চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঠাকুরগাঁও, পটুয়াখালী ও সিলেটে তিনজন নিহত হয়েছেন। দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী সহিংসতায় আহত হয়েছেন আরও ৫৩ জন। এর আগে দ্বিতীয় ধাপে ৬ জন ও তৃতীয় ধাপে নির্বাচনের দিন সহিংসতায় নিহত হয়েছিলেন ৭ জন। এ নিয়ে সারা দেশে নির্বাচনী সহিংসতায় মারা গেছেন ৭০ জন।
এদিকে রোববার সন্ধ্যায় নির্বাচন শেষে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার জানিয়েছেন চতুর্থ ধাপে ৮৩৬ ইউনিয়ন পরিষদে সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণ হয়েছে। দিনভর ভোটকেন্দ্রে জনগণের সম্পৃক্ততা ছিল বলেও দাবি করেন তিনি।
ইসি সচিব বলেন, প্রায় ৫৮টি জেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আমরা খোঁজ নিয়েছি। সবকিছু মিলে নির্বাচনটি সুষ্ঠু ও আনন্দমুখর পরিবেশে হয়েছে। এতে জনগণের সম্পৃক্ততা ছিল। ভোটারদের উপস্থিতিও আমরা আশা করছি ৭০ শতাংশের বেশি হবে। ভোটগ্রহণ করতে গিয়ে ১৫টি ভোটকেন্দ্র প্রিসাইডিং অফিসারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকায় ওই সব কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বন্ধ করা হয়েছে।
হুমায়ুন কবীর বলেন, ভোটগ্রহণকারী ২৯ জন আহত হয়েছেন। প্রার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগে ৬৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
‘বিচ্ছিন্ন কয়েকটি ঘটনা ছাড়া সব মিলিয়ে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে’ বলেও জানিয়েছেন ইসি সচিব।
সিলেটে একজন নিহত
সিলেটের গোলাপগঞ্জে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে গ্রামবাসীর সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। রোববার রাত ৮টার দিকে উপজেলার সিলেট-জকিগঞ্জ সড়কের ফুলবাড়ি ইউনিয়নের বৈটিকর বাজারে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে ৷ এ ঘটনায় এক সাইকেল মেকানিকের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়াও এ সংঘর্ষে ৮ / ১০ জন পুলিশ সদস্য আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
নিহত সাইকেল মেকানিকের নাম আব্দুস সালাম (৪০)। তিনি লক্ষিপাশা ইউপির রামপা দক্ষিণ ভাগ এলাকার বাসিন্দা।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রোববার রাত ৮টার দিকে গোলাপগঞ্জ উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নে দুটি ভোটকেন্দ্রের উত্তেজনাকে কেন্দ্র করে বৈটিকর এলাকায় পুলিশ ও গ্রামবাসীর মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় পুলিশসহ কয়েকজন এলাকাবাসী আহত হন। এ সময় আব্দুস সালাম নামের একজন আহত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। তবে তিনি কীভাবে মারা গেছেন তা সঠিকভাবে কেউ বলতে পারেনি।
নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে নিহতের ছেলে জসিম উদ্দিন বলেন, ‘গুলিবিদ্ধ হয়ে আমার পিতা মৃত্যুবরণ করেছেন।’
এ বিষয়ে গোলাপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ গোলাম কবির বলেন, ‘একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। তবে তিনি কার গুলিতে মারা গেছেন, সেটি এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।’
এ বিষয়ে জানতে গোলাপগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ হারুনূর রশীদ চৌধুরীর মুঠোফোনে বারবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেনি।
পটুয়াখালী ও ঠাকুরগাঁওয়ে ২ জন মারা গেছেন
পটুয়াখালী ও ঠাকুরগাঁও জেলায় নির্বাচনী সহিংসতায় দুজন নিহত হয়েছেন। আজ রোববার চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনায় তারা মারা যান।
জানা গেছে, রোববার সন্ধ্যার পর পটুয়াখালীর চরমন্তাজ ইউনিয়নের নয়ার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে আবদুল খালেক নামে এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। তিনি ওই ইউনিয়নের মেম্বার প্রার্থী জিয়ার সমর্থক ছিলেন। তবে কার গুলিতে তিনি নিহত হয়েছেন সে বিষয়ে এখনো দায়িত্বশীল কোনো পক্ষের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে জানতে পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও তাঁদের পাওয়া যায়নি।
রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান সোহাগ হাওলাদার বলেন, ‘আমি শুনেছি ওখানে ঝামেলা হয়েছে। তবে গুলিবিদ্ধ হয়েছে কি না তা জানি না। আপনি অন্যভাবে জানার চেষ্টা করুন। আমরা এখন নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে ব্যস্ত আছি।’
অন্যদিকে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রাজাগাঁও ইউনিয়নে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে ওই ইউনিয়নের দক্ষিণ আসান নগর গ্রামের হামিদুল ইসলাম (৪২) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন।
ঠাকুরগাঁও পুলিশ সুপার মো. জাহাঙ্গীর হোসেন নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘রাজাগাঁও ইউনিয়নের ভোটগ্রহণ শেষে ব্যালট পেপার ভর্তি বাক্স নিয়ে নির্বাচন কাজে সংশ্লিষ্টরা ইউএনও অফিসে আসার সময় লোকজন রাস্তা অবরোধ করে। উত্তপ্ত জনতাকে নিবৃত্ত করতে পুলিশ গুলি ছোড়ে। এতে শটগানের গুলিতে একজন ঘটনাস্থলে প্রাণ হারান।’
তিনি জানান, অপর আরেক ঘটনায় আখানগর ইউনিয়নের দক্ষিণ ঝাড়গাঁও দাখিল মাদ্রাসা ভোটকেন্দ্রে আবু হোসেন (৪৫) পুলিশের গুলিতে আহত হন। তিনি এখন ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালের চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. রাকিবুল আলম বলেন, ‘হামিদুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃত ব্যক্তির পিঠে ও বুকে শটগানের গুলি রয়েছে। গুলিতে আহত আরেক ব্যক্তি আবু হোসেনের চিকিৎসা চলছে।’
তবে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশের গুলিতে এক ব্যক্তির নিহত হওয়ার বিষয়টি তিনি লোক মাধ্যমে জেনেছেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত পরে জানাবেন বলে ফোন কেটে দেন।
(সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রতিনিধি ও নিজস্ব প্রতিবেদকের তথ্যে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে)
চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঠাকুরগাঁও, পটুয়াখালী ও সিলেটে তিনজন নিহত হয়েছেন। দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী সহিংসতায় আহত হয়েছেন আরও ৫৩ জন। এর আগে দ্বিতীয় ধাপে ৬ জন ও তৃতীয় ধাপে নির্বাচনের দিন সহিংসতায় নিহত হয়েছিলেন ৭ জন। এ নিয়ে সারা দেশে নির্বাচনী সহিংসতায় মারা গেছেন ৭০ জন।
এদিকে রোববার সন্ধ্যায় নির্বাচন শেষে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সচিব মো. হুমায়ুন কবীর খোন্দকার জানিয়েছেন চতুর্থ ধাপে ৮৩৬ ইউনিয়ন পরিষদে সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণ হয়েছে। দিনভর ভোটকেন্দ্রে জনগণের সম্পৃক্ততা ছিল বলেও দাবি করেন তিনি।
ইসি সচিব বলেন, প্রায় ৫৮টি জেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আমরা খোঁজ নিয়েছি। সবকিছু মিলে নির্বাচনটি সুষ্ঠু ও আনন্দমুখর পরিবেশে হয়েছে। এতে জনগণের সম্পৃক্ততা ছিল। ভোটারদের উপস্থিতিও আমরা আশা করছি ৭০ শতাংশের বেশি হবে। ভোটগ্রহণ করতে গিয়ে ১৫টি ভোটকেন্দ্র প্রিসাইডিং অফিসারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকায় ওই সব কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ বন্ধ করা হয়েছে।
হুমায়ুন কবীর বলেন, ভোটগ্রহণকারী ২৯ জন আহত হয়েছেন। প্রার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অভিযোগে ৬৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
‘বিচ্ছিন্ন কয়েকটি ঘটনা ছাড়া সব মিলিয়ে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে’ বলেও জানিয়েছেন ইসি সচিব।
সিলেটে একজন নিহত
সিলেটের গোলাপগঞ্জে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ভোট গণনাকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে গ্রামবাসীর সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। রোববার রাত ৮টার দিকে উপজেলার সিলেট-জকিগঞ্জ সড়কের ফুলবাড়ি ইউনিয়নের বৈটিকর বাজারে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে ৷ এ ঘটনায় এক সাইকেল মেকানিকের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়াও এ সংঘর্ষে ৮ / ১০ জন পুলিশ সদস্য আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
নিহত সাইকেল মেকানিকের নাম আব্দুস সালাম (৪০)। তিনি লক্ষিপাশা ইউপির রামপা দক্ষিণ ভাগ এলাকার বাসিন্দা।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রোববার রাত ৮টার দিকে গোলাপগঞ্জ উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নে দুটি ভোটকেন্দ্রের উত্তেজনাকে কেন্দ্র করে বৈটিকর এলাকায় পুলিশ ও গ্রামবাসীর মধ্যে তুমুল সংঘর্ষ শুরু হয়। এ সময় পুলিশসহ কয়েকজন এলাকাবাসী আহত হন। এ সময় আব্দুস সালাম নামের একজন আহত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। তবে তিনি কীভাবে মারা গেছেন তা সঠিকভাবে কেউ বলতে পারেনি।
নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে নিহতের ছেলে জসিম উদ্দিন বলেন, ‘গুলিবিদ্ধ হয়ে আমার পিতা মৃত্যুবরণ করেছেন।’
এ বিষয়ে গোলাপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ গোলাম কবির বলেন, ‘একজন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। তবে তিনি কার গুলিতে মারা গেছেন, সেটি এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।’
এ বিষয়ে জানতে গোলাপগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ হারুনূর রশীদ চৌধুরীর মুঠোফোনে বারবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেনি।
পটুয়াখালী ও ঠাকুরগাঁওয়ে ২ জন মারা গেছেন
পটুয়াখালী ও ঠাকুরগাঁও জেলায় নির্বাচনী সহিংসতায় দুজন নিহত হয়েছেন। আজ রোববার চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনায় তারা মারা যান।
জানা গেছে, রোববার সন্ধ্যার পর পটুয়াখালীর চরমন্তাজ ইউনিয়নের নয়ার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে আবদুল খালেক নামে এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। তিনি ওই ইউনিয়নের মেম্বার প্রার্থী জিয়ার সমর্থক ছিলেন। তবে কার গুলিতে তিনি নিহত হয়েছেন সে বিষয়ে এখনো দায়িত্বশীল কোনো পক্ষের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে জানতে পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও তাঁদের পাওয়া যায়নি।
রাঙ্গাবালী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান সোহাগ হাওলাদার বলেন, ‘আমি শুনেছি ওখানে ঝামেলা হয়েছে। তবে গুলিবিদ্ধ হয়েছে কি না তা জানি না। আপনি অন্যভাবে জানার চেষ্টা করুন। আমরা এখন নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে ব্যস্ত আছি।’
অন্যদিকে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রাজাগাঁও ইউনিয়নে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে ওই ইউনিয়নের দক্ষিণ আসান নগর গ্রামের হামিদুল ইসলাম (৪২) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন।
ঠাকুরগাঁও পুলিশ সুপার মো. জাহাঙ্গীর হোসেন নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘রাজাগাঁও ইউনিয়নের ভোটগ্রহণ শেষে ব্যালট পেপার ভর্তি বাক্স নিয়ে নির্বাচন কাজে সংশ্লিষ্টরা ইউএনও অফিসে আসার সময় লোকজন রাস্তা অবরোধ করে। উত্তপ্ত জনতাকে নিবৃত্ত করতে পুলিশ গুলি ছোড়ে। এতে শটগানের গুলিতে একজন ঘটনাস্থলে প্রাণ হারান।’
তিনি জানান, অপর আরেক ঘটনায় আখানগর ইউনিয়নের দক্ষিণ ঝাড়গাঁও দাখিল মাদ্রাসা ভোটকেন্দ্রে আবু হোসেন (৪৫) পুলিশের গুলিতে আহত হন। তিনি এখন ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালের চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. রাকিবুল আলম বলেন, ‘হামিদুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃত ব্যক্তির পিঠে ও বুকে শটগানের গুলি রয়েছে। গুলিতে আহত আরেক ব্যক্তি আবু হোসেনের চিকিৎসা চলছে।’
তবে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশের গুলিতে এক ব্যক্তির নিহত হওয়ার বিষয়টি তিনি লোক মাধ্যমে জেনেছেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত পরে জানাবেন বলে ফোন কেটে দেন।
(সংশ্লিষ্ট এলাকার প্রতিনিধি ও নিজস্ব প্রতিবেদকের তথ্যে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে)
ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে চীন সফরে গেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। ৯ সদস্যের এই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রোববার রাত ১০টা ১০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চায়না এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে চীনের উদ্দেশে যাত্রা করেছে
৬ ঘণ্টা আগেলন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকের পর দেশ একটি নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে এক বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগেএনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এনসিপির পক্ষ থেকে নিবন্ধন শর্তের চেয়েও বেশি কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। সব শর্ত পূরণ করে আমরা আবেদন জমা দিয়েছি। ২৫টি জেলা, ১০৫টি উপজেলা কমিটি ও প্রতিটি উপজেলায় ২০০ জন সমর্থক, অফিস চুক্তিসহ গঠনতন্ত্র জমা দিয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাব
৯ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৯ ঘণ্টা আগে