নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘সম্মানজনক’ আসন ভাগাভাগি হবে—এমন প্রত্যাশা করেছেন ১৪ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও ১৪ দলীয় জোটের মুখপাত্র এবং সমন্বয়ক আমির হোসেন আমুর ইস্কাটনের বাসায় বৈঠক শেষে তাঁরা সাংবাদিকদের কাছে এই প্রত্যাশার কথা জানান।
গতকাল সোমবার ১৪ দলীয় জোটের নেতাদের নিয়ে জোট নেত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা সোমবার বৈঠক করেছিলেন। সেখানে জোটের দলগুলোর মধ্যে আসন ভাগাভাগির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে জোটের মুখপাত্র আমির হোসেন আমুকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপরই আজ মঙ্গলবার বিকেলে জোটের দুই দল ওয়ার্কার্স পার্টি ও জাসদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
বৈঠক শেষে রাশেদ খান মেনন বলেন, জোটের পক্ষ থেকে একটা তালিকা দেওয়া হয়েছে, আগের চেয়ে কিছু আসন বেশি চেয়েছে ১৪ দল। তিনি বলেন, জোটের মর্যাদা সম্মান রক্ষা করে যেন আসন ভাগাভাগির বিষয়টি চূড়ান্ত হয়, সেটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘আসন ভাগাভাগি যেন জোটের জন্য সম্মানজনক হয়, সেটাই প্রত্যাশা। আমাদের এখন ১০ জন সংসদ সদস্য আছেন, প্রত্যাশা ২০ জনের।’
জোটের প্রার্থীরা নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করবে জানিয়ে ইনু বলেন, যেখানে জোটের প্রার্থী আসবে, সেখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী উঠে যাবে। জোটের প্রার্থীরা নৌকা মার্কায় নির্বাচন করবে।
আমির হোসেন আমু বলেন, ‘কিছু আসনে আমরা একসঙ্গে নির্বাচন করব। আর কিছু আসনে শরিক দলগুলো নিজেদের মতো নির্বাচন করবে। একসঙ্গে নির্বাচন করা আসনগুলোতে শরিকেরা নৌকা প্রতীক ব্যবহার করবে। বাকি আসনগুলোতে তাঁদের নিজেদের প্রতীক ব্যবহার করবে।’
নির্বাচন জোটগতভাবে হবে। আগামীকালকাল জাতীয় পার্টির সঙ্গে আলোচনা করবে আওয়ামী লীগ। জাতীয় পার্টির সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের শরিকদের আসন ভাগাভাগির বিষয়টি নির্ধারিত হবে বলে জানান জোটের সমন্বয়ক ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, আসন বিন্যাস ও প্রার্থী চূড়ান্ত নিয়ে ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
আমু বলেন, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধেও আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থী আছে। ১৭ তারিখের আগে জোটকে আসন ছাড়ের বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না।
তিনি আরও বলেন, ১৪ দল আদর্শিক জোট। আসন বিন্যাসের ওপর জোটের সম্পর্ক নির্ভর করে না। অন্যান্য দলের মতো ১৪ দল ভাগাভাগির জোট নয়।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘সম্মানজনক’ আসন ভাগাভাগি হবে—এমন প্রত্যাশা করেছেন ১৪ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও ১৪ দলীয় জোটের মুখপাত্র এবং সমন্বয়ক আমির হোসেন আমুর ইস্কাটনের বাসায় বৈঠক শেষে তাঁরা সাংবাদিকদের কাছে এই প্রত্যাশার কথা জানান।
গতকাল সোমবার ১৪ দলীয় জোটের নেতাদের নিয়ে জোট নেত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা সোমবার বৈঠক করেছিলেন। সেখানে জোটের দলগুলোর মধ্যে আসন ভাগাভাগির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে জোটের মুখপাত্র আমির হোসেন আমুকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপরই আজ মঙ্গলবার বিকেলে জোটের দুই দল ওয়ার্কার্স পার্টি ও জাসদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
বৈঠক শেষে রাশেদ খান মেনন বলেন, জোটের পক্ষ থেকে একটা তালিকা দেওয়া হয়েছে, আগের চেয়ে কিছু আসন বেশি চেয়েছে ১৪ দল। তিনি বলেন, জোটের মর্যাদা সম্মান রক্ষা করে যেন আসন ভাগাভাগির বিষয়টি চূড়ান্ত হয়, সেটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘আসন ভাগাভাগি যেন জোটের জন্য সম্মানজনক হয়, সেটাই প্রত্যাশা। আমাদের এখন ১০ জন সংসদ সদস্য আছেন, প্রত্যাশা ২০ জনের।’
জোটের প্রার্থীরা নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করবে জানিয়ে ইনু বলেন, যেখানে জোটের প্রার্থী আসবে, সেখানে আওয়ামী লীগের প্রার্থী উঠে যাবে। জোটের প্রার্থীরা নৌকা মার্কায় নির্বাচন করবে।
আমির হোসেন আমু বলেন, ‘কিছু আসনে আমরা একসঙ্গে নির্বাচন করব। আর কিছু আসনে শরিক দলগুলো নিজেদের মতো নির্বাচন করবে। একসঙ্গে নির্বাচন করা আসনগুলোতে শরিকেরা নৌকা প্রতীক ব্যবহার করবে। বাকি আসনগুলোতে তাঁদের নিজেদের প্রতীক ব্যবহার করবে।’
নির্বাচন জোটগতভাবে হবে। আগামীকালকাল জাতীয় পার্টির সঙ্গে আলোচনা করবে আওয়ামী লীগ। জাতীয় পার্টির সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলের শরিকদের আসন ভাগাভাগির বিষয়টি নির্ধারিত হবে বলে জানান জোটের সমন্বয়ক ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু। তিনি বলেন, আসন বিন্যাস ও প্রার্থী চূড়ান্ত নিয়ে ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
আমু বলেন, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধেও আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থী আছে। ১৭ তারিখের আগে জোটকে আসন ছাড়ের বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না।
তিনি আরও বলেন, ১৪ দল আদর্শিক জোট। আসন বিন্যাসের ওপর জোটের সম্পর্ক নির্ভর করে না। অন্যান্য দলের মতো ১৪ দল ভাগাভাগির জোট নয়।
গত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
১ ঘণ্টা আগেমিডিয়াকে ব্যবহার করে এনসিপির নেতা-কর্মীদের গ্রহণযোগ্যতা ‘নষ্ট’ করার জন্য অনেক ‘অপশক্তি’ কাজ করছে অভিযোগ করে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তরিকুল।
১ দিন আগেসংসদে উচ্চকক্ষের মতো নিম্নকক্ষেও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাস্তবায়নের দাবিতে জামায়াত ইসলামী আন্দোলন করবে বলে জানিয়েছেন দলটি নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ রোববার (১০ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ
১ দিন আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, চাঁদাবাজি এবং দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সহসভাপতি এস এম আসলাম এবং সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক টিএইচ তোফাকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্যস
১ দিন আগে