অনলাইন ডেস্ক
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘সরকারের সমালোচনা করা মানে, সরকারকে ব্যর্থ করা নয়। দেশ গণতন্ত্রের পথে যে যাত্রা শুরু করেছে, আপনারা তাকে (সরকার) সহায়তা করবেন। এই মুহূর্তে যখন দেশ সংকটে পড়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস সবার সঙ্গে কথা বলে জাতীয় ঐক্যের যে বৈশিষ্ট্য দেখিয়েছেন, তাতে সবাই একাত্মতা ঘোষণা করেছে। বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো সরকারকে সমর্থন দিয়েছে। আবার আপনাদের নানা কাজের সমালোচনা হবে। এটাই তো গণতন্ত্রের রীতি, গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য।’
আজ বৃহস্পতিবার যাত্রাবাড়ীতে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদ পরিবারের মধ্যে আর্থিক সহযোগিতা প্রদান অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের এক বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় রিজভী এসব কথা বলেন। এর আগে নাহিদ ইসলাম বলেছিলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণ করার চেষ্টা করছে’।
এ প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘সরকারের একজন উপদেষ্টা বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে রাজনৈতিক দলগুলো ব্যর্থ করতে চাইছে। আমার মনে হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের একজন উপদেষ্টার এ ধরনের কথা বলা সমীচীন নয়। কারণ, যে গণতন্ত্র শেখ হাসিনা আটকে দিয়েছিল, কথা বলার স্বাধীনতার যিনি টুঁটি চেপে ধরেছিলেন, আইনের শাসনকে যিনি আজিমপুর গোরস্তানে কবরস্থ করেছিলেন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে তিনি ভাসিয়ে দিয়েছিলেন বঙ্গোপসাগরে। আপনাদের কথা সেই শেখ হাসিনার মতো হবে কেন।’
সমালোচনায় ‘ভুল’ সংশোধনের সুযোগ তৈরি হয় জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আপনার প্রতিদিনের কাজে যদি সমালোচনা হয়, আপনি নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারবেন। ইউরোপ-আমেরিকাসহ পৃথিবীর উন্নত গণতান্ত্রিক দেশগুলো এটাই চর্চা করে। সমালোচনা করা মানে সরকারকে ব্যর্থ করা নয়। এ ধরনের কথা একজন উপদেষ্টার মুখ থেকে আসা কখনোই ঠিক হয়নি।’
ভারতের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ‘আজকে পতিত স্বৈরশাসকের জন্য ভারত মায়াকান্না করছে। তারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার করছে। এই যাত্রাবাড়ীতে শত শত মানুষ হত্যা করা হয়েছে। এখানেই তো অনেক মন্দির আছে, সেখানে কোনো হামলা হয়েছে? কোনো হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা হয়েছে? এসব ধূম্রজাল সৃষ্টি করে তারা গণধিক্কৃত আওয়ামী লীগকে আবার ফিরিয়ে আনতে চায়।’
রিজভী বলেন, ‘অপপ্রচার দিয়ে, অপতথ্য দিয়ে ধূম্রজাল তৈরি করা যায়, কিন্তু সেই ধূম্রজাল কেটে যায়।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক নবী উল্লাহ নবীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আনম সাইফুল ইসলাম, মকবুল হোসেন প্রমুখ।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘সরকারের সমালোচনা করা মানে, সরকারকে ব্যর্থ করা নয়। দেশ গণতন্ত্রের পথে যে যাত্রা শুরু করেছে, আপনারা তাকে (সরকার) সহায়তা করবেন। এই মুহূর্তে যখন দেশ সংকটে পড়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস সবার সঙ্গে কথা বলে জাতীয় ঐক্যের যে বৈশিষ্ট্য দেখিয়েছেন, তাতে সবাই একাত্মতা ঘোষণা করেছে। বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো সরকারকে সমর্থন দিয়েছে। আবার আপনাদের নানা কাজের সমালোচনা হবে। এটাই তো গণতন্ত্রের রীতি, গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য।’
আজ বৃহস্পতিবার যাত্রাবাড়ীতে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদ পরিবারের মধ্যে আর্থিক সহযোগিতা প্রদান অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের এক বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় রিজভী এসব কথা বলেন। এর আগে নাহিদ ইসলাম বলেছিলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণ করার চেষ্টা করছে’।
এ প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, ‘সরকারের একজন উপদেষ্টা বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে রাজনৈতিক দলগুলো ব্যর্থ করতে চাইছে। আমার মনে হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের একজন উপদেষ্টার এ ধরনের কথা বলা সমীচীন নয়। কারণ, যে গণতন্ত্র শেখ হাসিনা আটকে দিয়েছিল, কথা বলার স্বাধীনতার যিনি টুঁটি চেপে ধরেছিলেন, আইনের শাসনকে যিনি আজিমপুর গোরস্তানে কবরস্থ করেছিলেন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে তিনি ভাসিয়ে দিয়েছিলেন বঙ্গোপসাগরে। আপনাদের কথা সেই শেখ হাসিনার মতো হবে কেন।’
সমালোচনায় ‘ভুল’ সংশোধনের সুযোগ তৈরি হয় জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আপনার প্রতিদিনের কাজে যদি সমালোচনা হয়, আপনি নিজেই নিজের ভুল বুঝতে পারবেন। ইউরোপ-আমেরিকাসহ পৃথিবীর উন্নত গণতান্ত্রিক দেশগুলো এটাই চর্চা করে। সমালোচনা করা মানে সরকারকে ব্যর্থ করা নয়। এ ধরনের কথা একজন উপদেষ্টার মুখ থেকে আসা কখনোই ঠিক হয়নি।’
ভারতের সমালোচনা করে রিজভী বলেন, ‘আজকে পতিত স্বৈরশাসকের জন্য ভারত মায়াকান্না করছে। তারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার করছে। এই যাত্রাবাড়ীতে শত শত মানুষ হত্যা করা হয়েছে। এখানেই তো অনেক মন্দির আছে, সেখানে কোনো হামলা হয়েছে? কোনো হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা হয়েছে? এসব ধূম্রজাল সৃষ্টি করে তারা গণধিক্কৃত আওয়ামী লীগকে আবার ফিরিয়ে আনতে চায়।’
রিজভী বলেন, ‘অপপ্রচার দিয়ে, অপতথ্য দিয়ে ধূম্রজাল তৈরি করা যায়, কিন্তু সেই ধূম্রজাল কেটে যায়।’
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক নবী উল্লাহ নবীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক আনম সাইফুল ইসলাম, মকবুল হোসেন প্রমুখ।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
৫ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
৮ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
১১ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১৫ ঘণ্টা আগে