নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় এক স্মরণসভায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী জামায়াতে ইসলামীর উদ্দেশে ‘মোনাফেক’ বলে মন্তব্য করেছিলেন। এমন মন্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াত।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ এক বিবৃতিতে এই নিন্দা জানিয়েছেন। বিবৃতিটি গণমাধ্যমে পাঠিয়েছেন কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের মুজিবুল আলম।
এর আগে গত বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বাগমারায় এক স্মরণসভায় রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আমরা জামায়াতকে সমর্থন করিনি। বিএনপির উদারতার কারণে তারা বাংলাদেশে প্রথম রাজনীতি করার সুযোগ পায়। কিন্তু সব সময় এই দলটি মুনাফেকি করেছে। মুনাফেকি ছাড়া তারা কিছু করেনি।’
প্রতিবাদ বিবৃতিতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ বলেন, ‘রুহুল কবির রিজভী যেসব মন্তব্য করেছেন, তা আপত্তিকর, ভিত্তিহীন ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমরা তাঁর এই বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, ‘রিজভী জামায়াতের বিরুদ্ধে এসব কথা উচ্চারণ করে আসলে কী অর্জন করতে চান, তা আমাদের কাছে স্পষ্ট নয়। ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে দেশকে যখন ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা, সেই মুহূর্তে তার এই বক্তব্য জাতীয় ঐক্যবিরোধী এবং দুরভিসন্ধিমূলক। দেশবাসী মনে করে, এ ধরনের বক্তব্য সৌজন্য ও রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত।’
তিনি বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী ইসলামি আদর্শের ভিত্তিতে রাজনীতি করে। জামায়াতে ইসলামী কখনো কারও সঙ্গে মোনাফেকি করেনি। জামায়াত দেশের মানুষের অধিকার, আইনের শাসন, ন্যায়বিচার, মানবাধিকার ও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আপসহীনভাবে লড়াই করে যাচ্ছে। তার এই সব কথার কোনো ভিত্তি নেই।’
‘গাত্রদাহ থেকে রিজভী এমন মন্তব্য করেছেন’ উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি ভারতের আধিপত্যবাদ ও ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে। জামায়াতের এই ভূমিকা গোটা জাতি গ্রহণ করেছে। আর এ কারণেই সম্ভবত রিজভীর গাত্রদাহ সৃষ্টি হয়েছে। আমরা এ ধরনের বিভ্রান্তিকর ও অপবাদ আরোপের রাজনীতি থেকে বিরত থাকার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় এক স্মরণসভায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী জামায়াতে ইসলামীর উদ্দেশে ‘মোনাফেক’ বলে মন্তব্য করেছিলেন। এমন মন্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে জামায়াত।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ এক বিবৃতিতে এই নিন্দা জানিয়েছেন। বিবৃতিটি গণমাধ্যমে পাঠিয়েছেন কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের মুজিবুল আলম।
এর আগে গত বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বাগমারায় এক স্মরণসভায় রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘আমরা জামায়াতকে সমর্থন করিনি। বিএনপির উদারতার কারণে তারা বাংলাদেশে প্রথম রাজনীতি করার সুযোগ পায়। কিন্তু সব সময় এই দলটি মুনাফেকি করেছে। মুনাফেকি ছাড়া তারা কিছু করেনি।’
প্রতিবাদ বিবৃতিতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ বলেন, ‘রুহুল কবির রিজভী যেসব মন্তব্য করেছেন, তা আপত্তিকর, ভিত্তিহীন ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমরা তাঁর এই বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, ‘রিজভী জামায়াতের বিরুদ্ধে এসব কথা উচ্চারণ করে আসলে কী অর্জন করতে চান, তা আমাদের কাছে স্পষ্ট নয়। ফ্যাসিবাদমুক্ত পরিবেশে দেশকে যখন ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা, সেই মুহূর্তে তার এই বক্তব্য জাতীয় ঐক্যবিরোধী এবং দুরভিসন্ধিমূলক। দেশবাসী মনে করে, এ ধরনের বক্তব্য সৌজন্য ও রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত।’
তিনি বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী ইসলামি আদর্শের ভিত্তিতে রাজনীতি করে। জামায়াতে ইসলামী কখনো কারও সঙ্গে মোনাফেকি করেনি। জামায়াত দেশের মানুষের অধিকার, আইনের শাসন, ন্যায়বিচার, মানবাধিকার ও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য আপসহীনভাবে লড়াই করে যাচ্ছে। তার এই সব কথার কোনো ভিত্তি নেই।’
‘গাত্রদাহ থেকে রিজভী এমন মন্তব্য করেছেন’ উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি ভারতের আধিপত্যবাদ ও ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে। জামায়াতের এই ভূমিকা গোটা জাতি গ্রহণ করেছে। আর এ কারণেই সম্ভবত রিজভীর গাত্রদাহ সৃষ্টি হয়েছে। আমরা এ ধরনের বিভ্রান্তিকর ও অপবাদ আরোপের রাজনীতি থেকে বিরত থাকার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৩ ঘণ্টা আগেমিডিয়াকে ব্যবহার করে এনসিপির নেতা-কর্মীদের গ্রহণযোগ্যতা ‘নষ্ট’ করার জন্য অনেক ‘অপশক্তি’ কাজ করছে অভিযোগ করে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তরিকুল।
১ দিন আগেসংসদে উচ্চকক্ষের মতো নিম্নকক্ষেও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাস্তবায়নের দাবিতে জামায়াত ইসলামী আন্দোলন করবে বলে জানিয়েছেন দলটি নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ রোববার (১০ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ
১ দিন আগে