তানিম আহমেদ, ঢাকা

বিএনপির অংশগ্রহণবিহীন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে লড়ার মতো শক্তিশালী কোনো দল নেই। ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের কেউই ভোটে আওয়ামী লীগের সঙ্গ ছাড়তে রাজি নয়। বিগত দুই সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকায় থাকা জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোভাবও একই। এই অবস্থায় ভোটের জোট নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন হিসাব-নিকাশ।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, এবার ভোটের লড়াই হতে পারে দুই জোটের মধ্যে। এক পক্ষে থাকবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৪ দলীয় জোট ও জাতীয় পার্টি। অন্য পক্ষে থাকতে পারে নতুন নিবন্ধন পাওয়া তৃণমূল বিএনপি, বিএনএম, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টিসহ কয়েকটি দলের নতুন জোট। এই জোটের সম্ভাব্য নাম ‘জাতীয়তাবাদী জোট’।
এবারের ভোটও জোটগতভাবে হবে এমনটাই জানিয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু। গতকাল মঙ্গলবার গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন জোটগতভাবে হবে। ১৪ দলের শরিকদের আসন ভাগাভাগির বিষয়টি জাতীয় পার্টির সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে নির্ধারিত হবে। তবে জোটের আসনবিন্যাস ও প্রার্থী চূড়ান্ত করতে ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।’
বিএনপি ও সমমনা দলগুলো অংশ না নেওয়ায় আওয়ামী লীগ টানা চতুর্থবারের মতো ক্ষমতায় আসছে, এটা অনুমেয়। কিন্তু একেবারে প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসতে চায় না দলটি। এ কারণে দলের কেউ নৌকার প্রার্থীর বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়তে চাইলে তাঁকে এবার বাধা দিচ্ছে না আওয়ামী লীগ। সেই সঙ্গে ছোট ছোট দলকেও অবস্থান শক্তিশালী করতে উৎসাহ দিচ্ছে ক্ষমতাসীন দলটি।
ভোটের দৌড়ে যোগ দেওয়া দলগুলোর মধ্যে কেবল জাতীয় পার্টিরই কোথাও কোথাও স্থানীয় পর্যায়ে কিছু ভিত্তি আছে। আওয়ামী লীগের আশঙ্কা, উল্লেখযোগ্যসংখ্যক আসনে জেতার নিশ্চয়তা না পেলে শেষ মুহূর্তে হয়তো নির্বাচনে না-ও থাকতে পারে জাপা। তাই দলটিকে ভোটে ধরে রাখতে আসন ছাড় দেওয়ার কথা ভাবছে ক্ষমতাসীনেরা।
জাতীয় পার্টির একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে নির্বাচন নিয়ে কথা বলতে গতকাল সন্ধ্যায় গণভবনে গিয়েছেন জাপার চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের, দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু ও প্রেসিডিয়াম সদস্য আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
জোট গঠনের আলোচনা নিয়ে জানতে চাইলে মুজিবুল হক চুন্নু গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেখা যাক, কী হয়।’
৪ ডিসেম্বর ৩০০ আসনে মনোনয়নপত্র বাছাই হয়ে গেছে। এতে বৈধ হওয়া প্রার্থীর তালিকার নানামুখী বিশ্লেষণ করে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকেরা মনে করছেন, দল মনোনীত প্রার্থী ও শক্ত বিদ্রোহী প্রার্থীদের মিলিয়ে এবারের ভোটে প্রায় ২২০ আসনে বিজয় অনেকটাই নিশ্চিত। তা সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রসহ নানা মহল থেকে নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকি থাকায় ভোটের পর সরকার পরিচালনায় দেশ-বিদেশে নানা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হতে পারে। এমন বিবেচনায় দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত মিত্র দলগুলোকে ভোটের পরও যূথবদ্ধ রাখা দরকার বলে মনে করছেন সরকারি দলের কুশীলবেরা। জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের শরিকদের অন্তত ৫০টি আসন ছেড়ে দিয়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে পুরোনো মহাজোটকে চাঙা করার কথাও বলছেন কেউ কেউ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের এক নেতা দলের সাধারণ সম্পাদকের বরাত দিয়ে বলেন, চট্টগ্রাম-৫ আসনে জাপার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ নির্বাচন করছেন। সেখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুস সালামের মনোনয়নও বাছাইয়ে টিকে গেছে। এখন আসনটি নিয়ে বেশ দোটানায় আওয়ামী লীগ। কারণ, আসনটি জাপা প্রার্থীকে ছেড়ে না দিলে দলটিকে ভোটে রাখা কঠিন।
আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক নেতা বলেন, ‘বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে জাতীয় পার্টির গুরুত্ব থাকলেও হাতে গোনা কয়েকটি আসন ছাড়া বিজয়ী হওয়ার মতো তাদের অবস্থান নেই। এমন পরিস্থিতিতে আমরা তাদের আসন ছাড় না দিলে চার-পাঁচটার বেশি আসনে তারা বিজয়ী হতে পারবে না। এমনটা আমরা চাই না। এ জন্য কিছু আসনে তাদের ছাড় দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে।’
ওই নেতা আরও বলেন, ‘জাপাকে আসন ছাড় দিলেও দলীয় প্রার্থীকে প্রত্যাহার করা হবে কি না, সেটা এখনো ঠিক করা হয়নি। প্রার্থী প্রত্যাহার না করেও কীভাবে তাদের ছাড় দেওয়া যায়, সেই পরিকল্পনা আমরা করছি। সর্বশেষ ১৫-২০টি আসনে তাদের ছাড়ও দেওয়া হতে পারে। সবকিছু নির্ভর করবে নির্বাচনী পরিবেশ-পরিস্থিতির ওপর। ছাড়ের আশ্বাস না পেলে তারা নির্বাচনের মাঠ থেকে সরেও যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে অংশগ্রহণমূলক ভোট নিয়ে আরও বেশি প্রশ্ন তোলার সুযোগ তৈরি হবে। আমরা সেটা দিতে চাই না।’
জাতীয় পার্টি প্রসঙ্গে ১৪ দলীয় জোটের শরিক একটি দলের প্রধান বলেন, ‘সরকারের যেমন জাতীয় পার্টিকে দরকার, জাতীয় পার্টিরও তেমনি সরকারকে দরকার। সরকারকে দলটি বিভিন্ন সময়ে সহযোগিতা করেছে, বিনিময়ে সুবিধাও পেয়েছে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে জাতীয় পার্টির অবস্থান কোথায় থাকবে, সেটা আওয়ামী লীগকেই ঠিক করতে হবে। নির্বাচনের জন্য যদি তাদের মহাজোটে নেয়, সেটা আমরা মেনে নেব।’
জাপার বাইরের ছোট ছোট দলের নেতারাও ভোটের আগেই জোট গঠনে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। অনেকে গণভবনে ছুটে গেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাৎ পেতে। দলগুলোর বড় নেতারা নিজ নিজ আসনে জেতা নিশ্চিত করতে চান। পাশাপাশি কোন দল কত আসন এবং কোন কোন আসন পেতে পারে, তারও পাকা হিসাব করে ফেলতে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।
অন্যদিকে তৃণমূল বিএনপি, বিএনএম, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টিসহ কয়েকটি দলকে নিয়ে জাতীয়তাবাদী জোট নামে একটি রাজনৈতিক মঞ্চ গঠনেরও তোড়জোড় চলছে বলে জানান রাজনীতির কুশীলবেরা। জোটবদ্ধ হতে পারলে তারা সব মিলিয়ে ৩০টি আসনে জয় পেতে পারে, এমনটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
জোট ও অন্যান্য দলের আসন ছাড় নিয়ে পরিকল্পনার বিষয়ে আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্যাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলীয় সাধারণ সম্পাদক এ বিষয়গুলো বলবেন।

বিএনপির অংশগ্রহণবিহীন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে লড়ার মতো শক্তিশালী কোনো দল নেই। ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের কেউই ভোটে আওয়ামী লীগের সঙ্গ ছাড়তে রাজি নয়। বিগত দুই সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকায় থাকা জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোভাবও একই। এই অবস্থায় ভোটের জোট নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন হিসাব-নিকাশ।
সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, এবার ভোটের লড়াই হতে পারে দুই জোটের মধ্যে। এক পক্ষে থাকবে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৪ দলীয় জোট ও জাতীয় পার্টি। অন্য পক্ষে থাকতে পারে নতুন নিবন্ধন পাওয়া তৃণমূল বিএনপি, বিএনএম, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টিসহ কয়েকটি দলের নতুন জোট। এই জোটের সম্ভাব্য নাম ‘জাতীয়তাবাদী জোট’।
এবারের ভোটও জোটগতভাবে হবে এমনটাই জানিয়েছেন ১৪ দলীয় জোটের মুখপাত্র ও সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু। গতকাল মঙ্গলবার গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন জোটগতভাবে হবে। ১৪ দলের শরিকদের আসন ভাগাভাগির বিষয়টি জাতীয় পার্টির সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে নির্ধারিত হবে। তবে জোটের আসনবিন্যাস ও প্রার্থী চূড়ান্ত করতে ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।’
বিএনপি ও সমমনা দলগুলো অংশ না নেওয়ায় আওয়ামী লীগ টানা চতুর্থবারের মতো ক্ষমতায় আসছে, এটা অনুমেয়। কিন্তু একেবারে প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসতে চায় না দলটি। এ কারণে দলের কেউ নৌকার প্রার্থীর বিরুদ্ধে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়তে চাইলে তাঁকে এবার বাধা দিচ্ছে না আওয়ামী লীগ। সেই সঙ্গে ছোট ছোট দলকেও অবস্থান শক্তিশালী করতে উৎসাহ দিচ্ছে ক্ষমতাসীন দলটি।
ভোটের দৌড়ে যোগ দেওয়া দলগুলোর মধ্যে কেবল জাতীয় পার্টিরই কোথাও কোথাও স্থানীয় পর্যায়ে কিছু ভিত্তি আছে। আওয়ামী লীগের আশঙ্কা, উল্লেখযোগ্যসংখ্যক আসনে জেতার নিশ্চয়তা না পেলে শেষ মুহূর্তে হয়তো নির্বাচনে না-ও থাকতে পারে জাপা। তাই দলটিকে ভোটে ধরে রাখতে আসন ছাড় দেওয়ার কথা ভাবছে ক্ষমতাসীনেরা।
জাতীয় পার্টির একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে নির্বাচন নিয়ে কথা বলতে গতকাল সন্ধ্যায় গণভবনে গিয়েছেন জাপার চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের, দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু ও প্রেসিডিয়াম সদস্য আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
জোট গঠনের আলোচনা নিয়ে জানতে চাইলে মুজিবুল হক চুন্নু গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেখা যাক, কী হয়।’
৪ ডিসেম্বর ৩০০ আসনে মনোনয়নপত্র বাছাই হয়ে গেছে। এতে বৈধ হওয়া প্রার্থীর তালিকার নানামুখী বিশ্লেষণ করে আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকেরা মনে করছেন, দল মনোনীত প্রার্থী ও শক্ত বিদ্রোহী প্রার্থীদের মিলিয়ে এবারের ভোটে প্রায় ২২০ আসনে বিজয় অনেকটাই নিশ্চিত। তা সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রসহ নানা মহল থেকে নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকি থাকায় ভোটের পর সরকার পরিচালনায় দেশ-বিদেশে নানা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হতে পারে। এমন বিবেচনায় দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত মিত্র দলগুলোকে ভোটের পরও যূথবদ্ধ রাখা দরকার বলে মনে করছেন সরকারি দলের কুশীলবেরা। জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের শরিকদের অন্তত ৫০টি আসন ছেড়ে দিয়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে পুরোনো মহাজোটকে চাঙা করার কথাও বলছেন কেউ কেউ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আওয়ামী লীগের এক নেতা দলের সাধারণ সম্পাদকের বরাত দিয়ে বলেন, চট্টগ্রাম-৫ আসনে জাপার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ নির্বাচন করছেন। সেখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুস সালামের মনোনয়নও বাছাইয়ে টিকে গেছে। এখন আসনটি নিয়ে বেশ দোটানায় আওয়ামী লীগ। কারণ, আসনটি জাপা প্রার্থীকে ছেড়ে না দিলে দলটিকে ভোটে রাখা কঠিন।
আওয়ামী লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর এক নেতা বলেন, ‘বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে জাতীয় পার্টির গুরুত্ব থাকলেও হাতে গোনা কয়েকটি আসন ছাড়া বিজয়ী হওয়ার মতো তাদের অবস্থান নেই। এমন পরিস্থিতিতে আমরা তাদের আসন ছাড় না দিলে চার-পাঁচটার বেশি আসনে তারা বিজয়ী হতে পারবে না। এমনটা আমরা চাই না। এ জন্য কিছু আসনে তাদের ছাড় দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে।’
ওই নেতা আরও বলেন, ‘জাপাকে আসন ছাড় দিলেও দলীয় প্রার্থীকে প্রত্যাহার করা হবে কি না, সেটা এখনো ঠিক করা হয়নি। প্রার্থী প্রত্যাহার না করেও কীভাবে তাদের ছাড় দেওয়া যায়, সেই পরিকল্পনা আমরা করছি। সর্বশেষ ১৫-২০টি আসনে তাদের ছাড়ও দেওয়া হতে পারে। সবকিছু নির্ভর করবে নির্বাচনী পরিবেশ-পরিস্থিতির ওপর। ছাড়ের আশ্বাস না পেলে তারা নির্বাচনের মাঠ থেকে সরেও যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে অংশগ্রহণমূলক ভোট নিয়ে আরও বেশি প্রশ্ন তোলার সুযোগ তৈরি হবে। আমরা সেটা দিতে চাই না।’
জাতীয় পার্টি প্রসঙ্গে ১৪ দলীয় জোটের শরিক একটি দলের প্রধান বলেন, ‘সরকারের যেমন জাতীয় পার্টিকে দরকার, জাতীয় পার্টিরও তেমনি সরকারকে দরকার। সরকারকে দলটি বিভিন্ন সময়ে সহযোগিতা করেছে, বিনিময়ে সুবিধাও পেয়েছে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে জাতীয় পার্টির অবস্থান কোথায় থাকবে, সেটা আওয়ামী লীগকেই ঠিক করতে হবে। নির্বাচনের জন্য যদি তাদের মহাজোটে নেয়, সেটা আমরা মেনে নেব।’
জাপার বাইরের ছোট ছোট দলের নেতারাও ভোটের আগেই জোট গঠনে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। অনেকে গণভবনে ছুটে গেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাৎ পেতে। দলগুলোর বড় নেতারা নিজ নিজ আসনে জেতা নিশ্চিত করতে চান। পাশাপাশি কোন দল কত আসন এবং কোন কোন আসন পেতে পারে, তারও পাকা হিসাব করে ফেলতে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।
অন্যদিকে তৃণমূল বিএনপি, বিএনএম, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টিসহ কয়েকটি দলকে নিয়ে জাতীয়তাবাদী জোট নামে একটি রাজনৈতিক মঞ্চ গঠনেরও তোড়জোড় চলছে বলে জানান রাজনীতির কুশীলবেরা। জোটবদ্ধ হতে পারলে তারা সব মিলিয়ে ৩০টি আসনে জয় পেতে পারে, এমনটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
জোট ও অন্যান্য দলের আসন ছাড় নিয়ে পরিকল্পনার বিষয়ে আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান ও সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্যাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, দলীয় সাধারণ সম্পাদক এ বিষয়গুলো বলবেন।

দীর্ঘ আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের তৈরি জুলাই জাতীয় সনদে উচ্চকক্ষ গঠন ও সংবিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে উচ্চকক্ষের ভূমিকা, তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান মনোনয়ন প্রক্রিয়াসহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে একাধিক রাজনৈতিক দলের ‘নোট অব ডিসেন্ট’ রয়েছে। সরকার জুলাই সনদ বাস্তবায়নের যে চূড়ান্ত সুপারিশ দিয়েছে...
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে ধ্বংস করতে এখনো কিছু গোষ্ঠী নানা রকম ষড়যন্ত্র করছে। আজ শুক্রবার সকালে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে রাজধানীর জিয়া উদ্যানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন...
৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলোর আইনানুগ বাস্তবায়ন এবং যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। একইসঙ্গে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনরকম বাধা সৃষ্টি না করতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দীর্ঘ আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের তৈরি জুলাই জাতীয় সনদে উচ্চকক্ষ গঠন ও সংবিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে উচ্চকক্ষের ভূমিকা, তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান মনোনয়ন প্রক্রিয়াসহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে একাধিক রাজনৈতিক দলের ‘নোট অব ডিসেন্ট’ রয়েছে। সরকার জুলাই সনদ বাস্তবায়নের যে চূড়ান্ত সুপারিশ দিয়েছে, সেখানে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ রাখা হয়নি। এটি নিয়ে তীব্র আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি।
তবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘জুলাই সনদে কোনো নোট অব ডিসেন্ট থাকবে না। দ্রুতসময়ের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করে নির্বাচনের দিকে যাব।’
আজ শুক্রবার দুপুরে বাংলা একাডেমিতে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ বলেন, ‘জুলাই সনদের যে পথে রয়েছি, সেটা বাস্তবায়ন হবে। সনদ বাস্তবায়নের আদেশ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দিতে হবে। সনদে কোনো নোট অব ডিসেন্ট থাকবে না। আশা করব, দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করে নির্বাচনের দিকে যাব।’
শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে না পারলে রাষ্ট্রের আমূল পরিবর্তন সম্ভব নয় মন্তব্য করে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বেকারত্ব দূর করতে হলে শিক্ষা খাতে হাত দিতে হবে আগে। সেখানে সংস্কার আগে করতে হবে। আমরা যদি শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে না পারি, তাহলে রাষ্ট্রের আমূল পরিবর্তন সম্ভব নয়।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘সরকারের শিক্ষাব্যবস্থার আমূল পরিবর্তনের কথা ছিল, কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে। তারা ব্যর্থ হলেও আমরা লড়াই চালিয়ে যাব।’
জুলাই অভ্যুত্থানে শিক্ষকদের অবদানের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বিগত ১৬ বছর দলীয় পরিচয়ের ভিত্তিতেই শিক্ষকদের পদোন্নতি দেওয়া হতো। ফ্যাসিবাদী কাঠামো বাংলাদেশে এখনো রয়ে গেছে। ব্যক্তি ও সমাজের চিন্তার পরিবর্তন ছাড়া ফ্যাসিবাদ নির্মূল সম্ভব নয়।’

দীর্ঘ আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের তৈরি জুলাই জাতীয় সনদে উচ্চকক্ষ গঠন ও সংবিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে উচ্চকক্ষের ভূমিকা, তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান মনোনয়ন প্রক্রিয়াসহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে একাধিক রাজনৈতিক দলের ‘নোট অব ডিসেন্ট’ রয়েছে। সরকার জুলাই সনদ বাস্তবায়নের যে চূড়ান্ত সুপারিশ দিয়েছে, সেখানে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ রাখা হয়নি। এটি নিয়ে তীব্র আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি।
তবে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘জুলাই সনদে কোনো নোট অব ডিসেন্ট থাকবে না। দ্রুতসময়ের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করে নির্বাচনের দিকে যাব।’
আজ শুক্রবার দুপুরে বাংলা একাডেমিতে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরামের (ইউটিএফ) আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ বলেন, ‘জুলাই সনদের যে পথে রয়েছি, সেটা বাস্তবায়ন হবে। সনদ বাস্তবায়নের আদেশ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দিতে হবে। সনদে কোনো নোট অব ডিসেন্ট থাকবে না। আশা করব, দ্রুত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করে নির্বাচনের দিকে যাব।’
শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে না পারলে রাষ্ট্রের আমূল পরিবর্তন সম্ভব নয় মন্তব্য করে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বেকারত্ব দূর করতে হলে শিক্ষা খাতে হাত দিতে হবে আগে। সেখানে সংস্কার আগে করতে হবে। আমরা যদি শিক্ষাব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে না পারি, তাহলে রাষ্ট্রের আমূল পরিবর্তন সম্ভব নয়।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘সরকারের শিক্ষাব্যবস্থার আমূল পরিবর্তনের কথা ছিল, কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে। তারা ব্যর্থ হলেও আমরা লড়াই চালিয়ে যাব।’
জুলাই অভ্যুত্থানে শিক্ষকদের অবদানের জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বিগত ১৬ বছর দলীয় পরিচয়ের ভিত্তিতেই শিক্ষকদের পদোন্নতি দেওয়া হতো। ফ্যাসিবাদী কাঠামো বাংলাদেশে এখনো রয়ে গেছে। ব্যক্তি ও সমাজের চিন্তার পরিবর্তন ছাড়া ফ্যাসিবাদ নির্মূল সম্ভব নয়।’

বিএনপির অংশগ্রহণবিহীন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে লড়ার মতো শক্তিশালী কোনো দল নেই। ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের কেউই ভোটে আওয়ামী লীগের সঙ্গ ছাড়তে রাজি নয়। বিগত দুই সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকায় থাকা জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোভাবও একই। এই অবস্থায় ভোটের জোট নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন হিসাব-নি
০৬ ডিসেম্বর ২০২৩
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে ধ্বংস করতে এখনো কিছু গোষ্ঠী নানা রকম ষড়যন্ত্র করছে। আজ শুক্রবার সকালে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে রাজধানীর জিয়া উদ্যানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন...
৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলোর আইনানুগ বাস্তবায়ন এবং যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। একইসঙ্গে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনরকম বাধা সৃষ্টি না করতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে ধ্বংস করতে এখনো কিছু গোষ্ঠী নানা রকম ষড়যন্ত্র করছে। আজ শুক্রবার সকালে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে রাজধানীর জিয়া উদ্যানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের পর বিভিন্ন রকম অপচেষ্টা ও চক্রান্ত চলছে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার জন্য। তাই ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরের মতো সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে যড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে।
জিয়াউর রহমানের শাসনামলে বাংলাদেশের সমৃদ্ধির কথা স্মরণ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তাঁর রাষ্ট্র পরিচালনার মাত্র চার বছরের মধ্যে বাংলাদেশে একদিকে রাজনৈতিক অবস্থার, অন্যদিকে অর্থনৈতিক ব্যবস্থার আমূল সংস্কার সাধন করেন। একদলীয় বাকশাল থেকে বহুদলীয় গণতন্ত্র এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেন। অন্যদিকে বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে নিশ্চিত করেন, জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন করেন এবং একই সঙ্গে মুক্তবাজার অর্থনীতি চালু করেন। সুখী ও সমৃদ্ধ এবং গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ নিশ্চিতকরণের জন্য তিনি যে ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন, পরবর্তীকালে তার ওপর ভিত্তি করেই দেশ সেই দিকে এগিয়ে যায়। সে জন্য আজকের দিনটি শুধু বিএনপির কাছে নয়, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক মানুষের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস আমাদেরকে সেই পথেই পরিচালিত করে, যে পথে সত্যিকারই গণতান্ত্রিক ও একটা সমৃদ্ধ রাষ্ট্র নির্মাণ করতে পারব। জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত, বিচারের অধিকার নিশ্চিত করতে পারব। বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে।’
এর আগে সকাল ১০টার দিকে মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে বিএনপির নেতা-কর্মীরা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান এবং দোয়া করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন; চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান; সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী; যুগ্ম মহাসচিব খাইরুল কবির খোকন ও আব্দুস সালাম আজাদ এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনুসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে ধ্বংস করতে এখনো কিছু গোষ্ঠী নানা রকম ষড়যন্ত্র করছে। আজ শুক্রবার সকালে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে রাজধানীর জিয়া উদ্যানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের পর বিভিন্ন রকম অপচেষ্টা ও চক্রান্ত চলছে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার জন্য। তাই ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরের মতো সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে যড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে।
জিয়াউর রহমানের শাসনামলে বাংলাদেশের সমৃদ্ধির কথা স্মরণ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তাঁর রাষ্ট্র পরিচালনার মাত্র চার বছরের মধ্যে বাংলাদেশে একদিকে রাজনৈতিক অবস্থার, অন্যদিকে অর্থনৈতিক ব্যবস্থার আমূল সংস্কার সাধন করেন। একদলীয় বাকশাল থেকে বহুদলীয় গণতন্ত্র এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেন। অন্যদিকে বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে নিশ্চিত করেন, জুডিশিয়াল কাউন্সিল গঠন করেন এবং একই সঙ্গে মুক্তবাজার অর্থনীতি চালু করেন। সুখী ও সমৃদ্ধ এবং গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ নিশ্চিতকরণের জন্য তিনি যে ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন, পরবর্তীকালে তার ওপর ভিত্তি করেই দেশ সেই দিকে এগিয়ে যায়। সে জন্য আজকের দিনটি শুধু বিএনপির কাছে নয়, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক মানুষের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস আমাদেরকে সেই পথেই পরিচালিত করে, যে পথে সত্যিকারই গণতান্ত্রিক ও একটা সমৃদ্ধ রাষ্ট্র নির্মাণ করতে পারব। জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত, বিচারের অধিকার নিশ্চিত করতে পারব। বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে।’
এর আগে সকাল ১০টার দিকে মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে বিএনপির নেতা-কর্মীরা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান এবং দোয়া করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন; চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান; সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী; যুগ্ম মহাসচিব খাইরুল কবির খোকন ও আব্দুস সালাম আজাদ এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজনুসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।

বিএনপির অংশগ্রহণবিহীন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে লড়ার মতো শক্তিশালী কোনো দল নেই। ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের কেউই ভোটে আওয়ামী লীগের সঙ্গ ছাড়তে রাজি নয়। বিগত দুই সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকায় থাকা জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোভাবও একই। এই অবস্থায় ভোটের জোট নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন হিসাব-নি
০৬ ডিসেম্বর ২০২৩
দীর্ঘ আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের তৈরি জুলাই জাতীয় সনদে উচ্চকক্ষ গঠন ও সংবিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে উচ্চকক্ষের ভূমিকা, তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান মনোনয়ন প্রক্রিয়াসহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে একাধিক রাজনৈতিক দলের ‘নোট অব ডিসেন্ট’ রয়েছে। সরকার জুলাই সনদ বাস্তবায়নের যে চূড়ান্ত সুপারিশ দিয়েছে...
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলোর আইনানুগ বাস্তবায়ন এবং যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। একইসঙ্গে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনরকম বাধা সৃষ্টি না করতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
৪ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলোর আইনানুগ বাস্তবায়ন এবং যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। একইসঙ্গে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনরকম বাধা সৃষ্টি না করতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
বৃহস্পতিবার রাতে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির এই সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। এদিন দিবাগত রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সই করা ওই বিবৃতিতে বলা হয়, 'বিএনপি দৃঢ়ভাবে মনে করে যে, দীর্ঘ আলোচনায় উপনীত ঐকমত্য কে বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সকল রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধ থাকবে এবং কোনমতেই নিত্য নতুন প্রশ্ন উত্থাপন কিম্বা সংকট সৃষ্ট করে গণতন্ত্র পুণঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আয়োজিতব্য নির্বচন অনুষ্ঠানে বাধা সৃষ্টি করবে না।'
বিবৃতিতে আরও বলা হয, 'জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘ ও বিস্তারিত আলোচনা শেষে কতিপয় বিষয়ে নোট অব ডিসেন্টসহ যে সকল বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং গত ১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে স্বাক্ষরিত হয়েছে, আমরা তার অংশীদার হিসাবে সনদে বর্ণিত সকল বিষয়কে ধারণ করি এবং দেশের সংবিধান ও প্রচলিত আইন অনুযায়ী তা বাস্তবায়নে অঙ্গীকারাবদ্ধ। সর্বসম্মতভাবে গৃহিত জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে নতুন প্রশ্ন কিম্বা সংকট সৃষ্টির সকল অপপ্রয়াসের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকামী জনগণের শক্তিকে ধারন করে বিএনপি গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ ১৬ বছরের অবিরাম লড়াই ও ২০২৪ সালের জুলাই-আগষ্টের গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের সীমাহীন ত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে।'

জুলাই জাতীয় সনদের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলোর আইনানুগ বাস্তবায়ন এবং যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। একইসঙ্গে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনরকম বাধা সৃষ্টি না করতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
বৃহস্পতিবার রাতে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির এই সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। এদিন দিবাগত রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সই করা ওই বিবৃতিতে বলা হয়, 'বিএনপি দৃঢ়ভাবে মনে করে যে, দীর্ঘ আলোচনায় উপনীত ঐকমত্য কে বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সকল রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধ থাকবে এবং কোনমতেই নিত্য নতুন প্রশ্ন উত্থাপন কিম্বা সংকট সৃষ্ট করে গণতন্ত্র পুণঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আয়োজিতব্য নির্বচন অনুষ্ঠানে বাধা সৃষ্টি করবে না।'
বিবৃতিতে আরও বলা হয, 'জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘ ও বিস্তারিত আলোচনা শেষে কতিপয় বিষয়ে নোট অব ডিসেন্টসহ যে সকল বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং গত ১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে স্বাক্ষরিত হয়েছে, আমরা তার অংশীদার হিসাবে সনদে বর্ণিত সকল বিষয়কে ধারণ করি এবং দেশের সংবিধান ও প্রচলিত আইন অনুযায়ী তা বাস্তবায়নে অঙ্গীকারাবদ্ধ। সর্বসম্মতভাবে গৃহিত জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে নতুন প্রশ্ন কিম্বা সংকট সৃষ্টির সকল অপপ্রয়াসের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকামী জনগণের শক্তিকে ধারন করে বিএনপি গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ ১৬ বছরের অবিরাম লড়াই ও ২০২৪ সালের জুলাই-আগষ্টের গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের সীমাহীন ত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে।'

বিএনপির অংশগ্রহণবিহীন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে লড়ার মতো শক্তিশালী কোনো দল নেই। ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের কেউই ভোটে আওয়ামী লীগের সঙ্গ ছাড়তে রাজি নয়। বিগত দুই সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকায় থাকা জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোভাবও একই। এই অবস্থায় ভোটের জোট নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন হিসাব-নি
০৬ ডিসেম্বর ২০২৩
দীর্ঘ আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের তৈরি জুলাই জাতীয় সনদে উচ্চকক্ষ গঠন ও সংবিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে উচ্চকক্ষের ভূমিকা, তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান মনোনয়ন প্রক্রিয়াসহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে একাধিক রাজনৈতিক দলের ‘নোট অব ডিসেন্ট’ রয়েছে। সরকার জুলাই সনদ বাস্তবায়নের যে চূড়ান্ত সুপারিশ দিয়েছে...
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে ধ্বংস করতে এখনো কিছু গোষ্ঠী নানা রকম ষড়যন্ত্র করছে। আজ শুক্রবার সকালে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে রাজধানীর জিয়া উদ্যানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন...
৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
আজ সন্ধ্যায় ফোন করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন জামায়াত নেতা তাহের।
সৈয়দ তাহের বলেন, ‘আমিই বিএনপির মহাসচিবকে ফোন করেছিলাম। ওনাকে বলেছিলাম, আমরা একটু আলোচনায় বসি।’ জবাবে উনি বলেছেন জানাবেন।
গত সোমবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে দলগুলোকে সাত দিনের মধ্যে একমত হয়ে সরকারকে জানাতে অনুরোধ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জামায়াতের পক্ষ থেকে বিএনপিকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয় এবং আজ ফোনকল করা হয়।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
আজ সন্ধ্যায় ফোন করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন জামায়াত নেতা তাহের।
সৈয়দ তাহের বলেন, ‘আমিই বিএনপির মহাসচিবকে ফোন করেছিলাম। ওনাকে বলেছিলাম, আমরা একটু আলোচনায় বসি।’ জবাবে উনি বলেছেন জানাবেন।
গত সোমবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে দলগুলোকে সাত দিনের মধ্যে একমত হয়ে সরকারকে জানাতে অনুরোধ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জামায়াতের পক্ষ থেকে বিএনপিকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয় এবং আজ ফোনকল করা হয়।

বিএনপির অংশগ্রহণবিহীন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সঙ্গে লড়ার মতো শক্তিশালী কোনো দল নেই। ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের কেউই ভোটে আওয়ামী লীগের সঙ্গ ছাড়তে রাজি নয়। বিগত দুই সংসদে বিরোধী দলের ভূমিকায় থাকা জাতীয় পার্টির (জাপা) মনোভাবও একই। এই অবস্থায় ভোটের জোট নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন হিসাব-নি
০৬ ডিসেম্বর ২০২৩
দীর্ঘ আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের তৈরি জুলাই জাতীয় সনদে উচ্চকক্ষ গঠন ও সংবিধান সংশোধনের ক্ষেত্রে উচ্চকক্ষের ভূমিকা, তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান মনোনয়ন প্রক্রিয়াসহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে একাধিক রাজনৈতিক দলের ‘নোট অব ডিসেন্ট’ রয়েছে। সরকার জুলাই সনদ বাস্তবায়নের যে চূড়ান্ত সুপারিশ দিয়েছে...
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে ধ্বংস করতে এখনো কিছু গোষ্ঠী নানা রকম ষড়যন্ত্র করছে। আজ শুক্রবার সকালে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে রাজধানীর জিয়া উদ্যানে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন...
৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলোর আইনানুগ বাস্তবায়ন এবং যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। একইসঙ্গে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনরকম বাধা সৃষ্টি না করতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
৪ ঘণ্টা আগে