অনলাইন ডেস্ক
দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি নির্বাচনের আগে সম্ভবত কোনো ধরনের রাজনৈতিক জোট গঠন করবে না। এমনটাই জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। তবে তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন, তাঁর দল নির্বাচনের পর গণতন্ত্রের পক্ষে থাকা যেকোনো দলের সঙ্গে খুশি মনে কাজ করবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গতকাল শনিবার তিনি এ কথা বলেন।
গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী হাসিনা ও তাঁর দল এবং মন্ত্রিসভার অন্য জ্যেষ্ঠ নেতা ও সদস্যরা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ায় দলটি কার্যত ভেঙে পড়েছে। এই অবস্থায় দেশের সবচেয়ে বড় দল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে বিএনপি।
আর আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারে হাসিনাবিরোধী আন্দোলনে ছাত্রদের নেতৃত্ব দেওয়া নাহিদ ইসলামের নবগঠিত ছাত্র সংগঠন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ছাত্রনেতারা বলেছেন, বাংলাদেশিরা দুটি প্রতিষ্ঠিত দলের ওপর বিরক্ত এবং মানুষ পরিবর্তন চায়।
তবে বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, বিএনপির অভ্যন্তরীণ জরিপে দেখা গেছে, আগামী এক বছরের মধ্যে কোনো নির্বাচন হলে তাঁর দল সহজেই সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করবে এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন ঘোষণার পর লন্ডনে তাঁর স্বেচ্ছা আরোপিত নির্বাসন থেকে ঢাকায় ফিরে আসবেন।
মঈন খান বর্তমানে ওয়াশিংটনে অবস্থান করছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনার জন্য। তাদের সঙ্গে তিনি বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করবেন। ওয়াশিংটনে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘সাধারণভাবে ডিসেম্বরের মধ্যেই একটি সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। ডিসেম্বরের পরে পরিস্থিতি আরও জটিল হতে পারে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য আরও বলেন, দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন না হলে ‘বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ দেখা দেবে। এর অর্থ হলো—কিছুটা অস্থিরতা সৃষ্টি হতে পারে...সময়ই তা বলে দেবে।’
নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক জোট গঠন প্রসঙ্গে মঈন খান বলেন, বিএনপি এখনো কোনো জোটের অংশ হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার পরিকল্পনা করেনি, তবে নির্বাচিত হলে ছাত্র সংগঠন জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) অন্যান্য দলের সঙ্গে কাজ করতে তারা প্রস্তুত থাকবে। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের পর গণতন্ত্রের পক্ষে থাকা যেকোনো দলের সঙ্গে সরকার গঠন করতে পারলে আমরা খুশি হব।’
দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি নির্বাচনের আগে সম্ভবত কোনো ধরনের রাজনৈতিক জোট গঠন করবে না। এমনটাই জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। তবে তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন, তাঁর দল নির্বাচনের পর গণতন্ত্রের পক্ষে থাকা যেকোনো দলের সঙ্গে খুশি মনে কাজ করবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গতকাল শনিবার তিনি এ কথা বলেন।
গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধানমন্ত্রী হাসিনা ও তাঁর দল এবং মন্ত্রিসভার অন্য জ্যেষ্ঠ নেতা ও সদস্যরা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ায় দলটি কার্যত ভেঙে পড়েছে। এই অবস্থায় দেশের সবচেয়ে বড় দল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে বিএনপি।
আর আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারে হাসিনাবিরোধী আন্দোলনে ছাত্রদের নেতৃত্ব দেওয়া নাহিদ ইসলামের নবগঠিত ছাত্র সংগঠন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ছাত্রনেতারা বলেছেন, বাংলাদেশিরা দুটি প্রতিষ্ঠিত দলের ওপর বিরক্ত এবং মানুষ পরিবর্তন চায়।
তবে বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, বিএনপির অভ্যন্তরীণ জরিপে দেখা গেছে, আগামী এক বছরের মধ্যে কোনো নির্বাচন হলে তাঁর দল সহজেই সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করবে এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন ঘোষণার পর লন্ডনে তাঁর স্বেচ্ছা আরোপিত নির্বাসন থেকে ঢাকায় ফিরে আসবেন।
মঈন খান বর্তমানে ওয়াশিংটনে অবস্থান করছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনার জন্য। তাদের সঙ্গে তিনি বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করবেন। ওয়াশিংটনে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘সাধারণভাবে ডিসেম্বরের মধ্যেই একটি সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। ডিসেম্বরের পরে পরিস্থিতি আরও জটিল হতে পারে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য আরও বলেন, দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচন না হলে ‘বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ দেখা দেবে। এর অর্থ হলো—কিছুটা অস্থিরতা সৃষ্টি হতে পারে...সময়ই তা বলে দেবে।’
নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক জোট গঠন প্রসঙ্গে মঈন খান বলেন, বিএনপি এখনো কোনো জোটের অংশ হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার পরিকল্পনা করেনি, তবে নির্বাচিত হলে ছাত্র সংগঠন জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) অন্যান্য দলের সঙ্গে কাজ করতে তারা প্রস্তুত থাকবে। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের পর গণতন্ত্রের পক্ষে থাকা যেকোনো দলের সঙ্গে সরকার গঠন করতে পারলে আমরা খুশি হব।’
গত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
১ ঘণ্টা আগেমিডিয়াকে ব্যবহার করে এনসিপির নেতা-কর্মীদের গ্রহণযোগ্যতা ‘নষ্ট’ করার জন্য অনেক ‘অপশক্তি’ কাজ করছে অভিযোগ করে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তরিকুল।
১ দিন আগেসংসদে উচ্চকক্ষের মতো নিম্নকক্ষেও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাস্তবায়নের দাবিতে জামায়াত ইসলামী আন্দোলন করবে বলে জানিয়েছেন দলটি নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ রোববার (১০ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ
১ দিন আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, চাঁদাবাজি এবং দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সহসভাপতি এস এম আসলাম এবং সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক টিএইচ তোফাকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্যস
১ দিন আগে