নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘দৈনিক দিনকাল’ বন্ধের প্রতিক্রিয়ায় এবং এ প্রসঙ্গে জাতিসংঘের উদ্বেগের পরিপ্রেক্ষিতে বিবৃতি প্রদান করেছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব ও সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন।
বিবৃতিতে বলা হয়, প্রায়শই বিভিন্ন আইনের বেড়াজালে গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ করা বা বন্ধ করার সরকারের অতি পছন্দনীয় কৌশল প্রয়োগের সর্বশেষ ‘শিকার’ হচ্ছে দৈনিক দিনকাল। সরকারবিরোধী সমালোচনাকে স্তব্ধ করতে গণমাধ্যমকে আজ্ঞাবহ করার জন্য সরকার প্রতিনিয়ত ভয়ভীতি বা শাস্তির হুমকি বা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা সম্প্রসারিত করছে। ক্ষমতাসীনেরা প্রায় সময়ই সত্যকে ‘গুজব’ বলে নিজেদের মিথ্যাচারকে ‘অলটারনেটিভ ফ্যাক্ট’ হিসেবে উপস্থাপন করে। বিভিন্ন উপায়ে আইনবহির্ভূত ব্যবস্থা গ্রহণ, অদৃশ্য নজরদারি এবং আড়ি পাতার মতো উচ্চতম প্রযুক্তি ব্যবহার এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে প্রতিনিয়ত সংকুচিত করে সরকার অসাংবিধানিক শাসনকে দীর্ঘায়িত করতে চাচ্ছে।
উল্লেখ্য, দৈনিক দিনকাল বন্ধ করে দেওয়া প্রসঙ্গে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে জাতিসংঘের অবস্থান তুলে ধরে মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের মুখপাত্র স্টিফেন ডোজারিক বলেছেন, বাংলাদেশে বেশ কিছু গণমাধ্যমের স্বাধীনতা যেভাবে সংকুচিত করে দেওয়া হয়েছে, তা উদ্বেগের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছে জাতিসংঘ।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা এবং গণমাধ্যমের স্বীকৃতি ও সম্মান প্রদর্শন করার জন্য সরকার আইনগত ও নৈতিকভাবে বাধ্য। গণমাধ্যম ছাড়া রাষ্ট্র বিকাশশীল বা আবাসযোগ্য হবে না। গণমাধ্যম ছাড়া রাষ্ট্র টিকে থাকার প্রয়োজনও শেষ হয়ে যাবে। তাই ভিন্নমত প্রকাশ এবং সমালোচনাকে দমন করতে গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণের ভূমিকা থেকে সরকারকে সরে আসতে হবে।
সমাজের অব্যাহত বিকাশের স্বার্থেই প্রকাশনাশিল্প নিয়ন্ত্রণে ঔপনিবেশিক ভাবধারার বিদ্যমান সকল আইন বাতিলপূর্বক স্বাধীন দেশের উপযোগী আইন প্রণয়ন করে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।
‘দৈনিক দিনকাল’ বন্ধের প্রতিক্রিয়ায় এবং এ প্রসঙ্গে জাতিসংঘের উদ্বেগের পরিপ্রেক্ষিতে বিবৃতি প্রদান করেছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব ও সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন।
বিবৃতিতে বলা হয়, প্রায়শই বিভিন্ন আইনের বেড়াজালে গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ করা বা বন্ধ করার সরকারের অতি পছন্দনীয় কৌশল প্রয়োগের সর্বশেষ ‘শিকার’ হচ্ছে দৈনিক দিনকাল। সরকারবিরোধী সমালোচনাকে স্তব্ধ করতে গণমাধ্যমকে আজ্ঞাবহ করার জন্য সরকার প্রতিনিয়ত ভয়ভীতি বা শাস্তির হুমকি বা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা সম্প্রসারিত করছে। ক্ষমতাসীনেরা প্রায় সময়ই সত্যকে ‘গুজব’ বলে নিজেদের মিথ্যাচারকে ‘অলটারনেটিভ ফ্যাক্ট’ হিসেবে উপস্থাপন করে। বিভিন্ন উপায়ে আইনবহির্ভূত ব্যবস্থা গ্রহণ, অদৃশ্য নজরদারি এবং আড়ি পাতার মতো উচ্চতম প্রযুক্তি ব্যবহার এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে প্রতিনিয়ত সংকুচিত করে সরকার অসাংবিধানিক শাসনকে দীর্ঘায়িত করতে চাচ্ছে।
উল্লেখ্য, দৈনিক দিনকাল বন্ধ করে দেওয়া প্রসঙ্গে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে জাতিসংঘের অবস্থান তুলে ধরে মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের মুখপাত্র স্টিফেন ডোজারিক বলেছেন, বাংলাদেশে বেশ কিছু গণমাধ্যমের স্বাধীনতা যেভাবে সংকুচিত করে দেওয়া হয়েছে, তা উদ্বেগের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছে জাতিসংঘ।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা এবং গণমাধ্যমের স্বীকৃতি ও সম্মান প্রদর্শন করার জন্য সরকার আইনগত ও নৈতিকভাবে বাধ্য। গণমাধ্যম ছাড়া রাষ্ট্র বিকাশশীল বা আবাসযোগ্য হবে না। গণমাধ্যম ছাড়া রাষ্ট্র টিকে থাকার প্রয়োজনও শেষ হয়ে যাবে। তাই ভিন্নমত প্রকাশ এবং সমালোচনাকে দমন করতে গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণের ভূমিকা থেকে সরকারকে সরে আসতে হবে।
সমাজের অব্যাহত বিকাশের স্বার্থেই প্রকাশনাশিল্প নিয়ন্ত্রণে ঔপনিবেশিক ভাবধারার বিদ্যমান সকল আইন বাতিলপূর্বক স্বাধীন দেশের উপযোগী আইন প্রণয়ন করে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
৪ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
৬ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৮ ঘণ্টা আগে