সময় নষ্ট বন্ধ করতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) কত নিয়মই না চালু করেছে। যার মধ্যে গত বছর স্টপ ক্লক নিয়মের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয় আইসিসি। পরীক্ষামূলকভাবে গত বছরের ডিসেম্বর থেকে তা চালু করেছে। বর্তমানে এর মেয়াদ আছে চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত। এটাকে স্থায়ী করার কথা ভাবছে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা।
ক্রিকবাজের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, ওয়ানডে ও আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে স্টপ ক্লক পদ্ধতি স্থায়ী করার চিন্তাভাবনা করছে আইসিসি। নির্দিষ্ট কোনো ওভার শেষ হওয়ার পর ৬০ সেকেন্ডের মধ্যে নতুন ওভারের বোলিং শুরু করতে হবে। ‘স্টপ ক্লক’ পদ্ধতির মাধ্যমে সময়টা হিসাব করা হবে ওভার শেষের পর থেকে ৬০ সেকেন্ড থেকে শূন্যে আসার আগ পর্যন্ত। যদি ৬০ সেকেন্ডের মধ্যে নতুন ওভার শুরু না করা যায় আর এমন ঘটনা যদি তিনবার হয়, তাহলে এর পুরস্কার পাবে ব্যাটিং দল। অতিরিক্ত ৫ রান যোগ হবে ব্যাটিং দলের স্কোরকার্ডে। তৃতীয় আম্পায়ার টাইমার চালু করবেন। মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্ব এই শাস্তি দেওয়া। পাঁচ রানের শাস্তি দেওয়ার আগে ফিল্ডিং দলকে দুইবার সতর্ক করবেন মাঠের আম্পায়াররা। ব্যাটাররা ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম (ডিআরএস) অথবা অন্য কোনো কারণে দেরি করলে আম্পায়াররা সেই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
সাদা বলের ক্রিকেটে সময়ের অপচয় রোধ বরতে আইসিসি ও ক্রিকেট কমিটি স্টপ ক্লক পদ্ধতির উপকারিতা খুঁজে পেয়েছে। আইসিসির চলমান বোর্ড সভায় এই সিদ্ধান্ত (স্টপ ক্লক পদ্ধতি স্থায়ী করা) নেওয়া হয়েছে। সব কিছু ঠিকঠাক হলে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দেখা যেতে পারে স্টপ ক্লক পদ্ধতির ব্যাপার।
আইসিসি বোর্ড ও সংস্থাটির বোর্ড পরিচালকেরা আজ এক সভায় বসবেন। ক্রিকবাজ জানতে পেরেছে, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে কোনো আলোচনা এখনো হয়নি। তবে বোর্ড সদস্যরা ব্যাপারটি নিয়ে আলোচনা করবেন বলে জানা গেছে। কারণ টুর্নামেন্টটির আয়োজক পাকিস্তান এবং দেশটিতে ভারতীয় দল খেলতে রাজি নাও হতে পারে। যেখানে গত বছরের এশিয়া কাপ হাইব্রিড মডেলে শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান দুই দেশে হয়েছে।
সময় নষ্ট বন্ধ করতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) কত নিয়মই না চালু করেছে। যার মধ্যে গত বছর স্টপ ক্লক নিয়মের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয় আইসিসি। পরীক্ষামূলকভাবে গত বছরের ডিসেম্বর থেকে তা চালু করেছে। বর্তমানে এর মেয়াদ আছে চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত। এটাকে স্থায়ী করার কথা ভাবছে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা।
ক্রিকবাজের এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, ওয়ানডে ও আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে স্টপ ক্লক পদ্ধতি স্থায়ী করার চিন্তাভাবনা করছে আইসিসি। নির্দিষ্ট কোনো ওভার শেষ হওয়ার পর ৬০ সেকেন্ডের মধ্যে নতুন ওভারের বোলিং শুরু করতে হবে। ‘স্টপ ক্লক’ পদ্ধতির মাধ্যমে সময়টা হিসাব করা হবে ওভার শেষের পর থেকে ৬০ সেকেন্ড থেকে শূন্যে আসার আগ পর্যন্ত। যদি ৬০ সেকেন্ডের মধ্যে নতুন ওভার শুরু না করা যায় আর এমন ঘটনা যদি তিনবার হয়, তাহলে এর পুরস্কার পাবে ব্যাটিং দল। অতিরিক্ত ৫ রান যোগ হবে ব্যাটিং দলের স্কোরকার্ডে। তৃতীয় আম্পায়ার টাইমার চালু করবেন। মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্ব এই শাস্তি দেওয়া। পাঁচ রানের শাস্তি দেওয়ার আগে ফিল্ডিং দলকে দুইবার সতর্ক করবেন মাঠের আম্পায়াররা। ব্যাটাররা ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম (ডিআরএস) অথবা অন্য কোনো কারণে দেরি করলে আম্পায়াররা সেই ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
সাদা বলের ক্রিকেটে সময়ের অপচয় রোধ বরতে আইসিসি ও ক্রিকেট কমিটি স্টপ ক্লক পদ্ধতির উপকারিতা খুঁজে পেয়েছে। আইসিসির চলমান বোর্ড সভায় এই সিদ্ধান্ত (স্টপ ক্লক পদ্ধতি স্থায়ী করা) নেওয়া হয়েছে। সব কিছু ঠিকঠাক হলে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দেখা যেতে পারে স্টপ ক্লক পদ্ধতির ব্যাপার।
আইসিসি বোর্ড ও সংস্থাটির বোর্ড পরিচালকেরা আজ এক সভায় বসবেন। ক্রিকবাজ জানতে পেরেছে, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে কোনো আলোচনা এখনো হয়নি। তবে বোর্ড সদস্যরা ব্যাপারটি নিয়ে আলোচনা করবেন বলে জানা গেছে। কারণ টুর্নামেন্টটির আয়োজক পাকিস্তান এবং দেশটিতে ভারতীয় দল খেলতে রাজি নাও হতে পারে। যেখানে গত বছরের এশিয়া কাপ হাইব্রিড মডেলে শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান দুই দেশে হয়েছে।
২৯৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরুটা খুব খারাপ ছিল না। ট্রাভিস হেডকে নিয়ে অধিনায়ক মিচেল মার্শ ৭ ওভারেই তুলে ফেলেছিলেন ৬০ রান। কিন্তু এরপরই ‘মিনি’ মোড়ক অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসে। ৬০ থেকে ৬৯—এই ২৯ রানের মধ্যেই অস্ট্রেলিয়া হারিয়ে ফেলে ৬ উইকেট! যার ৫টিই নেন কেশব মহারাজ।
২৯ মিনিট আগেএ বছরের মে মাসে বাংলাদেশি ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি হওয়ার পরই আমিনুল ইসলাম বুলবুল ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। তৃণমূল পর্যায়ে ক্রিকেটের উন্নতিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় যেতে হচ্ছে। শত ব্যস্ততার মধ্যে আজ বিসিবি সভাপতি বসেছেন ক্রিকেটারদের সঙ্গে।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান নাম প্রত্যাহার করে নেওয়ায় গতকালই হকি এশিয়া কাপ খেলার নিশ্চয়তা পেয়েছে বাংলাদেশ। আজ পেল টুর্নামেন্টের সূচিও। দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে আটটি দলকে। বাংলাদেশের গ্রুপে রয়েছে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া ও চাইনিজ তাইপে। অপর গ্রুপে রয়েছে স্বাগতিক ভারত, জাপান, চীন ও কাজাখস্তান।
২ ঘণ্টা আগেপেশাদার সার্কিটে ইয়ানিক সিনার আর কার্লোস আলকারাস মানেই দারুণ এক লড়াই। নতুন প্রজন্মের এই দুই টেনিস তারকার সাম্প্রতিক সময়ের সব ম্যাচই ছিল উত্তেজনায় ভরা। সে হিসেবে সিনসিনাটি ওপেনের পুরুষ বিভাগের ফাইনালেও কাব্যিক এক লড়াইয়ের আশা করা হয়েছিল। কিন্তু সে আশায় গুঁড়েবালি!
২ ঘণ্টা আগে