নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজনৈতিক সরকার না থাকলে সমস্যা আরও বাড়ে। এ জন্য দ্রুত নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা দরকার।
আজ বুধবার গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা বলেন।
দেশে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দ্রুত নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠার তাগিদ দিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে আর যেন কোনো অস্পষ্টতা না থাকে, সেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। দলের তরফ থেকে আমরা সেটা উনাকে (প্রধান উপদেষ্টা) বলে এসেছি। তিনি এটুকু বলেছেন, সেই ব্যবস্থাটা নেবেন। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, রাজনৈতিক দল হিসেবে আমরা সব সময় যেটা চাইব, অতি দ্রুত নির্বাচনের মধ্য দিয়ে একটা রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা। রাজনৈতিক সরকার না থাকলে এই সমস্যাগুলো আরও বাড়ে। সে জন্য আমরা সেটাই বলেছি।’
গতকাল মঙ্গলবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আমরা সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার কথা বলে এসেছি। একই সঙ্গে নির্বাচনপ্রক্রিয়াকে দ্রুত করা, ত্বরান্বিত করা এবং প্রধান উপদেষ্টার যে প্রতিশ্রুত ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেওয়া, আমরা মনে করি, অতি দ্রুত সেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকার এগোচ্ছে কি না—জানতে চাওয়া হলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি তো দেখছি, এগোচ্ছে।’
এ সময় অন্তর্বতী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নিয়মিত মতবিনিময়ে গুরুত্বারোপ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘সংকট তৈরি হলে প্রধান উপদেষ্টা আমাদের ডাকেন। তবে আমি মনে করি, এটা ঘন ঘন হলে আরও ভালো হতো। তাহলে হয়তো সমস্যাগুলো তৈরি হতো না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনাকে কেন্দ্র করে মাইলস্টোন স্কুলে দুজন উপদেষ্টা ও প্রেস সচিবকে শিক্ষার্থীরা অবরুদ্ধ করে রেখেছিল এবং সচিবালয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মধ্য দিয়ে প্রশাসনিক জটিলতা ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। কিছু দিন আগে গোপালগঞ্জে সন্ত্রাসী হামলার মধ্য দিয়ে পরাজিত ফ্যাসিস্ট শক্তির আবার উত্থানের একটা নমুনা দেখার মতো অবস্থা তৈরি হয়েছে। এসবের জন্য প্রধান উপদেষ্টা সম্ভবত আমাদের (যারা ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছেন) সঙ্গে মতবিনিময় করতে সভা ডেকেছিলেন। আমরা আমাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সরকারকে সহযোগিতা করার কথা বলে এসেছি।’
ফ্যসিবাদবিরোধী দলগুলোর মধ্যে ঐক্য অটুট রয়েছে কি না—এই প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ঐক্য অবশ্যই অটুট আছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কথার ছড়াছড়ি, পক্ষে-বিপক্ষে কথা, বকাবকি—এগুলো থাকবেই। রাজনীতির মানেই হচ্ছে প্রতিপক্ষকে কথা দিয়ে ঘায়েল করার চেষ্টা করা। সেটা নিয়ে আমরা চিন্তিত না। কারণ, রাজনীতির নিয়মই তা-ই। সুতরাং এই ধারা থাকবে, সেটা থেকেই রাজনীতি এগোবে।’
দলীয়প্রধান সরকারপ্রধান হতে পারবেন না—এই প্রস্তাব সম্পর্কে বিএনপির অবস্থান জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব। এই প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। আলোচনার মধ্য দিয়ে সমাধান আসবে। আমরা আমাদের মতামত দিয়েছি। অন্য দলগুলো দিয়েছে। এখন দেখা যাক, আলোচনার মধ্য দিয়ে কোনটা প্রতিষ্ঠিত হয়।’
উত্তরায় প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনা প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা নিছকই দুর্ঘটনা। তবে দুর্ঘটনাপরবর্তী সময়ে সরকারের পদক্ষেপে কিছু কিছু জায়গায় দুর্বলতা ছিল। এটা অভিজ্ঞতার অভাব। এ সরকারের সবচেয়ে বড় সীমাবদ্ধতা হলো, তাদের মধ্যে অনভিজ্ঞ লোকই বেশি, অভিজ্ঞরা কম আছে। কারও কারও ইগো সমস্যা আছে। সমস্যা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলা, পরামর্শ করা—এসব বিষয়ে তারা একটু পিছিয়ে।’
গোপালগঞ্জে সহিংসতা এবং সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বিভিন্ন বিশৃঙ্খলা প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কিছু কিছু বিশৃঙ্খলা হচ্ছে। গোপালগঞ্জের ঘটনায় নিশ্চিতভাবে রাজনীতি জড়িত। নির্বাচনকে বানচাল করার চক্রান্ত অবশ্যই এর মধ্যে আছে। সচিবালয়ে ঢুকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা—বোঝাই যাচ্ছে সেখানে সমস্যা সৃষ্টি করার চেষ্টা ছিল। তবে তারা কখনোই সফল হবে না। বাংলাদেশের মানুষ সজাগ ও সতর্ক আছে। তারা সব চক্রান্ত নস্যাৎ করে দেবে।’

রাজনৈতিক সরকার না থাকলে সমস্যা আরও বাড়ে। এ জন্য দ্রুত নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা দরকার।
আজ বুধবার গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা বলেন।
দেশে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দ্রুত নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠার তাগিদ দিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে আর যেন কোনো অস্পষ্টতা না থাকে, সেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। দলের তরফ থেকে আমরা সেটা উনাকে (প্রধান উপদেষ্টা) বলে এসেছি। তিনি এটুকু বলেছেন, সেই ব্যবস্থাটা নেবেন। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, রাজনৈতিক দল হিসেবে আমরা সব সময় যেটা চাইব, অতি দ্রুত নির্বাচনের মধ্য দিয়ে একটা রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা। রাজনৈতিক সরকার না থাকলে এই সমস্যাগুলো আরও বাড়ে। সে জন্য আমরা সেটাই বলেছি।’
গতকাল মঙ্গলবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আমরা সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার কথা বলে এসেছি। একই সঙ্গে নির্বাচনপ্রক্রিয়াকে দ্রুত করা, ত্বরান্বিত করা এবং প্রধান উপদেষ্টার যে প্রতিশ্রুত ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেওয়া, আমরা মনে করি, অতি দ্রুত সেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকার এগোচ্ছে কি না—জানতে চাওয়া হলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি তো দেখছি, এগোচ্ছে।’
এ সময় অন্তর্বতী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নিয়মিত মতবিনিময়ে গুরুত্বারোপ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘সংকট তৈরি হলে প্রধান উপদেষ্টা আমাদের ডাকেন। তবে আমি মনে করি, এটা ঘন ঘন হলে আরও ভালো হতো। তাহলে হয়তো সমস্যাগুলো তৈরি হতো না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনাকে কেন্দ্র করে মাইলস্টোন স্কুলে দুজন উপদেষ্টা ও প্রেস সচিবকে শিক্ষার্থীরা অবরুদ্ধ করে রেখেছিল এবং সচিবালয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মধ্য দিয়ে প্রশাসনিক জটিলতা ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। কিছু দিন আগে গোপালগঞ্জে সন্ত্রাসী হামলার মধ্য দিয়ে পরাজিত ফ্যাসিস্ট শক্তির আবার উত্থানের একটা নমুনা দেখার মতো অবস্থা তৈরি হয়েছে। এসবের জন্য প্রধান উপদেষ্টা সম্ভবত আমাদের (যারা ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছেন) সঙ্গে মতবিনিময় করতে সভা ডেকেছিলেন। আমরা আমাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সরকারকে সহযোগিতা করার কথা বলে এসেছি।’
ফ্যসিবাদবিরোধী দলগুলোর মধ্যে ঐক্য অটুট রয়েছে কি না—এই প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ঐক্য অবশ্যই অটুট আছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কথার ছড়াছড়ি, পক্ষে-বিপক্ষে কথা, বকাবকি—এগুলো থাকবেই। রাজনীতির মানেই হচ্ছে প্রতিপক্ষকে কথা দিয়ে ঘায়েল করার চেষ্টা করা। সেটা নিয়ে আমরা চিন্তিত না। কারণ, রাজনীতির নিয়মই তা-ই। সুতরাং এই ধারা থাকবে, সেটা থেকেই রাজনীতি এগোবে।’
দলীয়প্রধান সরকারপ্রধান হতে পারবেন না—এই প্রস্তাব সম্পর্কে বিএনপির অবস্থান জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব। এই প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। আলোচনার মধ্য দিয়ে সমাধান আসবে। আমরা আমাদের মতামত দিয়েছি। অন্য দলগুলো দিয়েছে। এখন দেখা যাক, আলোচনার মধ্য দিয়ে কোনটা প্রতিষ্ঠিত হয়।’
উত্তরায় প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনা প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা নিছকই দুর্ঘটনা। তবে দুর্ঘটনাপরবর্তী সময়ে সরকারের পদক্ষেপে কিছু কিছু জায়গায় দুর্বলতা ছিল। এটা অভিজ্ঞতার অভাব। এ সরকারের সবচেয়ে বড় সীমাবদ্ধতা হলো, তাদের মধ্যে অনভিজ্ঞ লোকই বেশি, অভিজ্ঞরা কম আছে। কারও কারও ইগো সমস্যা আছে। সমস্যা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলা, পরামর্শ করা—এসব বিষয়ে তারা একটু পিছিয়ে।’
গোপালগঞ্জে সহিংসতা এবং সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বিভিন্ন বিশৃঙ্খলা প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কিছু কিছু বিশৃঙ্খলা হচ্ছে। গোপালগঞ্জের ঘটনায় নিশ্চিতভাবে রাজনীতি জড়িত। নির্বাচনকে বানচাল করার চক্রান্ত অবশ্যই এর মধ্যে আছে। সচিবালয়ে ঢুকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা—বোঝাই যাচ্ছে সেখানে সমস্যা সৃষ্টি করার চেষ্টা ছিল। তবে তারা কখনোই সফল হবে না। বাংলাদেশের মানুষ সজাগ ও সতর্ক আছে। তারা সব চক্রান্ত নস্যাৎ করে দেবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজনৈতিক সরকার না থাকলে সমস্যা আরও বাড়ে। এ জন্য দ্রুত নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা দরকার।
আজ বুধবার গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা বলেন।
দেশে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দ্রুত নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠার তাগিদ দিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে আর যেন কোনো অস্পষ্টতা না থাকে, সেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। দলের তরফ থেকে আমরা সেটা উনাকে (প্রধান উপদেষ্টা) বলে এসেছি। তিনি এটুকু বলেছেন, সেই ব্যবস্থাটা নেবেন। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, রাজনৈতিক দল হিসেবে আমরা সব সময় যেটা চাইব, অতি দ্রুত নির্বাচনের মধ্য দিয়ে একটা রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা। রাজনৈতিক সরকার না থাকলে এই সমস্যাগুলো আরও বাড়ে। সে জন্য আমরা সেটাই বলেছি।’
গতকাল মঙ্গলবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আমরা সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার কথা বলে এসেছি। একই সঙ্গে নির্বাচনপ্রক্রিয়াকে দ্রুত করা, ত্বরান্বিত করা এবং প্রধান উপদেষ্টার যে প্রতিশ্রুত ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেওয়া, আমরা মনে করি, অতি দ্রুত সেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকার এগোচ্ছে কি না—জানতে চাওয়া হলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি তো দেখছি, এগোচ্ছে।’
এ সময় অন্তর্বতী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নিয়মিত মতবিনিময়ে গুরুত্বারোপ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘সংকট তৈরি হলে প্রধান উপদেষ্টা আমাদের ডাকেন। তবে আমি মনে করি, এটা ঘন ঘন হলে আরও ভালো হতো। তাহলে হয়তো সমস্যাগুলো তৈরি হতো না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনাকে কেন্দ্র করে মাইলস্টোন স্কুলে দুজন উপদেষ্টা ও প্রেস সচিবকে শিক্ষার্থীরা অবরুদ্ধ করে রেখেছিল এবং সচিবালয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মধ্য দিয়ে প্রশাসনিক জটিলতা ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। কিছু দিন আগে গোপালগঞ্জে সন্ত্রাসী হামলার মধ্য দিয়ে পরাজিত ফ্যাসিস্ট শক্তির আবার উত্থানের একটা নমুনা দেখার মতো অবস্থা তৈরি হয়েছে। এসবের জন্য প্রধান উপদেষ্টা সম্ভবত আমাদের (যারা ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছেন) সঙ্গে মতবিনিময় করতে সভা ডেকেছিলেন। আমরা আমাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সরকারকে সহযোগিতা করার কথা বলে এসেছি।’
ফ্যসিবাদবিরোধী দলগুলোর মধ্যে ঐক্য অটুট রয়েছে কি না—এই প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ঐক্য অবশ্যই অটুট আছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কথার ছড়াছড়ি, পক্ষে-বিপক্ষে কথা, বকাবকি—এগুলো থাকবেই। রাজনীতির মানেই হচ্ছে প্রতিপক্ষকে কথা দিয়ে ঘায়েল করার চেষ্টা করা। সেটা নিয়ে আমরা চিন্তিত না। কারণ, রাজনীতির নিয়মই তা-ই। সুতরাং এই ধারা থাকবে, সেটা থেকেই রাজনীতি এগোবে।’
দলীয়প্রধান সরকারপ্রধান হতে পারবেন না—এই প্রস্তাব সম্পর্কে বিএনপির অবস্থান জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব। এই প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। আলোচনার মধ্য দিয়ে সমাধান আসবে। আমরা আমাদের মতামত দিয়েছি। অন্য দলগুলো দিয়েছে। এখন দেখা যাক, আলোচনার মধ্য দিয়ে কোনটা প্রতিষ্ঠিত হয়।’
উত্তরায় প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনা প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা নিছকই দুর্ঘটনা। তবে দুর্ঘটনাপরবর্তী সময়ে সরকারের পদক্ষেপে কিছু কিছু জায়গায় দুর্বলতা ছিল। এটা অভিজ্ঞতার অভাব। এ সরকারের সবচেয়ে বড় সীমাবদ্ধতা হলো, তাদের মধ্যে অনভিজ্ঞ লোকই বেশি, অভিজ্ঞরা কম আছে। কারও কারও ইগো সমস্যা আছে। সমস্যা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলা, পরামর্শ করা—এসব বিষয়ে তারা একটু পিছিয়ে।’
গোপালগঞ্জে সহিংসতা এবং সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বিভিন্ন বিশৃঙ্খলা প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কিছু কিছু বিশৃঙ্খলা হচ্ছে। গোপালগঞ্জের ঘটনায় নিশ্চিতভাবে রাজনীতি জড়িত। নির্বাচনকে বানচাল করার চক্রান্ত অবশ্যই এর মধ্যে আছে। সচিবালয়ে ঢুকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা—বোঝাই যাচ্ছে সেখানে সমস্যা সৃষ্টি করার চেষ্টা ছিল। তবে তারা কখনোই সফল হবে না। বাংলাদেশের মানুষ সজাগ ও সতর্ক আছে। তারা সব চক্রান্ত নস্যাৎ করে দেবে।’

রাজনৈতিক সরকার না থাকলে সমস্যা আরও বাড়ে। এ জন্য দ্রুত নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা দরকার।
আজ বুধবার গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা বলেন।
দেশে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দ্রুত নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠার তাগিদ দিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে আর যেন কোনো অস্পষ্টতা না থাকে, সেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। দলের তরফ থেকে আমরা সেটা উনাকে (প্রধান উপদেষ্টা) বলে এসেছি। তিনি এটুকু বলেছেন, সেই ব্যবস্থাটা নেবেন। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, রাজনৈতিক দল হিসেবে আমরা সব সময় যেটা চাইব, অতি দ্রুত নির্বাচনের মধ্য দিয়ে একটা রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠা করা। রাজনৈতিক সরকার না থাকলে এই সমস্যাগুলো আরও বাড়ে। সে জন্য আমরা সেটাই বলেছি।’
গতকাল মঙ্গলবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আমরা সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার কথা বলে এসেছি। একই সঙ্গে নির্বাচনপ্রক্রিয়াকে দ্রুত করা, ত্বরান্বিত করা এবং প্রধান উপদেষ্টার যে প্রতিশ্রুত ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেওয়া, আমরা মনে করি, অতি দ্রুত সেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকার এগোচ্ছে কি না—জানতে চাওয়া হলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি তো দেখছি, এগোচ্ছে।’
এ সময় অন্তর্বতী সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে নিয়মিত মতবিনিময়ে গুরুত্বারোপ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘সংকট তৈরি হলে প্রধান উপদেষ্টা আমাদের ডাকেন। তবে আমি মনে করি, এটা ঘন ঘন হলে আরও ভালো হতো। তাহলে হয়তো সমস্যাগুলো তৈরি হতো না।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিমান বিধ্বস্তে হতাহতের ঘটনাকে কেন্দ্র করে মাইলস্টোন স্কুলে দুজন উপদেষ্টা ও প্রেস সচিবকে শিক্ষার্থীরা অবরুদ্ধ করে রেখেছিল এবং সচিবালয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মধ্য দিয়ে প্রশাসনিক জটিলতা ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। কিছু দিন আগে গোপালগঞ্জে সন্ত্রাসী হামলার মধ্য দিয়ে পরাজিত ফ্যাসিস্ট শক্তির আবার উত্থানের একটা নমুনা দেখার মতো অবস্থা তৈরি হয়েছে। এসবের জন্য প্রধান উপদেষ্টা সম্ভবত আমাদের (যারা ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছেন) সঙ্গে মতবিনিময় করতে সভা ডেকেছিলেন। আমরা আমাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সরকারকে সহযোগিতা করার কথা বলে এসেছি।’
ফ্যসিবাদবিরোধী দলগুলোর মধ্যে ঐক্য অটুট রয়েছে কি না—এই প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ঐক্য অবশ্যই অটুট আছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কথার ছড়াছড়ি, পক্ষে-বিপক্ষে কথা, বকাবকি—এগুলো থাকবেই। রাজনীতির মানেই হচ্ছে প্রতিপক্ষকে কথা দিয়ে ঘায়েল করার চেষ্টা করা। সেটা নিয়ে আমরা চিন্তিত না। কারণ, রাজনীতির নিয়মই তা-ই। সুতরাং এই ধারা থাকবে, সেটা থেকেই রাজনীতি এগোবে।’
দলীয়প্রধান সরকারপ্রধান হতে পারবেন না—এই প্রস্তাব সম্পর্কে বিএনপির অবস্থান জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এটা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব। এই প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। আলোচনার মধ্য দিয়ে সমাধান আসবে। আমরা আমাদের মতামত দিয়েছি। অন্য দলগুলো দিয়েছে। এখন দেখা যাক, আলোচনার মধ্য দিয়ে কোনটা প্রতিষ্ঠিত হয়।’
উত্তরায় প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনা প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা নিছকই দুর্ঘটনা। তবে দুর্ঘটনাপরবর্তী সময়ে সরকারের পদক্ষেপে কিছু কিছু জায়গায় দুর্বলতা ছিল। এটা অভিজ্ঞতার অভাব। এ সরকারের সবচেয়ে বড় সীমাবদ্ধতা হলো, তাদের মধ্যে অনভিজ্ঞ লোকই বেশি, অভিজ্ঞরা কম আছে। কারও কারও ইগো সমস্যা আছে। সমস্যা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলা, পরামর্শ করা—এসব বিষয়ে তারা একটু পিছিয়ে।’
গোপালগঞ্জে সহিংসতা এবং সম্প্রতি ঘটে যাওয়া বিভিন্ন বিশৃঙ্খলা প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কিছু কিছু বিশৃঙ্খলা হচ্ছে। গোপালগঞ্জের ঘটনায় নিশ্চিতভাবে রাজনীতি জড়িত। নির্বাচনকে বানচাল করার চক্রান্ত অবশ্যই এর মধ্যে আছে। সচিবালয়ে ঢুকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা—বোঝাই যাচ্ছে সেখানে সমস্যা সৃষ্টি করার চেষ্টা ছিল। তবে তারা কখনোই সফল হবে না। বাংলাদেশের মানুষ সজাগ ও সতর্ক আছে। তারা সব চক্রান্ত নস্যাৎ করে দেবে।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৬ মিনিট আগে
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল সোমবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মনোনয়নপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন। এ সময় ২৩৭টি সংসদীয় আসনের মধ্যে মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনেও মনোনয়নপ্রাপ্ত কামাল জামান মোল্লার নাম ঘোষণা করা হয়।
অনিবার্য কারণে ঘোষিত মাদারীপুর-১ আসন ও দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম স্থগিত রাখা হলো।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল সোমবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মনোনয়নপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন। এ সময় ২৩৭টি সংসদীয় আসনের মধ্যে মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনেও মনোনয়নপ্রাপ্ত কামাল জামান মোল্লার নাম ঘোষণা করা হয়।
অনিবার্য কারণে ঘোষিত মাদারীপুর-১ আসন ও দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম স্থগিত রাখা হলো।

দেশে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দ্রুত নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠার তাগিদ দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে আর যেন কোনো অস্পষ্টতা না থাকে, সেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। দলের তরফ থেকে আমরা সেটা উনাকে (প্রধান উপদেষ্টা) বলে এসেছি। তিনি এটুকু বলেছেন, সেই ব্যবস্থাটা নেবেন। সবচেয়ে
২৩ জুলাই ২০২৫
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকার ‘দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ মঙ্গলবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।’
তিনি বলেন, ‘দেশটা কার? কে দেশটা চালায়? দেখার লোক নাই। সবাই শুধু ব্যস্ত সংস্কারে। কী সংস্কার করছেন—এটাই তো বুঝতে পারলাম না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশে বেকারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রাস্তায় নামলে হাঁটা যায় না। একটা শ্রেণি দেশে নতুন জুটেছে। এরা দেশকে লুটেপুটে খাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।’
তিনি বলেন, ‘যারা এই বাংলাদেশকেই চায়নি কোনো দিন, তারা বাংলাদেশের শাসনভার চায়। তারা নানা সময়ে এ দেশের মানুষের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। এখন তারা লম্বা লম্বা কথা বলে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা নির্দিষ্ট কোনো দলকে নয়; তাঁরা দেশপ্রেমিক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা আব্বাস।

অন্তর্বর্তী সরকার ‘দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ মঙ্গলবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।’
তিনি বলেন, ‘দেশটা কার? কে দেশটা চালায়? দেখার লোক নাই। সবাই শুধু ব্যস্ত সংস্কারে। কী সংস্কার করছেন—এটাই তো বুঝতে পারলাম না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশে বেকারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রাস্তায় নামলে হাঁটা যায় না। একটা শ্রেণি দেশে নতুন জুটেছে। এরা দেশকে লুটেপুটে খাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।’
তিনি বলেন, ‘যারা এই বাংলাদেশকেই চায়নি কোনো দিন, তারা বাংলাদেশের শাসনভার চায়। তারা নানা সময়ে এ দেশের মানুষের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। এখন তারা লম্বা লম্বা কথা বলে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা নির্দিষ্ট কোনো দলকে নয়; তাঁরা দেশপ্রেমিক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা আব্বাস।

দেশে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দ্রুত নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠার তাগিদ দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে আর যেন কোনো অস্পষ্টতা না থাকে, সেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। দলের তরফ থেকে আমরা সেটা উনাকে (প্রধান উপদেষ্টা) বলে এসেছি। তিনি এটুকু বলেছেন, সেই ব্যবস্থাটা নেবেন। সবচেয়ে
২৩ জুলাই ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৬ মিনিট আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জীবনের শেষ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও যাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি, তাঁদের দল যথাযথ মর্যাদা ও সম্মান দেবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন হয়তো আমার শেষ নির্বাচন! যারা মনোনয়ন পায়নি, বিশ্বাস রাখুন, ইনশা আল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে!’
সবার কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, আমাদের দলের প্রতিটি নেতাকর্মীর জন্য দুআ করবেন! আমরা সবাই মিলে আপনাদের পাশে থাকব এবং কাজ করব! বিএনপির সেই যোগ্যতা আছে দেশকে মর্যাদার সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার! ইনশা আল্লাহ! আপনারা পাশে থেকেন।’
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনীত করেছে! আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সঙ্গে থাকার জন্য!’
নিজের রাজনৈতিক জীবনের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘আমরা যারা সারাজীবন রাজনীতি করেছি, জেলে গেছি, আমাদের নিজেদের একটা গল্প থাকে! অনেকেই তা জানে না! আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার মেয়ে দুটোর হাত ধরে সেই নিয়ে গেছে স্কুলে, ডাক্তারের কাছে! মনে পরে আমার বড় মেয়ের একটা অপারেশন হবে, আমি সারা রাত গাড়িতে ছিলাম, ঢাকার পথে! যাতে মেয়ের পাশে থাকতে পারি! গল্পগুলো অন্য কোনও দিন বলব যদি আল্লাহ চান! এরকম গল্প আমাদের হাজার হাজার নেতা কর্মীর আছে!’

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জীবনের শেষ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও যাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি, তাঁদের দল যথাযথ মর্যাদা ও সম্মান দেবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন হয়তো আমার শেষ নির্বাচন! যারা মনোনয়ন পায়নি, বিশ্বাস রাখুন, ইনশা আল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে!’
সবার কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, আমাদের দলের প্রতিটি নেতাকর্মীর জন্য দুআ করবেন! আমরা সবাই মিলে আপনাদের পাশে থাকব এবং কাজ করব! বিএনপির সেই যোগ্যতা আছে দেশকে মর্যাদার সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার! ইনশা আল্লাহ! আপনারা পাশে থেকেন।’
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনীত করেছে! আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সঙ্গে থাকার জন্য!’
নিজের রাজনৈতিক জীবনের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘আমরা যারা সারাজীবন রাজনীতি করেছি, জেলে গেছি, আমাদের নিজেদের একটা গল্প থাকে! অনেকেই তা জানে না! আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার মেয়ে দুটোর হাত ধরে সেই নিয়ে গেছে স্কুলে, ডাক্তারের কাছে! মনে পরে আমার বড় মেয়ের একটা অপারেশন হবে, আমি সারা রাত গাড়িতে ছিলাম, ঢাকার পথে! যাতে মেয়ের পাশে থাকতে পারি! গল্পগুলো অন্য কোনও দিন বলব যদি আল্লাহ চান! এরকম গল্প আমাদের হাজার হাজার নেতা কর্মীর আছে!’

দেশে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দ্রুত নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠার তাগিদ দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে আর যেন কোনো অস্পষ্টতা না থাকে, সেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। দলের তরফ থেকে আমরা সেটা উনাকে (প্রধান উপদেষ্টা) বলে এসেছি। তিনি এটুকু বলেছেন, সেই ব্যবস্থাটা নেবেন। সবচেয়ে
২৩ জুলাই ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৬ মিনিট আগে
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

দেশে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দ্রুত নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক সরকার প্রতিষ্ঠার তাগিদ দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে আর যেন কোনো অস্পষ্টতা না থাকে, সেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। দলের তরফ থেকে আমরা সেটা উনাকে (প্রধান উপদেষ্টা) বলে এসেছি। তিনি এটুকু বলেছেন, সেই ব্যবস্থাটা নেবেন। সবচেয়ে
২৩ জুলাই ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৬ মিনিট আগে
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৩ ঘণ্টা আগে