নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজনীতির আলোচনায় একটি বহু চর্চিত ধারণা হচ্ছে, দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি আচরণগত দিক থেকে একই। এই দুই দল মুদ্রার এপিঠ–ওপিঠ।
আজ রোববার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এই প্রশ্নের মুখোমুখিই হয়েছিলেন দলটির বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তবে তিনি বিএনপি ও আওয়ামী লীগকে একই বাটখারায় মাপতে নারাজ। তাঁর মতে, আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপির সুস্পষ্ট পার্থক্য রয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ–বিএনপি মুদ্রার এপিঠ–ওপিঠ—এটি একটা পরিকল্পিত প্রচারণা, অপপ্রচার। এটা করেই তারা যারা দুষ্টু, যারা ফায়দা লুটতে চায়। বিএনপি আর আওয়ামী লীগের তুলনা হতেই পারে না। কারণ, আওয়ামী লীগ কোনো গণতান্ত্রিক দল নয়, গণতন্ত্রবিরোধী, গণতন্ত্র হত্যাকারী একটা দল। আর বিএনপি হচ্ছে গণতন্ত্রকে জীবন্ত করার দল।
এ সময় সংস্কারের পাশাপাশি নির্বাচনকেও গুরুত্ব দেওয়া দরকার কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘নির্বাচনকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া দরকার। সংস্কার কমিশনও করা হয়েছে। আমার তো মনে হয়, এটা দুই মাসও লাগার কথা না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলছি, নির্বাচনকেন্দ্রিক যে সংস্কারগুলো প্রয়োজন, অর্থাৎ নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিচার বিভাগের কথাই আমরা বলেছি। অন্যান্য সংস্কারগুলো যে সরকার আসবে, সময়মতো করবে।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন কী? আমরা ফ্যাসিবাদকে সরিয়েছি, হাসিনাকে সরিয়েছি। এখন একটা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আছে, যে সরকার অতিদ্রুত আমাদের সবার মতামত নিয়ে একটি সংস্কারের মধ্য দিয়ে নির্বাচনে যাবে। যে নির্বাচনটা অবাধ–নিরপেক্ষ হবে, জনগণের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর হবে। সেখানে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। আমি একটু খোলামেলা বলছি, অনেক সময় দেখা যায় যে অত্যন্ত দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দলেরা এমন এমন কথা বলেছেন যে তা সামগ্রিক ঐক্যের জন্য উপযোগী নয়। এটা একটা সমস্যা। আরেকটা সমস্যা হচ্ছে, এই প্রশাসন এখন পর্যন্ত ফ্যাসিবাদমুক্ত হতে পারেনি। এর প্রধান কারণ হচ্ছে, ফ্যাসিবাদ এত গভীরে চলে গিয়েছিল যে সেখান থেকে এখন ফ্যাসিবাদবিরোধী লোকজনকেও খুঁজে বের করা কঠিন।’
শিল্পাঞ্চলে অস্থিরতার প্রসঙ্গ টেনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘দেশের শিল্পাঞ্চলগুলোতে যে অশান্তি সৃষ্টি করা হয়েছে, এই পর্যন্ত সুস্পষ্টভাবে ফ্যাসিবাদের দোসরদেরই ইঙ্গিত আছে। এটা পরিষ্কার হয়েছে, বোঝা যাচ্ছে। এই জিনিসগুলো থেকে মনে হচ্ছে যে, একটা চক্রান্ত চলছে। সীমান্তের ওপার থেকে কথিত ফ্যাসিবাদী হাসিনার অডিও-অডিও ফাঁস করে দেওয়া হয়, যেগুলোতে বিভ্রান্তিকর খবর থাকে।’
তিনি বলেন, ‘এখানে আমাদের সবচেয়ে যেটা প্রয়োজন যে, ঐক্য অটুট রাখা, ধৈর্য রাখা, এই সরকারের সমস্ত কাজকে সমর্থন দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা।’
সংবাদ সম্মেলনে জুলাই–আগস্টের আন্দোলনে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের ৪২২ জন নেতা, কর্মী ও সমর্থক নিহত হয়েছেন বলেও জানান মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, নিহতদের নাম, পরিচয় ও ঠিকানা সংগ্রহ করা হয়েছে। তাঁদের তালিকা বিএনপির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, বিভিন্ন প্রতিবেদন অনুযায়ী, জুলাই–আগস্টের গণহত্যায় সারা দেশে ৮৭৫ জন শহীদ হন। এর মধ্যে কমপক্ষে ৪২২ জন বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। দেশজুড়ে শহীদ হওয়া বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা-রাজনীতির মানুষের মধ্যে একটা বড় অংশ যে বিএনপির নেতা-কর্মী, তা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। বরং তা তাঁদের সুদীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রামের অনিবার্য ফল।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, সালাউদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

রাজনীতির আলোচনায় একটি বহু চর্চিত ধারণা হচ্ছে, দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি আচরণগত দিক থেকে একই। এই দুই দল মুদ্রার এপিঠ–ওপিঠ।
আজ রোববার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এই প্রশ্নের মুখোমুখিই হয়েছিলেন দলটির বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তবে তিনি বিএনপি ও আওয়ামী লীগকে একই বাটখারায় মাপতে নারাজ। তাঁর মতে, আওয়ামী লীগের সঙ্গে বিএনপির সুস্পষ্ট পার্থক্য রয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ–বিএনপি মুদ্রার এপিঠ–ওপিঠ—এটি একটা পরিকল্পিত প্রচারণা, অপপ্রচার। এটা করেই তারা যারা দুষ্টু, যারা ফায়দা লুটতে চায়। বিএনপি আর আওয়ামী লীগের তুলনা হতেই পারে না। কারণ, আওয়ামী লীগ কোনো গণতান্ত্রিক দল নয়, গণতন্ত্রবিরোধী, গণতন্ত্র হত্যাকারী একটা দল। আর বিএনপি হচ্ছে গণতন্ত্রকে জীবন্ত করার দল।
এ সময় সংস্কারের পাশাপাশি নির্বাচনকেও গুরুত্ব দেওয়া দরকার কি না—সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘নির্বাচনকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া দরকার। সংস্কার কমিশনও করা হয়েছে। আমার তো মনে হয়, এটা দুই মাসও লাগার কথা না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা পরিষ্কার করে বলছি, নির্বাচনকেন্দ্রিক যে সংস্কারগুলো প্রয়োজন, অর্থাৎ নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিচার বিভাগের কথাই আমরা বলেছি। অন্যান্য সংস্কারগুলো যে সরকার আসবে, সময়মতো করবে।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন কী? আমরা ফ্যাসিবাদকে সরিয়েছি, হাসিনাকে সরিয়েছি। এখন একটা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আছে, যে সরকার অতিদ্রুত আমাদের সবার মতামত নিয়ে একটি সংস্কারের মধ্য দিয়ে নির্বাচনে যাবে। যে নির্বাচনটা অবাধ–নিরপেক্ষ হবে, জনগণের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর হবে। সেখানে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। আমি একটু খোলামেলা বলছি, অনেক সময় দেখা যায় যে অত্যন্ত দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দলেরা এমন এমন কথা বলেছেন যে তা সামগ্রিক ঐক্যের জন্য উপযোগী নয়। এটা একটা সমস্যা। আরেকটা সমস্যা হচ্ছে, এই প্রশাসন এখন পর্যন্ত ফ্যাসিবাদমুক্ত হতে পারেনি। এর প্রধান কারণ হচ্ছে, ফ্যাসিবাদ এত গভীরে চলে গিয়েছিল যে সেখান থেকে এখন ফ্যাসিবাদবিরোধী লোকজনকেও খুঁজে বের করা কঠিন।’
শিল্পাঞ্চলে অস্থিরতার প্রসঙ্গ টেনে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘দেশের শিল্পাঞ্চলগুলোতে যে অশান্তি সৃষ্টি করা হয়েছে, এই পর্যন্ত সুস্পষ্টভাবে ফ্যাসিবাদের দোসরদেরই ইঙ্গিত আছে। এটা পরিষ্কার হয়েছে, বোঝা যাচ্ছে। এই জিনিসগুলো থেকে মনে হচ্ছে যে, একটা চক্রান্ত চলছে। সীমান্তের ওপার থেকে কথিত ফ্যাসিবাদী হাসিনার অডিও-অডিও ফাঁস করে দেওয়া হয়, যেগুলোতে বিভ্রান্তিকর খবর থাকে।’
তিনি বলেন, ‘এখানে আমাদের সবচেয়ে যেটা প্রয়োজন যে, ঐক্য অটুট রাখা, ধৈর্য রাখা, এই সরকারের সমস্ত কাজকে সমর্থন দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা।’
সংবাদ সম্মেলনে জুলাই–আগস্টের আন্দোলনে বিএনপি ও এর সহযোগী সংগঠনের ৪২২ জন নেতা, কর্মী ও সমর্থক নিহত হয়েছেন বলেও জানান মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, নিহতদের নাম, পরিচয় ও ঠিকানা সংগ্রহ করা হয়েছে। তাঁদের তালিকা বিএনপির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
বিএনপির মহাসচিব বলেন, বিভিন্ন প্রতিবেদন অনুযায়ী, জুলাই–আগস্টের গণহত্যায় সারা দেশে ৮৭৫ জন শহীদ হন। এর মধ্যে কমপক্ষে ৪২২ জন বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। দেশজুড়ে শহীদ হওয়া বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা-রাজনীতির মানুষের মধ্যে একটা বড় অংশ যে বিএনপির নেতা-কর্মী, তা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। বরং তা তাঁদের সুদীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রামের অনিবার্য ফল।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, সালাউদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সোজা আঙুলে যদি ঘি না উঠে, আঙুল বাঁকা করব; ঘি আমাদের লাগবেই। সুতরাং যা বোঝাতে চাই বুঝে নিন। নো হাংকি পাংকি। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই।
৪ মিনিট আগে
যুগপৎ আন্দোলনের শরিক এই দলগুলোর পক্ষে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সরকারের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আগামী ১১ তারিখ ঢাকায় আমরা মহাসমাবেশ করব। ১১ তারিখ ঢাকায় লক্ষ লক্ষ জনতার উপস্থিতির আগে আমাদের পাঁচ দাবির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন।’
২ ঘণ্টা আগে
গাজী আতাউর রহমান বলেন, বিএনপি সংস্কারকে বারংবার বাধাগ্রস্ত করেছে। তারা রাষ্ট্র সংস্কার চায় না, সুষ্ঠু ধারার রাজনীতি চায় না। তাদের সিনিয়র নেতাদের কথাবার্তায় এটা বারংবার স্পষ্ট হয়েছে। কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থানের পরে দেশকে আর কোনো অবস্থায় আগের পরিস্থিতিতে ফিরে যেতে দেওয়া যাবে না। তাই সংস্কার করতেই হবে।
২ ঘণ্টা আগে
দেশে এক দিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন একটা করে গণভোটের আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সোজা আঙুলে যদি ঘি না উঠে, আঙুল বাঁকা করব; ঘি আমাদের লাগবেই। সুতরাং যা বোঝাতে চাই বুঝে নিন। নো হাংকি পাংকি। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই। জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরও গণভোট করতে আইনি কোনো বাধা নেই।’
আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পাঁচ দফা দাবিতে আট দলের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার আগে রাজধানীর পল্টন মোড়ে এসব কথা বলেন তিনি।
সরকার চালাকি শুরু করেছে মন্তব্য করে আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আপনাদের চালাকি আমরা বুঝি। আপনাদের চালাকি করলেও আমরাও প্রতিবাদে দাবি আদায়ের পন্থা আবিষ্কার করব। আমরা এখনো নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে আছি। দাবি আদায়ে বাধ্য করা হবে।’
আরও বলেন, ‘গণভোট দিতে হবে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা পরেও গণভোটের সময় থাকবে। একদিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয় তা দিয়ে প্রতিদিন একটা গণভোট দেওয়া যাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা রাজপথে এসেছি। প্রয়োজনে আবারও রক্ত দেব। জুলাইয়ের অর্জন সনদকে ব্যর্থ হতে দেব না।’
সময়ক্ষেপণ সরকারকে বিপদে ফেলবে বলে মন্তব্য করেন নায়েবে আমির।
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারকে তার ভূমিকা পালন করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনার জন্য বললেই হবে না। বড় দলকে বলব, আপনারা আলোচনার জন্য কমিটি গঠন করুন। দ্রুত বিএনপির পক্ষ থেকে আলোচনার জন্য আসুন।’
নির্বাচনের আগে গণভোট এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ পাঁচ দফা দাবিতে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে বিক্ষোভ করেন যুগপৎ আন্দোলনের শরিক জামায়াতে ইসলামীসহ আট দলের নেতা-কর্মীরা। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পল্টন থেকে মিছিল নিয়ে মৎস্য ভবন মোড় পর্যন্ত আসেন ৮ দলের নেতা-কর্মীরা। পরে সেখান থেকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল স্মারকলিপি নিয়ে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করে।
জামায়াত ছাড়া যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)।
তাদের পাঁচ দফা দাবিগুলো হচ্ছে— জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও ওই আদেশের ওপর চলতি মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করা; ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উভয় কক্ষে পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা; ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং ‘স্বৈরাচারের দোসর’ জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সোজা আঙুলে যদি ঘি না উঠে, আঙুল বাঁকা করব; ঘি আমাদের লাগবেই। সুতরাং যা বোঝাতে চাই বুঝে নিন। নো হাংকি পাংকি। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই। জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরও গণভোট করতে আইনি কোনো বাধা নেই।’
আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পাঁচ দফা দাবিতে আট দলের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার আগে রাজধানীর পল্টন মোড়ে এসব কথা বলেন তিনি।
সরকার চালাকি শুরু করেছে মন্তব্য করে আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আপনাদের চালাকি আমরা বুঝি। আপনাদের চালাকি করলেও আমরাও প্রতিবাদে দাবি আদায়ের পন্থা আবিষ্কার করব। আমরা এখনো নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে আছি। দাবি আদায়ে বাধ্য করা হবে।’
আরও বলেন, ‘গণভোট দিতে হবে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা পরেও গণভোটের সময় থাকবে। একদিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয় তা দিয়ে প্রতিদিন একটা গণভোট দেওয়া যাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা রাজপথে এসেছি। প্রয়োজনে আবারও রক্ত দেব। জুলাইয়ের অর্জন সনদকে ব্যর্থ হতে দেব না।’
সময়ক্ষেপণ সরকারকে বিপদে ফেলবে বলে মন্তব্য করেন নায়েবে আমির।
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারকে তার ভূমিকা পালন করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনার জন্য বললেই হবে না। বড় দলকে বলব, আপনারা আলোচনার জন্য কমিটি গঠন করুন। দ্রুত বিএনপির পক্ষ থেকে আলোচনার জন্য আসুন।’
নির্বাচনের আগে গণভোট এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ পাঁচ দফা দাবিতে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে বিক্ষোভ করেন যুগপৎ আন্দোলনের শরিক জামায়াতে ইসলামীসহ আট দলের নেতা-কর্মীরা। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পল্টন থেকে মিছিল নিয়ে মৎস্য ভবন মোড় পর্যন্ত আসেন ৮ দলের নেতা-কর্মীরা। পরে সেখান থেকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল স্মারকলিপি নিয়ে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করে।
জামায়াত ছাড়া যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)।
তাদের পাঁচ দফা দাবিগুলো হচ্ছে— জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও ওই আদেশের ওপর চলতি মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করা; ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উভয় কক্ষে পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা; ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং ‘স্বৈরাচারের দোসর’ জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।

রাজনীতির আলোচনায় একটি বহু চর্চিত ধারণা হচ্ছে, দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি আচরণগত দিক থেকে একই। এই দুই দল মুদ্রার এপিঠ–ওপিঠ। আজ রোববার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এই প্রশ্নের মুখোমুখিই হয়েছিলেন দলটির বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তবে
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
যুগপৎ আন্দোলনের শরিক এই দলগুলোর পক্ষে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সরকারের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আগামী ১১ তারিখ ঢাকায় আমরা মহাসমাবেশ করব। ১১ তারিখ ঢাকায় লক্ষ লক্ষ জনতার উপস্থিতির আগে আমাদের পাঁচ দাবির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন।’
২ ঘণ্টা আগে
গাজী আতাউর রহমান বলেন, বিএনপি সংস্কারকে বারংবার বাধাগ্রস্ত করেছে। তারা রাষ্ট্র সংস্কার চায় না, সুষ্ঠু ধারার রাজনীতি চায় না। তাদের সিনিয়র নেতাদের কথাবার্তায় এটা বারংবার স্পষ্ট হয়েছে। কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থানের পরে দেশকে আর কোনো অবস্থায় আগের পরিস্থিতিতে ফিরে যেতে দেওয়া যাবে না। তাই সংস্কার করতেই হবে।
২ ঘণ্টা আগে
দেশে এক দিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন একটা করে গণভোটের আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচনের আগে গণভোট ও জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ পাঁচ দাবি নিয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে অন্তর্বর্তী সরকারকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ আন্দোলনরত আটটি দল।
যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর পক্ষে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সরকারের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আগামী ১১ তারিখ ঢাকায় আমরা মহাসমাবেশ করব। ১১ তারিখ ঢাকায় লক্ষ লক্ষ জনতার উপস্থিতির আগে আমাদের পাঁচ দাবির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন। অন্যথায় সেদিন ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ২টার দিকে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান শেষে রাজধানীর মৎস্য ভবন মোড়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচনের আগে গণভোট এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ পাঁচ দফা দাবিতে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে বিক্ষোভ করেন জামায়াতে ইসলামীসহ আট দলের নেতা-কর্মীরা। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পল্টন থেকে মিছিল নিয়ে মৎস্য ভবন মোড় পর্যন্ত আসেন তাঁরা। পরে সেখান থেকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল স্মারকলিপি নিয়ে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করে।
যমুনায় প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেওয়ার বিষয়ে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের মহাপরিচালক স্মারকলিপি গ্রহণের দায়িত্বে ছিলেন। কিন্তু আমাদের দাবি ছিল, মহাপরিচালককে স্মারকলিপি দেব না। আমাদের দাবি ছিল, প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেব। পরে শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে আমাদের স্মারকলিপি গ্রহণ করেন।’
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা আট দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ আদিলুর রহমানের সঙ্গে আলোচনা করেছি। স্মারকলিপি পড়ে শুনিয়েছি। শিল্প উপদেষ্টা আমাদের দাবির সঙ্গে দ্বিমত করেননি। তিনি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আমাদের পাঁচ দাবি নিয়ে আলোচনা করবেন বলে জানিয়েছেন।’
গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ‘শিল্প উপদেষ্টা আমাদের স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন রাজনৈতিক দলগুলোর পারস্পরিক আলোচনার কথা।’
এ সময় জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিসসহ আট দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ের পর আজকের কর্মসূচির সমাপ্তি ঘোষণা করেন গোলাম পরওয়ার।
জামায়াত ছাড়া যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।
তাদের পাঁচ দফা দাবিগুলো হচ্ছে—জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও ওই আদেশের ওপর চলতি মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করা; ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উভয় কক্ষে পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা; ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা; ‘স্বৈরাচারের দোসর’ জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।

নির্বাচনের আগে গণভোট ও জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ পাঁচ দাবি নিয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে অন্তর্বর্তী সরকারকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ আন্দোলনরত আটটি দল।
যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর পক্ষে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সরকারের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আগামী ১১ তারিখ ঢাকায় আমরা মহাসমাবেশ করব। ১১ তারিখ ঢাকায় লক্ষ লক্ষ জনতার উপস্থিতির আগে আমাদের পাঁচ দাবির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন। অন্যথায় সেদিন ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ২টার দিকে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান শেষে রাজধানীর মৎস্য ভবন মোড়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচনের আগে গণভোট এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ পাঁচ দফা দাবিতে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে বিক্ষোভ করেন জামায়াতে ইসলামীসহ আট দলের নেতা-কর্মীরা। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পল্টন থেকে মিছিল নিয়ে মৎস্য ভবন মোড় পর্যন্ত আসেন তাঁরা। পরে সেখান থেকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল স্মারকলিপি নিয়ে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করে।
যমুনায় প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেওয়ার বিষয়ে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের মহাপরিচালক স্মারকলিপি গ্রহণের দায়িত্বে ছিলেন। কিন্তু আমাদের দাবি ছিল, মহাপরিচালককে স্মারকলিপি দেব না। আমাদের দাবি ছিল, প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেব। পরে শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে আমাদের স্মারকলিপি গ্রহণ করেন।’
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা আট দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ আদিলুর রহমানের সঙ্গে আলোচনা করেছি। স্মারকলিপি পড়ে শুনিয়েছি। শিল্প উপদেষ্টা আমাদের দাবির সঙ্গে দ্বিমত করেননি। তিনি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আমাদের পাঁচ দাবি নিয়ে আলোচনা করবেন বলে জানিয়েছেন।’
গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ‘শিল্প উপদেষ্টা আমাদের স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন রাজনৈতিক দলগুলোর পারস্পরিক আলোচনার কথা।’
এ সময় জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিসসহ আট দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ের পর আজকের কর্মসূচির সমাপ্তি ঘোষণা করেন গোলাম পরওয়ার।
জামায়াত ছাড়া যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।
তাদের পাঁচ দফা দাবিগুলো হচ্ছে—জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও ওই আদেশের ওপর চলতি মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করা; ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উভয় কক্ষে পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা; ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা; ‘স্বৈরাচারের দোসর’ জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।

রাজনীতির আলোচনায় একটি বহু চর্চিত ধারণা হচ্ছে, দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি আচরণগত দিক থেকে একই। এই দুই দল মুদ্রার এপিঠ–ওপিঠ। আজ রোববার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এই প্রশ্নের মুখোমুখিই হয়েছিলেন দলটির বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তবে
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সোজা আঙুলে যদি ঘি না উঠে, আঙুল বাঁকা করব; ঘি আমাদের লাগবেই। সুতরাং যা বোঝাতে চাই বুঝে নিন। নো হাংকি পাংকি। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই।
৪ মিনিট আগে
গাজী আতাউর রহমান বলেন, বিএনপি সংস্কারকে বারংবার বাধাগ্রস্ত করেছে। তারা রাষ্ট্র সংস্কার চায় না, সুষ্ঠু ধারার রাজনীতি চায় না। তাদের সিনিয়র নেতাদের কথাবার্তায় এটা বারংবার স্পষ্ট হয়েছে। কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থানের পরে দেশকে আর কোনো অবস্থায় আগের পরিস্থিতিতে ফিরে যেতে দেওয়া যাবে না। তাই সংস্কার করতেই হবে।
২ ঘণ্টা আগে
দেশে এক দিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন একটা করে গণভোটের আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিগগিরই গণভোটের তারিখ ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান। তিনি বলেন, ‘দ্রুতই গণভোটের তারিখ ঘোষণা করতে হবে। জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট এক সঙ্গে হবে না। দুইটার তফসিলও এক সঙ্গে হবে না। আমরা নভেম্বরে গণভোটের বিষয় বারংবার বলেছি। যদি নভেম্বর গণভোট করতে না পারেন তাহলে যেদিনই দেন গণভোট আগে হতে হবে। প্রয়োজনে জাতীয় নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হবে না, দুই মাস পরে করেন। কিন্তু গণভোট ছাড়া কোনো জাতীয় নির্বাচন হবে না। রাষ্ট্র সংস্কার ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর পল্টনে পাঁচ দাবিতে স্মারকলিপি প্রদানের আগে সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘বিএনপি সংস্কারকে বারংবার বাধাগ্রস্ত করেছে। তারা রাষ্ট্র সংস্কার চায় না, সুষ্ঠু ধারার রাজনীতি চায় না। তাদের সিনিয়র নেতাদের কথাবার্তায় এটা বারংবার স্পষ্ট হয়েছে। কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থানের পরে দেশকে আর কোনো অবস্থায় আগের পরিস্থিতিতে ফিরে যেতে দেওয়া যাবে না। তাই সংস্কার করতেই হবে। সে জন্য অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ দিতে হবে এবং জুলাই সনদের আইনিভিত্তি নিশ্চিত করতে তফসিলের আগেই গণভোট দিতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর আমাদের রাজপথে নামতে হবে, দাবি আদায়ে আন্দোলন করতে হবে তা আমরা ভাবি নাই। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের বাধ্য করেছে। তাদের তিনটা অঙ্গীকার ছিল। আমরা বলব, সেই অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করুন। সংস্কারের জন্য কমিশন হয়েছে, ঐকমত্য কমিশন হয়েছে, জুলাই সনদ হয়েছে, সনদে সাক্ষর হয়েছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের ব্যাপারে সবাই একমত হয়েছে, সংস্কার বাস্তবায়নে গণভোটের বিষয়েও সকলে একমত হয়েছে; এখন গড়িমসি কীসের? আগামী ১০ তারিখের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি না হলে আমরা ঢাকায় লোকে লোকারণ্য করে সমাবেশ করব ইনশা আল্লাহ।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতা আরও বলেন, ‘যারা বলে সংস্কার চায় না, তাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে বলেন? যারা দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে, যারা পুরোনো বন্দোবস্ত টিকিয়ে রাখতে চায়, তাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে বলেন? এটা তামাশা।’

শিগগিরই গণভোটের তারিখ ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান। তিনি বলেন, ‘দ্রুতই গণভোটের তারিখ ঘোষণা করতে হবে। জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট এক সঙ্গে হবে না। দুইটার তফসিলও এক সঙ্গে হবে না। আমরা নভেম্বরে গণভোটের বিষয় বারংবার বলেছি। যদি নভেম্বর গণভোট করতে না পারেন তাহলে যেদিনই দেন গণভোট আগে হতে হবে। প্রয়োজনে জাতীয় নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হবে না, দুই মাস পরে করেন। কিন্তু গণভোট ছাড়া কোনো জাতীয় নির্বাচন হবে না। রাষ্ট্র সংস্কার ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর পল্টনে পাঁচ দাবিতে স্মারকলিপি প্রদানের আগে সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘বিএনপি সংস্কারকে বারংবার বাধাগ্রস্ত করেছে। তারা রাষ্ট্র সংস্কার চায় না, সুষ্ঠু ধারার রাজনীতি চায় না। তাদের সিনিয়র নেতাদের কথাবার্তায় এটা বারংবার স্পষ্ট হয়েছে। কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থানের পরে দেশকে আর কোনো অবস্থায় আগের পরিস্থিতিতে ফিরে যেতে দেওয়া যাবে না। তাই সংস্কার করতেই হবে। সে জন্য অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ দিতে হবে এবং জুলাই সনদের আইনিভিত্তি নিশ্চিত করতে তফসিলের আগেই গণভোট দিতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর আমাদের রাজপথে নামতে হবে, দাবি আদায়ে আন্দোলন করতে হবে তা আমরা ভাবি নাই। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের বাধ্য করেছে। তাদের তিনটা অঙ্গীকার ছিল। আমরা বলব, সেই অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করুন। সংস্কারের জন্য কমিশন হয়েছে, ঐকমত্য কমিশন হয়েছে, জুলাই সনদ হয়েছে, সনদে সাক্ষর হয়েছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের ব্যাপারে সবাই একমত হয়েছে, সংস্কার বাস্তবায়নে গণভোটের বিষয়েও সকলে একমত হয়েছে; এখন গড়িমসি কীসের? আগামী ১০ তারিখের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি না হলে আমরা ঢাকায় লোকে লোকারণ্য করে সমাবেশ করব ইনশা আল্লাহ।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতা আরও বলেন, ‘যারা বলে সংস্কার চায় না, তাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে বলেন? যারা দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে, যারা পুরোনো বন্দোবস্ত টিকিয়ে রাখতে চায়, তাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে বলেন? এটা তামাশা।’

রাজনীতির আলোচনায় একটি বহু চর্চিত ধারণা হচ্ছে, দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি আচরণগত দিক থেকে একই। এই দুই দল মুদ্রার এপিঠ–ওপিঠ। আজ রোববার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এই প্রশ্নের মুখোমুখিই হয়েছিলেন দলটির বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তবে
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সোজা আঙুলে যদি ঘি না উঠে, আঙুল বাঁকা করব; ঘি আমাদের লাগবেই। সুতরাং যা বোঝাতে চাই বুঝে নিন। নো হাংকি পাংকি। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই।
৪ মিনিট আগে
যুগপৎ আন্দোলনের শরিক এই দলগুলোর পক্ষে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সরকারের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আগামী ১১ তারিখ ঢাকায় আমরা মহাসমাবেশ করব। ১১ তারিখ ঢাকায় লক্ষ লক্ষ জনতার উপস্থিতির আগে আমাদের পাঁচ দাবির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন।’
২ ঘণ্টা আগে
দেশে এক দিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন একটা করে গণভোটের আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে এক দিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন একটা করে গণভোটের আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পাঁচ দফা দাবিতে আট দলের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার আগে রাজধানীর পল্টন মোড়ে এসব কথা বলেন তিনি।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আরও বলেন, ‘গণভোট দিতে হবে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরও গণভোটের সময় থাকবে। এক দিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন একটা গণভোট দেওয়া যাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা রাজপথে এসেছি। প্রয়োজনে আবারও রক্ত দেব। জুলাইয়ের অর্জন সনদকে ব্যর্থ হতে দেব না।’
সরকার চালাকি শুরু করেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আপনারা চালাকি করলেও আমরা আমাদের দাবি আদায় করব, দাবি আদায়ে বাধ্য করা হবে।’
সময়ক্ষেপণ সরকারকে বিপদে ফেলবে বলে মন্তব্য করেন নায়েবে আমির।
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারকে তার ভূমিকা পালন করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনার জন্য বললেই হবে না। বড় দলকে বলব, আপনারা আলোচনার জন্য কমিটি গঠন করুন। দ্রুত বিএনপির পক্ষ থেকে আলোচনার জন্য আসুন।’
আরও খবর পড়ুন:

দেশে এক দিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন একটা করে গণভোটের আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পাঁচ দফা দাবিতে আট দলের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার আগে রাজধানীর পল্টন মোড়ে এসব কথা বলেন তিনি।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আরও বলেন, ‘গণভোট দিতে হবে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরও গণভোটের সময় থাকবে। এক দিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন একটা গণভোট দেওয়া যাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা রাজপথে এসেছি। প্রয়োজনে আবারও রক্ত দেব। জুলাইয়ের অর্জন সনদকে ব্যর্থ হতে দেব না।’
সরকার চালাকি শুরু করেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আপনারা চালাকি করলেও আমরা আমাদের দাবি আদায় করব, দাবি আদায়ে বাধ্য করা হবে।’
সময়ক্ষেপণ সরকারকে বিপদে ফেলবে বলে মন্তব্য করেন নায়েবে আমির।
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারকে তার ভূমিকা পালন করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনার জন্য বললেই হবে না। বড় দলকে বলব, আপনারা আলোচনার জন্য কমিটি গঠন করুন। দ্রুত বিএনপির পক্ষ থেকে আলোচনার জন্য আসুন।’
আরও খবর পড়ুন:

রাজনীতির আলোচনায় একটি বহু চর্চিত ধারণা হচ্ছে, দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি আচরণগত দিক থেকে একই। এই দুই দল মুদ্রার এপিঠ–ওপিঠ। আজ রোববার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এই প্রশ্নের মুখোমুখিই হয়েছিলেন দলটির বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তবে
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সোজা আঙুলে যদি ঘি না উঠে, আঙুল বাঁকা করব; ঘি আমাদের লাগবেই। সুতরাং যা বোঝাতে চাই বুঝে নিন। নো হাংকি পাংকি। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই।
৪ মিনিট আগে
যুগপৎ আন্দোলনের শরিক এই দলগুলোর পক্ষে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সরকারের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আগামী ১১ তারিখ ঢাকায় আমরা মহাসমাবেশ করব। ১১ তারিখ ঢাকায় লক্ষ লক্ষ জনতার উপস্থিতির আগে আমাদের পাঁচ দাবির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন।’
২ ঘণ্টা আগে
গাজী আতাউর রহমান বলেন, বিএনপি সংস্কারকে বারংবার বাধাগ্রস্ত করেছে। তারা রাষ্ট্র সংস্কার চায় না, সুষ্ঠু ধারার রাজনীতি চায় না। তাদের সিনিয়র নেতাদের কথাবার্তায় এটা বারংবার স্পষ্ট হয়েছে। কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থানের পরে দেশকে আর কোনো অবস্থায় আগের পরিস্থিতিতে ফিরে যেতে দেওয়া যাবে না। তাই সংস্কার করতেই হবে।
২ ঘণ্টা আগে