নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল উল্লেখ করে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, তাদের সঙ্গে কোনো সংলাপ হতে পারে না। নির্বাচন কমিশন সংবিধান অনুযায়ী শিডিউল ঘোষণা করবে। এই শিডিউল সরকারের বিষয় না, নির্বাচন কমিশনের এখতিয়ার।
আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সভাকক্ষে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কাদের এসব কথা বলেন। মেট্রোরেল এমআরটি লাইন ৬ আগারগাঁও টু মতিঝিল ও এমআরপি ৫ নর্দান রোডের নির্মাণকাজ উদ্বোধন উপলক্ষে এই সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের দেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অন্য কোনো দেশ কি আমাদের পরামর্শ শুনে তাদের ইলেকশনের ডেট ঠিক করে? অন্য কোনো দেশ কি আমাদের মতো দেশের পরামর্শ নেয়? কীভাবে ইলেকশন করতে হবে, কীভাবে বিরোধী দলের সঙ্গে সংলাপ করতে হবে, আলাপ করতে হবে? তারা যখন করে না, আমাদের সেই উপদেষ্টাদের...এর তো কোনো প্রয়োজন নেই।’
কাদের আরও বলেন, তারা (বিএনপি) বলে সংলাপ করে না। ৪ তারিখে আবার সব দলের সংলাপ ডেকেছে নির্বাচন কমিশন।
এ সময় এক সাংবাদিক বলেন, বিএনপি যাবে না। ওবায়দুল কাদের তখন বলেন, ‘ওখানে যাবে না, এখন আমি ডাকব কেন? প্রেসিডেন্ট ডেকেছেন, তারা আসেনি। নির্বাচন কমিশন ডেকেছে, তারা আসেনি। আমরা গতবার একবারের জায়গায় দুইবার পর্যন্ত সংলাপ করেছি। রেজাল্ট কী—প্রশ্নবিদ্ধ। কী হলো, রেজাল্ট কী আসল বলেন।’
কাদের বলেন, ‘ফখরুল সাহেব করলেন একটা নাটক। একই দলের এটা কোন ধরনের নীতি। ইলেকশন করলেন, জেনেশুনে। নির্বাচিত হলেন, সংসদে গেলেন। এই ডেমোক্রেসি কোথায় আছে? এই উদাহরণ আর একটা জায়গায় দেখান তো। এটা কোন নাটক? আন্দোলন করছেন। তাদের আন্দোলন তারাই পণ্ড করেছে। এই আন্দোলনটা পণ্ড করার জন্য আমি রাজনৈতিক লোক হিসেবে বলব দুইটা ঘটনাই যথেষ্ট, জনগণ থেকে নিজেদের বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার জন্য।’
২৮ অক্টোবরের সহিংসতার প্রসঙ্গ টেনে কাদের বলেন, ‘একটা হলো প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা, তারপর একজন পুলিশকে প্রকাশ্যে হত্যা করা। মরে যাওয়ার পরও ওই লোকটাকে পেটানো। এ দৃশ্যপট সবাইকে কষ্ট দিয়েছে। এই দুটি ঘটনাই আমি বলি যথেষ্ট। এরপর তাদের সঙ্গে জনমতের যা কিছু আছে সেটাও থাকার কথা নয়। একেবারে দলের লোক সেটা ভিন্ন কথা, আমি নিউট্রালের কথা বলছি।’
তিনি বলেন, ‘তাদের আন্দোলন তারাই পণ্ড করেছে। এখানে আমাদের কিছু করার নেই। পুলিশের সঙ্গে তারাই মারামারি শুরু করেছে এবং পুলিশকে মেরেছে। প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা চালিয়েছে। ওই সেই ২০১৪, ২০১৫ সালের পুনরাবৃত্তি। পার্কিং করা গাড়ি হেলপার শুয়ে আছে, সেই গাড়ি জ্বালিয়ে হেলপারকে হত্যা করা হয়েছে। তারা ঘুরেফিরে তাদের পুরোনো নাশকতা সন্ত্রাসের ধারায় ফিরে এসেছে।’
এ সময় সংলাপের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কাজেই এখানে সন্ত্রাসের সঙ্গে সংলাপ হতে পারে না। বলছি সন্ত্রাসের সঙ্গে সংলাপ হতে পারে না। তারা প্রমাণ করেছে, বিএনপি একটা সন্ত্রাসী দল। এটা সন্ত্রাসী দল। কাজেই সন্ত্রাসী দলের সঙ্গে... আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলে দিয়েছেন কোনো সংলাপ নয়। আমিও বলছি তাদের সঙ্গে কোনো সংলাপ নয়।’
কাদের বলেন, ‘কীভাবে যে ফখরুল দৌড় দিল, দেখাই যাচ্ছে না। ফখরুল সাহেব তাকায় দেখেন অন্য নেতারা নেই। সে বেচারারা চলে গেছেন। অন্য নেতারা সবাই ভাগছে। গেছে তো গেছে, লাদেনের মতো কোন গুহায় প্রবেশ করেছে আল্লাহ জানে। গুহার মধ্যে গেছে বেরই করা যাচ্ছে না। কোথায় আছে?’
বিএনপি নেতা রিজভী বলেছেন আওয়ামী লীগের সমর্থক হিসেবে পুলিশ তাঁদের ওপর হামলা করেছে—এই বক্তব্যের বিষয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘রিজভী সব সময়... হি ইজ এ প্যাথলজিক্যাল লায়ার। ওই পদবি নিয়ে ওকে থাকতে হবে। সব সময় বসে বসে ওই আবাসিক প্রতিনিধি মিথ্যাচার করে। এখন কোথায় আছে? ও কোন গুহা থেকে কথা বলে, সেটা তো কারও জানা নেই। ও তো প্রকাশ্যে কোনো মিটিং করছে না। আমি যেমন আপনাদের ডাকলাম, সে কি প্রকাশ্যে কোনো প্রেস ব্রিফিং করছে। সে আবার কোন গুহা থেকে করছে। সব তো গুহার মধ্যে ঢুকে আছে।’
বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল উল্লেখ করে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, তাদের সঙ্গে কোনো সংলাপ হতে পারে না। নির্বাচন কমিশন সংবিধান অনুযায়ী শিডিউল ঘোষণা করবে। এই শিডিউল সরকারের বিষয় না, নির্বাচন কমিশনের এখতিয়ার।
আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সভাকক্ষে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে কাদের এসব কথা বলেন। মেট্রোরেল এমআরটি লাইন ৬ আগারগাঁও টু মতিঝিল ও এমআরপি ৫ নর্দান রোডের নির্মাণকাজ উদ্বোধন উপলক্ষে এই সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের দেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। অন্য কোনো দেশ কি আমাদের পরামর্শ শুনে তাদের ইলেকশনের ডেট ঠিক করে? অন্য কোনো দেশ কি আমাদের মতো দেশের পরামর্শ নেয়? কীভাবে ইলেকশন করতে হবে, কীভাবে বিরোধী দলের সঙ্গে সংলাপ করতে হবে, আলাপ করতে হবে? তারা যখন করে না, আমাদের সেই উপদেষ্টাদের...এর তো কোনো প্রয়োজন নেই।’
কাদের আরও বলেন, তারা (বিএনপি) বলে সংলাপ করে না। ৪ তারিখে আবার সব দলের সংলাপ ডেকেছে নির্বাচন কমিশন।
এ সময় এক সাংবাদিক বলেন, বিএনপি যাবে না। ওবায়দুল কাদের তখন বলেন, ‘ওখানে যাবে না, এখন আমি ডাকব কেন? প্রেসিডেন্ট ডেকেছেন, তারা আসেনি। নির্বাচন কমিশন ডেকেছে, তারা আসেনি। আমরা গতবার একবারের জায়গায় দুইবার পর্যন্ত সংলাপ করেছি। রেজাল্ট কী—প্রশ্নবিদ্ধ। কী হলো, রেজাল্ট কী আসল বলেন।’
কাদের বলেন, ‘ফখরুল সাহেব করলেন একটা নাটক। একই দলের এটা কোন ধরনের নীতি। ইলেকশন করলেন, জেনেশুনে। নির্বাচিত হলেন, সংসদে গেলেন। এই ডেমোক্রেসি কোথায় আছে? এই উদাহরণ আর একটা জায়গায় দেখান তো। এটা কোন নাটক? আন্দোলন করছেন। তাদের আন্দোলন তারাই পণ্ড করেছে। এই আন্দোলনটা পণ্ড করার জন্য আমি রাজনৈতিক লোক হিসেবে বলব দুইটা ঘটনাই যথেষ্ট, জনগণ থেকে নিজেদের বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার জন্য।’
২৮ অক্টোবরের সহিংসতার প্রসঙ্গ টেনে কাদের বলেন, ‘একটা হলো প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা, তারপর একজন পুলিশকে প্রকাশ্যে হত্যা করা। মরে যাওয়ার পরও ওই লোকটাকে পেটানো। এ দৃশ্যপট সবাইকে কষ্ট দিয়েছে। এই দুটি ঘটনাই আমি বলি যথেষ্ট। এরপর তাদের সঙ্গে জনমতের যা কিছু আছে সেটাও থাকার কথা নয়। একেবারে দলের লোক সেটা ভিন্ন কথা, আমি নিউট্রালের কথা বলছি।’
তিনি বলেন, ‘তাদের আন্দোলন তারাই পণ্ড করেছে। এখানে আমাদের কিছু করার নেই। পুলিশের সঙ্গে তারাই মারামারি শুরু করেছে এবং পুলিশকে মেরেছে। প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলা চালিয়েছে। ওই সেই ২০১৪, ২০১৫ সালের পুনরাবৃত্তি। পার্কিং করা গাড়ি হেলপার শুয়ে আছে, সেই গাড়ি জ্বালিয়ে হেলপারকে হত্যা করা হয়েছে। তারা ঘুরেফিরে তাদের পুরোনো নাশকতা সন্ত্রাসের ধারায় ফিরে এসেছে।’
এ সময় সংলাপের বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কাজেই এখানে সন্ত্রাসের সঙ্গে সংলাপ হতে পারে না। বলছি সন্ত্রাসের সঙ্গে সংলাপ হতে পারে না। তারা প্রমাণ করেছে, বিএনপি একটা সন্ত্রাসী দল। এটা সন্ত্রাসী দল। কাজেই সন্ত্রাসী দলের সঙ্গে... আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলে দিয়েছেন কোনো সংলাপ নয়। আমিও বলছি তাদের সঙ্গে কোনো সংলাপ নয়।’
কাদের বলেন, ‘কীভাবে যে ফখরুল দৌড় দিল, দেখাই যাচ্ছে না। ফখরুল সাহেব তাকায় দেখেন অন্য নেতারা নেই। সে বেচারারা চলে গেছেন। অন্য নেতারা সবাই ভাগছে। গেছে তো গেছে, লাদেনের মতো কোন গুহায় প্রবেশ করেছে আল্লাহ জানে। গুহার মধ্যে গেছে বেরই করা যাচ্ছে না। কোথায় আছে?’
বিএনপি নেতা রিজভী বলেছেন আওয়ামী লীগের সমর্থক হিসেবে পুলিশ তাঁদের ওপর হামলা করেছে—এই বক্তব্যের বিষয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘রিজভী সব সময়... হি ইজ এ প্যাথলজিক্যাল লায়ার। ওই পদবি নিয়ে ওকে থাকতে হবে। সব সময় বসে বসে ওই আবাসিক প্রতিনিধি মিথ্যাচার করে। এখন কোথায় আছে? ও কোন গুহা থেকে কথা বলে, সেটা তো কারও জানা নেই। ও তো প্রকাশ্যে কোনো মিটিং করছে না। আমি যেমন আপনাদের ডাকলাম, সে কি প্রকাশ্যে কোনো প্রেস ব্রিফিং করছে। সে আবার কোন গুহা থেকে করছে। সব তো গুহার মধ্যে ঢুকে আছে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি করে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশে একটি সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তী ১৫ বছর তারা বাংলাদেশকে ধ্বংস করেছে। এই দেশ তারা সব দিক থেকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগেশনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দোয়া মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১ দিন আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১ দিন আগে