নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আমাদের প্রশ্ন, আন্দোলনকারীরা নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের বা দেশবাসীর পক্ষে না ভেবে রাজাকার ভাবল কেন? প্রধানমন্ত্রী তো তাদের রাজাকার বলেননি।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই আন্দোলনে রাজাকারদের একটি পক্ষ আছে। এই আন্দোলনে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টটা আছে। তারা প্রধানমন্ত্রীকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করে প্রমাণ দিচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতৃত্ব নিয়েছেন লন্ডনে পলাতক বিএনপি নেতা তারেক রহমান। অরাজনৈতিক আন্দোলনকে সমর্থন দিয়ে রাজনৈতিক আন্দোলনে পরিণত করার জন্য বিভিন্ন শক্তিকে লেলিয়ে দিয়েছেন। জামায়াতসহ সমমনা বিভিন্ন দলও এতে জড়িয়ে গেছে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তারেক রহমান লন্ডন থেকে আন্দোলনকারীদের দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখছি, বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা কোথায় কোথায় অবস্থান করবে সেটা বলা হয়েছে। ছাত্রদল-শিবিরের নেতা-কর্মীরা আন্দোলনে ঢুকে পুলিশের ওপর হামলা করছে। হলে হলে গিয়ে ছাত্রদের আন্দোলনে যোগ দিতে হুমকি দিচ্ছে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘পত্রিকা দেখে মনে হয় ছাত্রলীগের ওপর দোষ চাপানো প্যাশনে পরিণত হয়েছে। যত দোষ নন্দ ঘোষ। কিন্তু এই হামলায় ছাত্রলীগের পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছে, দুজন গুলিবিদ্ধ হয়েছে, এসব কোনো পত্রিকায় দেখিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্রলীগের নাম দিয়ে অপপ্রচার চালিয়েছিল।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘গতকালের ঘটনার নিন্দা জানাই। কোটা সংস্কারের বিষয়টি সর্বোচ্চ আদালতে বিচারাধীন। বিচারাধীন বিষয়ে বল প্রয়োগ করে সিদ্ধান্তের কোনো সুযোগ নেই।’
তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর যে বক্তব্য জানিয়েছে, তা নিয়ে নিন্দা জানানোর ভাষা আমাদের নেই। অন্য দেশের গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলার আগে তাদের নিজেদের আয়নায় দেখা উচিত। তাদের দেশের তুলনায় আমাদের দেশের পুলিশ অনেক সংযত আচরণ করছে।’
‘যারা এই আন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখছে, তা অচিরেই কর্পূরের মতো উবে যাবে’ উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই আন্দোলন আমরা মোকাবিলা করব, প্রতিহত করব এবং পরাজিত করব। এই আন্দোলনের নামে দুর্ভোগ সরকার মেনে নেবে না। আন্দোলনের নামে মুক্তিযুদ্ধের প্রতি অবমাননা আমরা সহ্য করব না। মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে সব শক্তিকে এসব ঘটনায় সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা ধৈর্য ধরছি। ধৈর্য ধরা মানেই দুর্বলতা নয়! সময়মতো যথাযথ অ্যাকশন নেওয়া হবে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘আমাদের প্রশ্ন, আন্দোলনকারীরা নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের বা দেশবাসীর পক্ষে না ভেবে রাজাকার ভাবল কেন? প্রধানমন্ত্রী তো তাদের রাজাকার বলেননি।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই আন্দোলনে রাজাকারদের একটি পক্ষ আছে। এই আন্দোলনে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টটা আছে। তারা প্রধানমন্ত্রীকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করে প্রমাণ দিচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতৃত্ব নিয়েছেন লন্ডনে পলাতক বিএনপি নেতা তারেক রহমান। অরাজনৈতিক আন্দোলনকে সমর্থন দিয়ে রাজনৈতিক আন্দোলনে পরিণত করার জন্য বিভিন্ন শক্তিকে লেলিয়ে দিয়েছেন। জামায়াতসহ সমমনা বিভিন্ন দলও এতে জড়িয়ে গেছে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তারেক রহমান লন্ডন থেকে আন্দোলনকারীদের দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখছি, বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা কোথায় কোথায় অবস্থান করবে সেটা বলা হয়েছে। ছাত্রদল-শিবিরের নেতা-কর্মীরা আন্দোলনে ঢুকে পুলিশের ওপর হামলা করছে। হলে হলে গিয়ে ছাত্রদের আন্দোলনে যোগ দিতে হুমকি দিচ্ছে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘পত্রিকা দেখে মনে হয় ছাত্রলীগের ওপর দোষ চাপানো প্যাশনে পরিণত হয়েছে। যত দোষ নন্দ ঘোষ। কিন্তু এই হামলায় ছাত্রলীগের পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছে, দুজন গুলিবিদ্ধ হয়েছে, এসব কোনো পত্রিকায় দেখিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছাত্রলীগের নাম দিয়ে অপপ্রচার চালিয়েছিল।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘গতকালের ঘটনার নিন্দা জানাই। কোটা সংস্কারের বিষয়টি সর্বোচ্চ আদালতে বিচারাধীন। বিচারাধীন বিষয়ে বল প্রয়োগ করে সিদ্ধান্তের কোনো সুযোগ নেই।’
তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর যে বক্তব্য জানিয়েছে, তা নিয়ে নিন্দা জানানোর ভাষা আমাদের নেই। অন্য দেশের গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলার আগে তাদের নিজেদের আয়নায় দেখা উচিত। তাদের দেশের তুলনায় আমাদের দেশের পুলিশ অনেক সংযত আচরণ করছে।’
‘যারা এই আন্দোলনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার স্বপ্ন দেখছে, তা অচিরেই কর্পূরের মতো উবে যাবে’ উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই আন্দোলন আমরা মোকাবিলা করব, প্রতিহত করব এবং পরাজিত করব। এই আন্দোলনের নামে দুর্ভোগ সরকার মেনে নেবে না। আন্দোলনের নামে মুক্তিযুদ্ধের প্রতি অবমাননা আমরা সহ্য করব না। মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে সব শক্তিকে এসব ঘটনায় সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা ধৈর্য ধরছি। ধৈর্য ধরা মানেই দুর্বলতা নয়! সময়মতো যথাযথ অ্যাকশন নেওয়া হবে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
২০ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
২১ ঘণ্টা আগে