
শারফেন রাদারফোর্ডের বল সেন্ট কিটসের গ্যালারিতে আছড়ে পড়তেই ক্যামেরার লেন্স খুঁজে নিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডাগআউট। উইন্ডিজ ক্রিকেটাররা তখন হাসছেন এবং একে অপরের সঙ্গে করমর্দন করছেন।ঘটনাটা আর কিছুই নয়। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে হেসেখেলে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতল উইন্ডিজ।
টি-টোয়েন্টি ও টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ অভ্যাস বানিয়ে ফেললেও ওয়ানডে সেটা হচ্ছিল না। ২০১৪ সালের পর উইন্ডিজরা টানা চারটি ওয়ানডে সিরিজ হেরেছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে। পঞ্চমবারে এসে সেই ডেডলক ভেঙেছে। সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্কে আজ সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৭ উইকেটের জয়ে উইন্ডিজের ফুরোল ১০ বছরের অপেক্ষা৷ বাংলাদেশের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ক্যারিবীয়রা এগিয়ে গেল ২-০ ব্যবধানে।
২২৮ রানের লক্ষ্যে নেমে সাবলীলভাবে এগোতে থাকেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুই ওপেনার ব্র্যান্ডন কিং ও এভিন লুইস। পাওয়ার প্লেতে (প্রথম ১০ ওভারে) কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫৪ রান করে ক্যারিবীয়রা।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্বোধনী জুটি অবশ্য ভাঙতে পারত ৭৪ রানে।১৪তম ওভারের চতুর্থ বলে মেহেদী হাসান মিরাজকে পুল করতে যান লুইস। লংঅন থেকে দৌড়ে এসে বলে হাত ছোঁয়ালেও শেষ পর্যন্ত তালুবন্দী করতে পারেননি সৌম্য সরকার।
সেঞ্চুরি পূর্ণ করার পর ভেঙেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্বোধনী জুটি। ২১তম ওভারের প্রথম বলে লুইসকে কট এন্ড বোল্ড করে বাংলাদেশকে প্রথম উইকেট এনে দেন রিশাদ হোসেন।৬২ বলে ২ চার ও ৪ ছক্কায় ৪৯ রান করে লুইস ফিরলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর হয়ে যায় ২০.১ ওভারে ১ উইকেটে ১০৯ রান।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর বিধ্বংসী হয়ে ওঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২৫তম ওভারে তানজিম হাসান সাকিবের ওভার থেকে ১৩ রান নিয়েছে উইন্ডিজ। এই ওভারে কিং মারেন একটি ছক্কা ও একটি চার মারেন কিসি কার্টি।
একটা পর্যায়ে মনে হচ্ছিল কিংয়ের ৪র্থ ওয়ানডে সেঞ্চুরি সময়ের ব্যাপার। শেষ পর্যন্ত তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি তিনি। ২৯তম ওভারের চতুর্থ বলে কিংকে বোল্ড করেন নাহিদ রানা। ৭৬ বলে ৮ চার ও ৩ ছক্কায় ৮২ রান করেন কিং। দ্বিতীয় উইকেটে কার্টি ও কিংয়ের ৬৬ রানের জুটিটা হয়েছে ৪৮ বলে।
৩০ বল পর কার্টিকে ফিরিয়েছেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। ৪৭ বলে ৭ চারে কার্টি করেন ৪৫ রান। তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ের পথে সেটা তেমন বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। হাতে ৭ উইকেট নিয়ে ১০১ বলে ৩১ রানের সমীকরণ সহজেই মিলিয়ে দিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপ ও শারফেন রাদারফোর্ড। চতুর্থ উইকেটে ২২ বলে ৩৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়ে মাঠ ছাড়েন তাঁরা। ৩৭তম ওভারের পঞ্চম বলে শরীফুল ইসলামকে ডিপ স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কা মেরে তুলির শেষ আঁচড় দিয়েছেন রাদারফোর্ড।
৭৯ বল হাতে রেখে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৭ উইকেটের জয়ে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন জেইডেন সিলস। ক্যারিবীয় পেসার ৯ ওভারে ২২ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। একটা ওভার মেডেনও দিয়েছেন। ম্যাচে উইন্ডিজের সেরা বোলার তিনি।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে বাংলাদেশ চোখে সর্ষেফুল দেখতে থাকে উইন্ডিজের আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে। একটা পর্যায়ে সফরকারীদের স্কোর হয়ে যায় ২৫.৩ ওভারে ৭ উইকেটে ১১৫ রান। খাদের কিনারা থেকে তখন বাংলাদেশকে টেনে তোলেন তানজিম সাকিব ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। অষ্টম উইকেটে তানজিম সাকিব ও মাহমুদউল্লাহ গড়েন ১০৬ বলে ৯২ রানের জুটি।
অষ্টম উইকেটের জুটিটি ভাঙার পর বাংলাদেশের ইনিংস গুটিয়ে যেতে এরপর বেশিক্ষণ লাগেনি।২০ রানে শেষ ৩ উইকেট হারিয়ে ৪৫.৫ ওভারে ২২৭ রানে অলআউট বাংলাদেশ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬২ রান করেছেন মাহমুদউল্লাহ। ৯২ বলের ইনিংসে মেরেছেন ২ চার ও ৪ ছক্কা।

শারফেন রাদারফোর্ডের বল সেন্ট কিটসের গ্যালারিতে আছড়ে পড়তেই ক্যামেরার লেন্স খুঁজে নিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডাগআউট। উইন্ডিজ ক্রিকেটাররা তখন হাসছেন এবং একে অপরের সঙ্গে করমর্দন করছেন।ঘটনাটা আর কিছুই নয়। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে হেসেখেলে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতল উইন্ডিজ।
টি-টোয়েন্টি ও টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ অভ্যাস বানিয়ে ফেললেও ওয়ানডে সেটা হচ্ছিল না। ২০১৪ সালের পর উইন্ডিজরা টানা চারটি ওয়ানডে সিরিজ হেরেছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে। পঞ্চমবারে এসে সেই ডেডলক ভেঙেছে। সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্কে আজ সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৭ উইকেটের জয়ে উইন্ডিজের ফুরোল ১০ বছরের অপেক্ষা৷ বাংলাদেশের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ক্যারিবীয়রা এগিয়ে গেল ২-০ ব্যবধানে।
২২৮ রানের লক্ষ্যে নেমে সাবলীলভাবে এগোতে থাকেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুই ওপেনার ব্র্যান্ডন কিং ও এভিন লুইস। পাওয়ার প্লেতে (প্রথম ১০ ওভারে) কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫৪ রান করে ক্যারিবীয়রা।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্বোধনী জুটি অবশ্য ভাঙতে পারত ৭৪ রানে।১৪তম ওভারের চতুর্থ বলে মেহেদী হাসান মিরাজকে পুল করতে যান লুইস। লংঅন থেকে দৌড়ে এসে বলে হাত ছোঁয়ালেও শেষ পর্যন্ত তালুবন্দী করতে পারেননি সৌম্য সরকার।
সেঞ্চুরি পূর্ণ করার পর ভেঙেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্বোধনী জুটি। ২১তম ওভারের প্রথম বলে লুইসকে কট এন্ড বোল্ড করে বাংলাদেশকে প্রথম উইকেট এনে দেন রিশাদ হোসেন।৬২ বলে ২ চার ও ৪ ছক্কায় ৪৯ রান করে লুইস ফিরলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর হয়ে যায় ২০.১ ওভারে ১ উইকেটে ১০৯ রান।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর বিধ্বংসী হয়ে ওঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২৫তম ওভারে তানজিম হাসান সাকিবের ওভার থেকে ১৩ রান নিয়েছে উইন্ডিজ। এই ওভারে কিং মারেন একটি ছক্কা ও একটি চার মারেন কিসি কার্টি।
একটা পর্যায়ে মনে হচ্ছিল কিংয়ের ৪র্থ ওয়ানডে সেঞ্চুরি সময়ের ব্যাপার। শেষ পর্যন্ত তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি তিনি। ২৯তম ওভারের চতুর্থ বলে কিংকে বোল্ড করেন নাহিদ রানা। ৭৬ বলে ৮ চার ও ৩ ছক্কায় ৮২ রান করেন কিং। দ্বিতীয় উইকেটে কার্টি ও কিংয়ের ৬৬ রানের জুটিটা হয়েছে ৪৮ বলে।
৩০ বল পর কার্টিকে ফিরিয়েছেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। ৪৭ বলে ৭ চারে কার্টি করেন ৪৫ রান। তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ের পথে সেটা তেমন বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। হাতে ৭ উইকেট নিয়ে ১০১ বলে ৩১ রানের সমীকরণ সহজেই মিলিয়ে দিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপ ও শারফেন রাদারফোর্ড। চতুর্থ উইকেটে ২২ বলে ৩৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়ে মাঠ ছাড়েন তাঁরা। ৩৭তম ওভারের পঞ্চম বলে শরীফুল ইসলামকে ডিপ স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কা মেরে তুলির শেষ আঁচড় দিয়েছেন রাদারফোর্ড।
৭৯ বল হাতে রেখে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৭ উইকেটের জয়ে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন জেইডেন সিলস। ক্যারিবীয় পেসার ৯ ওভারে ২২ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। একটা ওভার মেডেনও দিয়েছেন। ম্যাচে উইন্ডিজের সেরা বোলার তিনি।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে বাংলাদেশ চোখে সর্ষেফুল দেখতে থাকে উইন্ডিজের আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে। একটা পর্যায়ে সফরকারীদের স্কোর হয়ে যায় ২৫.৩ ওভারে ৭ উইকেটে ১১৫ রান। খাদের কিনারা থেকে তখন বাংলাদেশকে টেনে তোলেন তানজিম সাকিব ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। অষ্টম উইকেটে তানজিম সাকিব ও মাহমুদউল্লাহ গড়েন ১০৬ বলে ৯২ রানের জুটি।
অষ্টম উইকেটের জুটিটি ভাঙার পর বাংলাদেশের ইনিংস গুটিয়ে যেতে এরপর বেশিক্ষণ লাগেনি।২০ রানে শেষ ৩ উইকেট হারিয়ে ৪৫.৫ ওভারে ২২৭ রানে অলআউট বাংলাদেশ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬২ রান করেছেন মাহমুদউল্লাহ। ৯২ বলের ইনিংসে মেরেছেন ২ চার ও ৪ ছক্কা।

শারফেন রাদারফোর্ডের বল সেন্ট কিটসের গ্যালারিতে আছড়ে পড়তেই ক্যামেরার লেন্স খুঁজে নিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডাগআউট। উইন্ডিজ ক্রিকেটাররা তখন হাসছেন এবং একে অপরের সঙ্গে করমর্দন করছেন।ঘটনাটা আর কিছুই নয়। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে হেসেখেলে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতল উইন্ডিজ।
টি-টোয়েন্টি ও টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ অভ্যাস বানিয়ে ফেললেও ওয়ানডে সেটা হচ্ছিল না। ২০১৪ সালের পর উইন্ডিজরা টানা চারটি ওয়ানডে সিরিজ হেরেছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে। পঞ্চমবারে এসে সেই ডেডলক ভেঙেছে। সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্কে আজ সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৭ উইকেটের জয়ে উইন্ডিজের ফুরোল ১০ বছরের অপেক্ষা৷ বাংলাদেশের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ক্যারিবীয়রা এগিয়ে গেল ২-০ ব্যবধানে।
২২৮ রানের লক্ষ্যে নেমে সাবলীলভাবে এগোতে থাকেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুই ওপেনার ব্র্যান্ডন কিং ও এভিন লুইস। পাওয়ার প্লেতে (প্রথম ১০ ওভারে) কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫৪ রান করে ক্যারিবীয়রা।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্বোধনী জুটি অবশ্য ভাঙতে পারত ৭৪ রানে।১৪তম ওভারের চতুর্থ বলে মেহেদী হাসান মিরাজকে পুল করতে যান লুইস। লংঅন থেকে দৌড়ে এসে বলে হাত ছোঁয়ালেও শেষ পর্যন্ত তালুবন্দী করতে পারেননি সৌম্য সরকার।
সেঞ্চুরি পূর্ণ করার পর ভেঙেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্বোধনী জুটি। ২১তম ওভারের প্রথম বলে লুইসকে কট এন্ড বোল্ড করে বাংলাদেশকে প্রথম উইকেট এনে দেন রিশাদ হোসেন।৬২ বলে ২ চার ও ৪ ছক্কায় ৪৯ রান করে লুইস ফিরলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর হয়ে যায় ২০.১ ওভারে ১ উইকেটে ১০৯ রান।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর বিধ্বংসী হয়ে ওঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২৫তম ওভারে তানজিম হাসান সাকিবের ওভার থেকে ১৩ রান নিয়েছে উইন্ডিজ। এই ওভারে কিং মারেন একটি ছক্কা ও একটি চার মারেন কিসি কার্টি।
একটা পর্যায়ে মনে হচ্ছিল কিংয়ের ৪র্থ ওয়ানডে সেঞ্চুরি সময়ের ব্যাপার। শেষ পর্যন্ত তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি তিনি। ২৯তম ওভারের চতুর্থ বলে কিংকে বোল্ড করেন নাহিদ রানা। ৭৬ বলে ৮ চার ও ৩ ছক্কায় ৮২ রান করেন কিং। দ্বিতীয় উইকেটে কার্টি ও কিংয়ের ৬৬ রানের জুটিটা হয়েছে ৪৮ বলে।
৩০ বল পর কার্টিকে ফিরিয়েছেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। ৪৭ বলে ৭ চারে কার্টি করেন ৪৫ রান। তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ের পথে সেটা তেমন বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। হাতে ৭ উইকেট নিয়ে ১০১ বলে ৩১ রানের সমীকরণ সহজেই মিলিয়ে দিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপ ও শারফেন রাদারফোর্ড। চতুর্থ উইকেটে ২২ বলে ৩৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়ে মাঠ ছাড়েন তাঁরা। ৩৭তম ওভারের পঞ্চম বলে শরীফুল ইসলামকে ডিপ স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কা মেরে তুলির শেষ আঁচড় দিয়েছেন রাদারফোর্ড।
৭৯ বল হাতে রেখে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৭ উইকেটের জয়ে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন জেইডেন সিলস। ক্যারিবীয় পেসার ৯ ওভারে ২২ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। একটা ওভার মেডেনও দিয়েছেন। ম্যাচে উইন্ডিজের সেরা বোলার তিনি।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে বাংলাদেশ চোখে সর্ষেফুল দেখতে থাকে উইন্ডিজের আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে। একটা পর্যায়ে সফরকারীদের স্কোর হয়ে যায় ২৫.৩ ওভারে ৭ উইকেটে ১১৫ রান। খাদের কিনারা থেকে তখন বাংলাদেশকে টেনে তোলেন তানজিম সাকিব ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। অষ্টম উইকেটে তানজিম সাকিব ও মাহমুদউল্লাহ গড়েন ১০৬ বলে ৯২ রানের জুটি।
অষ্টম উইকেটের জুটিটি ভাঙার পর বাংলাদেশের ইনিংস গুটিয়ে যেতে এরপর বেশিক্ষণ লাগেনি।২০ রানে শেষ ৩ উইকেট হারিয়ে ৪৫.৫ ওভারে ২২৭ রানে অলআউট বাংলাদেশ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬২ রান করেছেন মাহমুদউল্লাহ। ৯২ বলের ইনিংসে মেরেছেন ২ চার ও ৪ ছক্কা।

শারফেন রাদারফোর্ডের বল সেন্ট কিটসের গ্যালারিতে আছড়ে পড়তেই ক্যামেরার লেন্স খুঁজে নিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডাগআউট। উইন্ডিজ ক্রিকেটাররা তখন হাসছেন এবং একে অপরের সঙ্গে করমর্দন করছেন।ঘটনাটা আর কিছুই নয়। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে হেসেখেলে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতল উইন্ডিজ।
টি-টোয়েন্টি ও টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ অভ্যাস বানিয়ে ফেললেও ওয়ানডে সেটা হচ্ছিল না। ২০১৪ সালের পর উইন্ডিজরা টানা চারটি ওয়ানডে সিরিজ হেরেছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে। পঞ্চমবারে এসে সেই ডেডলক ভেঙেছে। সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্কে আজ সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ৭ উইকেটের জয়ে উইন্ডিজের ফুরোল ১০ বছরের অপেক্ষা৷ বাংলাদেশের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ক্যারিবীয়রা এগিয়ে গেল ২-০ ব্যবধানে।
২২৮ রানের লক্ষ্যে নেমে সাবলীলভাবে এগোতে থাকেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুই ওপেনার ব্র্যান্ডন কিং ও এভিন লুইস। পাওয়ার প্লেতে (প্রথম ১০ ওভারে) কোনো উইকেট না হারিয়ে ৫৪ রান করে ক্যারিবীয়রা।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্বোধনী জুটি অবশ্য ভাঙতে পারত ৭৪ রানে।১৪তম ওভারের চতুর্থ বলে মেহেদী হাসান মিরাজকে পুল করতে যান লুইস। লংঅন থেকে দৌড়ে এসে বলে হাত ছোঁয়ালেও শেষ পর্যন্ত তালুবন্দী করতে পারেননি সৌম্য সরকার।
সেঞ্চুরি পূর্ণ করার পর ভেঙেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের উদ্বোধনী জুটি। ২১তম ওভারের প্রথম বলে লুইসকে কট এন্ড বোল্ড করে বাংলাদেশকে প্রথম উইকেট এনে দেন রিশাদ হোসেন।৬২ বলে ২ চার ও ৪ ছক্কায় ৪৯ রান করে লুইস ফিরলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর হয়ে যায় ২০.১ ওভারে ১ উইকেটে ১০৯ রান।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর বিধ্বংসী হয়ে ওঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২৫তম ওভারে তানজিম হাসান সাকিবের ওভার থেকে ১৩ রান নিয়েছে উইন্ডিজ। এই ওভারে কিং মারেন একটি ছক্কা ও একটি চার মারেন কিসি কার্টি।
একটা পর্যায়ে মনে হচ্ছিল কিংয়ের ৪র্থ ওয়ানডে সেঞ্চুরি সময়ের ব্যাপার। শেষ পর্যন্ত তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি তিনি। ২৯তম ওভারের চতুর্থ বলে কিংকে বোল্ড করেন নাহিদ রানা। ৭৬ বলে ৮ চার ও ৩ ছক্কায় ৮২ রান করেন কিং। দ্বিতীয় উইকেটে কার্টি ও কিংয়ের ৬৬ রানের জুটিটা হয়েছে ৪৮ বলে।
৩০ বল পর কার্টিকে ফিরিয়েছেন আফিফ হোসেন ধ্রুব। ৪৭ বলে ৭ চারে কার্টি করেন ৪৫ রান। তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ের পথে সেটা তেমন বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। হাতে ৭ উইকেট নিয়ে ১০১ বলে ৩১ রানের সমীকরণ সহজেই মিলিয়ে দিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপ ও শারফেন রাদারফোর্ড। চতুর্থ উইকেটে ২২ বলে ৩৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়ে মাঠ ছাড়েন তাঁরা। ৩৭তম ওভারের পঞ্চম বলে শরীফুল ইসলামকে ডিপ স্কয়ার লেগ দিয়ে ছক্কা মেরে তুলির শেষ আঁচড় দিয়েছেন রাদারফোর্ড।
৭৯ বল হাতে রেখে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৭ উইকেটের জয়ে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন জেইডেন সিলস। ক্যারিবীয় পেসার ৯ ওভারে ২২ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট। একটা ওভার মেডেনও দিয়েছেন। ম্যাচে উইন্ডিজের সেরা বোলার তিনি।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে বাংলাদেশ চোখে সর্ষেফুল দেখতে থাকে উইন্ডিজের আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে। একটা পর্যায়ে সফরকারীদের স্কোর হয়ে যায় ২৫.৩ ওভারে ৭ উইকেটে ১১৫ রান। খাদের কিনারা থেকে তখন বাংলাদেশকে টেনে তোলেন তানজিম সাকিব ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। অষ্টম উইকেটে তানজিম সাকিব ও মাহমুদউল্লাহ গড়েন ১০৬ বলে ৯২ রানের জুটি।
অষ্টম উইকেটের জুটিটি ভাঙার পর বাংলাদেশের ইনিংস গুটিয়ে যেতে এরপর বেশিক্ষণ লাগেনি।২০ রানে শেষ ৩ উইকেট হারিয়ে ৪৫.৫ ওভারে ২২৭ রানে অলআউট বাংলাদেশ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৬২ রান করেছেন মাহমুদউল্লাহ। ৯২ বলের ইনিংসে মেরেছেন ২ চার ও ৪ ছক্কা।

আবু হায়দার রনির দারুণ বোলিংয়ে জয়ের ভালো সুযোগ ছিল বাংলাদেশের সামনে। কিন্তু শেষ ওভারে হতাশ করলেন আকবর আলী। অধিনায়কের খরুচে বোলিংয়ে হংকং সিক্সেসের প্লেট ফাইনালে আয়োজকদের কাছে এক উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ। রানার্সআপ হয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করল আকবরের দল।
১ ঘণ্টা আগে
প্রথমবারের মতো জাতীয় দলের ক্যাম্পে ডাক পেয়েছেন কিউবা মিচেল। আজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ম্যানেজার আমের খান। ভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ সামনে রেখে গত ৩০ অক্টোবর শুরু হয় জাতীয় দলের ক্যাম্প।
২ ঘণ্টা আগে
এশিয়া কাপের ট্রফি নিয়ে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চেয়ারম্যান মহসিন নাকভির সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই)। সেই বিবাদ শেষ হওয়ার পথে বলে জানিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থার সচিব দেবজিত সাইকিয়া।
২ ঘণ্টা আগে
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ইতিহাদে আজ লিভারপুলকে আতিথেয়তা দেবে ম্যানচেস্টার সিটি। এই ম্যাচটি যদি জিততে পারে আর্নে স্লটের দল, তাহলে তারা একটা রেকর্ডই গড়বে। পেপ গার্দিওলার অধীনে ম্যানসিটিকে সবচেয়ে বেশি বার হারানোর রেকর্ড।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আবু হায়দার রনির দারুণ বোলিংয়ে জয়ের ভালো সুযোগ ছিল বাংলাদেশের সামনে। কিন্তু শেষ ওভারে হতাশ করলেন আকবর আলী। অধিনায়কের খরুচে বোলিংয়ে হংকং সিক্সেসের প্লেট ফাইনালে আয়োজকদের কাছে এক উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ। রানার্সআপ হয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করল আকবরের দল।
সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১২৮ রানের পুঁজি নিয়ে ২৫ রানের জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচেও দলটির সংগ্রহ ছিল বেশ বড়। মংকংয়ের মিশন রোড মাঠে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৬ ওভারে ১২০ রান তোলে বাংলাদেশ।
লক্ষ্য তাড়ায় শেষ ওভারে এক উইকেট হাতে রেখে হংকংয়ের দরকার ছিল ৩০ রান। ইজাজ খানের ব্যাটিং তাণ্ডবে এই কঠিন সমীকরণ মিলিয়েছে তারা। শেষ ওভারে হাতে বল তুলে নেন আকবর। তাঁর প্রথম বলেই ছয় মারেন ইজাজ। দ্বিতীয় ডেলিভারি ওয়াইড দেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। দ্বিতীয় বলে ছক্কা মারেন ইজাজ। তৃতীয় বল থেকে কোনো রান নিতে পারেননি তিনি। চতুর্থ বলে ছয় মেরে দলকে জয়ের পথে রাখেন এই টপঅর্ডার।
আকবরের করা পঞ্চম ডেলিভারি ওয়াইড হয়। পরের দুই বলে টানা ছক্কা হাঁকিয়ে জয় নিশ্চিত করেন ইজাজ। সব মিলিয়ে আকবরের সে ওভারে ৫ ছক্কার সাহায্যে ৩২ রান তুলেন তিনি। তাতেই প্লেট শিরোপার স্বপ্ন শেষ হয় বাংলাদেশের। ২১ বলে ৪ চার ও ১১ ছক্কায় ৮৫ রানে অপরাজিত থাকেন ইজাজ। ১০ বলে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৮ রান করেন নিজাকত খান। ২২ রানে ৪ উইকেট নেন রনি।
এর আগে বাংলাদেশের হয়ে আকবরের অবদান ৫১ রান। ১৩ বলে ১ চার ও ৭ ছক্কায় সাজানো তাঁর ইনিংস। ৮ বলে ২৮ রান এনে দেন রনি। ৭ বলে ২৭ রান করেন জিসান। হংকংয়ের হয়ে নাসরুল্লাহ রানা ১৯ রানে ২ উইকেট নেন।

আবু হায়দার রনির দারুণ বোলিংয়ে জয়ের ভালো সুযোগ ছিল বাংলাদেশের সামনে। কিন্তু শেষ ওভারে হতাশ করলেন আকবর আলী। অধিনায়কের খরুচে বোলিংয়ে হংকং সিক্সেসের প্লেট ফাইনালে আয়োজকদের কাছে এক উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ। রানার্সআপ হয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করল আকবরের দল।
সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১২৮ রানের পুঁজি নিয়ে ২৫ রানের জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচেও দলটির সংগ্রহ ছিল বেশ বড়। মংকংয়ের মিশন রোড মাঠে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৬ ওভারে ১২০ রান তোলে বাংলাদেশ।
লক্ষ্য তাড়ায় শেষ ওভারে এক উইকেট হাতে রেখে হংকংয়ের দরকার ছিল ৩০ রান। ইজাজ খানের ব্যাটিং তাণ্ডবে এই কঠিন সমীকরণ মিলিয়েছে তারা। শেষ ওভারে হাতে বল তুলে নেন আকবর। তাঁর প্রথম বলেই ছয় মারেন ইজাজ। দ্বিতীয় ডেলিভারি ওয়াইড দেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। দ্বিতীয় বলে ছক্কা মারেন ইজাজ। তৃতীয় বল থেকে কোনো রান নিতে পারেননি তিনি। চতুর্থ বলে ছয় মেরে দলকে জয়ের পথে রাখেন এই টপঅর্ডার।
আকবরের করা পঞ্চম ডেলিভারি ওয়াইড হয়। পরের দুই বলে টানা ছক্কা হাঁকিয়ে জয় নিশ্চিত করেন ইজাজ। সব মিলিয়ে আকবরের সে ওভারে ৫ ছক্কার সাহায্যে ৩২ রান তুলেন তিনি। তাতেই প্লেট শিরোপার স্বপ্ন শেষ হয় বাংলাদেশের। ২১ বলে ৪ চার ও ১১ ছক্কায় ৮৫ রানে অপরাজিত থাকেন ইজাজ। ১০ বলে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৮ রান করেন নিজাকত খান। ২২ রানে ৪ উইকেট নেন রনি।
এর আগে বাংলাদেশের হয়ে আকবরের অবদান ৫১ রান। ১৩ বলে ১ চার ও ৭ ছক্কায় সাজানো তাঁর ইনিংস। ৮ বলে ২৮ রান এনে দেন রনি। ৭ বলে ২৭ রান করেন জিসান। হংকংয়ের হয়ে নাসরুল্লাহ রানা ১৯ রানে ২ উইকেট নেন।

শারফেন রাদারফোর্ডের বল সেন্ট কিটসের গ্যালারিতে আছড়ে পড়তেই ক্যামেরার লেন্স খুঁজে নিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডাগআউট। উইন্ডিজ ক্রিকেটাররা তখন হাসছেন এবং একে অপরের সঙ্গে করমর্দন করছেন।ঘটনাটা আর কিছুই নয়। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে হেসেখেলে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতল উইন্ডিজ।
১১ ডিসেম্বর ২০২৪
প্রথমবারের মতো জাতীয় দলের ক্যাম্পে ডাক পেয়েছেন কিউবা মিচেল। আজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ম্যানেজার আমের খান। ভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ সামনে রেখে গত ৩০ অক্টোবর শুরু হয় জাতীয় দলের ক্যাম্প।
২ ঘণ্টা আগে
এশিয়া কাপের ট্রফি নিয়ে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চেয়ারম্যান মহসিন নাকভির সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই)। সেই বিবাদ শেষ হওয়ার পথে বলে জানিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থার সচিব দেবজিত সাইকিয়া।
২ ঘণ্টা আগে
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ইতিহাদে আজ লিভারপুলকে আতিথেয়তা দেবে ম্যানচেস্টার সিটি। এই ম্যাচটি যদি জিততে পারে আর্নে স্লটের দল, তাহলে তারা একটা রেকর্ডই গড়বে। পেপ গার্দিওলার অধীনে ম্যানসিটিকে সবচেয়ে বেশি বার হারানোর রেকর্ড।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রথমবারের মতো জাতীয় দলের ক্যাম্পে ডাক পেয়েছেন কিউবা মিচেল। আজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ম্যানেজার আমের খান।
ভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ সামনে রেখে গত ৩০ অক্টোবর শুরু হয় জাতীয় দলের ক্যাম্প। চোটে পড়েছেন রহমত মিয়া ও মোহাম্মদ ইব্রাহিম। তাদের পরিবর্তে প্রাথমিক দলে ডাকা হয়েছে কিউবা ও মুরশেদ আলীকে। আজ বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুশীলন করবেন তাঁরা।
গত জুনে বাংলাদেশের হয়ে খেলার অনুমতি পান কিউবা। কিন্তু সিঙ্গাপুর ও হংকং ম্যাচে জাতীয় দলের ক্যাম্পে সুযোগ পাননি কিউবা। ভারতের বিপক্ষে প্রাথমিক দলে শুরুতে তাঁকে না রাখায় সমালোচনার মুখে পড়তে কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে। তখন নিজের জায়গায় অটল ছিলেন তিনি। কিন্তু ইব্রাহিমের চোট খুলে দিল কিউবার কপাল। ইংল্যান্ড প্রবাসী এই মিডফিল্ডারের সামনে এখন চূড়ান্ত দলে সুযোগ করে নেওয়ার চ্যালেঞ্জ।
চলতি মৌসুমে বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে তিন বছরের চুক্তি করেন কিউবা। যদিও নিয়মিত হয়ে উঠতে পারেননি তিনি। অল্প সময়ে ঠিকই চিনিয়েছেন নিজের জাত।
ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের আগে জাতীয় স্টেডিয়ামে ১৩ নভেম্বর নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।

প্রথমবারের মতো জাতীয় দলের ক্যাম্পে ডাক পেয়েছেন কিউবা মিচেল। আজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ম্যানেজার আমের খান।
ভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ সামনে রেখে গত ৩০ অক্টোবর শুরু হয় জাতীয় দলের ক্যাম্প। চোটে পড়েছেন রহমত মিয়া ও মোহাম্মদ ইব্রাহিম। তাদের পরিবর্তে প্রাথমিক দলে ডাকা হয়েছে কিউবা ও মুরশেদ আলীকে। আজ বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুশীলন করবেন তাঁরা।
গত জুনে বাংলাদেশের হয়ে খেলার অনুমতি পান কিউবা। কিন্তু সিঙ্গাপুর ও হংকং ম্যাচে জাতীয় দলের ক্যাম্পে সুযোগ পাননি কিউবা। ভারতের বিপক্ষে প্রাথমিক দলে শুরুতে তাঁকে না রাখায় সমালোচনার মুখে পড়তে কোচ হাভিয়ের কাবরেরাকে। তখন নিজের জায়গায় অটল ছিলেন তিনি। কিন্তু ইব্রাহিমের চোট খুলে দিল কিউবার কপাল। ইংল্যান্ড প্রবাসী এই মিডফিল্ডারের সামনে এখন চূড়ান্ত দলে সুযোগ করে নেওয়ার চ্যালেঞ্জ।
চলতি মৌসুমে বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে তিন বছরের চুক্তি করেন কিউবা। যদিও নিয়মিত হয়ে উঠতে পারেননি তিনি। অল্প সময়ে ঠিকই চিনিয়েছেন নিজের জাত।
ভারতের বিপক্ষে ম্যাচের আগে জাতীয় স্টেডিয়ামে ১৩ নভেম্বর নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।

শারফেন রাদারফোর্ডের বল সেন্ট কিটসের গ্যালারিতে আছড়ে পড়তেই ক্যামেরার লেন্স খুঁজে নিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডাগআউট। উইন্ডিজ ক্রিকেটাররা তখন হাসছেন এবং একে অপরের সঙ্গে করমর্দন করছেন।ঘটনাটা আর কিছুই নয়। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে হেসেখেলে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতল উইন্ডিজ।
১১ ডিসেম্বর ২০২৪
আবু হায়দার রনির দারুণ বোলিংয়ে জয়ের ভালো সুযোগ ছিল বাংলাদেশের সামনে। কিন্তু শেষ ওভারে হতাশ করলেন আকবর আলী। অধিনায়কের খরুচে বোলিংয়ে হংকং সিক্সেসের প্লেট ফাইনালে আয়োজকদের কাছে এক উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ। রানার্সআপ হয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করল আকবরের দল।
১ ঘণ্টা আগে
এশিয়া কাপের ট্রফি নিয়ে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চেয়ারম্যান মহসিন নাকভির সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই)। সেই বিবাদ শেষ হওয়ার পথে বলে জানিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থার সচিব দেবজিত সাইকিয়া।
২ ঘণ্টা আগে
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ইতিহাদে আজ লিভারপুলকে আতিথেয়তা দেবে ম্যানচেস্টার সিটি। এই ম্যাচটি যদি জিততে পারে আর্নে স্লটের দল, তাহলে তারা একটা রেকর্ডই গড়বে। পেপ গার্দিওলার অধীনে ম্যানসিটিকে সবচেয়ে বেশি বার হারানোর রেকর্ড।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এশিয়া কাপের ট্রফি নিয়ে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চেয়ারম্যান মহসিন নাকভির সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই)। সেই বিবাদ শেষ হওয়ার পথে বলে জানিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থার সচিব দেবজিত সাইকিয়া। এরপরও পাকিস্তানকে খোঁচা দিতে ছাড়লেন না ভারতের টি–টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব।
ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার ৫ ম্যাচ সিরিজের শেষ টি–টোয়েন্টি বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত হয়েছে। তাতে ২–১ ব্যবধানে সিরিজ জিতে নেয় সফরকারী দল। এরপর সংবাদ সম্মেলনে সূর্যকুমার বলেন, ‘অবশেষে আমরা ট্রফি হাতে নিতে পেরেছি। এটা দারুণ ব্যাপার। সিরিজ জয়ের পর আমাদের ট্রফি বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। ট্রফি ছুঁয়ে দেখার অনুভূতি দারুণ। কিছুদিন আগে ভারত নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের শিরোপা জিতেছে। সেই ট্রফিটাও ভারতে আছে। ট্রফি জেতার পর সেটা হাতে নিতে পারার অনুভূতি বরাবরই অন্যরকম।’
সূর্যকুমার যে এশিয়া কাপ প্রসঙ্গ টেনে এসব কথা বলেছেন তা কারও বোঝার বাকি নেই। সবশেষ এশিয়া কাপের ফাইনালে পাকিস্তানকে হারিয়ে শিরোপা জেতে ভারত। কিন্তু এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সভাপতি নাকভির কাছ থেকে শিরোপা নিতে অস্বীকৃতি জানায় তারা। এই বিষয়ে এসিসি প্রধানও বিন্দুমাত্র ছাড় দেননি। সাফ জানিয়ে দেন, ভারতীয় দল ট্রফি নিতে চাইলে তাঁর হাত থেকেই নিতে হবে।
এশিয়া কাপের পর এক মাসেরও বেশি সময় অতিবাহিত হলেও ট্রফি ইস্যুতে যেন কোনোভাবেই সমাধান আসছিল না। অবশেষে গতকাল আশার কথা শোনান সাইকিয়া। বিসিসিআই সচিব জানান, বন্ধুত্বপূর্ণভাবেই নাকভির সঙ্গে ঝামেলা মিটিয়ে ফেলবে বিসিসিআই।
সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে সাইকিয়া বলেন, ‘পিসিবি চেয়ারম্যান নাকভি ও বিসিসিআই বন্ধুত্বপূর্ণভাবে এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে চলা দ্বন্দ্ব মিটিয়ে ফেলবে। আমি আইসিসির সভায় উপস্থিত ছিলাম। সে সভায় নাকভিও ছিলেন। দুজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার উপস্থিতিতে আইসিসি আমার ও পিসিবি প্রধানের মধ্যে বৈঠকের ব্যবস্থা করেছিল।’

এশিয়া কাপের ট্রফি নিয়ে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চেয়ারম্যান মহসিন নাকভির সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই)। সেই বিবাদ শেষ হওয়ার পথে বলে জানিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থার সচিব দেবজিত সাইকিয়া। এরপরও পাকিস্তানকে খোঁচা দিতে ছাড়লেন না ভারতের টি–টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব।
ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার ৫ ম্যাচ সিরিজের শেষ টি–টোয়েন্টি বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত হয়েছে। তাতে ২–১ ব্যবধানে সিরিজ জিতে নেয় সফরকারী দল। এরপর সংবাদ সম্মেলনে সূর্যকুমার বলেন, ‘অবশেষে আমরা ট্রফি হাতে নিতে পেরেছি। এটা দারুণ ব্যাপার। সিরিজ জয়ের পর আমাদের ট্রফি বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। ট্রফি ছুঁয়ে দেখার অনুভূতি দারুণ। কিছুদিন আগে ভারত নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের শিরোপা জিতেছে। সেই ট্রফিটাও ভারতে আছে। ট্রফি জেতার পর সেটা হাতে নিতে পারার অনুভূতি বরাবরই অন্যরকম।’
সূর্যকুমার যে এশিয়া কাপ প্রসঙ্গ টেনে এসব কথা বলেছেন তা কারও বোঝার বাকি নেই। সবশেষ এশিয়া কাপের ফাইনালে পাকিস্তানকে হারিয়ে শিরোপা জেতে ভারত। কিন্তু এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সভাপতি নাকভির কাছ থেকে শিরোপা নিতে অস্বীকৃতি জানায় তারা। এই বিষয়ে এসিসি প্রধানও বিন্দুমাত্র ছাড় দেননি। সাফ জানিয়ে দেন, ভারতীয় দল ট্রফি নিতে চাইলে তাঁর হাত থেকেই নিতে হবে।
এশিয়া কাপের পর এক মাসেরও বেশি সময় অতিবাহিত হলেও ট্রফি ইস্যুতে যেন কোনোভাবেই সমাধান আসছিল না। অবশেষে গতকাল আশার কথা শোনান সাইকিয়া। বিসিসিআই সচিব জানান, বন্ধুত্বপূর্ণভাবেই নাকভির সঙ্গে ঝামেলা মিটিয়ে ফেলবে বিসিসিআই।
সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে সাইকিয়া বলেন, ‘পিসিবি চেয়ারম্যান নাকভি ও বিসিসিআই বন্ধুত্বপূর্ণভাবে এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে চলা দ্বন্দ্ব মিটিয়ে ফেলবে। আমি আইসিসির সভায় উপস্থিত ছিলাম। সে সভায় নাকভিও ছিলেন। দুজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার উপস্থিতিতে আইসিসি আমার ও পিসিবি প্রধানের মধ্যে বৈঠকের ব্যবস্থা করেছিল।’

শারফেন রাদারফোর্ডের বল সেন্ট কিটসের গ্যালারিতে আছড়ে পড়তেই ক্যামেরার লেন্স খুঁজে নিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডাগআউট। উইন্ডিজ ক্রিকেটাররা তখন হাসছেন এবং একে অপরের সঙ্গে করমর্দন করছেন।ঘটনাটা আর কিছুই নয়। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে হেসেখেলে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতল উইন্ডিজ।
১১ ডিসেম্বর ২০২৪
আবু হায়দার রনির দারুণ বোলিংয়ে জয়ের ভালো সুযোগ ছিল বাংলাদেশের সামনে। কিন্তু শেষ ওভারে হতাশ করলেন আকবর আলী। অধিনায়কের খরুচে বোলিংয়ে হংকং সিক্সেসের প্লেট ফাইনালে আয়োজকদের কাছে এক উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ। রানার্সআপ হয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করল আকবরের দল।
১ ঘণ্টা আগে
প্রথমবারের মতো জাতীয় দলের ক্যাম্পে ডাক পেয়েছেন কিউবা মিচেল। আজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ম্যানেজার আমের খান। ভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ সামনে রেখে গত ৩০ অক্টোবর শুরু হয় জাতীয় দলের ক্যাম্প।
২ ঘণ্টা আগে
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ইতিহাদে আজ লিভারপুলকে আতিথেয়তা দেবে ম্যানচেস্টার সিটি। এই ম্যাচটি যদি জিততে পারে আর্নে স্লটের দল, তাহলে তারা একটা রেকর্ডই গড়বে। পেপ গার্দিওলার অধীনে ম্যানসিটিকে সবচেয়ে বেশি বার হারানোর রেকর্ড।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ইতিহাদে আজ লিভারপুলকে আতিথেয়তা দেবে ম্যানচেস্টার সিটি। এই ম্যাচটি যদি জিততে পারে আর্নে স্লটের দল, তাহলে তারা একটা রেকর্ডই গড়বে। পেপ গার্দিওলার অধীনে ম্যানসিটিকে সবচেয়ে বেশি বার হারানোর রেকর্ড। ১০ বার করে সিটিকে হারানোর রেকর্ড এখন লিভারপুলের সঙ্গে যৌথভাবে টটেনহাম হটস্পারেরও। আজ জিতলে রেকর্ডটি নিজেদের করে নিতে পারবে অ্যানফিল্ডের দলটি।
লিভারপুল পারবে কি না, তা সময়ই বলবে। তবে ম্যাচ শুরুর সঙ্গে সঙ্গে দারুণ এক মাইলফলকে পা রাখবেন ম্যানসিটির কোচ পেপ গার্দিওলা। কোচ হিসেবে এটি হবে তাঁর ১০০০ তম ম্যাচ।
১৮ বছর আগে বার্সেলোনা ‘বি’ দলের কোচ হিসেবে যখন ক্যারিয়ার শুরু করেন, তখন তাঁর ভাবনায়ও ছিল না একদিন হাজার ম্যাচের মাইলফলকে পা রাখতে পারবেন। মাইলফলক ছোঁয়া ম্যাচের আগে সিটির স্প্যানিশ কোচের অকপট স্বীকারোক্তি, ‘কোচ হিসেবে এক হাজার ম্যাচ—আমার জন্য সত্যিই বিশেষ কিছু। বার্সেলোনা ‘বি’ দল দিয়ে যখন শুরু করেছিলাম, তখন কখনো ভাবিনি এমন মাইলফলকে পৌঁছাতে পারব। তখন শুধুই চাওয়া ছিল ভালো ফুটবল খেলানো আর ঠিক পথে এগোনো।’
কোচিং ক্যারিয়ারের ৯৯৯ ম্যাচের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৫৪৯টি ম্যাচে তিনি থেকেছেন সিটির ডাগআউটে। সব মিলিয়ে কোচ হিসেবে তিনি জিতেছেন ৭১৫টি জয়। সাফল্য ৭১.৫৭ শতাংশ। ১৮ বছরের ক্যারিয়ারে ৪০টি বড় ট্রফি জিতেছেন। প্রতি ২৫ ম্যাচে একটি করে শিরোপা!
............. .
১০০০ ছোঁয়ার ম্যাচ গার্দিওলার
কোচ গার্দিওলা
ম্যাচ: ৯৯৯
জয়: ৭১৫
ড্র: ১৫৬
হার: ১২৮
............
কোন দলের হয়ে কত ম্যাচ
ম্যানসিটি: ৫৪৯
বার্সেলোনা: ২৪৭
বায়ার্ন: ১৬১
বার্সা ‘বি’: ৪২
.............................
গার্দিওলার অধীনে সবচেয়ে বেশি গোল পাওয়া ফুটবলার
লিওনেল মেসি: ২১১
আর্লিং হালান্ড: ১৪২
সার্জিও আগুয়েরো: ১২৪
রহিম স্টার্লিং: ১২০
ফিল ফোডেন: ১০৪
...............................
২০
গার্দিওলার অধীনে ম্যানসিটি সবচেয়ে বেশি ২০ বার হারিয়েছে আর্সেনালকে। এ সময়ে দুই দল মুখোমুখি হয়েছে ৩৩ বার।
১০
সবচেয়ে বেশি ১০ বার করে টটেনহাম ও লিভারপুলের কাছে হেরেছে গার্দিওলার ম্যানসিটি। তাঁর অধীনে এই দুই দলের হয়ে ২০টি করে ম্যাচ খেলেছে সিটি।

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে ইতিহাদে আজ লিভারপুলকে আতিথেয়তা দেবে ম্যানচেস্টার সিটি। এই ম্যাচটি যদি জিততে পারে আর্নে স্লটের দল, তাহলে তারা একটা রেকর্ডই গড়বে। পেপ গার্দিওলার অধীনে ম্যানসিটিকে সবচেয়ে বেশি বার হারানোর রেকর্ড। ১০ বার করে সিটিকে হারানোর রেকর্ড এখন লিভারপুলের সঙ্গে যৌথভাবে টটেনহাম হটস্পারেরও। আজ জিতলে রেকর্ডটি নিজেদের করে নিতে পারবে অ্যানফিল্ডের দলটি।
লিভারপুল পারবে কি না, তা সময়ই বলবে। তবে ম্যাচ শুরুর সঙ্গে সঙ্গে দারুণ এক মাইলফলকে পা রাখবেন ম্যানসিটির কোচ পেপ গার্দিওলা। কোচ হিসেবে এটি হবে তাঁর ১০০০ তম ম্যাচ।
১৮ বছর আগে বার্সেলোনা ‘বি’ দলের কোচ হিসেবে যখন ক্যারিয়ার শুরু করেন, তখন তাঁর ভাবনায়ও ছিল না একদিন হাজার ম্যাচের মাইলফলকে পা রাখতে পারবেন। মাইলফলক ছোঁয়া ম্যাচের আগে সিটির স্প্যানিশ কোচের অকপট স্বীকারোক্তি, ‘কোচ হিসেবে এক হাজার ম্যাচ—আমার জন্য সত্যিই বিশেষ কিছু। বার্সেলোনা ‘বি’ দল দিয়ে যখন শুরু করেছিলাম, তখন কখনো ভাবিনি এমন মাইলফলকে পৌঁছাতে পারব। তখন শুধুই চাওয়া ছিল ভালো ফুটবল খেলানো আর ঠিক পথে এগোনো।’
কোচিং ক্যারিয়ারের ৯৯৯ ম্যাচের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৫৪৯টি ম্যাচে তিনি থেকেছেন সিটির ডাগআউটে। সব মিলিয়ে কোচ হিসেবে তিনি জিতেছেন ৭১৫টি জয়। সাফল্য ৭১.৫৭ শতাংশ। ১৮ বছরের ক্যারিয়ারে ৪০টি বড় ট্রফি জিতেছেন। প্রতি ২৫ ম্যাচে একটি করে শিরোপা!
............. .
১০০০ ছোঁয়ার ম্যাচ গার্দিওলার
কোচ গার্দিওলা
ম্যাচ: ৯৯৯
জয়: ৭১৫
ড্র: ১৫৬
হার: ১২৮
............
কোন দলের হয়ে কত ম্যাচ
ম্যানসিটি: ৫৪৯
বার্সেলোনা: ২৪৭
বায়ার্ন: ১৬১
বার্সা ‘বি’: ৪২
.............................
গার্দিওলার অধীনে সবচেয়ে বেশি গোল পাওয়া ফুটবলার
লিওনেল মেসি: ২১১
আর্লিং হালান্ড: ১৪২
সার্জিও আগুয়েরো: ১২৪
রহিম স্টার্লিং: ১২০
ফিল ফোডেন: ১০৪
...............................
২০
গার্দিওলার অধীনে ম্যানসিটি সবচেয়ে বেশি ২০ বার হারিয়েছে আর্সেনালকে। এ সময়ে দুই দল মুখোমুখি হয়েছে ৩৩ বার।
১০
সবচেয়ে বেশি ১০ বার করে টটেনহাম ও লিভারপুলের কাছে হেরেছে গার্দিওলার ম্যানসিটি। তাঁর অধীনে এই দুই দলের হয়ে ২০টি করে ম্যাচ খেলেছে সিটি।

শারফেন রাদারফোর্ডের বল সেন্ট কিটসের গ্যালারিতে আছড়ে পড়তেই ক্যামেরার লেন্স খুঁজে নিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডাগআউট। উইন্ডিজ ক্রিকেটাররা তখন হাসছেন এবং একে অপরের সঙ্গে করমর্দন করছেন।ঘটনাটা আর কিছুই নয়। সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে হেসেখেলে হারিয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতল উইন্ডিজ।
১১ ডিসেম্বর ২০২৪
আবু হায়দার রনির দারুণ বোলিংয়ে জয়ের ভালো সুযোগ ছিল বাংলাদেশের সামনে। কিন্তু শেষ ওভারে হতাশ করলেন আকবর আলী। অধিনায়কের খরুচে বোলিংয়ে হংকং সিক্সেসের প্লেট ফাইনালে আয়োজকদের কাছে এক উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ। রানার্সআপ হয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করল আকবরের দল।
১ ঘণ্টা আগে
প্রথমবারের মতো জাতীয় দলের ক্যাম্পে ডাক পেয়েছেন কিউবা মিচেল। আজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ম্যানেজার আমের খান। ভারতের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচ সামনে রেখে গত ৩০ অক্টোবর শুরু হয় জাতীয় দলের ক্যাম্প।
২ ঘণ্টা আগে
এশিয়া কাপের ট্রফি নিয়ে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চেয়ারম্যান মহসিন নাকভির সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই)। সেই বিবাদ শেষ হওয়ার পথে বলে জানিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থার সচিব দেবজিত সাইকিয়া।
২ ঘণ্টা আগে