নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি, বিএনপি নেতা-কর্মীদের নামে মামলা এবং জেল-জুলুম দিয়ে আন্দোলন রোধ করা যাবে। বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠেছে। শত চেষ্টা করেও বিএনপিকে নির্মূল করা যাবে না। আজ মঙ্গলবার বিকেলে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা বলেন।
শুধু রাজনৈতিক কারণে দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে গৃহে অন্তরীণ এবং মিথ্যা মামলা দিয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বিদেশে থাকতে বাধ্য করা হচ্ছে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘একই সঙ্গে তাঁর (তারেক রহমান) সহধর্মিণী ডা. জোবাইদা রহমান—যিনি একেবারেই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নন, শুধু জিয়া পরিবারের বধূ হওয়ার কারণে তাঁর বিরুদ্ধে এই মামলা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। কিন্তু এসবের পরিণতি কি হবে? মানুষ তো বিএনপিকে চায়। বিএনপির রাজনীতি মানুষের রাজনীতি। এত অত্যাচার নির্যাতনের পরেও বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠেছে। এটাকে রুখবার কোনো উপায় নেই। এটা জনগণের দল। শত চেষ্টা করেও বিএনপিকে নির্মূল করা যাবে না।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘জেল দিয়ে কি কখনো আন্দোলন রোধ করা যায়? এ কথা সরকারেরই সবচেয়ে বেশি জানা উচিত। তাদের নেতাদের কি পাকিস্তান রোধ করতে পেরেছিল? পারেনি। এভাবে পারা যায় না। আজকে দুর্ভাগ্য, আওয়ামী লীগ সেই পাকিস্তানি শাসকদের মতোই আচরণ করছে। এটাই সবচেয়ে খারাপ বিষয়।’
জিয়া পরিবার এবং বিএনপির এই সরকারের আতঙ্কে পরিণত হয়েছে জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘গত ১৪ বছর এই দলটিকে একেবারে নির্মূল করে দেওয়ার জন্য যত রকমের নিপীড়নমূলক, নিবর্তনমূলক আইন, অত্যাচার, নির্যাতন, গুম, হত্যা করা যায় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা করেছে। ড. জোবাইদা বা আমাদের নেতা তারেক রহমানের নামে যে মামলা, যে মামলার কোনো ভিত্তি নেই, এ সমস্ত মামলা তাদের মূলত বাংলাদেশ থেকে, রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে রাখার একটা প্রচেষ্টা মাত্র।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘তালিকা করা হয়েছে, কার কার বিরুদ্ধে কতগুলো মামলা আছে। এই মামলাগুলোকে ত্বরান্বিত করা এবং রায়ের দিকে এগোচ্ছে। কয়েক দিন আগেই দেখেছি বিএনপির আব্বাস সাহেবের একটা মামলা আবার শুরু হয়েছে যেটা হাইকোর্ট থেকে স্টে করে দেওয়া হয়েছে। সেটাকে আবার চালানোর জন্য আবেদন করা হয়েছে। এই সরকারের টার্গেট একটাই তা হচ্ছে বিএনপিকে নির্মূল করা।’
‘বিএনপিকে নিয়ে মানুষ বিপদে আছে’—আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এমন মন্তব্যের প্রেক্ষিতে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটাতো জনগণ বিচার করবে কাকে নিয়ে মানুষ বিপদে আছে আর কাকে নিয়ে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে গেছে। আমার কথার দরকার নেই আপনারা দেখছেন পত্র-পত্রিকায় আসছে, বৃদ্ধ একজন, সে বলছে, অবিলম্বে সরকার চলে যাও। একজন রিকশাচালক একজন শ্রমিক বলছে। কতটা অবস্থা খারাপ হলে এভাবে সাধারণ মানুষ, বৃদ্ধ মানুষ ঘর থেকে বেরিয়ে আসে? এটাই বাস্তবতা।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি, বিএনপি নেতা-কর্মীদের নামে মামলা এবং জেল-জুলুম দিয়ে আন্দোলন রোধ করা যাবে। বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠেছে। শত চেষ্টা করেও বিএনপিকে নির্মূল করা যাবে না। আজ মঙ্গলবার বিকেলে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা বলেন।
শুধু রাজনৈতিক কারণে দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে গৃহে অন্তরীণ এবং মিথ্যা মামলা দিয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বিদেশে থাকতে বাধ্য করা হচ্ছে জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘একই সঙ্গে তাঁর (তারেক রহমান) সহধর্মিণী ডা. জোবাইদা রহমান—যিনি একেবারেই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নন, শুধু জিয়া পরিবারের বধূ হওয়ার কারণে তাঁর বিরুদ্ধে এই মামলা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। কিন্তু এসবের পরিণতি কি হবে? মানুষ তো বিএনপিকে চায়। বিএনপির রাজনীতি মানুষের রাজনীতি। এত অত্যাচার নির্যাতনের পরেও বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো জেগে উঠেছে। এটাকে রুখবার কোনো উপায় নেই। এটা জনগণের দল। শত চেষ্টা করেও বিএনপিকে নির্মূল করা যাবে না।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘জেল দিয়ে কি কখনো আন্দোলন রোধ করা যায়? এ কথা সরকারেরই সবচেয়ে বেশি জানা উচিত। তাদের নেতাদের কি পাকিস্তান রোধ করতে পেরেছিল? পারেনি। এভাবে পারা যায় না। আজকে দুর্ভাগ্য, আওয়ামী লীগ সেই পাকিস্তানি শাসকদের মতোই আচরণ করছে। এটাই সবচেয়ে খারাপ বিষয়।’
জিয়া পরিবার এবং বিএনপির এই সরকারের আতঙ্কে পরিণত হয়েছে জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘গত ১৪ বছর এই দলটিকে একেবারে নির্মূল করে দেওয়ার জন্য যত রকমের নিপীড়নমূলক, নিবর্তনমূলক আইন, অত্যাচার, নির্যাতন, গুম, হত্যা করা যায় আওয়ামী সন্ত্রাসীরা করেছে। ড. জোবাইদা বা আমাদের নেতা তারেক রহমানের নামে যে মামলা, যে মামলার কোনো ভিত্তি নেই, এ সমস্ত মামলা তাদের মূলত বাংলাদেশ থেকে, রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে রাখার একটা প্রচেষ্টা মাত্র।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘তালিকা করা হয়েছে, কার কার বিরুদ্ধে কতগুলো মামলা আছে। এই মামলাগুলোকে ত্বরান্বিত করা এবং রায়ের দিকে এগোচ্ছে। কয়েক দিন আগেই দেখেছি বিএনপির আব্বাস সাহেবের একটা মামলা আবার শুরু হয়েছে যেটা হাইকোর্ট থেকে স্টে করে দেওয়া হয়েছে। সেটাকে আবার চালানোর জন্য আবেদন করা হয়েছে। এই সরকারের টার্গেট একটাই তা হচ্ছে বিএনপিকে নির্মূল করা।’
‘বিএনপিকে নিয়ে মানুষ বিপদে আছে’—আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এমন মন্তব্যের প্রেক্ষিতে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটাতো জনগণ বিচার করবে কাকে নিয়ে মানুষ বিপদে আছে আর কাকে নিয়ে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে গেছে। আমার কথার দরকার নেই আপনারা দেখছেন পত্র-পত্রিকায় আসছে, বৃদ্ধ একজন, সে বলছে, অবিলম্বে সরকার চলে যাও। একজন রিকশাচালক একজন শ্রমিক বলছে। কতটা অবস্থা খারাপ হলে এভাবে সাধারণ মানুষ, বৃদ্ধ মানুষ ঘর থেকে বেরিয়ে আসে? এটাই বাস্তবতা।’
বাংলাদেশের সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ গণতন্ত্রবিরোধী ও স্বৈরতন্ত্রের ভিত্তি আখ্যা দিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের এমপিরা হাত তোলা এমপি। তারা জনগণ দ্বারা নির্বাচিত হয়, কিন্তু পার্লামেন্টে গিয়ে দলের বাইরে কোনো ভূমিকা রাখার কোনো সুযোগ নাই।
৩৯ মিনিট আগেআগামী ১ সেপ্টেম্বর বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এ উপলক্ষে সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে দলটি। আজ বুধবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অসুস্থবোধ করায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার রাত ১টায় তাঁকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
৮ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রপতির ঘোষণার (প্রেসিডেন্সিয়াল প্রক্লেমেশন) মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি দেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছে। বিকল্প হিসেবে গণভোটের মাধ্যমেও সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়া যেতে পারে, এমনটা মনে করে দলটি। মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) রাতে ঢাকায় দলের কেন্দ্রীয়...
১৮ ঘণ্টা আগে