এক যুগেরও বেশি সময় ধরে অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে আধিপত্য দেখিয়ে চলেছেন সাকিব আল হাসান। ক্যারিয়ারের সায়াহ্নে এসেও পারফরম্যান্সে একই রকম উজ্জ্বল বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। সাকিব জ্বলে উঠলে, জিতে বাংলাদেশও। পরিচিত দৃশ্য এটি। এশিয়া কাপের সুপার ফোরের ম্যাচে গতকাল ভারতের বিপক্ষে এমন ঘটনার আরও একবার সাক্ষী হলেন সমর্থকেরা।
দলের বিপর্যয়ের সময় ব্যাটিংয়ে ৮০ এবং বোলিংয়ে বোকা বানিয়ে সূর্যকুমার যাদবের গুরুত্বপূর্ণ উইকেটটি নিয়েছিলেন সাকিব। ম্যান অব দ্য ম্যাচও হয়েছিলেন তিনি। ১৭ বছরের লম্বা ক্যারিয়ারে তিন সংস্করণ মিলে ব্যাট হাতে ১৪ হাজারের বেশি রান করেছেন এবং সাকিব বোলিংয়ে নিয়েছেন ৬৮১ উইকেট।
ব্যাটিংয়ে তারকা বোলারদের যেমন সামলান, বোলিংয়ে তেমনি ব্যাটারদের বোকা বানান সাকিব। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে কিছুটা হাই অ্যাকশনে বোলিং করতেন এই বাঁহাতি স্পিনার। তবে সময়ের সঙ্গে সেটা বদলে ফেলেছেন। লম্বা সময় ধরে সাকিব বোলিং করছেন সাইড আর্মে। সাকিবের বোলিংয়ের শক্তির জায়গা আর্ম বল এবং গতির বৈচিত্র্য আনা। যার জন্য এই অলরাউন্ডারকে প্রশংসায় ভাসালেন বিরাট কোহলি।
কোহলির মতে, সাকিব যেকোনো ব্যাটারকে কঠিন পরীক্ষায় ফেলতে পারেন। তাঁর মতো বোলারের বিপক্ষে খেলতে হলে, সেরাটাই খেলত হবে। না হলে বিপদেই পড়তে হবে ব্যাটারদের। এশিয়া কাপের ব্রডকাস্টার স্টার স্পোর্টসের সঙ্গে আলাপকালে সাকিবকে নিয়ে ভারতের এই তারকা ব্যাটারের এমনই মন্তব্য, ‘সাকিব অভিজ্ঞ একজন ক্রিকেটার। আমি তাঁর সঙ্গে অনেক খেলেছি। বলের ওপর সাকিবের নিয়ন্ত্রণ অসাধারণ। তিনি নতুন বলে দারুণ বোলিং করেন এবং ব্যাটারকে বোকা বানাতে পারেন। খুবই হিসেবি বোলিং করেন। কখনো হাই আর্ম অ্যাকশন থেকে বল করা বা কখনো সাইড আর্ম অ্যাকশনে বল করেন।’
কোহলি বলেন, ‘সাকিবের মতো বোলারদের বিপক্ষে আপনাকে সেরাটাই খেলতে হবে। যদি আপনি না খেলেন, তাহলে এরা আপনাকে চাপে ফেলবে। তাতে আউট হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যাবে।’
সাকিবকে স্মার্ট ক্রিকেটার আখ্যা দিয়ে ভারতের অলরাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়া বললেন, ‘সাকিব খুবই স্মার্ট বোলার, স্মার্ট ক্রিকেটার। সে বেশ লম্বা সময় ধরে বাংলাদেশ দলকে কাঁধে নিয়ে চলছে। খুবই বুদ্ধিমান ক্রিকেটার। সে জানে কীভাবে কি করতে হবে। সফলতার পথ সম্পর্কে সে ভালোভাবেই জানে।’
এক যুগেরও বেশি সময় ধরে অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে আধিপত্য দেখিয়ে চলেছেন সাকিব আল হাসান। ক্যারিয়ারের সায়াহ্নে এসেও পারফরম্যান্সে একই রকম উজ্জ্বল বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। সাকিব জ্বলে উঠলে, জিতে বাংলাদেশও। পরিচিত দৃশ্য এটি। এশিয়া কাপের সুপার ফোরের ম্যাচে গতকাল ভারতের বিপক্ষে এমন ঘটনার আরও একবার সাক্ষী হলেন সমর্থকেরা।
দলের বিপর্যয়ের সময় ব্যাটিংয়ে ৮০ এবং বোলিংয়ে বোকা বানিয়ে সূর্যকুমার যাদবের গুরুত্বপূর্ণ উইকেটটি নিয়েছিলেন সাকিব। ম্যান অব দ্য ম্যাচও হয়েছিলেন তিনি। ১৭ বছরের লম্বা ক্যারিয়ারে তিন সংস্করণ মিলে ব্যাট হাতে ১৪ হাজারের বেশি রান করেছেন এবং সাকিব বোলিংয়ে নিয়েছেন ৬৮১ উইকেট।
ব্যাটিংয়ে তারকা বোলারদের যেমন সামলান, বোলিংয়ে তেমনি ব্যাটারদের বোকা বানান সাকিব। ক্যারিয়ারের শুরুর দিকে কিছুটা হাই অ্যাকশনে বোলিং করতেন এই বাঁহাতি স্পিনার। তবে সময়ের সঙ্গে সেটা বদলে ফেলেছেন। লম্বা সময় ধরে সাকিব বোলিং করছেন সাইড আর্মে। সাকিবের বোলিংয়ের শক্তির জায়গা আর্ম বল এবং গতির বৈচিত্র্য আনা। যার জন্য এই অলরাউন্ডারকে প্রশংসায় ভাসালেন বিরাট কোহলি।
কোহলির মতে, সাকিব যেকোনো ব্যাটারকে কঠিন পরীক্ষায় ফেলতে পারেন। তাঁর মতো বোলারের বিপক্ষে খেলতে হলে, সেরাটাই খেলত হবে। না হলে বিপদেই পড়তে হবে ব্যাটারদের। এশিয়া কাপের ব্রডকাস্টার স্টার স্পোর্টসের সঙ্গে আলাপকালে সাকিবকে নিয়ে ভারতের এই তারকা ব্যাটারের এমনই মন্তব্য, ‘সাকিব অভিজ্ঞ একজন ক্রিকেটার। আমি তাঁর সঙ্গে অনেক খেলেছি। বলের ওপর সাকিবের নিয়ন্ত্রণ অসাধারণ। তিনি নতুন বলে দারুণ বোলিং করেন এবং ব্যাটারকে বোকা বানাতে পারেন। খুবই হিসেবি বোলিং করেন। কখনো হাই আর্ম অ্যাকশন থেকে বল করা বা কখনো সাইড আর্ম অ্যাকশনে বল করেন।’
কোহলি বলেন, ‘সাকিবের মতো বোলারদের বিপক্ষে আপনাকে সেরাটাই খেলতে হবে। যদি আপনি না খেলেন, তাহলে এরা আপনাকে চাপে ফেলবে। তাতে আউট হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যাবে।’
সাকিবকে স্মার্ট ক্রিকেটার আখ্যা দিয়ে ভারতের অলরাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়া বললেন, ‘সাকিব খুবই স্মার্ট বোলার, স্মার্ট ক্রিকেটার। সে বেশ লম্বা সময় ধরে বাংলাদেশ দলকে কাঁধে নিয়ে চলছে। খুবই বুদ্ধিমান ক্রিকেটার। সে জানে কীভাবে কি করতে হবে। সফলতার পথ সম্পর্কে সে ভালোভাবেই জানে।’
জিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
২৬ মিনিট আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
১১ ঘণ্টা আগে