নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা ও অপশক্তি দমনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। আজ শনিবার রাজধানীর শাহবাগে বুদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে বাংলাদেশ বৌদ্ধ সাংস্কৃতিক পরিষদ আয়োজিত জাতীয় সম্মিলিত শান্তি শোভাযাত্রা ও সম্প্রীতি উৎসবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অসাম্প্রদায়িকতার প্রতীক হিসেবে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শুধু মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, গণতন্ত্র ও উন্নয়ন-অগ্রগতিরই প্রতীক নন, একই সঙ্গে তিনি অসাম্প্রদায়িক চেতনারও মূর্ত প্রতীক। তিনি কয়েক দিন আগে বক্তৃতায় বলেছেন, সংস্কৃতিকে ধর্মের সঙ্গে মেলানো উচিত নয়।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, সৌদি আরবে মুসলিমরা উলুধ্বনি দেয়, সেটি তাদের সংস্কৃতির অংশ অথচ এ দেশে কোনো মুসলিম উলুধ্বনি দিলে একটি পক্ষ বলবে, এরা সবাই হিন্দু হয়ে গেছে।
হাছান মাহমুদ বলেন, পাকিস্তানের সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে এসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সব ধর্মের মানুষের মিলিত রক্তস্রোতে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ রাষ্ট্র রচিত হয়েছে। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর রাষ্ট্রকে সাম্প্রদায়িক করার অপচেষ্টা করা হয়। ১৯৯৬ সালে বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশ পরিচালনার দায়িত্বে এসে আবার সেই অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে ফিরিয়ে এনেছেন।
প্রতিটি ধর্মের উৎসব আজ দেশে সবার উৎসবে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ঈদ, দুর্গাপূজা, বুদ্ধপূর্ণিমা, বড়দিন, প্রবারণা পূর্ণিমাসহ ধর্মীয় উৎসবগুলো এ দেশে সর্বজনীন আনন্দের। যে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি এই সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে মাঝেমধ্যে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায়, তাদের দমনে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই।
সাম্প্রদায়িক অপশক্তি এবং যারা তাদের নিয়ে রাজনীতি করে, তারা বিভিন্ন সময়ে সাম্প্রদায়িক হানাহানি সৃষ্টির অপচেষ্টা চালায় উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, রামু, কুমিল্লা, নাসিরনগরসহ বিভিন্ন জায়গার ঘটনা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, তারাই এগুলো ঘটিয়েছে এবং তাদের রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকেরা এর পেছনে ছিল। এদের দমন করতে বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
সমাবেশ শেষে সব ধর্মের মানুষের শান্তি শোভাযাত্রাটি শাহবাগসংলগ্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
শোভাযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান, আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী বিপ্লব বড়ুয়া।
দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা ও অপশক্তি দমনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। আজ শনিবার রাজধানীর শাহবাগে বুদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে বাংলাদেশ বৌদ্ধ সাংস্কৃতিক পরিষদ আয়োজিত জাতীয় সম্মিলিত শান্তি শোভাযাত্রা ও সম্প্রীতি উৎসবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অসাম্প্রদায়িকতার প্রতীক হিসেবে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শুধু মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, গণতন্ত্র ও উন্নয়ন-অগ্রগতিরই প্রতীক নন, একই সঙ্গে তিনি অসাম্প্রদায়িক চেতনারও মূর্ত প্রতীক। তিনি কয়েক দিন আগে বক্তৃতায় বলেছেন, সংস্কৃতিকে ধর্মের সঙ্গে মেলানো উচিত নয়।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, সৌদি আরবে মুসলিমরা উলুধ্বনি দেয়, সেটি তাদের সংস্কৃতির অংশ অথচ এ দেশে কোনো মুসলিম উলুধ্বনি দিলে একটি পক্ষ বলবে, এরা সবাই হিন্দু হয়ে গেছে।
হাছান মাহমুদ বলেন, পাকিস্তানের সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে এসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সব ধর্মের মানুষের মিলিত রক্তস্রোতে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ রাষ্ট্র রচিত হয়েছে। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর রাষ্ট্রকে সাম্প্রদায়িক করার অপচেষ্টা করা হয়। ১৯৯৬ সালে বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশ পরিচালনার দায়িত্বে এসে আবার সেই অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে ফিরিয়ে এনেছেন।
প্রতিটি ধর্মের উৎসব আজ দেশে সবার উৎসবে পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ঈদ, দুর্গাপূজা, বুদ্ধপূর্ণিমা, বড়দিন, প্রবারণা পূর্ণিমাসহ ধর্মীয় উৎসবগুলো এ দেশে সর্বজনীন আনন্দের। যে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি এই সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে মাঝেমধ্যে মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায়, তাদের দমনে শেখ হাসিনার বিকল্প নেই।
সাম্প্রদায়িক অপশক্তি এবং যারা তাদের নিয়ে রাজনীতি করে, তারা বিভিন্ন সময়ে সাম্প্রদায়িক হানাহানি সৃষ্টির অপচেষ্টা চালায় উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, রামু, কুমিল্লা, নাসিরনগরসহ বিভিন্ন জায়গার ঘটনা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, তারাই এগুলো ঘটিয়েছে এবং তাদের রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকেরা এর পেছনে ছিল। এদের দমন করতে বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
সমাবেশ শেষে সব ধর্মের মানুষের শান্তি শোভাযাত্রাটি শাহবাগসংলগ্ন এলাকা প্রদক্ষিণ করে।
শোভাযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান, আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী বিপ্লব বড়ুয়া।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় ঘোষিত ৩১ দফা রূপরেখা বাস্তবায়নে তরুণদের নীতি-প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত করতে শুরু করেছে এক মাসব্যাপী কর্মসূচি।
৩ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ নিয়ে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বুধবার সন্ধ্যায় দেওয়া পোস্টে সামরিক হামলার নিন্দা জানিয়ে সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেসরকারের উদ্দেশে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, দেশের মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিন। জনগণ যেন তাঁদের পছন্দমতো প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন, সেই ব্যবস্থা করুন। তাহলে দেখবেন রাতারাতি সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
৮ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ চার মাস যুক্তরাজ্যে চিকিৎসা শেষে গতকাল মঙ্গলবার (৬ মে) দেশে ফিরেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এদিন সকালে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে এসে গুলশান-২-এ তাঁর বাসভবন পর্যন্ত সড়ক-মহাসড়কের দুই পাশে জড়ো হওয়া লাখো মানুষ তাঁকে স্বাগত জানান।
৯ ঘণ্টা আগে