নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বার্থে ‘মব ভায়োলেন্স’ (উচ্ছৃঙ্খল জনতার সহিংসতা) থেকে সরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘গণতন্ত্রের প্রধানতম কথা হচ্ছে, অন্যের মত সহ্য করতে হবে। আমি কথা বলব, আপনার কথা সহ্য করব না, পিটিয়ে দেব, মব ভায়োলেন্স তৈরি করব, কিছু মানুষ জড়ো করে বলব, “ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও, তাকে মেরে ফেলো পিটিয়ে”—এটা গণতন্ত্র নয়।’
রাজধানীর লেক শোর হোটেলে আজ বুধবার দুপুরে এক আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। ‘চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে বিএনপি’ শীর্ষক সংকলিত গ্রন্থের প্রকাশনা উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করা হয়। এর আগে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতন্ত্রের মূল কথাটা হচ্ছে, আমি তোমার সঙ্গে একমত হতে না পারি, কিন্তু তোমার মতপ্রকাশের যে স্বাধীনতা, তাকে আমি আমার জীবন দিয়ে হলেও রক্ষা করব। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা এখানে অন্যের মত সহ্য করতে চাই না, আমরা তাকে উড়িয়ে দিতে চাই। এই জায়গা থেকে আমাদের সরে আসতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে সত্যিকার অর্থেই যদি আমরা টেকসই একটা ব্যবস্থা তৈরি করতে চাই, ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হতে না চাই, তাহলে গণতন্ত্রকে আমাদের এখানে প্রতিপালন করতে হবে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্মাণ করতে হবে। কোন দল জিতল, কে হারল—এটা জরুরি নয়। জরুরি হচ্ছে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানটা শক্তিশালী হলো কি না, আমাদের বিচারিক স্বাধীনতা আছে কি না, আমাদের গণমাধ্যম স্বাধীন কি না, আমাদের সংসদ কার্যকর কি না, আমাদের দেশে আইনের শাসনে চলছে কি না, সুশাসন চলছে কি না, মানুষের সামাজিক মর্যাদা এবং মানবাধিকার আমরা রাখতে পারছি কি না এই বিষয়গুলো নিয়েই আমাদের ভবিষ্যতে কাজ করতে হবে।’
গণতন্ত্র মোর্চা তৈরির আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘নির্বাচন আসছে। বিএনপির ওপর দায়িত্ব বেশি পড়েছে। বিএনপিকে সত্যিকার অর্থেই এমন একটা মোর্চা গড়ে তুলতে হবে, যা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে অতীতে, লড়াই করবে এবং গণতন্ত্রকে এখানে প্রতিষ্ঠানিক রূপ দেবে। এমন মোর্চাই আমাদের গড়তে হবে।’

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বার্থে ‘মব ভায়োলেন্স’ (উচ্ছৃঙ্খল জনতার সহিংসতা) থেকে সরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘গণতন্ত্রের প্রধানতম কথা হচ্ছে, অন্যের মত সহ্য করতে হবে। আমি কথা বলব, আপনার কথা সহ্য করব না, পিটিয়ে দেব, মব ভায়োলেন্স তৈরি করব, কিছু মানুষ জড়ো করে বলব, “ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও, তাকে মেরে ফেলো পিটিয়ে”—এটা গণতন্ত্র নয়।’
রাজধানীর লেক শোর হোটেলে আজ বুধবার দুপুরে এক আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। ‘চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে বিএনপি’ শীর্ষক সংকলিত গ্রন্থের প্রকাশনা উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করা হয়। এর আগে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতন্ত্রের মূল কথাটা হচ্ছে, আমি তোমার সঙ্গে একমত হতে না পারি, কিন্তু তোমার মতপ্রকাশের যে স্বাধীনতা, তাকে আমি আমার জীবন দিয়ে হলেও রক্ষা করব। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা এখানে অন্যের মত সহ্য করতে চাই না, আমরা তাকে উড়িয়ে দিতে চাই। এই জায়গা থেকে আমাদের সরে আসতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে সত্যিকার অর্থেই যদি আমরা টেকসই একটা ব্যবস্থা তৈরি করতে চাই, ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হতে না চাই, তাহলে গণতন্ত্রকে আমাদের এখানে প্রতিপালন করতে হবে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্মাণ করতে হবে। কোন দল জিতল, কে হারল—এটা জরুরি নয়। জরুরি হচ্ছে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানটা শক্তিশালী হলো কি না, আমাদের বিচারিক স্বাধীনতা আছে কি না, আমাদের গণমাধ্যম স্বাধীন কি না, আমাদের সংসদ কার্যকর কি না, আমাদের দেশে আইনের শাসনে চলছে কি না, সুশাসন চলছে কি না, মানুষের সামাজিক মর্যাদা এবং মানবাধিকার আমরা রাখতে পারছি কি না এই বিষয়গুলো নিয়েই আমাদের ভবিষ্যতে কাজ করতে হবে।’
গণতন্ত্র মোর্চা তৈরির আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘নির্বাচন আসছে। বিএনপির ওপর দায়িত্ব বেশি পড়েছে। বিএনপিকে সত্যিকার অর্থেই এমন একটা মোর্চা গড়ে তুলতে হবে, যা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে অতীতে, লড়াই করবে এবং গণতন্ত্রকে এখানে প্রতিষ্ঠানিক রূপ দেবে। এমন মোর্চাই আমাদের গড়তে হবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বার্থে ‘মব ভায়োলেন্স’ (উচ্ছৃঙ্খল জনতার সহিংসতা) থেকে সরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘গণতন্ত্রের প্রধানতম কথা হচ্ছে, অন্যের মত সহ্য করতে হবে। আমি কথা বলব, আপনার কথা সহ্য করব না, পিটিয়ে দেব, মব ভায়োলেন্স তৈরি করব, কিছু মানুষ জড়ো করে বলব, “ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও, তাকে মেরে ফেলো পিটিয়ে”—এটা গণতন্ত্র নয়।’
রাজধানীর লেক শোর হোটেলে আজ বুধবার দুপুরে এক আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। ‘চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে বিএনপি’ শীর্ষক সংকলিত গ্রন্থের প্রকাশনা উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করা হয়। এর আগে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতন্ত্রের মূল কথাটা হচ্ছে, আমি তোমার সঙ্গে একমত হতে না পারি, কিন্তু তোমার মতপ্রকাশের যে স্বাধীনতা, তাকে আমি আমার জীবন দিয়ে হলেও রক্ষা করব। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা এখানে অন্যের মত সহ্য করতে চাই না, আমরা তাকে উড়িয়ে দিতে চাই। এই জায়গা থেকে আমাদের সরে আসতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে সত্যিকার অর্থেই যদি আমরা টেকসই একটা ব্যবস্থা তৈরি করতে চাই, ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হতে না চাই, তাহলে গণতন্ত্রকে আমাদের এখানে প্রতিপালন করতে হবে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্মাণ করতে হবে। কোন দল জিতল, কে হারল—এটা জরুরি নয়। জরুরি হচ্ছে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানটা শক্তিশালী হলো কি না, আমাদের বিচারিক স্বাধীনতা আছে কি না, আমাদের গণমাধ্যম স্বাধীন কি না, আমাদের সংসদ কার্যকর কি না, আমাদের দেশে আইনের শাসনে চলছে কি না, সুশাসন চলছে কি না, মানুষের সামাজিক মর্যাদা এবং মানবাধিকার আমরা রাখতে পারছি কি না এই বিষয়গুলো নিয়েই আমাদের ভবিষ্যতে কাজ করতে হবে।’
গণতন্ত্র মোর্চা তৈরির আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘নির্বাচন আসছে। বিএনপির ওপর দায়িত্ব বেশি পড়েছে। বিএনপিকে সত্যিকার অর্থেই এমন একটা মোর্চা গড়ে তুলতে হবে, যা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে অতীতে, লড়াই করবে এবং গণতন্ত্রকে এখানে প্রতিষ্ঠানিক রূপ দেবে। এমন মোর্চাই আমাদের গড়তে হবে।’

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বার্থে ‘মব ভায়োলেন্স’ (উচ্ছৃঙ্খল জনতার সহিংসতা) থেকে সরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘গণতন্ত্রের প্রধানতম কথা হচ্ছে, অন্যের মত সহ্য করতে হবে। আমি কথা বলব, আপনার কথা সহ্য করব না, পিটিয়ে দেব, মব ভায়োলেন্স তৈরি করব, কিছু মানুষ জড়ো করে বলব, “ভেঙে দাও, গুঁড়িয়ে দাও, তাকে মেরে ফেলো পিটিয়ে”—এটা গণতন্ত্র নয়।’
রাজধানীর লেক শোর হোটেলে আজ বুধবার দুপুরে এক আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। ‘চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে বিএনপি’ শীর্ষক সংকলিত গ্রন্থের প্রকাশনা উপলক্ষে এই সভার আয়োজন করা হয়। এর আগে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতন্ত্রের মূল কথাটা হচ্ছে, আমি তোমার সঙ্গে একমত হতে না পারি, কিন্তু তোমার মতপ্রকাশের যে স্বাধীনতা, তাকে আমি আমার জীবন দিয়ে হলেও রক্ষা করব। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা এখানে অন্যের মত সহ্য করতে চাই না, আমরা তাকে উড়িয়ে দিতে চাই। এই জায়গা থেকে আমাদের সরে আসতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে সত্যিকার অর্থেই যদি আমরা টেকসই একটা ব্যবস্থা তৈরি করতে চাই, ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হতে না চাই, তাহলে গণতন্ত্রকে আমাদের এখানে প্রতিপালন করতে হবে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্মাণ করতে হবে। কোন দল জিতল, কে হারল—এটা জরুরি নয়। জরুরি হচ্ছে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানটা শক্তিশালী হলো কি না, আমাদের বিচারিক স্বাধীনতা আছে কি না, আমাদের গণমাধ্যম স্বাধীন কি না, আমাদের সংসদ কার্যকর কি না, আমাদের দেশে আইনের শাসনে চলছে কি না, সুশাসন চলছে কি না, মানুষের সামাজিক মর্যাদা এবং মানবাধিকার আমরা রাখতে পারছি কি না এই বিষয়গুলো নিয়েই আমাদের ভবিষ্যতে কাজ করতে হবে।’
গণতন্ত্র মোর্চা তৈরির আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘নির্বাচন আসছে। বিএনপির ওপর দায়িত্ব বেশি পড়েছে। বিএনপিকে সত্যিকার অর্থেই এমন একটা মোর্চা গড়ে তুলতে হবে, যা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছে অতীতে, লড়াই করবে এবং গণতন্ত্রকে এখানে প্রতিষ্ঠানিক রূপ দেবে। এমন মোর্চাই আমাদের গড়তে হবে।’

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় নেতা-কর্মীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি ও বিশৃঙ্খলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হলে রাতেই বিষয়টি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ঢাকা
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার কারণে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আরও কার্যকর ভূমিকা প্রত্যাশা করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপির নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট ১১৯ আসনে ১৩১ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বনানীর হোটেল শেরাটনের বলরুমে সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পার্টির নির্বাহী চেয়ারম্যান নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জমিয়তে উলামায়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বিএনপির আসন সমঝোতা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বিএনপি চারটি আসন ছেড়ে দিয়েছে। এসব আসনে জমিয়তে উলামায়ের প্রার্থীকে সমর্থন দেবে বিএনপি।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় নেতা-কর্মীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি ও বিশৃঙ্খলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হলে রাতেই বিষয়টি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ঢাকা-৬ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইশরাক হোসেন।
‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম’-এর নবগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দকে নিয়ে জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও ফাতেহা পাঠ করতে গিয়েছিলেন ইশরাক হোসেন। এই কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত।
শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানো এবং প্রোটোকল বজায় রাখা নিয়ে নেতা-কর্মীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি শুরু হয়। ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, বেশ কয়েকজনকে ঠেলে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন ইশরাক হোসেন। ঠেলাঠেলি করে শেষ পর্যন্ত তিনি সামনে রিজভীর পাশে গিয়ে দাঁড়ান।
ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর সোমবার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক দীর্ঘ পোস্টে ঘটনার ব্যাখ্যা দেন ইশরাক হোসেন। তিনি লেখেন—
‘নবগঠিত কমিটির সদস্যদের নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় নেতা–কর্মীদের ব্যাপক জনসমাগম ছিল। প্রোটোকল অনুসারে অতিথিদের স্বস্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের নির্দেশনা বাস্তবায়ন করা আহ্বায়ক হিসেবে আমার দায়িত্ব ছিল। সিরিয়াল ঠিক করার সময় আমাকে কিছুটা কঠোর অবস্থান নিতে হয়েছে।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকা বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও দেখে কেউ মনঃকষ্ট পেয়ে থাকলে, আমি আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।’
ফেসবুক পোস্টে ইশরাক আরও বলেন, বর্তমান সময়ে ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম’ সংগঠনটির ওপর বড় দায়িত্ব রয়েছে। একদিকে নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস তুলে ধরা, অন্যদিকে যারা আজও বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে মনে-প্রাণে স্বীকার করেনি, তাদের আস্ফালন রুখে দেওয়া। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, কালের পরিক্রমায় সত্য প্রকাশিত হবে এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত হবে।

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় নেতা-কর্মীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি ও বিশৃঙ্খলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হলে রাতেই বিষয়টি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ঢাকা-৬ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইশরাক হোসেন।
‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম’-এর নবগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দকে নিয়ে জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও ফাতেহা পাঠ করতে গিয়েছিলেন ইশরাক হোসেন। এই কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত।
শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় ক্যামেরার সামনে দাঁড়ানো এবং প্রোটোকল বজায় রাখা নিয়ে নেতা-কর্মীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি শুরু হয়। ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, বেশ কয়েকজনকে ঠেলে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন ইশরাক হোসেন। ঠেলাঠেলি করে শেষ পর্যন্ত তিনি সামনে রিজভীর পাশে গিয়ে দাঁড়ান।
ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর সোমবার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক দীর্ঘ পোস্টে ঘটনার ব্যাখ্যা দেন ইশরাক হোসেন। তিনি লেখেন—
‘নবগঠিত কমিটির সদস্যদের নিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় নেতা–কর্মীদের ব্যাপক জনসমাগম ছিল। প্রোটোকল অনুসারে অতিথিদের স্বস্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের নির্দেশনা বাস্তবায়ন করা আহ্বায়ক হিসেবে আমার দায়িত্ব ছিল। সিরিয়াল ঠিক করার সময় আমাকে কিছুটা কঠোর অবস্থান নিতে হয়েছে।’
তিনি আরও যোগ করেন, ‘ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকা বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও দেখে কেউ মনঃকষ্ট পেয়ে থাকলে, আমি আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।’
ফেসবুক পোস্টে ইশরাক আরও বলেন, বর্তমান সময়ে ‘মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম’ সংগঠনটির ওপর বড় দায়িত্ব রয়েছে। একদিকে নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস তুলে ধরা, অন্যদিকে যারা আজও বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে মনে-প্রাণে স্বীকার করেনি, তাদের আস্ফালন রুখে দেওয়া। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে, কালের পরিক্রমায় সত্য প্রকাশিত হবে এবং ন্যায়বিচার নিশ্চিত হবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতন্ত্রের মূল কথাটা হচ্ছে, আমি তোমার সঙ্গে একমত না হতে পারি, কিন্তু তোমার মতপ্রকাশের যে স্বাধীনতা, তাকে আমি আমার জীবন দিয়ে হলেও রক্ষা করব। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা এখানে অন্যের মত সহ্য করতে চাই না, আমরা তাকে উড়িয়ে দিতে চাই। এই জায়গা থেকে আমাদের সরে আসতে হবে।’
১৯ নভেম্বর ২০২৫
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার কারণে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আরও কার্যকর ভূমিকা প্রত্যাশা করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপির নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট ১১৯ আসনে ১৩১ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বনানীর হোটেল শেরাটনের বলরুমে সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পার্টির নির্বাহী চেয়ারম্যান নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জমিয়তে উলামায়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বিএনপির আসন সমঝোতা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বিএনপি চারটি আসন ছেড়ে দিয়েছে। এসব আসনে জমিয়তে উলামায়ের প্রার্থীকে সমর্থন দেবে বিএনপি।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার কারণে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আরও কার্যকর ভূমিকা প্রত্যাশা করেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এ মন্তব্য করেন। একই সংবাদ সম্মেলনে তিনি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সঙ্গে বিএনপির ‘আসন সমঝোতা’র আনুষ্ঠানিক ঘোষণাও দেন।
আসন সমঝোতা অনুযায়ী, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম চারটি সংসদীয় আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে এবং ওই আসনগুলোতে বিএনপি কোনো প্রার্থী দেবে না। আসনগুলো হলো:
১. নীলফামারী-১: মাওলানা মো. মনজুরুল ইসলাম আফেন্দী।
২. নারায়ণগঞ্জ-৪: মুফতি মনির হোসাইন কাসেমী।
৩. সিলেট-৫: মাওলানা মো. উবায়দুল্লাহ ফারুক।
৪. ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২: মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীব।
বিএনপি মহাসচিব জানান, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম তাদের নিজস্ব নির্বাচনী প্রতীক ‘খেজুর গাছ’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে। এই চারটি আসন বাদে সারা দেশের অন্য কোনো আসনে তারা প্রার্থী দেবে না।
উল্লেখ্য, জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে বিএনপি ইতিমধ্যে দুই দফায় ২৭২ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। বাকি ২৮ আসনের মধ্যে আজ ৪টি আসনে এই সমঝোতা সম্পন্ন হলো।
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশ এখন অন্তর্বর্তীকালে আছে। আমরা এখন একটা নির্বাচনের দিকে যাচ্ছি। এর মধ্যে দেখা যাচ্ছে কিছু ব্যক্তি ও মহল এই প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে ভয়ংকর চক্রান্ত করছে।’ তিনি এই চক্রান্ত রুখে দিয়ে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আরও কার্যকর ভূমিকা প্রত্যাশা করেন।
সরকারের সমালোচনা করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে সরকারের দিক থেকে আরও কার্যকর ভূমিকা রাখা দরকার। নির্বাচনের পরিবেশ তৈরিতে তারা আইনশৃঙ্খলার দিকে পুরোপুরি দৃষ্টি দেবেন বলে আমরা প্রত্যাশা করছি।’ তিনি মনে করেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করতে না পারা সরকারের অন্যতম ব্যর্থতা।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমদ ছাড়াও জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের আমির মাওলানা মো. উবায়দুল্লাহ ফারুক, মহাসচিব মাওলানা মো. মনজুরুল ইসলাম আফেন্দীসহ দলটির শীর্ষস্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলন শেষে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জমিয়তে উলামায়ে ইসলামকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ‘এই সমঝোতা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের পথকে আরও সুগম করবে।’

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার কারণে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আরও কার্যকর ভূমিকা প্রত্যাশা করেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এ মন্তব্য করেন। একই সংবাদ সম্মেলনে তিনি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সঙ্গে বিএনপির ‘আসন সমঝোতা’র আনুষ্ঠানিক ঘোষণাও দেন।
আসন সমঝোতা অনুযায়ী, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম চারটি সংসদীয় আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে এবং ওই আসনগুলোতে বিএনপি কোনো প্রার্থী দেবে না। আসনগুলো হলো:
১. নীলফামারী-১: মাওলানা মো. মনজুরুল ইসলাম আফেন্দী।
২. নারায়ণগঞ্জ-৪: মুফতি মনির হোসাইন কাসেমী।
৩. সিলেট-৫: মাওলানা মো. উবায়দুল্লাহ ফারুক।
৪. ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২: মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীব।
বিএনপি মহাসচিব জানান, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম তাদের নিজস্ব নির্বাচনী প্রতীক ‘খেজুর গাছ’ নিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে। এই চারটি আসন বাদে সারা দেশের অন্য কোনো আসনে তারা প্রার্থী দেবে না।
উল্লেখ্য, জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে বিএনপি ইতিমধ্যে দুই দফায় ২৭২ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। বাকি ২৮ আসনের মধ্যে আজ ৪টি আসনে এই সমঝোতা সম্পন্ন হলো।
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশ এখন অন্তর্বর্তীকালে আছে। আমরা এখন একটা নির্বাচনের দিকে যাচ্ছি। এর মধ্যে দেখা যাচ্ছে কিছু ব্যক্তি ও মহল এই প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে ভয়ংকর চক্রান্ত করছে।’ তিনি এই চক্রান্ত রুখে দিয়ে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আরও কার্যকর ভূমিকা প্রত্যাশা করেন।
সরকারের সমালোচনা করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে সরকারের দিক থেকে আরও কার্যকর ভূমিকা রাখা দরকার। নির্বাচনের পরিবেশ তৈরিতে তারা আইনশৃঙ্খলার দিকে পুরোপুরি দৃষ্টি দেবেন বলে আমরা প্রত্যাশা করছি।’ তিনি মনে করেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করতে না পারা সরকারের অন্যতম ব্যর্থতা।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমদ ছাড়াও জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের আমির মাওলানা মো. উবায়দুল্লাহ ফারুক, মহাসচিব মাওলানা মো. মনজুরুল ইসলাম আফেন্দীসহ দলটির শীর্ষস্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলন শেষে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জমিয়তে উলামায়ে ইসলামকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, ‘এই সমঝোতা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের পথকে আরও সুগম করবে।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতন্ত্রের মূল কথাটা হচ্ছে, আমি তোমার সঙ্গে একমত না হতে পারি, কিন্তু তোমার মতপ্রকাশের যে স্বাধীনতা, তাকে আমি আমার জীবন দিয়ে হলেও রক্ষা করব। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা এখানে অন্যের মত সহ্য করতে চাই না, আমরা তাকে উড়িয়ে দিতে চাই। এই জায়গা থেকে আমাদের সরে আসতে হবে।’
১৯ নভেম্বর ২০২৫
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় নেতা-কর্মীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি ও বিশৃঙ্খলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হলে রাতেই বিষয়টি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ঢাকা
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপির নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট ১১৯ আসনে ১৩১ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বনানীর হোটেল শেরাটনের বলরুমে সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পার্টির নির্বাহী চেয়ারম্যান নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জমিয়তে উলামায়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বিএনপির আসন সমঝোতা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বিএনপি চারটি আসন ছেড়ে দিয়েছে। এসব আসনে জমিয়তে উলামায়ের প্রার্থীকে সমর্থন দেবে বিএনপি।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপির নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট ১১৯ আসনে ১৩১ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বনানীর হোটেল শেরাটনের বলরুমে সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পার্টির (জেপি) নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, জেপির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট কাজী ফিরোজ রশিদ ও জোটের প্রধান সমন্বয়ক গোলাম সারোয়ার মিলন।
জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের ১১৯ আসনের পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা:
১. জোটের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ ও হেভিওয়েট প্রার্থী
আনিসুল ইসলাম মাহমুদ: চট্টগ্রাম-৫ (চেয়ারম্যান, জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট)
আনোয়ার হোসেন মঞ্জু: পিরোজপুর-২ (চেয়ারম্যান, জেপি)
এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার: পটুয়াখালী-১ (মহাসচিব, জাতীয় পার্টি)
অ্যাডভোকেট কাজী ফিরোজ রশিদ: ঢাকা-১০ (সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান, জাপা)
অ্যাডভোকেট মুজিবুল হক চুন্নু: কিশোরগঞ্জ-৩ (নির্বাহী চেয়ারম্যান, জাপা)
শেখ শহিদুল ইসলাম: মাদারীপুর-৩ (মহাসচিব, জেপি)
গোলাম সারোয়ার মিলন: মানিকগঞ্জ-২ (প্রধান সমন্বয়ক, ফ্রন্ট)
শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর: ফরিদপুর-২ (সাবেক এমপি)
নাসরিন জাহান রতনা: বরিশাল-৬ (সাবেক এমপি)
শফিকুল ইসলাম সেন্টু: ঢাকা-১৩ (জাপা নেতা)
লিয়াকত হোসেন খোকা: নারায়ণগঞ্জ-৩ (সাবেক এমপি)
২. জাতীয় পার্টির (জাপা) অন্যান্য প্রার্থী
নুরুল ইসলাম মিলন: কুমিল্লা-৮ (সাবেক এমপি)
নুরুল ইসলাম ওমর: বগুড়া-৬ (সাবেক এমপি)
ইয়াহ ইয়া চৌধুরী: সিলেট-২ (সাবেক এমপি)
মেজর (অব.) রানা মোহাম্মদ সোহেল: নীলফামারী-৩ (সাবেক এমপি)
পনির উদ্দিন আহম্মেদ: কুড়িগ্রাম-২ (সাবেক এমপি)
নাজমা আক্তার: ফেনী-১ (সাবেক এমপি)
সিরাজুল ইসলাম চৌধরী: চট্টগ্রাম-১২ (সাবেক এমপি)
মো. নজরুল ইসলাম: চট্টগ্রাম-৭ (সাবেক এমপি)
অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম চাকলাদার: টাঙ্গাইল-৫
ইঞ্জিনিয়ার মামুন অর রশীদ: জামালপুর-৪ (সাবেক এমপি)
সোলায়মান আলম শেঠ: চট্টগ্রাম-৯
তপু রায়হান: ঢাকা-১৭ (জহির রায়হানের পুত্র)
মো. জসিম উদ্দিন ভুইয়া: নেত্রকোনা-৩
সরদার শাহজাহান: পাবনা-১
মোবাবর হোসেন আজাদ: নোয়াখালী-৪
ফকরুল আহসান শাহজাদা: বরিশাল-৩
মো. বেলাল হোসেন: লক্ষীপুর-১
আমানত হোসেন আমানত: ঢাকা-১৬
জাহাঙ্গীর আলম পাঠান: ঢাকা-১৪
শাহ জামাল রানা: ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩
মাতলুব হোসেন লিয়ন: সাতক্ষীরা-২
মো. ইলিইয়াস উদ্দিন: শেরপুর-১
মো. রেজাউর রাজী স্বপন চৌধুরী: ঠাকুরগাঁও-১
রাশেদুল ইসলাম: নীলফামারী-৪
নিগার সুলতানা রানী: লালমনিরহাট-২
শফিকুল ইসলাম বাদশাহ মিয়া: গাইবান্ধা-১
বরুন সরকার: রাজশাহী-১
অধ্যাপক কামরুজ্জামান: রাজশাহী-৩
তরিকুল ইসলাম স্বাধীন: পাবনা-৬
সুমন ঘোষ: মাগুরা-১
আলমগীর সিকদার: মাগুরা-২
এস এম আল যোবায়ের: বাগেরহাট-১
মাইনুল হাসান রাসেল: বরগুনা-১
মো. মহসিন হাওলাদার: পটুয়াখালী-২
মো. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার: পটুয়াখালী-৪
গাজী সোহেব কবির: বরিশাল-৪
এম এ কুদ্দুস খান: ঝালকাঠি-২
ডা: সেলিমা খান: ঝালকাঠি-১
সেকান্দার আলী মুকুল বাদশা: পিরোজপুর-৩
ইদি আমিন এপোলো: ঢাকা-৯
এস এম আমিনুল হক সেলিম: ঢাকা-১১
হাজি নাসির উদ্দিন সরকার: ঢাকা-১২
অ্যাডভোকেট মাসুদুর রহমান মাসুদ: শরীয়তপুর-১
জাহাঙ্গীর আহমেদ: ময়মনসিংহ-৪
জাফর আহমেদ রাজু: ফেনী-২
মো. শামসুল আলম: কক্সবাজার-১
অ্যাডভোকেট মো. তারেক: কক্সবাজার-৩
শেখ মোহাম্মদ আলী: ঢাকা-১৮
৩. জেপি ও অন্যান্য শরিক দলের প্রার্থী
সালাহ উদ্দিন মাহমুদ: কক্সবাজার (জেপি)
মো. রুহুল আমিন: কুড়িগ্রাম-৪ (জেপি, সাবেক এমপি)
মাহিন হোসেন: ঝালকাঠি-২ (জেপি)
মো. আসাদুজ্জামান: ঠাকুরগাঁও-৩ (জনতা পার্টি)
শওকত মাহমুদ: কুমিল্লা-৫ (জনতা পার্টি)
গোলাম মোর্শেদ রনি: নারায়ণগঞ্জ-৪ (জাতীয় ইসলামী মহাজোট)
কে এম জাহাঙ্গীর: ঝিনাইদহ-২ (তৃণমূল বিএনপি)
দীপক কুমার পালিত: চট্টগ্রাম-৯ (তৃণমূল বিএনপি)
টি এম জহিরুল হক তুহিন: বরিশাল-৬ (তৃণমূল বিএনপি)
লায়ন আফরোজা বেগম: ঢাকা-১৮ (তৃণমূল বিএনপি)
শাহ জামিল আমিরুল: মেহেরপুর-২ (সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট)
মির্জা আজম: খুলনা-১ (বাংলাদেশ স্বাধীন পার্টি)
ডাক্তার মুনির হোসেন: চাঁদপুর-৩ (বাংলাদেশ স্বাধীন পার্টি)
এম আর করিম: টাঙ্গাইল-২ (অ্যাপ্লাইড ডেমোক্রেটিক পার্টি)
আতাউর রহমান বিল্লাহ: গাইবান্ধা-৪ (ডেমোক্রেটিক পার্টি)
লস্কর হারুন অর রশীদ: ঢাকা-১০ (নাগরিক পার্টি)
খোকন চন্দ্র মজুমদার: ফেনী-৩ (লিবারেল গ্রীন পার্টি)
বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল জলিল: বরিশাল-৪ (জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ)
নূর মো. মনির: শরীয়তপুর-১ (সার্বজনীন দল)
আবু নাসের অহেদ ফারুক: নোয়াখালী-১ (জাতীয় ইসলামী জোট)
আবু লায়েস মুন্না: শেরপুর-১ (সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট)
৪. যেসব আসনে দ্বৈত প্রার্থী (দুজন করে) দেওয়া হয়েছে
ফ্রন্ট ১১টি আসনে একাধিক প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে:
১. ঢাকা-১০
২. বরিশাল-৬
৩. ঢাকা-১৭
৪. চট্টগ্রাম-৯
৫. শেরপুর-১
৬. শরীয়তপুর-১
৭. ঢাকা-১৮
৮. বরগুনা-১
৯. বরিশাল-৪
১০. ঝালকাঠি-২
১১. টাঙ্গাইল-৮
সংবাদ সম্মেলনের শুরুতেই স্বাগত বক্তব্যে দেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মুখপাত্র এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, সারা দেশে মব সন্ত্রাস চলছে। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে, রাজনৈতিক নেতা ও দেশ বরেণ্য সাংবাদিক কেউ মবের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছে না।
তিনি বলেন, কয়েক দিন আগে প্রথম আলো, ডেইলি স্টারে অগ্নিসংযোগ, নূরুল কবীরের মতো বরেণ্য সাংবাদিককে নাজেহাল, ময়মনসিংহে প্রকাশ্যে হিন্দু যুবককে পিটিয়ে মেরে তাঁর মরদেহ জ্বালিয়ে দেওয়া, লক্ষ্মীপুর বিএনপি নেতার বাড়িতে আগুন দিয়ে তাঁর শিশুকন্যাকে হত্যা, ধানমন্ডির-৩২ নম্বর ও ছায়ানটে ভাঙচুর হামলা, উদীচী, আওয়ামী লীগ নেতাদের বাসভবনে অগ্নিসংযোগ, ভারতীয় সরকারি হাইকমিশনারের বাসভবনে হামলার অপচেষ্টা, খুলনায় এনসিপি নেতাকে গুলির ঘটনা আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে, আমাদের দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভয়াবহ রকম নাজুক অবস্থায় রয়েছে।
হাওলাদার বলেন, ‘দেশ এখন অনিরাপদ ও অগ্নিগর্ভ। সাথে চলছে ভয়াবহ মব সন্ত্রাস। এ অবস্থায় সরকার কীভাবে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নির্বাচন উপহার দেবে, তা আমাদের জানা নেই।’

জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপির নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট ১১৯ আসনে ১৩১ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বনানীর হোটেল শেরাটনের বলরুমে সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পার্টির (জেপি) নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) চেয়ারম্যান ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, জেপির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট কাজী ফিরোজ রশিদ ও জোটের প্রধান সমন্বয়ক গোলাম সারোয়ার মিলন।
জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের ১১৯ আসনের পূর্ণাঙ্গ প্রার্থী তালিকা:
১. জোটের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ ও হেভিওয়েট প্রার্থী
আনিসুল ইসলাম মাহমুদ: চট্টগ্রাম-৫ (চেয়ারম্যান, জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট)
আনোয়ার হোসেন মঞ্জু: পিরোজপুর-২ (চেয়ারম্যান, জেপি)
এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার: পটুয়াখালী-১ (মহাসচিব, জাতীয় পার্টি)
অ্যাডভোকেট কাজী ফিরোজ রশিদ: ঢাকা-১০ (সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান, জাপা)
অ্যাডভোকেট মুজিবুল হক চুন্নু: কিশোরগঞ্জ-৩ (নির্বাহী চেয়ারম্যান, জাপা)
শেখ শহিদুল ইসলাম: মাদারীপুর-৩ (মহাসচিব, জেপি)
গোলাম সারোয়ার মিলন: মানিকগঞ্জ-২ (প্রধান সমন্বয়ক, ফ্রন্ট)
শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর: ফরিদপুর-২ (সাবেক এমপি)
নাসরিন জাহান রতনা: বরিশাল-৬ (সাবেক এমপি)
শফিকুল ইসলাম সেন্টু: ঢাকা-১৩ (জাপা নেতা)
লিয়াকত হোসেন খোকা: নারায়ণগঞ্জ-৩ (সাবেক এমপি)
২. জাতীয় পার্টির (জাপা) অন্যান্য প্রার্থী
নুরুল ইসলাম মিলন: কুমিল্লা-৮ (সাবেক এমপি)
নুরুল ইসলাম ওমর: বগুড়া-৬ (সাবেক এমপি)
ইয়াহ ইয়া চৌধুরী: সিলেট-২ (সাবেক এমপি)
মেজর (অব.) রানা মোহাম্মদ সোহেল: নীলফামারী-৩ (সাবেক এমপি)
পনির উদ্দিন আহম্মেদ: কুড়িগ্রাম-২ (সাবেক এমপি)
নাজমা আক্তার: ফেনী-১ (সাবেক এমপি)
সিরাজুল ইসলাম চৌধরী: চট্টগ্রাম-১২ (সাবেক এমপি)
মো. নজরুল ইসলাম: চট্টগ্রাম-৭ (সাবেক এমপি)
অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম চাকলাদার: টাঙ্গাইল-৫
ইঞ্জিনিয়ার মামুন অর রশীদ: জামালপুর-৪ (সাবেক এমপি)
সোলায়মান আলম শেঠ: চট্টগ্রাম-৯
তপু রায়হান: ঢাকা-১৭ (জহির রায়হানের পুত্র)
মো. জসিম উদ্দিন ভুইয়া: নেত্রকোনা-৩
সরদার শাহজাহান: পাবনা-১
মোবাবর হোসেন আজাদ: নোয়াখালী-৪
ফকরুল আহসান শাহজাদা: বরিশাল-৩
মো. বেলাল হোসেন: লক্ষীপুর-১
আমানত হোসেন আমানত: ঢাকা-১৬
জাহাঙ্গীর আলম পাঠান: ঢাকা-১৪
শাহ জামাল রানা: ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩
মাতলুব হোসেন লিয়ন: সাতক্ষীরা-২
মো. ইলিইয়াস উদ্দিন: শেরপুর-১
মো. রেজাউর রাজী স্বপন চৌধুরী: ঠাকুরগাঁও-১
রাশেদুল ইসলাম: নীলফামারী-৪
নিগার সুলতানা রানী: লালমনিরহাট-২
শফিকুল ইসলাম বাদশাহ মিয়া: গাইবান্ধা-১
বরুন সরকার: রাজশাহী-১
অধ্যাপক কামরুজ্জামান: রাজশাহী-৩
তরিকুল ইসলাম স্বাধীন: পাবনা-৬
সুমন ঘোষ: মাগুরা-১
আলমগীর সিকদার: মাগুরা-২
এস এম আল যোবায়ের: বাগেরহাট-১
মাইনুল হাসান রাসেল: বরগুনা-১
মো. মহসিন হাওলাদার: পটুয়াখালী-২
মো. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার: পটুয়াখালী-৪
গাজী সোহেব কবির: বরিশাল-৪
এম এ কুদ্দুস খান: ঝালকাঠি-২
ডা: সেলিমা খান: ঝালকাঠি-১
সেকান্দার আলী মুকুল বাদশা: পিরোজপুর-৩
ইদি আমিন এপোলো: ঢাকা-৯
এস এম আমিনুল হক সেলিম: ঢাকা-১১
হাজি নাসির উদ্দিন সরকার: ঢাকা-১২
অ্যাডভোকেট মাসুদুর রহমান মাসুদ: শরীয়তপুর-১
জাহাঙ্গীর আহমেদ: ময়মনসিংহ-৪
জাফর আহমেদ রাজু: ফেনী-২
মো. শামসুল আলম: কক্সবাজার-১
অ্যাডভোকেট মো. তারেক: কক্সবাজার-৩
শেখ মোহাম্মদ আলী: ঢাকা-১৮
৩. জেপি ও অন্যান্য শরিক দলের প্রার্থী
সালাহ উদ্দিন মাহমুদ: কক্সবাজার (জেপি)
মো. রুহুল আমিন: কুড়িগ্রাম-৪ (জেপি, সাবেক এমপি)
মাহিন হোসেন: ঝালকাঠি-২ (জেপি)
মো. আসাদুজ্জামান: ঠাকুরগাঁও-৩ (জনতা পার্টি)
শওকত মাহমুদ: কুমিল্লা-৫ (জনতা পার্টি)
গোলাম মোর্শেদ রনি: নারায়ণগঞ্জ-৪ (জাতীয় ইসলামী মহাজোট)
কে এম জাহাঙ্গীর: ঝিনাইদহ-২ (তৃণমূল বিএনপি)
দীপক কুমার পালিত: চট্টগ্রাম-৯ (তৃণমূল বিএনপি)
টি এম জহিরুল হক তুহিন: বরিশাল-৬ (তৃণমূল বিএনপি)
লায়ন আফরোজা বেগম: ঢাকা-১৮ (তৃণমূল বিএনপি)
শাহ জামিল আমিরুল: মেহেরপুর-২ (সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট)
মির্জা আজম: খুলনা-১ (বাংলাদেশ স্বাধীন পার্টি)
ডাক্তার মুনির হোসেন: চাঁদপুর-৩ (বাংলাদেশ স্বাধীন পার্টি)
এম আর করিম: টাঙ্গাইল-২ (অ্যাপ্লাইড ডেমোক্রেটিক পার্টি)
আতাউর রহমান বিল্লাহ: গাইবান্ধা-৪ (ডেমোক্রেটিক পার্টি)
লস্কর হারুন অর রশীদ: ঢাকা-১০ (নাগরিক পার্টি)
খোকন চন্দ্র মজুমদার: ফেনী-৩ (লিবারেল গ্রীন পার্টি)
বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল জলিল: বরিশাল-৪ (জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ)
নূর মো. মনির: শরীয়তপুর-১ (সার্বজনীন দল)
আবু নাসের অহেদ ফারুক: নোয়াখালী-১ (জাতীয় ইসলামী জোট)
আবু লায়েস মুন্না: শেরপুর-১ (সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট)
৪. যেসব আসনে দ্বৈত প্রার্থী (দুজন করে) দেওয়া হয়েছে
ফ্রন্ট ১১টি আসনে একাধিক প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে:
১. ঢাকা-১০
২. বরিশাল-৬
৩. ঢাকা-১৭
৪. চট্টগ্রাম-৯
৫. শেরপুর-১
৬. শরীয়তপুর-১
৭. ঢাকা-১৮
৮. বরগুনা-১
৯. বরিশাল-৪
১০. ঝালকাঠি-২
১১. টাঙ্গাইল-৮
সংবাদ সম্মেলনের শুরুতেই স্বাগত বক্তব্যে দেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মুখপাত্র এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, সারা দেশে মব সন্ত্রাস চলছে। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে, রাজনৈতিক নেতা ও দেশ বরেণ্য সাংবাদিক কেউ মবের হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছে না।
তিনি বলেন, কয়েক দিন আগে প্রথম আলো, ডেইলি স্টারে অগ্নিসংযোগ, নূরুল কবীরের মতো বরেণ্য সাংবাদিককে নাজেহাল, ময়মনসিংহে প্রকাশ্যে হিন্দু যুবককে পিটিয়ে মেরে তাঁর মরদেহ জ্বালিয়ে দেওয়া, লক্ষ্মীপুর বিএনপি নেতার বাড়িতে আগুন দিয়ে তাঁর শিশুকন্যাকে হত্যা, ধানমন্ডির-৩২ নম্বর ও ছায়ানটে ভাঙচুর হামলা, উদীচী, আওয়ামী লীগ নেতাদের বাসভবনে অগ্নিসংযোগ, ভারতীয় সরকারি হাইকমিশনারের বাসভবনে হামলার অপচেষ্টা, খুলনায় এনসিপি নেতাকে গুলির ঘটনা আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে, আমাদের দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভয়াবহ রকম নাজুক অবস্থায় রয়েছে।
হাওলাদার বলেন, ‘দেশ এখন অনিরাপদ ও অগ্নিগর্ভ। সাথে চলছে ভয়াবহ মব সন্ত্রাস। এ অবস্থায় সরকার কীভাবে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নির্বাচন উপহার দেবে, তা আমাদের জানা নেই।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতন্ত্রের মূল কথাটা হচ্ছে, আমি তোমার সঙ্গে একমত না হতে পারি, কিন্তু তোমার মতপ্রকাশের যে স্বাধীনতা, তাকে আমি আমার জীবন দিয়ে হলেও রক্ষা করব। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা এখানে অন্যের মত সহ্য করতে চাই না, আমরা তাকে উড়িয়ে দিতে চাই। এই জায়গা থেকে আমাদের সরে আসতে হবে।’
১৯ নভেম্বর ২০২৫
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় নেতা-কর্মীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি ও বিশৃঙ্খলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হলে রাতেই বিষয়টি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ঢাকা
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার কারণে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আরও কার্যকর ভূমিকা প্রত্যাশা করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জমিয়তে উলামায়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বিএনপির আসন সমঝোতা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বিএনপি চারটি আসন ছেড়ে দিয়েছে। এসব আসনে জমিয়তে উলামায়ের প্রার্থীকে সমর্থন দেবে বিএনপি।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জমিয়তে উলামায়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বিএনপির আসন সমঝোতা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বিএনপি চারটি আসন ছেড়ে দিয়েছে।
এসব আসনে বিএনপি কোনো প্রার্থী দেবে না বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে জমিয়তের জন্য আসন সমঝোতার কথা জানান তিনি।
যেসব আসনে ছাড় সমঝোতা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের আমির উবায়দুল্লাহ ফারুক সিলেট-৫, দলের মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী নীলফামারী-১, জুনায়েদ আল হাবিব ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২, মনির হোসেন কাসেমী নারায়ণগঞ্জ-৪ প্রার্থী হবেন।
উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির আন্তর্জাতিক–বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা। দলীয় মনোনয়ন না পেলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে জমিয়তে উলামায়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বিএনপির আসন সমঝোতা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে বিএনপি চারটি আসন ছেড়ে দিয়েছে।
এসব আসনে বিএনপি কোনো প্রার্থী দেবে না বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে জমিয়তের জন্য আসন সমঝোতার কথা জানান তিনি।
যেসব আসনে ছাড় সমঝোতা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের আমির উবায়দুল্লাহ ফারুক সিলেট-৫, দলের মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী নীলফামারী-১, জুনায়েদ আল হাবিব ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২, মনির হোসেন কাসেমী নারায়ণগঞ্জ-৪ প্রার্থী হবেন।
উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির আন্তর্জাতিক–বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা। দলীয় মনোনয়ন না পেলে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতন্ত্রের মূল কথাটা হচ্ছে, আমি তোমার সঙ্গে একমত না হতে পারি, কিন্তু তোমার মতপ্রকাশের যে স্বাধীনতা, তাকে আমি আমার জীবন দিয়ে হলেও রক্ষা করব। দুর্ভাগ্যক্রমে আমরা এখানে অন্যের মত সহ্য করতে চাই না, আমরা তাকে উড়িয়ে দিতে চাই। এই জায়গা থেকে আমাদের সরে আসতে হবে।’
১৯ নভেম্বর ২০২৫
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় নেতা-কর্মীদের মধ্যে হুড়োহুড়ি ও বিশৃঙ্খলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। গতকাল সোমবার (২২ ডিসেম্বর) এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হলে রাতেই বিষয়টি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন ঢাকা
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতার কারণে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আরও কার্যকর ভূমিকা প্রত্যাশা করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টি (একাংশ) ও জেপির নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট ১১৯ আসনে ১৩১ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বনানীর হোটেল শেরাটনের বলরুমে সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় পার্টির নির্বাহী চেয়ারম্যান নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন।
৪ ঘণ্টা আগে