নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ছাত্রশিবিরের ‘৩৬ জুলাই: আমরা থামব না’ শীর্ষক কর্মসূচি ‘বন্ধ’ ঘোষণার পরেও চলমান থাকা নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিবির। ঢাবি শিবির সভাপতি এস এম ফরহাদ স্বাক্ষরিত দুটি প্রতিবাদপত্র ফেসবুক পেজে পোস্ট করা হয়েছে।
দ্য ডেইলি স্টার ও আজকের পত্রিকার উদ্দেশে প্রায় একই ভাষায় লেখা প্রতিবাদলিপিতে দাবি করা হয়, ‘ঢাবিতে প্রক্টরিয়াল নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করে শিবিরের কর্মসূচি’—এই শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিভ্রান্তিকর’। বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার পক্ষ থেকে এই প্রতিবেদনের ‘তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা’ জানানো হয়।
প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায় ছাত্রশিবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ‘‘৩৬ জুলাই: আমরা থামব না’ শীর্ষক আয়োজনে যেসব কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে, তার লিখিত অনুমতি সার্বিক নীতিমালা অনুসরণ করে অনুষ্ঠানের আগেই নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া অনুষ্ঠান চলাকালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ে অনুরোধ করলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক শান্তি ও শৃঙ্খলা রক্ষার্থে সেই নির্দেশনাও সুষ্ঠুভাবে অনুসরণ করা হয়েছে। এই অনুষ্ঠান ছিল শান্তিপূর্ণ ও গঠনমূলক। প্রক্টর অফিস বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাদের কার্যক্রম স্থগিত করার বিষয়ে কোনো লিখিত বা আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা আমাদের নিকট দেওয়া হয়নি। অতএব, ‘‘নিষেধাজ্ঞা’’ অমান্য করার প্রশ্নই ওঠে না।’
এই প্রতিবাদের পরিপ্রেক্ষিতে আজকের পত্রিকার অবস্থান এই যে, ৫ আগস্ট (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে টিএসসিতে শিবিরের প্রদর্শনী থেকে প্রক্টরিয়াল টিম দণ্ডিত যুদ্ধাপরাধীদের ছবি সরিয়ে নেয়। এরপর সেখানে শিক্ষার্থীদের প্রশ্নের উত্তরে জনসম্মুখে প্রক্টর বলেন, তিনি এই ছবির ব্যাপারে অবহিত ছিলেন না। তিনি শিবিরকে কর্মসূচি বন্ধের কথা এরই মধ্যে জানিয়েছেন এবং আবারও বলবেন। পরে রাতে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের নেতাদের সঙ্গে মিটিং চলাকালেও একই কথা বলেন তিনি এবং প্রক্টরের ভাষ্যমতে, ‘এটিই পারমিট ক্যানসেল করা’।
পরদিন গতকাল বুধবার (৬ আগস্ট) দ্য ডেইলি স্টার বাংলা সংস্করণে বিকেল ৪টায় ‘প্রক্টরিয়াল আদেশ অমান্য করে ঢাবিতে কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে শিবির’ ও ইংরেজি সংস্করণে বেলা ৩টা ৫৯ মিনিটে ‘Shibir exhibition at DU continues defying proctorial orders’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
শিবিরকে কর্মসূচি বন্ধ করার বিষয়ে প্রক্টরের ৫ আগস্টের প্রকাশ্য ঘোষণা ও ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনকে ভিত্তি করেই ৬ আগস্ট সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে। তবে শিবিরের কর্মসূচি বন্ধ ঘোষণার লিখিত বা আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা না থাকায় ডেইলি স্টারের কাছে দেওয়া প্রক্টরের বক্তব্যকে প্রাধান্য দিয়ে ‘জোর করে তো উচ্ছেদ সম্ভব নয়, শিবিরের কর্মসূচি প্রসঙ্গে ঢাবি প্রক্টর’— এই শিরোনামে প্রতিবেদনটি সংশোধন করা হয়েছে। ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনটি এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মূল শিরোনামে অপরিবর্তিত অবস্থায় ছিল।
উল্লেখ্য, গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমদ দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘গতকাল রাত থেকে এস এম ফরহাদ, সাদিক কায়েমসহ শিবির নেতাদের সঙ্গে কয়েকবার কথা বলেছি। আমি তাদের কর্মসূচি বন্ধের জন্য জোর দাবি জানিয়েছি। তবে শিবির নেতারা জানিয়েছে, তাদের আজকের কর্মসূচি শুধু একাডেমিক ও সেমিনারভিত্তিক, যেখানে অনেক অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, তাই আজ প্রোগ্রামটি বন্ধ করে দিলে তারা কঠিন পরিস্থিতিতে পড়বে।’
প্রক্টর বলেন, ‘জোর করে তো আর তাদের উচ্ছেদ করা সম্ভব নয়, তারা হয়তো আজকের মতো কর্মসূচি চালিয়ে যাবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ছাত্রশিবিরের ‘৩৬ জুলাই: আমরা থামব না’ শীর্ষক কর্মসূচি ‘বন্ধ’ ঘোষণার পরেও চলমান থাকা নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিবির। ঢাবি শিবির সভাপতি এস এম ফরহাদ স্বাক্ষরিত দুটি প্রতিবাদপত্র ফেসবুক পেজে পোস্ট করা হয়েছে।
দ্য ডেইলি স্টার ও আজকের পত্রিকার উদ্দেশে প্রায় একই ভাষায় লেখা প্রতিবাদলিপিতে দাবি করা হয়, ‘ঢাবিতে প্রক্টরিয়াল নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করে শিবিরের কর্মসূচি’—এই শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিভ্রান্তিকর’। বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার পক্ষ থেকে এই প্রতিবেদনের ‘তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা’ জানানো হয়।
প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায় ছাত্রশিবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ‘‘৩৬ জুলাই: আমরা থামব না’ শীর্ষক আয়োজনে যেসব কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে, তার লিখিত অনুমতি সার্বিক নীতিমালা অনুসরণ করে অনুষ্ঠানের আগেই নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া অনুষ্ঠান চলাকালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ে অনুরোধ করলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক শান্তি ও শৃঙ্খলা রক্ষার্থে সেই নির্দেশনাও সুষ্ঠুভাবে অনুসরণ করা হয়েছে। এই অনুষ্ঠান ছিল শান্তিপূর্ণ ও গঠনমূলক। প্রক্টর অফিস বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাদের কার্যক্রম স্থগিত করার বিষয়ে কোনো লিখিত বা আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা আমাদের নিকট দেওয়া হয়নি। অতএব, ‘‘নিষেধাজ্ঞা’’ অমান্য করার প্রশ্নই ওঠে না।’
এই প্রতিবাদের পরিপ্রেক্ষিতে আজকের পত্রিকার অবস্থান এই যে, ৫ আগস্ট (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে টিএসসিতে শিবিরের প্রদর্শনী থেকে প্রক্টরিয়াল টিম দণ্ডিত যুদ্ধাপরাধীদের ছবি সরিয়ে নেয়। এরপর সেখানে শিক্ষার্থীদের প্রশ্নের উত্তরে জনসম্মুখে প্রক্টর বলেন, তিনি এই ছবির ব্যাপারে অবহিত ছিলেন না। তিনি শিবিরকে কর্মসূচি বন্ধের কথা এরই মধ্যে জানিয়েছেন এবং আবারও বলবেন। পরে রাতে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের নেতাদের সঙ্গে মিটিং চলাকালেও একই কথা বলেন তিনি এবং প্রক্টরের ভাষ্যমতে, ‘এটিই পারমিট ক্যানসেল করা’।
পরদিন গতকাল বুধবার (৬ আগস্ট) দ্য ডেইলি স্টার বাংলা সংস্করণে বিকেল ৪টায় ‘প্রক্টরিয়াল আদেশ অমান্য করে ঢাবিতে কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে শিবির’ ও ইংরেজি সংস্করণে বেলা ৩টা ৫৯ মিনিটে ‘Shibir exhibition at DU continues defying proctorial orders’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
শিবিরকে কর্মসূচি বন্ধ করার বিষয়ে প্রক্টরের ৫ আগস্টের প্রকাশ্য ঘোষণা ও ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনকে ভিত্তি করেই ৬ আগস্ট সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে। তবে শিবিরের কর্মসূচি বন্ধ ঘোষণার লিখিত বা আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা না থাকায় ডেইলি স্টারের কাছে দেওয়া প্রক্টরের বক্তব্যকে প্রাধান্য দিয়ে ‘জোর করে তো উচ্ছেদ সম্ভব নয়, শিবিরের কর্মসূচি প্রসঙ্গে ঢাবি প্রক্টর’— এই শিরোনামে প্রতিবেদনটি সংশোধন করা হয়েছে। ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনটি এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মূল শিরোনামে অপরিবর্তিত অবস্থায় ছিল।
উল্লেখ্য, গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমদ দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘গতকাল রাত থেকে এস এম ফরহাদ, সাদিক কায়েমসহ শিবির নেতাদের সঙ্গে কয়েকবার কথা বলেছি। আমি তাদের কর্মসূচি বন্ধের জন্য জোর দাবি জানিয়েছি। তবে শিবির নেতারা জানিয়েছে, তাদের আজকের কর্মসূচি শুধু একাডেমিক ও সেমিনারভিত্তিক, যেখানে অনেক অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, তাই আজ প্রোগ্রামটি বন্ধ করে দিলে তারা কঠিন পরিস্থিতিতে পড়বে।’
প্রক্টর বলেন, ‘জোর করে তো আর তাদের উচ্ছেদ করা সম্ভব নয়, তারা হয়তো আজকের মতো কর্মসূচি চালিয়ে যাবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ছাত্রশিবিরের ‘৩৬ জুলাই: আমরা থামব না’ শীর্ষক কর্মসূচি ‘বন্ধ’ ঘোষণার পরেও চলমান থাকা নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিবির। ঢাবি শিবির সভাপতি এস এম ফরহাদ স্বাক্ষরিত দুটি প্রতিবাদপত্র ফেসবুক পেজে পোস্ট করা হয়েছে।
দ্য ডেইলি স্টার ও আজকের পত্রিকার উদ্দেশে প্রায় একই ভাষায় লেখা প্রতিবাদলিপিতে দাবি করা হয়, ‘ঢাবিতে প্রক্টরিয়াল নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করে শিবিরের কর্মসূচি’—এই শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিভ্রান্তিকর’। বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার পক্ষ থেকে এই প্রতিবেদনের ‘তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা’ জানানো হয়।
প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায় ছাত্রশিবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ‘‘৩৬ জুলাই: আমরা থামব না’ শীর্ষক আয়োজনে যেসব কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে, তার লিখিত অনুমতি সার্বিক নীতিমালা অনুসরণ করে অনুষ্ঠানের আগেই নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া অনুষ্ঠান চলাকালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ে অনুরোধ করলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক শান্তি ও শৃঙ্খলা রক্ষার্থে সেই নির্দেশনাও সুষ্ঠুভাবে অনুসরণ করা হয়েছে। এই অনুষ্ঠান ছিল শান্তিপূর্ণ ও গঠনমূলক। প্রক্টর অফিস বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাদের কার্যক্রম স্থগিত করার বিষয়ে কোনো লিখিত বা আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা আমাদের নিকট দেওয়া হয়নি। অতএব, ‘‘নিষেধাজ্ঞা’’ অমান্য করার প্রশ্নই ওঠে না।’
এই প্রতিবাদের পরিপ্রেক্ষিতে আজকের পত্রিকার অবস্থান এই যে, ৫ আগস্ট (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে টিএসসিতে শিবিরের প্রদর্শনী থেকে প্রক্টরিয়াল টিম দণ্ডিত যুদ্ধাপরাধীদের ছবি সরিয়ে নেয়। এরপর সেখানে শিক্ষার্থীদের প্রশ্নের উত্তরে জনসম্মুখে প্রক্টর বলেন, তিনি এই ছবির ব্যাপারে অবহিত ছিলেন না। তিনি শিবিরকে কর্মসূচি বন্ধের কথা এরই মধ্যে জানিয়েছেন এবং আবারও বলবেন। পরে রাতে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের নেতাদের সঙ্গে মিটিং চলাকালেও একই কথা বলেন তিনি এবং প্রক্টরের ভাষ্যমতে, ‘এটিই পারমিট ক্যানসেল করা’।
পরদিন গতকাল বুধবার (৬ আগস্ট) দ্য ডেইলি স্টার বাংলা সংস্করণে বিকেল ৪টায় ‘প্রক্টরিয়াল আদেশ অমান্য করে ঢাবিতে কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে শিবির’ ও ইংরেজি সংস্করণে বেলা ৩টা ৫৯ মিনিটে ‘Shibir exhibition at DU continues defying proctorial orders’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
শিবিরকে কর্মসূচি বন্ধ করার বিষয়ে প্রক্টরের ৫ আগস্টের প্রকাশ্য ঘোষণা ও ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনকে ভিত্তি করেই ৬ আগস্ট সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে। তবে শিবিরের কর্মসূচি বন্ধ ঘোষণার লিখিত বা আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা না থাকায় ডেইলি স্টারের কাছে দেওয়া প্রক্টরের বক্তব্যকে প্রাধান্য দিয়ে ‘জোর করে তো উচ্ছেদ সম্ভব নয়, শিবিরের কর্মসূচি প্রসঙ্গে ঢাবি প্রক্টর’— এই শিরোনামে প্রতিবেদনটি সংশোধন করা হয়েছে। ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনটি এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মূল শিরোনামে অপরিবর্তিত অবস্থায় ছিল।
উল্লেখ্য, গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমদ দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘গতকাল রাত থেকে এস এম ফরহাদ, সাদিক কায়েমসহ শিবির নেতাদের সঙ্গে কয়েকবার কথা বলেছি। আমি তাদের কর্মসূচি বন্ধের জন্য জোর দাবি জানিয়েছি। তবে শিবির নেতারা জানিয়েছে, তাদের আজকের কর্মসূচি শুধু একাডেমিক ও সেমিনারভিত্তিক, যেখানে অনেক অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, তাই আজ প্রোগ্রামটি বন্ধ করে দিলে তারা কঠিন পরিস্থিতিতে পড়বে।’
প্রক্টর বলেন, ‘জোর করে তো আর তাদের উচ্ছেদ করা সম্ভব নয়, তারা হয়তো আজকের মতো কর্মসূচি চালিয়ে যাবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ছাত্রশিবিরের ‘৩৬ জুলাই: আমরা থামব না’ শীর্ষক কর্মসূচি ‘বন্ধ’ ঘোষণার পরেও চলমান থাকা নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিবির। ঢাবি শিবির সভাপতি এস এম ফরহাদ স্বাক্ষরিত দুটি প্রতিবাদপত্র ফেসবুক পেজে পোস্ট করা হয়েছে।
দ্য ডেইলি স্টার ও আজকের পত্রিকার উদ্দেশে প্রায় একই ভাষায় লেখা প্রতিবাদলিপিতে দাবি করা হয়, ‘ঢাবিতে প্রক্টরিয়াল নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করে শিবিরের কর্মসূচি’—এই শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিভ্রান্তিকর’। বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার পক্ষ থেকে এই প্রতিবেদনের ‘তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা’ জানানো হয়।
প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায় ছাত্রশিবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ‘‘৩৬ জুলাই: আমরা থামব না’ শীর্ষক আয়োজনে যেসব কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে, তার লিখিত অনুমতি সার্বিক নীতিমালা অনুসরণ করে অনুষ্ঠানের আগেই নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া অনুষ্ঠান চলাকালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ে অনুরোধ করলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক শান্তি ও শৃঙ্খলা রক্ষার্থে সেই নির্দেশনাও সুষ্ঠুভাবে অনুসরণ করা হয়েছে। এই অনুষ্ঠান ছিল শান্তিপূর্ণ ও গঠনমূলক। প্রক্টর অফিস বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাদের কার্যক্রম স্থগিত করার বিষয়ে কোনো লিখিত বা আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা আমাদের নিকট দেওয়া হয়নি। অতএব, ‘‘নিষেধাজ্ঞা’’ অমান্য করার প্রশ্নই ওঠে না।’
এই প্রতিবাদের পরিপ্রেক্ষিতে আজকের পত্রিকার অবস্থান এই যে, ৫ আগস্ট (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে টিএসসিতে শিবিরের প্রদর্শনী থেকে প্রক্টরিয়াল টিম দণ্ডিত যুদ্ধাপরাধীদের ছবি সরিয়ে নেয়। এরপর সেখানে শিক্ষার্থীদের প্রশ্নের উত্তরে জনসম্মুখে প্রক্টর বলেন, তিনি এই ছবির ব্যাপারে অবহিত ছিলেন না। তিনি শিবিরকে কর্মসূচি বন্ধের কথা এরই মধ্যে জানিয়েছেন এবং আবারও বলবেন। পরে রাতে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের নেতাদের সঙ্গে মিটিং চলাকালেও একই কথা বলেন তিনি এবং প্রক্টরের ভাষ্যমতে, ‘এটিই পারমিট ক্যানসেল করা’।
পরদিন গতকাল বুধবার (৬ আগস্ট) দ্য ডেইলি স্টার বাংলা সংস্করণে বিকেল ৪টায় ‘প্রক্টরিয়াল আদেশ অমান্য করে ঢাবিতে কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে শিবির’ ও ইংরেজি সংস্করণে বেলা ৩টা ৫৯ মিনিটে ‘Shibir exhibition at DU continues defying proctorial orders’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করে।
শিবিরকে কর্মসূচি বন্ধ করার বিষয়ে প্রক্টরের ৫ আগস্টের প্রকাশ্য ঘোষণা ও ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনকে ভিত্তি করেই ৬ আগস্ট সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকা প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে। তবে শিবিরের কর্মসূচি বন্ধ ঘোষণার লিখিত বা আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা না থাকায় ডেইলি স্টারের কাছে দেওয়া প্রক্টরের বক্তব্যকে প্রাধান্য দিয়ে ‘জোর করে তো উচ্ছেদ সম্ভব নয়, শিবিরের কর্মসূচি প্রসঙ্গে ঢাবি প্রক্টর’— এই শিরোনামে প্রতিবেদনটি সংশোধন করা হয়েছে। ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনটি এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মূল শিরোনামে অপরিবর্তিত অবস্থায় ছিল।
উল্লেখ্য, গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমদ দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘গতকাল রাত থেকে এস এম ফরহাদ, সাদিক কায়েমসহ শিবির নেতাদের সঙ্গে কয়েকবার কথা বলেছি। আমি তাদের কর্মসূচি বন্ধের জন্য জোর দাবি জানিয়েছি। তবে শিবির নেতারা জানিয়েছে, তাদের আজকের কর্মসূচি শুধু একাডেমিক ও সেমিনারভিত্তিক, যেখানে অনেক অতিথিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, তাই আজ প্রোগ্রামটি বন্ধ করে দিলে তারা কঠিন পরিস্থিতিতে পড়বে।’
প্রক্টর বলেন, ‘জোর করে তো আর তাদের উচ্ছেদ করা সম্ভব নয়, তারা হয়তো আজকের মতো কর্মসূচি চালিয়ে যাবে।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবকে অন্তর্ভুক্ত করুন, সেটা গণভোটে দিন। যদি জনগণ গণভোটে এটাকে গ্রহণ করে, সেটা মেনে নিতে হবে। যদি গ্রহণ না করে, তাও মানতে হবে। কিন্তু আপনি জনগণের মতামত
৪ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বাবা হয়েছেন। তিনি পুত্রসন্তানের জনক হয়েছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
২২ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকার কানাডিয়ান হাইকমিশনার অজিত শিং। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরায় জামায়াত আমিরের কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ ও প্রাতরাশ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেজামায়াত আমির বলেন, ‘৯১ ভাগ মুসলমানের দেশে আমাদের মায়েদের সম্মান ঘরে-বাইরে কোথাও নেই। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আল্লাহর কোরআন এবং রাসুলের জীবনী থেকে সেই শিক্ষা নিয়েছে যে আমাদের মায়ের জাতিকে মায়ের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করতে হবে। এই রাষ্ট্রে বাস্তব প্রয়োজনে এবং যোগ্যতা মোতাবেক পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারাও রাষ
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের জন্য জুলাই সনদে আগামী নভেম্বরে গণভোট আয়োজনের প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত করা না হলে সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘আগামীকাল জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। আমাদের দাওয়াত দেওয়া হয়েছে। জুলাই সনদ ঘিরে যেসব বিষয় নিষ্পত্তি হয়নি, সেগুলো আলোচনার ভিত্তিতে সমাধানের কোনো সুযোগ যদি দেখি, তাহলে আমাদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যাওয়ার বিষয়ে আপত্তি থাকবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে ‘জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি, গণভোট ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। জাতীয় সেমিনার বাস্তবায়ন কমিটি এ সেমিনারের আয়োজন করে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবকে অন্তর্ভুক্ত করুন, সেটা গণভোটে দিন। যদি জনগণ গণভোটে এটাকে গ্রহণ করে, সেটা মেনে নিতে হবে। যদি গ্রহণ না করে, তা-ও মানতে হবে। কিন্তু আপনি জনগণের মতামত না নিয়ে এটাকে উপেক্ষা করবেন কীভাবে?
‘কেউ কেউ বলছেন, এক দিনে গণভোট ও নির্বাচন হবে। এক দিনে গণভোট ও নির্বাচন হলে মেজর কিছু সমস্যা আছে। সে জন্য কোনোভাবে এক দিনে গণভোট করা যাবে না। নভেম্বরে গণভোট করতে হবে।’
গোলাম পরওয়ার অভিযোগ করে বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের দু-একজন উপদেষ্টা গণতন্ত্রে উত্তরণের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করতে একটি বিশেষ দলের সঙ্গে গোপনে সম্পর্ক রেখে প্রধান উপদেষ্টাকে নানাভাবে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন।
এ বিষয়ে তিনি প্রধান উপদেষ্টাকে সতর্ক থাকতে বলেন।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘এত সংস্কার করে লাভটা কী হবে, যদি একটা দলের পকেটে রাষ্ট্রকে ঢোকানোর জন্য এখনই বদলির একটা ডিজাইন সাজিয়ে নেওয়া হয়? প্রধান উপদেষ্টা এখনই যদি এ ব্যাপারে খেয়াল না করেন, তাহলে আমাদের সব রক্তদান, অভ্যুত্থান ও চার্টার বৃথা হয়ে যাবে।’
জাতীয় সংসদের উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের জন্য জুলাই সনদে আগামী নভেম্বরে গণভোট আয়োজনের প্রস্তাব অন্তর্ভুক্ত করা না হলে সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘আগামীকাল জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। আমাদের দাওয়াত দেওয়া হয়েছে। জুলাই সনদ ঘিরে যেসব বিষয় নিষ্পত্তি হয়নি, সেগুলো আলোচনার ভিত্তিতে সমাধানের কোনো সুযোগ যদি দেখি, তাহলে আমাদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যাওয়ার বিষয়ে আপত্তি থাকবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে ‘জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি, গণভোট ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এ কথা বলেন। জাতীয় সেমিনার বাস্তবায়ন কমিটি এ সেমিনারের আয়োজন করে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবকে অন্তর্ভুক্ত করুন, সেটা গণভোটে দিন। যদি জনগণ গণভোটে এটাকে গ্রহণ করে, সেটা মেনে নিতে হবে। যদি গ্রহণ না করে, তা-ও মানতে হবে। কিন্তু আপনি জনগণের মতামত না নিয়ে এটাকে উপেক্ষা করবেন কীভাবে?
‘কেউ কেউ বলছেন, এক দিনে গণভোট ও নির্বাচন হবে। এক দিনে গণভোট ও নির্বাচন হলে মেজর কিছু সমস্যা আছে। সে জন্য কোনোভাবে এক দিনে গণভোট করা যাবে না। নভেম্বরে গণভোট করতে হবে।’
গোলাম পরওয়ার অভিযোগ করে বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের দু-একজন উপদেষ্টা গণতন্ত্রে উত্তরণের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করতে একটি বিশেষ দলের সঙ্গে গোপনে সম্পর্ক রেখে প্রধান উপদেষ্টাকে নানাভাবে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন।
এ বিষয়ে তিনি প্রধান উপদেষ্টাকে সতর্ক থাকতে বলেন।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘এত সংস্কার করে লাভটা কী হবে, যদি একটা দলের পকেটে রাষ্ট্রকে ঢোকানোর জন্য এখনই বদলির একটা ডিজাইন সাজিয়ে নেওয়া হয়? প্রধান উপদেষ্টা এখনই যদি এ ব্যাপারে খেয়াল না করেন, তাহলে আমাদের সব রক্তদান, অভ্যুত্থান ও চার্টার বৃথা হয়ে যাবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ছাত্রশিবিরের ‘৩৬ জুলাই: আমরা থামব না’ শীর্ষক কর্মসূচি ‘বন্ধ’ ঘোষণার পরেও চলমান থাকা নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিবির। ঢাবি শিবির সভাপতি এস এম ফরহাদ স্বাক্ষরিত দুটি প্রতিবাদপত্র ফেসবুক পেজে পোস্ট করা হয়েছে।
০৭ আগস্ট ২০২৫জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বাবা হয়েছেন। তিনি পুত্রসন্তানের জনক হয়েছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
২২ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকার কানাডিয়ান হাইকমিশনার অজিত শিং। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরায় জামায়াত আমিরের কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ ও প্রাতরাশ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেজামায়াত আমির বলেন, ‘৯১ ভাগ মুসলমানের দেশে আমাদের মায়েদের সম্মান ঘরে-বাইরে কোথাও নেই। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আল্লাহর কোরআন এবং রাসুলের জীবনী থেকে সেই শিক্ষা নিয়েছে যে আমাদের মায়ের জাতিকে মায়ের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করতে হবে। এই রাষ্ট্রে বাস্তব প্রয়োজনে এবং যোগ্যতা মোতাবেক পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারাও রাষ
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বাবা হয়েছেন। তিনি পুত্রসন্তানের জনক হয়েছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
এক ফেসবুক পোস্টে রিফাত রশিদ লিখেছেন, ‘আমাদের হাসনাত আবদুল্লাহ ভাইয়ের পুত্রসন্তান হইসে। জাতির ভাতিজার সুস্থতা কামনা করছি।’
এর আগে গত বছরের ১১ অক্টোবর বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। হাসনাত ও তাঁর স্ত্রী দুজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বাবা হয়েছেন। তিনি পুত্রসন্তানের জনক হয়েছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
এক ফেসবুক পোস্টে রিফাত রশিদ লিখেছেন, ‘আমাদের হাসনাত আবদুল্লাহ ভাইয়ের পুত্রসন্তান হইসে। জাতির ভাতিজার সুস্থতা কামনা করছি।’
এর আগে গত বছরের ১১ অক্টোবর বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ। হাসনাত ও তাঁর স্ত্রী দুজনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ছাত্রশিবিরের ‘৩৬ জুলাই: আমরা থামব না’ শীর্ষক কর্মসূচি ‘বন্ধ’ ঘোষণার পরেও চলমান থাকা নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিবির। ঢাবি শিবির সভাপতি এস এম ফরহাদ স্বাক্ষরিত দুটি প্রতিবাদপত্র ফেসবুক পেজে পোস্ট করা হয়েছে।
০৭ আগস্ট ২০২৫প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবকে অন্তর্ভুক্ত করুন, সেটা গণভোটে দিন। যদি জনগণ গণভোটে এটাকে গ্রহণ করে, সেটা মেনে নিতে হবে। যদি গ্রহণ না করে, তাও মানতে হবে। কিন্তু আপনি জনগণের মতামত
৪ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকার কানাডিয়ান হাইকমিশনার অজিত শিং। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরায় জামায়াত আমিরের কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ ও প্রাতরাশ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেজামায়াত আমির বলেন, ‘৯১ ভাগ মুসলমানের দেশে আমাদের মায়েদের সম্মান ঘরে-বাইরে কোথাও নেই। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আল্লাহর কোরআন এবং রাসুলের জীবনী থেকে সেই শিক্ষা নিয়েছে যে আমাদের মায়ের জাতিকে মায়ের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করতে হবে। এই রাষ্ট্রে বাস্তব প্রয়োজনে এবং যোগ্যতা মোতাবেক পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারাও রাষ
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকার কানাডিয়ান হাইকমিশনার অজিত শিং। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরায় জামায়াত আমিরের কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ ও প্রাতরাশ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এক বিবৃতিতে জামায়াত জানায়, বৈঠকটি অত্যন্ত আন্তরিক ও হৃদ্যতাপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনার শুরুতে হাইকমিশনার জামায়াত আমিরের শারীরিক খোঁজখবর নেন এবং তাঁর দ্রুত ও পূর্ণ সুস্থতা কামনা করেন।
বৈঠকে বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে গণতন্ত্রের পথে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করা হয়। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্যভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে কানাডার সার্বিক সহযোগিতা ও কারিগরি সহায়তা কামনা করা হয়।
এ ছাড়া বাংলাদেশের টেকসই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহের স্বাধীনতা ও কার্যকর ভূমিকা নিশ্চিত করার বিষয়ে গঠনমূলক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও কানাডার মধ্যে দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরও সম্প্রসারিত ও সুদৃঢ় হবে বলে উভয় পক্ষ আশা প্রকাশ করেন।
হাইকমিশনারের সঙ্গে বৈঠকে আরও ছিলেন—হাইকমিশনের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর মার্কাস ডেভিস, সিনিয়র ট্রেড কমিশনার ডেবরা বয়েস ও পলিটিক্যাল অ্যাডভাইজার মি. নিসার আহমেদ।
বৈঠকে জামায়াত আমিরের সঙ্গে ছিলেন—সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন এবং জামায়াত আমিরের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মাহমুদুল হাসান।
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকার কানাডিয়ান হাইকমিশনার অজিত শিং। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরায় জামায়াত আমিরের কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ ও প্রাতরাশ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এক বিবৃতিতে জামায়াত জানায়, বৈঠকটি অত্যন্ত আন্তরিক ও হৃদ্যতাপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনার শুরুতে হাইকমিশনার জামায়াত আমিরের শারীরিক খোঁজখবর নেন এবং তাঁর দ্রুত ও পূর্ণ সুস্থতা কামনা করেন।
বৈঠকে বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে গণতন্ত্রের পথে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে উল্লেখ করা হয়। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্যভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে কানাডার সার্বিক সহযোগিতা ও কারিগরি সহায়তা কামনা করা হয়।
এ ছাড়া বাংলাদেশের টেকসই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমূহের স্বাধীনতা ও কার্যকর ভূমিকা নিশ্চিত করার বিষয়ে গঠনমূলক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও কানাডার মধ্যে দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা আরও সম্প্রসারিত ও সুদৃঢ় হবে বলে উভয় পক্ষ আশা প্রকাশ করেন।
হাইকমিশনারের সঙ্গে বৈঠকে আরও ছিলেন—হাইকমিশনের পলিটিক্যাল কাউন্সিলর মার্কাস ডেভিস, সিনিয়র ট্রেড কমিশনার ডেবরা বয়েস ও পলিটিক্যাল অ্যাডভাইজার মি. নিসার আহমেদ।
বৈঠকে জামায়াত আমিরের সঙ্গে ছিলেন—সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন এবং জামায়াত আমিরের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মাহমুদুল হাসান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ছাত্রশিবিরের ‘৩৬ জুলাই: আমরা থামব না’ শীর্ষক কর্মসূচি ‘বন্ধ’ ঘোষণার পরেও চলমান থাকা নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিবির। ঢাবি শিবির সভাপতি এস এম ফরহাদ স্বাক্ষরিত দুটি প্রতিবাদপত্র ফেসবুক পেজে পোস্ট করা হয়েছে।
০৭ আগস্ট ২০২৫প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবকে অন্তর্ভুক্ত করুন, সেটা গণভোটে দিন। যদি জনগণ গণভোটে এটাকে গ্রহণ করে, সেটা মেনে নিতে হবে। যদি গ্রহণ না করে, তাও মানতে হবে। কিন্তু আপনি জনগণের মতামত
৪ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বাবা হয়েছেন। তিনি পুত্রসন্তানের জনক হয়েছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
২২ মিনিট আগেজামায়াত আমির বলেন, ‘৯১ ভাগ মুসলমানের দেশে আমাদের মায়েদের সম্মান ঘরে-বাইরে কোথাও নেই। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আল্লাহর কোরআন এবং রাসুলের জীবনী থেকে সেই শিক্ষা নিয়েছে যে আমাদের মায়ের জাতিকে মায়ের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করতে হবে। এই রাষ্ট্রে বাস্তব প্রয়োজনে এবং যোগ্যতা মোতাবেক পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারাও রাষ
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আমরা অভিভূত হয়ে লক্ষ করছি, দুটো সমাজ ইসলামকে দারুণভাবে ধারণ করছে—একটি আমাদের যুবসমাজ, আরেকটা আমাদের মায়েদের সমাজ। আজ পর্যন্ত তিনটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচন হয়ে গেল। সব জায়গায় একই চিত্র—মেয়েদের আস্থা ছাত্রশিবিরের ওপর; তরুণদের আস্থা ছাত্রশিবিরের ওপর। এরই প্রতিচ্ছবি আগামীতে বাংলাদেশ দেখবে।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুরে পুলিশ কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত ঢাকা-১৫ নির্বাচনী আসনের এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
জামায়াত আমির বলেন, ‘৯১ ভাগ মুসলমানের দেশে আমাদের মায়েদের সম্মান ঘরে-বাইরে কোথাও নেই। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আল্লাহর কোরআন এবং রাসুলের জীবনী থেকে সেই শিক্ষা নিয়েছে যে আমাদের মায়ের জাতিকে মায়ের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করতে হবে। এই রাষ্ট্রে বাস্তব প্রয়োজনে এবং যোগ্যতা মোতাবেক পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারাও রাষ্ট্র গঠনে অবদান রাখবেন।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘ইমান, ধর্মবিশ্বাস—এসবের হিসাব নেওয়ার দায়িত্ব আমাদের না। আমরা এই রাষ্ট্রের মানুষকে সম্মান করব। তারা এ দেশের নাগরিক। আমরা দেখব না সে কোন ধর্মের, কোন দলের, তার গায়ের রং কী, মুখের ভাষা কী, সে পাহাড়ে থাকে নাকি সমতলে থাকে। সে আমার ভাই, সে আমার বোন, সে এই দেশের নাগরিক—সেই হিসেবে আমরা তাদেরকে হ্যান্ডেল করব।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘আমাদের অনেকগুলো প্রায়োরিটি আছে। ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস আছে। এ দেশের অর্থনীতি ভাঙাচোরা, উল্টে পড়া, ধসে যাওয়া। দুর্নীতিগ্রস্ত লোকদের হাত থেকে দেশকে উদ্ধার করে প্রকৃত সেবকদের হাতে তুলে দিতে হবে। সেই লোকটা আমাদের দলের হতে পারে, না-ও হতে পারে। সেই লোকটা মুসলমান হতে পারে, অন্য ধর্মেরও হতে পারে। যে এই দায়িত্বের জন্য উপযুক্ত, তার হাতে এই দায়িত্বের চাবি তুলে দেওয়া হবে। এমন একটা ইনক্লুসিভ, অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ আমরা গড়ে তুলতে চাই।
‘আমরা এমন একটা সমাজ চাইছি, যে সমাজের শাসকেরা মাফ চাইবে জনগণের কাছে তাদের ত্রুটি, ঘাটতির জন্য। তারা কারও কাছ থেকে অ্যাপ্রিসিয়েশন চাইবে না, বাহবা চাইবে না, কোনো স্লোগান চাইবে না, “অমুক ভাই, তমুক ভাই জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ”—এটা চাইবে না। তাদের অন্তর ভয়ে কাঁপবে, জনগণের এই বোঝা “আমার কাঁধে যেটা দেওয়া হয়েছে, আমি তা বহন করতে পারছি কি না”—এই ভেবে।’
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আমরা অভিভূত হয়ে লক্ষ করছি, দুটো সমাজ ইসলামকে দারুণভাবে ধারণ করছে—একটি আমাদের যুবসমাজ, আরেকটা আমাদের মায়েদের সমাজ। আজ পর্যন্ত তিনটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচন হয়ে গেল। সব জায়গায় একই চিত্র—মেয়েদের আস্থা ছাত্রশিবিরের ওপর; তরুণদের আস্থা ছাত্রশিবিরের ওপর। এরই প্রতিচ্ছবি আগামীতে বাংলাদেশ দেখবে।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর মিরপুরে পুলিশ কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত ঢাকা-১৫ নির্বাচনী আসনের এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
জামায়াত আমির বলেন, ‘৯১ ভাগ মুসলমানের দেশে আমাদের মায়েদের সম্মান ঘরে-বাইরে কোথাও নেই। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আল্লাহর কোরআন এবং রাসুলের জীবনী থেকে সেই শিক্ষা নিয়েছে যে আমাদের মায়ের জাতিকে মায়ের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করতে হবে। এই রাষ্ট্রে বাস্তব প্রয়োজনে এবং যোগ্যতা মোতাবেক পুরুষদের পাশাপাশি মহিলারাও রাষ্ট্র গঠনে অবদান রাখবেন।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘ইমান, ধর্মবিশ্বাস—এসবের হিসাব নেওয়ার দায়িত্ব আমাদের না। আমরা এই রাষ্ট্রের মানুষকে সম্মান করব। তারা এ দেশের নাগরিক। আমরা দেখব না সে কোন ধর্মের, কোন দলের, তার গায়ের রং কী, মুখের ভাষা কী, সে পাহাড়ে থাকে নাকি সমতলে থাকে। সে আমার ভাই, সে আমার বোন, সে এই দেশের নাগরিক—সেই হিসেবে আমরা তাদেরকে হ্যান্ডেল করব।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘আমাদের অনেকগুলো প্রায়োরিটি আছে। ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস আছে। এ দেশের অর্থনীতি ভাঙাচোরা, উল্টে পড়া, ধসে যাওয়া। দুর্নীতিগ্রস্ত লোকদের হাত থেকে দেশকে উদ্ধার করে প্রকৃত সেবকদের হাতে তুলে দিতে হবে। সেই লোকটা আমাদের দলের হতে পারে, না-ও হতে পারে। সেই লোকটা মুসলমান হতে পারে, অন্য ধর্মেরও হতে পারে। যে এই দায়িত্বের জন্য উপযুক্ত, তার হাতে এই দায়িত্বের চাবি তুলে দেওয়া হবে। এমন একটা ইনক্লুসিভ, অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ আমরা গড়ে তুলতে চাই।
‘আমরা এমন একটা সমাজ চাইছি, যে সমাজের শাসকেরা মাফ চাইবে জনগণের কাছে তাদের ত্রুটি, ঘাটতির জন্য। তারা কারও কাছ থেকে অ্যাপ্রিসিয়েশন চাইবে না, বাহবা চাইবে না, কোনো স্লোগান চাইবে না, “অমুক ভাই, তমুক ভাই জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ”—এটা চাইবে না। তাদের অন্তর ভয়ে কাঁপবে, জনগণের এই বোঝা “আমার কাঁধে যেটা দেওয়া হয়েছে, আমি তা বহন করতে পারছি কি না”—এই ভেবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ছাত্রশিবিরের ‘৩৬ জুলাই: আমরা থামব না’ শীর্ষক কর্মসূচি ‘বন্ধ’ ঘোষণার পরেও চলমান থাকা নিয়ে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিবির। ঢাবি শিবির সভাপতি এস এম ফরহাদ স্বাক্ষরিত দুটি প্রতিবাদপত্র ফেসবুক পেজে পোস্ট করা হয়েছে।
০৭ আগস্ট ২০২৫প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদের যে খসড়া তৈরি করা হয়েছে, তার মধ্যে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতির প্রস্তাবকে অন্তর্ভুক্ত করুন, সেটা গণভোটে দিন। যদি জনগণ গণভোটে এটাকে গ্রহণ করে, সেটা মেনে নিতে হবে। যদি গ্রহণ না করে, তাও মানতে হবে। কিন্তু আপনি জনগণের মতামত
৪ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বাবা হয়েছেন। তিনি পুত্রসন্তানের জনক হয়েছেন বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব রিফাত রশিদ।
২২ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকার কানাডিয়ান হাইকমিশনার অজিত শিং। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরায় জামায়াত আমিরের কার্যালয়ে এ সাক্ষাৎ ও প্রাতরাশ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে