নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর শিক্ষা খাত, ব্যবসা খাত, বিচার বিভাগ, গোয়েন্দা সংস্থায় কোনো ধরনের সংস্কার উদ্যোগ না নেওয়ার কড়া সমালোচনা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। প্ল্যাটফর্মটির সদস্যরা বলছেন, এসব উদ্যোগের অভাবই দেশের বর্তমান সংকটের মূল উৎস।
আজ শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তাঁরা এসব কথা বলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
আলোচনা সভায় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘যে শিক্ষাক্ষেত্র থেকে জুলাই অভ্যুত্থানের সূচনা, সেই শিক্ষা খাতে আজ পর্যন্ত কোনো সংস্কার কমিশনই গঠিত হয়নি। রাজনৈতিক সংস্কারের কথা বললে এখন সেটা বিরাজনীতিকরণের চেষ্টা হিসেবে তুলে ধরা হয়।’
তিনি বলেন, ‘আমলাতন্ত্র সংস্কারের নামে লোক দেখানো কিছু উদ্যোগ নেওয়া হলেও ব্যবসা খাত, গোয়েন্দা সংস্থা বা সেনাবাহিনী—এই শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার নিয়ে কোনো সংলাপই নেই। অথচ এই খাতগুলোই রাষ্ট্রক্ষমতার পেছনের চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে।’
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক অভিযোগ করে বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার অতি ক্ষমতাশালী রাজনৈতিক গোষ্ঠীর চাপে পড়ে কার্যত আত্মসমর্পণ করেছে। সকালে এক কথা, বিকেলে আরেক কথা বলছে সরকার। কারণ, তাদের নীতিগত অবস্থান দুর্বল হয়ে পড়েছে।’
আদিবাসীদের অধিকার এবং পার্বত্য অঞ্চলে সেনাবাহিনীর আধিপত্য নিয়েও এ সময় উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে কাজ করা সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষিত সদস্যরা দেশে মানবাধিকার প্রয়োগ করতে পারছে না বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
সভায় সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ‘বিচার বিভাগ এখনো রাজনৈতিকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। বিচারব্যবস্থার পচন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে এটি ঠিক না করলে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানও কার্যকরভাবে কাজ করতে পারবে না।’
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনা আজও প্রাসঙ্গিক। কারণ, আমরা এখনো সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথ পাইনি।’
সভায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের পক্ষে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি: গণতান্ত্রিক রূপান্তরে ঝুঁকি ও সম্ভাবনা’ এবং ‘সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বর্তমান পরিস্থিতি’ শীর্ষক দুটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয়।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর শিক্ষা খাত, ব্যবসা খাত, বিচার বিভাগ, গোয়েন্দা সংস্থায় কোনো ধরনের সংস্কার উদ্যোগ না নেওয়ার কড়া সমালোচনা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। প্ল্যাটফর্মটির সদস্যরা বলছেন, এসব উদ্যোগের অভাবই দেশের বর্তমান সংকটের মূল উৎস।
আজ শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তাঁরা এসব কথা বলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
আলোচনা সভায় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘যে শিক্ষাক্ষেত্র থেকে জুলাই অভ্যুত্থানের সূচনা, সেই শিক্ষা খাতে আজ পর্যন্ত কোনো সংস্কার কমিশনই গঠিত হয়নি। রাজনৈতিক সংস্কারের কথা বললে এখন সেটা বিরাজনীতিকরণের চেষ্টা হিসেবে তুলে ধরা হয়।’
তিনি বলেন, ‘আমলাতন্ত্র সংস্কারের নামে লোক দেখানো কিছু উদ্যোগ নেওয়া হলেও ব্যবসা খাত, গোয়েন্দা সংস্থা বা সেনাবাহিনী—এই শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার নিয়ে কোনো সংলাপই নেই। অথচ এই খাতগুলোই রাষ্ট্রক্ষমতার পেছনের চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে।’
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক অভিযোগ করে বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার অতি ক্ষমতাশালী রাজনৈতিক গোষ্ঠীর চাপে পড়ে কার্যত আত্মসমর্পণ করেছে। সকালে এক কথা, বিকেলে আরেক কথা বলছে সরকার। কারণ, তাদের নীতিগত অবস্থান দুর্বল হয়ে পড়েছে।’
আদিবাসীদের অধিকার এবং পার্বত্য অঞ্চলে সেনাবাহিনীর আধিপত্য নিয়েও এ সময় উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে কাজ করা সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষিত সদস্যরা দেশে মানবাধিকার প্রয়োগ করতে পারছে না বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
সভায় সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ‘বিচার বিভাগ এখনো রাজনৈতিকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। বিচারব্যবস্থার পচন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে এটি ঠিক না করলে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানও কার্যকরভাবে কাজ করতে পারবে না।’
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনা আজও প্রাসঙ্গিক। কারণ, আমরা এখনো সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথ পাইনি।’
সভায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের পক্ষে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি: গণতান্ত্রিক রূপান্তরে ঝুঁকি ও সম্ভাবনা’ এবং ‘সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বর্তমান পরিস্থিতি’ শীর্ষক দুটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর শিক্ষা খাত, ব্যবসা খাত, বিচার বিভাগ, গোয়েন্দা সংস্থায় কোনো ধরনের সংস্কার উদ্যোগ না নেওয়ার কড়া সমালোচনা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। প্ল্যাটফর্মটির সদস্যরা বলছেন, এসব উদ্যোগের অভাবই দেশের বর্তমান সংকটের মূল উৎস।
আজ শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তাঁরা এসব কথা বলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
আলোচনা সভায় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘যে শিক্ষাক্ষেত্র থেকে জুলাই অভ্যুত্থানের সূচনা, সেই শিক্ষা খাতে আজ পর্যন্ত কোনো সংস্কার কমিশনই গঠিত হয়নি। রাজনৈতিক সংস্কারের কথা বললে এখন সেটা বিরাজনীতিকরণের চেষ্টা হিসেবে তুলে ধরা হয়।’
তিনি বলেন, ‘আমলাতন্ত্র সংস্কারের নামে লোক দেখানো কিছু উদ্যোগ নেওয়া হলেও ব্যবসা খাত, গোয়েন্দা সংস্থা বা সেনাবাহিনী—এই শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার নিয়ে কোনো সংলাপই নেই। অথচ এই খাতগুলোই রাষ্ট্রক্ষমতার পেছনের চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে।’
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক অভিযোগ করে বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার অতি ক্ষমতাশালী রাজনৈতিক গোষ্ঠীর চাপে পড়ে কার্যত আত্মসমর্পণ করেছে। সকালে এক কথা, বিকেলে আরেক কথা বলছে সরকার। কারণ, তাদের নীতিগত অবস্থান দুর্বল হয়ে পড়েছে।’
আদিবাসীদের অধিকার এবং পার্বত্য অঞ্চলে সেনাবাহিনীর আধিপত্য নিয়েও এ সময় উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে কাজ করা সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষিত সদস্যরা দেশে মানবাধিকার প্রয়োগ করতে পারছে না বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
সভায় সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ‘বিচার বিভাগ এখনো রাজনৈতিকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। বিচারব্যবস্থার পচন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে এটি ঠিক না করলে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানও কার্যকরভাবে কাজ করতে পারবে না।’
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনা আজও প্রাসঙ্গিক। কারণ, আমরা এখনো সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথ পাইনি।’
সভায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের পক্ষে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি: গণতান্ত্রিক রূপান্তরে ঝুঁকি ও সম্ভাবনা’ এবং ‘সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বর্তমান পরিস্থিতি’ শীর্ষক দুটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয়।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর শিক্ষা খাত, ব্যবসা খাত, বিচার বিভাগ, গোয়েন্দা সংস্থায় কোনো ধরনের সংস্কার উদ্যোগ না নেওয়ার কড়া সমালোচনা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক। প্ল্যাটফর্মটির সদস্যরা বলছেন, এসব উদ্যোগের অভাবই দেশের বর্তমান সংকটের মূল উৎস।
আজ শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তাঁরা এসব কথা বলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
আলোচনা সভায় ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘যে শিক্ষাক্ষেত্র থেকে জুলাই অভ্যুত্থানের সূচনা, সেই শিক্ষা খাতে আজ পর্যন্ত কোনো সংস্কার কমিশনই গঠিত হয়নি। রাজনৈতিক সংস্কারের কথা বললে এখন সেটা বিরাজনীতিকরণের চেষ্টা হিসেবে তুলে ধরা হয়।’
তিনি বলেন, ‘আমলাতন্ত্র সংস্কারের নামে লোক দেখানো কিছু উদ্যোগ নেওয়া হলেও ব্যবসা খাত, গোয়েন্দা সংস্থা বা সেনাবাহিনী—এই শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কার নিয়ে কোনো সংলাপই নেই। অথচ এই খাতগুলোই রাষ্ট্রক্ষমতার পেছনের চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে।’
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক অভিযোগ করে বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার অতি ক্ষমতাশালী রাজনৈতিক গোষ্ঠীর চাপে পড়ে কার্যত আত্মসমর্পণ করেছে। সকালে এক কথা, বিকেলে আরেক কথা বলছে সরকার। কারণ, তাদের নীতিগত অবস্থান দুর্বল হয়ে পড়েছে।’
আদিবাসীদের অধিকার এবং পার্বত্য অঞ্চলে সেনাবাহিনীর আধিপত্য নিয়েও এ সময় উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে কাজ করা সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষিত সদস্যরা দেশে মানবাধিকার প্রয়োগ করতে পারছে না বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
সভায় সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া বলেন, ‘বিচার বিভাগ এখনো রাজনৈতিকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। বিচারব্যবস্থার পচন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে এটি ঠিক না করলে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানও কার্যকরভাবে কাজ করতে পারবে না।’
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক গীতি আরা নাসরীন বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের চেতনা আজও প্রাসঙ্গিক। কারণ, আমরা এখনো সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথ পাইনি।’
সভায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের পক্ষে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি: গণতান্ত্রিক রূপান্তরে ঝুঁকি ও সম্ভাবনা’ এবং ‘সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বর্তমান পরিস্থিতি’ শীর্ষক দুটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয়।

তাহের বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের সময় বিএনপি ছিল বড় দল। আজ সেই জায়গা নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আমরা বলতে চাই না, কিন্তু আমাদের শুনতে হয় আজকের বিএনপি সেই জিয়াউর রহমানের বিএনপি নয়। জনগণের আস্থাশীল হতে হলে আজকের বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের বিএনপি হতে হবে।’
৩৩ মিনিট আগে
চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
২ ঘণ্টা আগে
তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মির্জা ফখরুল আরও বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে যারা গণভোট চায় না, তারা ডাকসু (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ) নির্বাচনে ভয় পেয়েছে। ডাকসুতে পরাজয়ের পর তারা জাকসু, চাকুস, রাকসু নির্বাচন বন্ধে কত শত ষড়যন্ত্র করেছে, তা শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি দেশবাসীও দেখেছে। তারা বুঝতে পারছে, জাতীয় নির্বাচনের আগে যদি স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয়, তাহলে পরাজয়ের ভরাডুবি খেতে হবে। সে জন্য তারা জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে যেভাবে বিরোধিতা করেছে, একইভাবে গণভোটের বিরোধিতা করছে।’
রাজধানীর পল্টনে আজ শুক্রবার জামায়াতের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ কার্যালয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তাহের বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের সময় বিএনপি ছিল বড় দল। আজ সেই জায়গা নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আমরা বলতে চাই না, কিন্তু আমাদের শুনতে হয় আজকের বিএনপি সেই জিয়াউর রহমানের বিএনপি নয়। জনগণের আস্থাশীল হতে হলে আজকের বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের বিএনপি হতে হবে।’
গণভোট প্রসঙ্গে তাহের বলেন, ‘সময়ক্ষেপণ করে লাভ নাই। গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগেই হতে হবে। যতই চালাকি করে সময় নষ্ট করা হোক না কেন, আগে গণভোট তারপর জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। নতুবা জনগণ ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের চেতনায় আবার রাজপথে নেমে আসবে।’
সংকট সৃষ্টি না করে এ মাসের মধ্যে গণভোট সম্পন্ন করে জুলাই সনদের আলোকে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
জামায়াতের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির মো. নূরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির হেলাল উদ্দিন, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সভাপতি আব্দুস সালাম প্রমুখ।

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে যারা গণভোট চায় না, তারা ডাকসু (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ) নির্বাচনে ভয় পেয়েছে। ডাকসুতে পরাজয়ের পর তারা জাকসু, চাকুস, রাকসু নির্বাচন বন্ধে কত শত ষড়যন্ত্র করেছে, তা শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি দেশবাসীও দেখেছে। তারা বুঝতে পারছে, জাতীয় নির্বাচনের আগে যদি স্থানীয় সরকার নির্বাচন হয়, তাহলে পরাজয়ের ভরাডুবি খেতে হবে। সে জন্য তারা জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে যেভাবে বিরোধিতা করেছে, একইভাবে গণভোটের বিরোধিতা করছে।’
রাজধানীর পল্টনে আজ শুক্রবার জামায়াতের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ কার্যালয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তাহের বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের সময় বিএনপি ছিল বড় দল। আজ সেই জায়গা নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আমরা বলতে চাই না, কিন্তু আমাদের শুনতে হয় আজকের বিএনপি সেই জিয়াউর রহমানের বিএনপি নয়। জনগণের আস্থাশীল হতে হলে আজকের বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের বিএনপি হতে হবে।’
গণভোট প্রসঙ্গে তাহের বলেন, ‘সময়ক্ষেপণ করে লাভ নাই। গণভোট জাতীয় নির্বাচনের আগেই হতে হবে। যতই চালাকি করে সময় নষ্ট করা হোক না কেন, আগে গণভোট তারপর জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। নতুবা জনগণ ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের চেতনায় আবার রাজপথে নেমে আসবে।’
সংকট সৃষ্টি না করে এ মাসের মধ্যে গণভোট সম্পন্ন করে জুলাই সনদের আলোকে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
জামায়াতের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির মো. নূরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির হেলাল উদ্দিন, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সভাপতি আব্দুস সালাম প্রমুখ।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘যে শিক্ষাক্ষেত্র থেকে জুলাই অভ্যুত্থানের সূচনা, সেই শিক্ষা খাতে আজ পর্যন্ত কোনো সংস্কার কমিশনই গঠিত হয়নি। রাজনৈতিক সংস্কারের কথা বললে এখন সেটা বিরাজনীতিকরণের চেষ্টা হিসেবে তুলে ধরা হয়।’
১৯ জুলাই ২০২৫
চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
২ ঘণ্টা আগে
তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মির্জা ফখরুল আরও বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২৫-এর অনুষ্ঠানে অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
জামায়াতের নেতা তাহের বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি পরিপূর্ণ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে এত ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হওয়ার ঘটনা এই প্রথম একটি ইতিহাস। ইসলামী ছাত্রশিবির পরপর চারটি বৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের ম্যান্ডেট লাভ করেছে। এতে এটাই প্রমাণ করেছে, ইসলামী ছাত্রশিবির শুধু একটি মাত্র সংগঠন নয়, এটি আজ বাংলাদেশের সমগ্র ছাত্রসমাজ।’
শিবিরকে কেন ভোট দিয়েছে, অনেকের কাছে তার কারণ জিজ্ঞাসা করেছেন তিনি। তাহের বলেন, ‘অনেকে বলেছে, শিবির তার স্বীয় মহিমায় যেসব গুণাবলি আছে, ভদ্র আচরণ করা, কনস্ট্রাক্টিভ কাজ করা ও ছাত্রছাত্রীর কল্যাণে মনোযোগ দেওয়া; সেটার কারণেই। পাশাপাশি শিবিরের প্যানেলে যারা আছে, তারা একাডেমিক্যালিও অনেক সাউন্ড ও স্পেশাল।’

চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২৫-এর অনুষ্ঠানে অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
জামায়াতের নেতা তাহের বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি পরিপূর্ণ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে এত ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হওয়ার ঘটনা এই প্রথম একটি ইতিহাস। ইসলামী ছাত্রশিবির পরপর চারটি বৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের ম্যান্ডেট লাভ করেছে। এতে এটাই প্রমাণ করেছে, ইসলামী ছাত্রশিবির শুধু একটি মাত্র সংগঠন নয়, এটি আজ বাংলাদেশের সমগ্র ছাত্রসমাজ।’
শিবিরকে কেন ভোট দিয়েছে, অনেকের কাছে তার কারণ জিজ্ঞাসা করেছেন তিনি। তাহের বলেন, ‘অনেকে বলেছে, শিবির তার স্বীয় মহিমায় যেসব গুণাবলি আছে, ভদ্র আচরণ করা, কনস্ট্রাক্টিভ কাজ করা ও ছাত্রছাত্রীর কল্যাণে মনোযোগ দেওয়া; সেটার কারণেই। পাশাপাশি শিবিরের প্যানেলে যারা আছে, তারা একাডেমিক্যালিও অনেক সাউন্ড ও স্পেশাল।’

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘যে শিক্ষাক্ষেত্র থেকে জুলাই অভ্যুত্থানের সূচনা, সেই শিক্ষা খাতে আজ পর্যন্ত কোনো সংস্কার কমিশনই গঠিত হয়নি। রাজনৈতিক সংস্কারের কথা বললে এখন সেটা বিরাজনীতিকরণের চেষ্টা হিসেবে তুলে ধরা হয়।’
১৯ জুলাই ২০২৫
তাহের বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের সময় বিএনপি ছিল বড় দল। আজ সেই জায়গা নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আমরা বলতে চাই না, কিন্তু আমাদের শুনতে হয় আজকের বিএনপি সেই জিয়াউর রহমানের বিএনপি নয়। জনগণের আস্থাশীল হতে হলে আজকের বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের বিএনপি হতে হবে।’
৩৩ মিনিট আগে
তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মির্জা ফখরুল আরও বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘দুর্বার নেতৃত্বে গড়ি স্বপ্নের ক্যাম্পাস’—স্লোগানে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান বলেন, ‘একজন নাগরিক হিসেবে ভবিষ্যতের বৃহৎ নেতৃত্বের জন্য নিজেকে তৈরি করতে হবে। তোমাদের (তরুণ) হাতে নেতৃত্ব তুলে দিয়ে আমরা পেছন থেকে তোমাদের শক্তি জোগাতে চাই। দেশের ককপিটে তোমাদের বসাতে চাই। তোমরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবা, পেছন থেকে আমরা তোমাদের জন্য দোয়া করব, শক্তি জোগাব।’
জামায়াতের আমির আরও বলেন, ‘ভুল করলে কানে কানে তোমাদেরকে বলে সংশোধন করে দিব, কথা না শুনলে হাতে ধরে ঝাঁকি দেব। যদি তা-ও না শোনো, তাহলে সম্মানের এই আসন থেকে জাতিকে সঙ্গে নিয়ে তোমাদেরকে সরায়ে দেব।’
দেশ পরিচালনায় তরুণদের প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘তোমাদেরকে সেইভাবেই প্রস্তুত হতে হবে। আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করি, তোমরা পারবা, তোমরা পেরেছ। একটা হস্তীকে তোমরা এই সমাজ থেকে তাড়াতে পেরেছ, এটাই পর্বতপ্রমাণ। আর সেটা তোমাদের নেতৃত্বেই সফল হয়েছে। আগামীর নতুন বাংলাদেশ, বেটার বাংলাদেশ তরুণদের হাত দিয়ে গড়ে উঠবে।’
আগামী দিনের বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে, তার রিহার্সাল হচ্ছে ছাত্র সংসদ নির্বাচন উল্লেখ করে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘আমি সব সময় তারুণ্যের বিকাশের পথে। তারুণ্যনির্ভর একটা বাংলাদেশ আমরা দেখতে চাই, ১৮ কোটি মানুষ দেখতে চাই। এই তরুণেরা আগামীর বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে, তার রিহার্সাল হচ্ছে এখনকার ছাত্র সংসদের মাধ্যম।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাকে লোকেরা আরও জিজ্ঞেস করে, আগামীর বাংলাদেশটা কেমন হবে? আমি বলি যে, কয়েকটা দিন অপেক্ষা করেন। যেমন হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়; তেমনই হবে আগামীর বাংলাদেশ। তাহলে বুঝতে হবে, তরুণদের ওপরে দায়িত্ব কত ভারী। এই ভারী দায়িত্বের পাহাড় নয়, পর্বতও আপনারা ডিঙাতে পারবেন।’

তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘দুর্বার নেতৃত্বে গড়ি স্বপ্নের ক্যাম্পাস’—স্লোগানে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান বলেন, ‘একজন নাগরিক হিসেবে ভবিষ্যতের বৃহৎ নেতৃত্বের জন্য নিজেকে তৈরি করতে হবে। তোমাদের (তরুণ) হাতে নেতৃত্ব তুলে দিয়ে আমরা পেছন থেকে তোমাদের শক্তি জোগাতে চাই। দেশের ককপিটে তোমাদের বসাতে চাই। তোমরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবা, পেছন থেকে আমরা তোমাদের জন্য দোয়া করব, শক্তি জোগাব।’
জামায়াতের আমির আরও বলেন, ‘ভুল করলে কানে কানে তোমাদেরকে বলে সংশোধন করে দিব, কথা না শুনলে হাতে ধরে ঝাঁকি দেব। যদি তা-ও না শোনো, তাহলে সম্মানের এই আসন থেকে জাতিকে সঙ্গে নিয়ে তোমাদেরকে সরায়ে দেব।’
দেশ পরিচালনায় তরুণদের প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘তোমাদেরকে সেইভাবেই প্রস্তুত হতে হবে। আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করি, তোমরা পারবা, তোমরা পেরেছ। একটা হস্তীকে তোমরা এই সমাজ থেকে তাড়াতে পেরেছ, এটাই পর্বতপ্রমাণ। আর সেটা তোমাদের নেতৃত্বেই সফল হয়েছে। আগামীর নতুন বাংলাদেশ, বেটার বাংলাদেশ তরুণদের হাত দিয়ে গড়ে উঠবে।’
আগামী দিনের বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে, তার রিহার্সাল হচ্ছে ছাত্র সংসদ নির্বাচন উল্লেখ করে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘আমি সব সময় তারুণ্যের বিকাশের পথে। তারুণ্যনির্ভর একটা বাংলাদেশ আমরা দেখতে চাই, ১৮ কোটি মানুষ দেখতে চাই। এই তরুণেরা আগামীর বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে, তার রিহার্সাল হচ্ছে এখনকার ছাত্র সংসদের মাধ্যম।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাকে লোকেরা আরও জিজ্ঞেস করে, আগামীর বাংলাদেশটা কেমন হবে? আমি বলি যে, কয়েকটা দিন অপেক্ষা করেন। যেমন হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়; তেমনই হবে আগামীর বাংলাদেশ। তাহলে বুঝতে হবে, তরুণদের ওপরে দায়িত্ব কত ভারী। এই ভারী দায়িত্বের পাহাড় নয়, পর্বতও আপনারা ডিঙাতে পারবেন।’

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘যে শিক্ষাক্ষেত্র থেকে জুলাই অভ্যুত্থানের সূচনা, সেই শিক্ষা খাতে আজ পর্যন্ত কোনো সংস্কার কমিশনই গঠিত হয়নি। রাজনৈতিক সংস্কারের কথা বললে এখন সেটা বিরাজনীতিকরণের চেষ্টা হিসেবে তুলে ধরা হয়।’
১৯ জুলাই ২০২৫
তাহের বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের সময় বিএনপি ছিল বড় দল। আজ সেই জায়গা নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আমরা বলতে চাই না, কিন্তু আমাদের শুনতে হয় আজকের বিএনপি সেই জিয়াউর রহমানের বিএনপি নয়। জনগণের আস্থাশীল হতে হলে আজকের বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের বিএনপি হতে হবে।’
৩৩ মিনিট আগে
চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
২ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মির্জা ফখরুল আরও বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একটি রাজনৈতিক দল জোট বানিয়ে গণভোটের চাপ সৃষ্টি করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, গণভোট হলে নির্বাচনের দিনই হতে হবে।
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, একটা রাজনৈতিক দল কয়েক দলের সঙ্গে জোট বানিয়েছে। জোট বানিয়ে তারা চাপ সৃষ্টি করছে—নির্বাচনের আগে গণভোট দিতে হবে। কেন নির্বাচনের আগে দিতে হবে? আলাদা দুটি ভোট করতে গেলে অনেক টাকা খরচ হবে। যারা নির্বাচনের আগে গণভোট চাচ্ছে, তারা এর মাধ্যমে নির্বাচনকে বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বিএনপি স্পষ্ট করে জানিয়েছে, গণভোট হলে নির্বাচনের দিনই হতে হবে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।

একটি রাজনৈতিক দল জোট বানিয়ে গণভোটের চাপ সৃষ্টি করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, গণভোট হলে নির্বাচনের দিনই হতে হবে।
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, একটা রাজনৈতিক দল কয়েক দলের সঙ্গে জোট বানিয়েছে। জোট বানিয়ে তারা চাপ সৃষ্টি করছে—নির্বাচনের আগে গণভোট দিতে হবে। কেন নির্বাচনের আগে দিতে হবে? আলাদা দুটি ভোট করতে গেলে অনেক টাকা খরচ হবে। যারা নির্বাচনের আগে গণভোট চাচ্ছে, তারা এর মাধ্যমে নির্বাচনকে বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বিএনপি স্পষ্ট করে জানিয়েছে, গণভোট হলে নির্বাচনের দিনই হতে হবে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘যে শিক্ষাক্ষেত্র থেকে জুলাই অভ্যুত্থানের সূচনা, সেই শিক্ষা খাতে আজ পর্যন্ত কোনো সংস্কার কমিশনই গঠিত হয়নি। রাজনৈতিক সংস্কারের কথা বললে এখন সেটা বিরাজনীতিকরণের চেষ্টা হিসেবে তুলে ধরা হয়।’
১৯ জুলাই ২০২৫
তাহের বলেন, ‘জিয়াউর রহমানের সময় বিএনপি ছিল বড় দল। আজ সেই জায়গা নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। আমরা বলতে চাই না, কিন্তু আমাদের শুনতে হয় আজকের বিএনপি সেই জিয়াউর রহমানের বিএনপি নয়। জনগণের আস্থাশীল হতে হলে আজকের বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের বিএনপি হতে হবে।’
৩৩ মিনিট আগে
চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
২ ঘণ্টা আগে
তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে