পাকা দালান সাধারণত ভেঙে পড়ে না। তবে একবার ভেঙে পড়লে সেখানকার বাসিন্দাদের কী অবস্থা হতে পারে তা কেবল ভুক্তভোগীরাই বলতে পারবেন। ভূমিকম্প বা ঘূর্ণিঝড়ের সময় অনেকেরই নিজেদের আবাসস্থল নিরাপদ নাও হতে পারে। ঘর ভেঙে পড়তে পারে মানুষের ওপর। ধ্বংসস্তূপের ভেতরে আটকা পড়তে পারেন বাসিন্দারা। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা ইঁদুর ব্যবহার করে ধ্বংসস্তূপে আটকে পড়াদের খুঁজে বের করার একটি পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যেকোনো ধ্বংসস্তূপের ভেতরে আটকে পড়া বিপদগ্রস্তদের উদ্ধার মোটেও সহজ নয়। উদ্ধার করতে গিয়ে বেশ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয় উদ্ধারকারীদের। প্রথম চ্যালেঞ্জটি হলো বিপদগ্রস্ত ব্যক্তি বা ব্যক্তিরা ঠিক কোথায় রয়েছেন তা নির্দিষ্টভাবে খুঁজে বের করা। এ সমস্যার সমাধানে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইঁদুর।
ইঁদুর নিয়ে গবেষণা করা বেলজিয়ামভিত্তিক প্রতিষ্ঠান অ্যাপোপো সম্প্রতি এমন একটি বিষয় নিয়েই কাজ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি কিছু প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইঁদুরের পিঠে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বেশ কিছু যন্ত্রপাতি সংবলিত ব্যাকপ্যাক বেঁধে দেওয়া হবে। এই ব্যাকপ্যাকে শক্তিশালী ভিডিও ক্যামেরার পাশাপাশি দ্বিমুখী মাইক্রোফোন ও লোকেশন ট্রান্সমিটার বেঁধে দেওয়া হবে। এরপর পাঠিয়ে দেওয়া হবে ধ্বংসস্তূপে আটকে থাকা মানুষদের খোঁজে। গবেষকদের ধারণা, এর ফলে খুব সহজেই খুঁজে পাওয়া যাবে বিপদগ্রস্ত মানুষদের।
অ্যাপোপোর এই প্রকল্পের পরিচালক ও ‘আচরণ বিজ্ঞানী’ ডোনা কিয়ান বলেন, ‘স্বভাবগতভাবেই ইঁদুরেরা অনেক কৌতূহলী হয়, এগুলো সব সময়ই নতুন কিছু খুঁজতে চায়। ইঁদুরের এই বৈশিষ্ট্যই আটকে পড়াদের সন্ধান ও উদ্ধারের মূলনীতি।’ ডোনা কিয়ান আরও বলেন, ‘দুঃসাহসিক মনোভাব, ছোট আকার, ঘ্রাণ অনুভবের দারুণ সক্ষমতা ইঁদুরকে অতি সংকীর্ণ জায়গায় থাকা কোনো বস্তু শনাক্ত করার ক্ষেত্রে নিখুঁত করে তোলে।’
গবেষকেরা জানিয়েছেন, ইঁদুরগুলোকে বর্তমানে বিপর্যস্ত স্থানে বেঁচে থাকা লোকদের খুঁজে বের করার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। প্রথমে ইঁদুরগুলোকে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে খুঁজে বের করতে হবে এবং তাদের গায়ের বিশেষ পোশাকে থাকা সুইচে চাপ দিতে হবে যা ওপরে উদ্ধারকারীদের জানিয়ে দেবে যে, ইঁদুর লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত করতে পেরেছে। এরপর আবার সেখান থেকে ওপরে ফিরে আসতে হবে। ফিরে আসার পর ইঁদুরগুলোকে বিভিন্নভাবে পুরস্কৃত করা হবে।
পাকা দালান সাধারণত ভেঙে পড়ে না। তবে একবার ভেঙে পড়লে সেখানকার বাসিন্দাদের কী অবস্থা হতে পারে তা কেবল ভুক্তভোগীরাই বলতে পারবেন। ভূমিকম্প বা ঘূর্ণিঝড়ের সময় অনেকেরই নিজেদের আবাসস্থল নিরাপদ নাও হতে পারে। ঘর ভেঙে পড়তে পারে মানুষের ওপর। ধ্বংসস্তূপের ভেতরে আটকা পড়তে পারেন বাসিন্দারা। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা ইঁদুর ব্যবহার করে ধ্বংসস্তূপে আটকে পড়াদের খুঁজে বের করার একটি পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যেকোনো ধ্বংসস্তূপের ভেতরে আটকে পড়া বিপদগ্রস্তদের উদ্ধার মোটেও সহজ নয়। উদ্ধার করতে গিয়ে বেশ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয় উদ্ধারকারীদের। প্রথম চ্যালেঞ্জটি হলো বিপদগ্রস্ত ব্যক্তি বা ব্যক্তিরা ঠিক কোথায় রয়েছেন তা নির্দিষ্টভাবে খুঁজে বের করা। এ সমস্যার সমাধানে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইঁদুর।
ইঁদুর নিয়ে গবেষণা করা বেলজিয়ামভিত্তিক প্রতিষ্ঠান অ্যাপোপো সম্প্রতি এমন একটি বিষয় নিয়েই কাজ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি কিছু প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ইঁদুরের পিঠে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বেশ কিছু যন্ত্রপাতি সংবলিত ব্যাকপ্যাক বেঁধে দেওয়া হবে। এই ব্যাকপ্যাকে শক্তিশালী ভিডিও ক্যামেরার পাশাপাশি দ্বিমুখী মাইক্রোফোন ও লোকেশন ট্রান্সমিটার বেঁধে দেওয়া হবে। এরপর পাঠিয়ে দেওয়া হবে ধ্বংসস্তূপে আটকে থাকা মানুষদের খোঁজে। গবেষকদের ধারণা, এর ফলে খুব সহজেই খুঁজে পাওয়া যাবে বিপদগ্রস্ত মানুষদের।
অ্যাপোপোর এই প্রকল্পের পরিচালক ও ‘আচরণ বিজ্ঞানী’ ডোনা কিয়ান বলেন, ‘স্বভাবগতভাবেই ইঁদুরেরা অনেক কৌতূহলী হয়, এগুলো সব সময়ই নতুন কিছু খুঁজতে চায়। ইঁদুরের এই বৈশিষ্ট্যই আটকে পড়াদের সন্ধান ও উদ্ধারের মূলনীতি।’ ডোনা কিয়ান আরও বলেন, ‘দুঃসাহসিক মনোভাব, ছোট আকার, ঘ্রাণ অনুভবের দারুণ সক্ষমতা ইঁদুরকে অতি সংকীর্ণ জায়গায় থাকা কোনো বস্তু শনাক্ত করার ক্ষেত্রে নিখুঁত করে তোলে।’
গবেষকেরা জানিয়েছেন, ইঁদুরগুলোকে বর্তমানে বিপর্যস্ত স্থানে বেঁচে থাকা লোকদের খুঁজে বের করার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। প্রথমে ইঁদুরগুলোকে নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে খুঁজে বের করতে হবে এবং তাদের গায়ের বিশেষ পোশাকে থাকা সুইচে চাপ দিতে হবে যা ওপরে উদ্ধারকারীদের জানিয়ে দেবে যে, ইঁদুর লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত করতে পেরেছে। এরপর আবার সেখান থেকে ওপরে ফিরে আসতে হবে। ফিরে আসার পর ইঁদুরগুলোকে বিভিন্নভাবে পুরস্কৃত করা হবে।
পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ নিয়ে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই। সাধারণ মানুষেরই যেখানে আগ্রহ সীমাহীন, সেখানে যেসব গবেষক চাঁদ নিয়ে কাজ করছেন তাদের আগ্রহ কেমন হতে পারে? এবার বিজ্ঞানীদের সেই আগ্রহ মেটাতেই চাঁদের মাটিতে ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন বা আন্তর্জাতিক চন্দ্র গবেষণাকেন্দ্র (আইএলআরএস) গড়তে
১৯ ঘণ্টা আগেসাধারণত গাছের চাহিদা বুঝতে নিজের অভিজ্ঞতা এবং অনুমানের ওপর নির্ভর করেন কৃষকেরা। তবে ভবিষ্যতে গাছও জানাতে পারবে তার প্রয়োজনের কথা। কখন তার পানির প্রয়োজন বা কীটের আক্রমণ হয়েছে, তা সে নিজেই কৃষককে জানিয়ে দেবে।
২১ ঘণ্টা আগেআপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন—কেন কুকুর, বিড়াল বা গরিলার মতো আপনার সারা শরীর ঘন লোমে ঢাকা নয়? মানুষই একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী নয় যাদের লোম পাতলা। হাতি, গন্ডার এবং নেংটি ইঁদুরের গায়েও খুব কম লোম থাকে। তিমি এবং ডলফিনের মতো কিছু সামুদ্রিক স্তন্যপায়ীর ক্ষেত্রেও এটা সত্যি।
৩ দিন আগেপ্রায় ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন বা ৪৫০ কোটি বছর আগে গঠিত হওয়ার পর ধীরে ধীরে ঘূর্ণনের গতি কমছে পৃথিবীর। এর ফলে দীর্ঘ হচ্ছে দিনগুলোও। মানবজীবনের সময়কাল অনুযায়ী এই পরিবর্তন খুব একটা দৃশ্যমান না হলেও দীর্ঘ সময় পর তা পৃথিবীর পরিবেশে বড় পরিবর্তন এনেছে।
৩ দিন আগে