নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় দলের ব্যাটিং কোচ হতে আবেদন করেছেন অনূর্ধ্ব-১৯ দলের প্রধান কোচ স্টুয়ার্ট ল। সদ্যসমাপ্ত যুব বিশ্বকাপ দিয়ে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের অধ্যায় শেষ হচ্ছে তাঁর। গতকাল বিকেলে চাকরির সাক্ষাৎকার শেষে গ্রান্ড স্ট্যান্ডে বসে দেখছিলেন বিপিএলের রংপুর-ঢাকার ম্যাচ। ম্যাচ শেষে তিনি কথা বললেন আজকের পত্রিকার সঙ্গে।
ব্যাটিং কোচ হতে আবেদন
স্টুয়ার্ট ল: ভূমিকা সুনির্দিষ্ট, সরাসরি খেলোয়াড়দের সঙ্গে কাজ করা। ক্রিকেটাররা হয়তো প্রধান কোচের সঙ্গেই বেশি সময় দেবে। এখানে আমাকে মৌলিক কোচিং করাতে হবে। বিসিবির সঙ্গে আলাপ হয়েছে। কিছুটা সময় নেবে, তবে নিশ্চিত তারা সঠিক নাম খুঁজে পাবে এই কাজের জন্য। চাকরি পেতে আমি সব সময়ই আশাবাদী। আমার অনূর্ধ্ব-১৯ দলের চাকরিটা শেষ। এখন বেকার। দ্রুত আরেকটি চাকরি খুঁজে নেওয়াটা দারুণ কিছু হবে।
২০২৪ যুব বিশ্বকাপ যেমন গেল
ছেলেদের নিয়ে আমার কোনো আফসোস নেই। এটা হতাশার ছিল (সুপার সিক্সে থেমে যাওয়া)। আমরা ম্যাচের পর (পাকিস্তানের কাছে হারের পর) বসেছিলাম। আমাদের হৃদয় ভেঙেছিল, ড্রেসিংরুমে সেদিন কান্নার রোল পড়ে গিয়েছিল। তবে এই বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল যা করেছে, যেটা আগে দেখা যায়নি। যুব এশিয়া কাপ জিতেছে। অনেক টুর্নামেন্ট-সিরিজ সাফল্যের সঙ্গে খেলেছি। কিছু খেলোয়াড়ের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখা গেছে। তাদের নিয়ে আমার কোনো আফসোস নেই। এই দল নিয়ে অনেক সুখস্মৃতি রয়েছে।
রাব্বী-শিবলিদের নিয়ে আশা
অনেক তরুণ ক্রিকেটার দেখেছি, যাদের নিয়ে আমি অনেক আশাবাদী। তারা শুধু ভালো ক্রিকেটার নয়, ভালো তরুণও। এই তরুণ ক্রিকেটাররা মাত্র কঠোর পরিশ্রম শুরু করেছে। প্রতিনিয়ত উন্নতি করার চেষ্টা করছে। আমার পুরোটা সময় তাদের এটাই বুঝিয়েছি, গতকাল যেটা করেছ, সেটা যথেষ্ট নয়। আজকের দিনে তোমাকে আরও ভালো করতে হবে। যদি এই বোধটা থাকে, বুঝতে পারে, সঠিক প্রশ্ন করতে থাকে, তাহলে সঠিক কাজও করতে পারবে। তাদের উচিত আরও উন্নতি করা এবং অনেক বছর ধরে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করা।
বিপিএলে স্থানীয় ব্যাটাররা বিবর্ণ
দেখুন, এটা কঠিন। ক্রিকেট সহজ নয়। সবাই ভাবে, আপনি যদি ব্যাটার হন, আপনাকে সেঞ্চুরি করতে হবে। ক্রিকেটে কখনোই সব নিখুঁত পাবেন না। কেউ হতে পারে না। প্রত্যাশা অনুযায়ী ব্যাটারদের ভালো না করার পেছনে আমার মনে হয় অনেক চাপ আর প্রত্যাশা একটা কারণ। আর এই দেশে অনেক চাপ থাকে প্রত্যেক খেলোয়াড়ের ওপর। কোচ আর বোর্ডের উচিত, খেলোয়াড়দের এই সমস্যা দূর করা, যেন তারা নিজেদের সেরাটা দিতে পারে।
বিশ্বকাপের বছরে শান্তদের রানখরা
ঘরোয়া ক্রিকেটে পিচ একটা সমস্যা। এটি বাইরে ভালো ক্রিকেট খেলতে দেয় না। বিদেশে গেলে ভিন্ন ধরনের পিচে খেলতে হয়। এখানে এটি দেখা যায় না। এখানে সব পিচ একই রকমের। বাউন্স নেই, স্পিন হয় অনেক। বাইরে এমন পিচ পাবেন না। বাংলাদেশ যখন বিদেশে যায়, তখন তারা পায় বাউন্সি পিচ, পেস থাকে। সে ধরনের পিচ বাংলাদেশে বানানো গেলে পরিবর্তন আসবে ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সে।
একাধিকবার বাংলাদেশে কাজ করার অভিজ্ঞতা
আবারও বলছি, এখানে অনেক ট্যালেন্ট আছে। অনেক উপভোগ করি এখানে কাজ করতে। আপনাদের আতিথেয়তা সত্যি অসাধারণ। আপনারা জানেন কীভাবে অতিথিকে দেখাশোনা করতে হয়। অনেক উপভোগ করেছি। তরুণ ক্রিকেটারদের সঙ্গে কাজ করে অনেক ভালো লাগে। তারা শিখতে চায়। এটা অনেক উপভোগ্য।
জাতীয় দলের ব্যাটিং কোচ হতে আবেদন করেছেন অনূর্ধ্ব-১৯ দলের প্রধান কোচ স্টুয়ার্ট ল। সদ্যসমাপ্ত যুব বিশ্বকাপ দিয়ে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের অধ্যায় শেষ হচ্ছে তাঁর। গতকাল বিকেলে চাকরির সাক্ষাৎকার শেষে গ্রান্ড স্ট্যান্ডে বসে দেখছিলেন বিপিএলের রংপুর-ঢাকার ম্যাচ। ম্যাচ শেষে তিনি কথা বললেন আজকের পত্রিকার সঙ্গে।
ব্যাটিং কোচ হতে আবেদন
স্টুয়ার্ট ল: ভূমিকা সুনির্দিষ্ট, সরাসরি খেলোয়াড়দের সঙ্গে কাজ করা। ক্রিকেটাররা হয়তো প্রধান কোচের সঙ্গেই বেশি সময় দেবে। এখানে আমাকে মৌলিক কোচিং করাতে হবে। বিসিবির সঙ্গে আলাপ হয়েছে। কিছুটা সময় নেবে, তবে নিশ্চিত তারা সঠিক নাম খুঁজে পাবে এই কাজের জন্য। চাকরি পেতে আমি সব সময়ই আশাবাদী। আমার অনূর্ধ্ব-১৯ দলের চাকরিটা শেষ। এখন বেকার। দ্রুত আরেকটি চাকরি খুঁজে নেওয়াটা দারুণ কিছু হবে।
২০২৪ যুব বিশ্বকাপ যেমন গেল
ছেলেদের নিয়ে আমার কোনো আফসোস নেই। এটা হতাশার ছিল (সুপার সিক্সে থেমে যাওয়া)। আমরা ম্যাচের পর (পাকিস্তানের কাছে হারের পর) বসেছিলাম। আমাদের হৃদয় ভেঙেছিল, ড্রেসিংরুমে সেদিন কান্নার রোল পড়ে গিয়েছিল। তবে এই বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল যা করেছে, যেটা আগে দেখা যায়নি। যুব এশিয়া কাপ জিতেছে। অনেক টুর্নামেন্ট-সিরিজ সাফল্যের সঙ্গে খেলেছি। কিছু খেলোয়াড়ের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখা গেছে। তাদের নিয়ে আমার কোনো আফসোস নেই। এই দল নিয়ে অনেক সুখস্মৃতি রয়েছে।
রাব্বী-শিবলিদের নিয়ে আশা
অনেক তরুণ ক্রিকেটার দেখেছি, যাদের নিয়ে আমি অনেক আশাবাদী। তারা শুধু ভালো ক্রিকেটার নয়, ভালো তরুণও। এই তরুণ ক্রিকেটাররা মাত্র কঠোর পরিশ্রম শুরু করেছে। প্রতিনিয়ত উন্নতি করার চেষ্টা করছে। আমার পুরোটা সময় তাদের এটাই বুঝিয়েছি, গতকাল যেটা করেছ, সেটা যথেষ্ট নয়। আজকের দিনে তোমাকে আরও ভালো করতে হবে। যদি এই বোধটা থাকে, বুঝতে পারে, সঠিক প্রশ্ন করতে থাকে, তাহলে সঠিক কাজও করতে পারবে। তাদের উচিত আরও উন্নতি করা এবং অনেক বছর ধরে বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করা।
বিপিএলে স্থানীয় ব্যাটাররা বিবর্ণ
দেখুন, এটা কঠিন। ক্রিকেট সহজ নয়। সবাই ভাবে, আপনি যদি ব্যাটার হন, আপনাকে সেঞ্চুরি করতে হবে। ক্রিকেটে কখনোই সব নিখুঁত পাবেন না। কেউ হতে পারে না। প্রত্যাশা অনুযায়ী ব্যাটারদের ভালো না করার পেছনে আমার মনে হয় অনেক চাপ আর প্রত্যাশা একটা কারণ। আর এই দেশে অনেক চাপ থাকে প্রত্যেক খেলোয়াড়ের ওপর। কোচ আর বোর্ডের উচিত, খেলোয়াড়দের এই সমস্যা দূর করা, যেন তারা নিজেদের সেরাটা দিতে পারে।
বিশ্বকাপের বছরে শান্তদের রানখরা
ঘরোয়া ক্রিকেটে পিচ একটা সমস্যা। এটি বাইরে ভালো ক্রিকেট খেলতে দেয় না। বিদেশে গেলে ভিন্ন ধরনের পিচে খেলতে হয়। এখানে এটি দেখা যায় না। এখানে সব পিচ একই রকমের। বাউন্স নেই, স্পিন হয় অনেক। বাইরে এমন পিচ পাবেন না। বাংলাদেশ যখন বিদেশে যায়, তখন তারা পায় বাউন্সি পিচ, পেস থাকে। সে ধরনের পিচ বাংলাদেশে বানানো গেলে পরিবর্তন আসবে ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সে।
একাধিকবার বাংলাদেশে কাজ করার অভিজ্ঞতা
আবারও বলছি, এখানে অনেক ট্যালেন্ট আছে। অনেক উপভোগ করি এখানে কাজ করতে। আপনাদের আতিথেয়তা সত্যি অসাধারণ। আপনারা জানেন কীভাবে অতিথিকে দেখাশোনা করতে হয়। অনেক উপভোগ করেছি। তরুণ ক্রিকেটারদের সঙ্গে কাজ করে অনেক ভালো লাগে। তারা শিখতে চায়। এটা অনেক উপভোগ্য।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১০ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
১০ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
১২ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
১২ ঘণ্টা আগে