নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিক্ষা দিবসে ছাত্রসংগঠনের কোনো কর্মসূচি না থাকায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, আজকের দিবসটা ছাত্রসমাজের জন্য অপরিহার্য। '৬২-র শিক্ষা আন্দোলন নিয়ে আজ কয়জন জানে তা জানা নেই।
আজ শুক্রবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শিক্ষা দিবস উপলক্ষে দলটির শিক্ষা ও মানবসম্পদ উন্নয়ন কমিটি আয়োজিত ‘শিক্ষা: ২০৪১ সালের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের বাস্তবিক কৌশল’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি। জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার বাসভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন তিনি।
১৯৬২ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর চাপিয়ে দেওয়া শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনে শহীদ হন ওয়াজিউল্লাহ, গোলাম মোস্তফা, বাবুলসহ অনেকে। তাঁদের স্মরণে দিনটি শিক্ষা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ছাত্রনেতারা এখন তাদের ক্যাম্পাস, শিক্ষা, শিক্ষার সমস্যা এমনকি কোনো সংগঠন এই দিবসের তাৎপর্য নিয়ে কোনো সেমিনারও করে না। এই ধারা চলতে থাকলে ছাত্রসংগঠনগুলোর জৌলুশ হারিয়ে যাবে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আগামী দিনের রাজনীতি হতে হবে জ্ঞাননির্ভর, সে জন্য ছাত্ররাজনীতিকে জ্ঞান ও মূল্যবোধের মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। পরীক্ষার্থী নয়, চাই শিক্ষার্থী। জীবিকা নয়, জীবনের জন্যই শিক্ষা প্রয়োজন।
কাদের বলেন,এই বাস্তবতা শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষার্থী ও নীতিনির্ধারকদের সবার আগে উপলব্ধি করতে হবে। এই মুহূর্তে জরুরি হচ্ছে গবেষণানির্ভর হয়ে শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে নতুন কলাকৌশলে এগিয়ে যাওয়া। তিনি বলেন, মেধাবীদের মেধার মূল্যায়ন করতে হবে। শিক্ষার মান যেমন বাড়াতে হবে, তেমনি শিক্ষকতার মানও বাড়াতে হবে।
কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে ভাবেন না, তিনি ভাবেন আগামী প্রজন্ম নিয়ে, আর এটাই হওয়া উচিত। পরবর্তী প্রজন্মের কথা মাথায় আছে বলেই তিনি আজ রাষ্ট্রনায়ক।
ছাত্রলীগের সাবেক এই সভাপতি বলেন, এ মাসের শেষেই বিশ্ববিদ্যালয় খুলবে, হলগুলোতে জীবনযাত্রা কেমন তা দেখতে হবে। হলগুলোতে অছাত্ররা অবস্থান করে, তাদের লিখিতভাবে হলে থাকা বন্ধ করতে হবে। এ নিয়ে কে খুশি হলো, কে অখুশি হলো তাতে কিছু যায়-আসে না। শিক্ষাকে গুণগত গভীরতায় আনতে হলে এসব সিদ্ধান্ত নিতেই হবে।
শিক্ষা ও মানবসম্পদ উন্নয়ন উপকমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল খালেকের সভাপতিত্বে এবং সদস্যসচিব শামসুন্নাহার চাঁপার সঞ্চালনায় সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক দীপু মনি, বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মুনাজ আহমেদ নূর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল প্রমুখ।
শিক্ষা দিবসে ছাত্রসংগঠনের কোনো কর্মসূচি না থাকায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, আজকের দিবসটা ছাত্রসমাজের জন্য অপরিহার্য। '৬২-র শিক্ষা আন্দোলন নিয়ে আজ কয়জন জানে তা জানা নেই।
আজ শুক্রবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শিক্ষা দিবস উপলক্ষে দলটির শিক্ষা ও মানবসম্পদ উন্নয়ন কমিটি আয়োজিত ‘শিক্ষা: ২০৪১ সালের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের বাস্তবিক কৌশল’ শীর্ষক সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি। জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার বাসভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন তিনি।
১৯৬২ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর চাপিয়ে দেওয়া শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনে শহীদ হন ওয়াজিউল্লাহ, গোলাম মোস্তফা, বাবুলসহ অনেকে। তাঁদের স্মরণে দিনটি শিক্ষা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ছাত্রনেতারা এখন তাদের ক্যাম্পাস, শিক্ষা, শিক্ষার সমস্যা এমনকি কোনো সংগঠন এই দিবসের তাৎপর্য নিয়ে কোনো সেমিনারও করে না। এই ধারা চলতে থাকলে ছাত্রসংগঠনগুলোর জৌলুশ হারিয়ে যাবে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আগামী দিনের রাজনীতি হতে হবে জ্ঞাননির্ভর, সে জন্য ছাত্ররাজনীতিকে জ্ঞান ও মূল্যবোধের মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। পরীক্ষার্থী নয়, চাই শিক্ষার্থী। জীবিকা নয়, জীবনের জন্যই শিক্ষা প্রয়োজন।
কাদের বলেন,এই বাস্তবতা শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষার্থী ও নীতিনির্ধারকদের সবার আগে উপলব্ধি করতে হবে। এই মুহূর্তে জরুরি হচ্ছে গবেষণানির্ভর হয়ে শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে নতুন কলাকৌশলে এগিয়ে যাওয়া। তিনি বলেন, মেধাবীদের মেধার মূল্যায়ন করতে হবে। শিক্ষার মান যেমন বাড়াতে হবে, তেমনি শিক্ষকতার মানও বাড়াতে হবে।
কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে ভাবেন না, তিনি ভাবেন আগামী প্রজন্ম নিয়ে, আর এটাই হওয়া উচিত। পরবর্তী প্রজন্মের কথা মাথায় আছে বলেই তিনি আজ রাষ্ট্রনায়ক।
ছাত্রলীগের সাবেক এই সভাপতি বলেন, এ মাসের শেষেই বিশ্ববিদ্যালয় খুলবে, হলগুলোতে জীবনযাত্রা কেমন তা দেখতে হবে। হলগুলোতে অছাত্ররা অবস্থান করে, তাদের লিখিতভাবে হলে থাকা বন্ধ করতে হবে। এ নিয়ে কে খুশি হলো, কে অখুশি হলো তাতে কিছু যায়-আসে না। শিক্ষাকে গুণগত গভীরতায় আনতে হলে এসব সিদ্ধান্ত নিতেই হবে।
শিক্ষা ও মানবসম্পদ উন্নয়ন উপকমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল খালেকের সভাপতিত্বে এবং সদস্যসচিব শামসুন্নাহার চাঁপার সঞ্চালনায় সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক দীপু মনি, বঙ্গবন্ধু ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মুনাজ আহমেদ নূর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল প্রমুখ।
ঘোষণা অনুযায়ী পাঁচ মাস পর আগামী ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি জাতীয় নির্বাচন হওয়ার কথা। সে হিসাবে ভোটের তফসিল ঘোষণার সময় হাতে আছে আর মাত্র তিন-সাড়ে তিন মাস। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন ও ভোটের পদ্ধতিসহ কিছু বিষয় নিয়ে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো এখন পরিষ্কার দুই ধারায় বিভক্ত।
৮ ঘণ্টা আগেনির্বাহী আদেশে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ ভয়ংকর চর্চা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘আমরা আগেও এই বিষয়ে আমাদের বক্তব্য পরিষ্কার করেছি—নির্বাহী আদেশে কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড বা কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা আমরা সমর্থন করি না।’
১২ ঘণ্টা আগেমাসুদ আলম বলেন, ‘ছাত্র অধিকার পরিষদের একজন রমনা থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছেন। তবে এখনো মামলা হয়নি। আমরা অভিযোগের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
১৩ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের আগেই জুলাই সনদের আইনি স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ রেজাউল করিম (চরমোনাই পীর)। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বাসাবো খেলার মাঠে ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত ঢাকা-৭ আসনের নির্বাচনী জনসংযোগ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ দাবি জানান।
১৪ ঘণ্টা আগে