান সোহান ও সাইফ হাসান। এ দলই খেলবে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে। যা শুরু হবে ৩০ আগস্ট সিলেটে।
১ ঘণ্টা আগেছেলেদের ১০০ মিটার স্প্রিন্টে অন্য অ্যাথলেটদের চেয়ে অনেকটা দূরত্ব নিয়েই ফিনিশিং লাইন স্পর্শ করেন নৌবাহিনীর ইমরানুর রহমান। কিন্তু মেয়েদের ১০০ মিটারে ঘটল বিতর্ক। সুমাইয়া দেওয়ান নাকি শিরিন আক্তার—কে প্রথম হন, তা জানতে অপেক্ষা করতে হলো ঘণ্টাখানেক
৪ ঘণ্টা আগেম্যাথু ব্রিটজকে, ত্রিস্তান স্তাবসের উদ্ভাসিত ব্যাটিং আর লুঙ্গি এনগিডির আগুনে বোলিং—এই দুয়ের মাঝে চিড়েচ্যাপ্টা অস্ট্রেলিয়া। প্রথম ওয়ানডের পর আজ দ্বিতীয় ওয়ানডেতেও দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরেছে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া। ৮৪ রানের জয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতল প্রোটিয়ারা।
৪ ঘণ্টা আগেতাসকিন আহমেদের মুখে সব সময় হাসি লেগেই থাকে। পরিবার, সতীর্থদের সঙ্গে ছবি তুলে সামাজিক মাধ্যমে যখন পোস্ট করেন, দেখা যায় তাসকিনের হাস্যোজ্জ্বল চেহারা। প্রিয়জনদের সঙ্গে মজা করতে বেশ পছন্দ করেন বাংলাদেশের এ তারকা পেসার।
৫ ঘণ্টা আগে