নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট প্রত্যাখ্যান করেছে বিএনপি। বিপুল বাজেট ঘাটতি নিয়ে ঋণনির্ভর এই বাজেটকে ‘ভিক্ষার ঝুলি’ বলে আখ্যায়িত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তবে বিএনপির আমলে ‘কালোটাকা সাদা করা’র বিষয়টি ছিল কি না, সেটি মনে করতে পারছেন না তিনি। তাঁর মতে, অপ্রদর্শিত আয় আর কালোটাকা এক নয়।
আজ রোববার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট নিয়ে বিএনপিকে ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে দৌড়াতে হয়েছিল—আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এই বক্তব্যের জবাবে এবারের বাজেটকে ‘ভিক্ষার ঝুলি’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকের এই বাজেট দেখে বুঝতে পারছেন, ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে কারা ঘুরছে? পুরো বাজেটটাই একটা ভিক্ষার ঝুলি। এর মধ্যে নিজস্ব কিছুই নাই। আজকে যে পরিমাণ ঋণের বোঝা দাঁড়িয়েছে ... আর ঘাটতি বাজেট তো বটেই। সেই ঘাটতি মেটাবে কী দিয়ে: বৈদেশিক আর ডোমেস্টিক ঋণ।’
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে বিএনপি। সংবাদ সম্মেলনে প্রস্তাবিত এই বাজেটকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে দলটি।
প্রস্তাবিত বাজেটে এরই মধ্যে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ নিয়ে অনেক সমালোচনা করেছেন বিএনপির নেতারা। বিএনপির আমলেও কালোটাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। সে ক্ষেত্রে এ বিষয়ে বিএনপির সমালোচনা করার নৈতিক অবস্থান আছে কি না—জানতে চাওয়া হয় বিএনপির মহাসচিবের কাছে।
উত্তরে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি ঠিক মনে করতে পারছি না, আমার মনে নেই ...। কালোটাকা সাদা করা যদি হয়ে থাকে, তবে অর্থনৈতিক একটা ব্যাকআপ ছিল।’ তিনি বলেন, ‘অপ্রদর্শিত আয় এবং কালোটাকার মধ্যে পার্থক্য আছে। বলা ছিল অপ্রদর্শিত আয়। অর্থাৎ আমি ঠিকভাবে আয় করেছিলাম, সেটা দেখানোর একটা ব্যাপার ছিল হয়তোবা। তবে আমি নিজেও বিষয়টা নিয়ে পরিষ্কার না।’
বিএনপির আমলে দেশের অর্থনীতি যেকোনো সময়ের চেয়ে ভালো ছিল বলেও দাবি করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘একটা জিনিস মনে রাখতে হবে, বিএনপি যখন ক্ষমতায় এসেছে, বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থা ভালো ছিল। জিয়াউর রহমান একটা তলাবিহীন ঝুড়ির অবস্থা থেকে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থাকে উন্নত করেছেন। একইভাবে খালেদা জিয়ার সময়ও “ইমার্জিং টাইগার” বলা হতো। এখনকার মহাসংকট তখন ছিল না, অর্থনীতি একটা স্থিতিশীল অবস্থায় ছিল।’
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট প্রত্যাখ্যান করেছে বিএনপি। বিপুল বাজেট ঘাটতি নিয়ে ঋণনির্ভর এই বাজেটকে ‘ভিক্ষার ঝুলি’ বলে আখ্যায়িত করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তবে বিএনপির আমলে ‘কালোটাকা সাদা করা’র বিষয়টি ছিল কি না, সেটি মনে করতে পারছেন না তিনি। তাঁর মতে, অপ্রদর্শিত আয় আর কালোটাকা এক নয়।
আজ রোববার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
৬৮ হাজার কোটি টাকার বাজেট নিয়ে বিএনপিকে ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে দৌড়াতে হয়েছিল—আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এই বক্তব্যের জবাবে এবারের বাজেটকে ‘ভিক্ষার ঝুলি’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকের এই বাজেট দেখে বুঝতে পারছেন, ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে কারা ঘুরছে? পুরো বাজেটটাই একটা ভিক্ষার ঝুলি। এর মধ্যে নিজস্ব কিছুই নাই। আজকে যে পরিমাণ ঋণের বোঝা দাঁড়িয়েছে ... আর ঘাটতি বাজেট তো বটেই। সেই ঘাটতি মেটাবে কী দিয়ে: বৈদেশিক আর ডোমেস্টিক ঋণ।’
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে বিএনপি। সংবাদ সম্মেলনে প্রস্তাবিত এই বাজেটকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে দলটি।
প্রস্তাবিত বাজেটে এরই মধ্যে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ নিয়ে অনেক সমালোচনা করেছেন বিএনপির নেতারা। বিএনপির আমলেও কালোটাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। সে ক্ষেত্রে এ বিষয়ে বিএনপির সমালোচনা করার নৈতিক অবস্থান আছে কি না—জানতে চাওয়া হয় বিএনপির মহাসচিবের কাছে।
উত্তরে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি ঠিক মনে করতে পারছি না, আমার মনে নেই ...। কালোটাকা সাদা করা যদি হয়ে থাকে, তবে অর্থনৈতিক একটা ব্যাকআপ ছিল।’ তিনি বলেন, ‘অপ্রদর্শিত আয় এবং কালোটাকার মধ্যে পার্থক্য আছে। বলা ছিল অপ্রদর্শিত আয়। অর্থাৎ আমি ঠিকভাবে আয় করেছিলাম, সেটা দেখানোর একটা ব্যাপার ছিল হয়তোবা। তবে আমি নিজেও বিষয়টা নিয়ে পরিষ্কার না।’
বিএনপির আমলে দেশের অর্থনীতি যেকোনো সময়ের চেয়ে ভালো ছিল বলেও দাবি করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘একটা জিনিস মনে রাখতে হবে, বিএনপি যখন ক্ষমতায় এসেছে, বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থা ভালো ছিল। জিয়াউর রহমান একটা তলাবিহীন ঝুড়ির অবস্থা থেকে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থাকে উন্নত করেছেন। একইভাবে খালেদা জিয়ার সময়ও “ইমার্জিং টাইগার” বলা হতো। এখনকার মহাসংকট তখন ছিল না, অর্থনীতি একটা স্থিতিশীল অবস্থায় ছিল।’
অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর) বলেছেন, সংস্কার ও বিচার নিশ্চিত হলে আগামীকালই পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন দিন। আজ সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর হাজারীবাগ ট্যানারি মোড়ে ঢাকা-১০ আসনের গণসংযোগে আয়োজিত এক গণসমাবেশে প্রধান অতিথির...
৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার আমাদের দাবিতে সাড়া না দেয়, তাহলে আমি আপনাদের আশ্বস্ত করতে চাই—‘আগামী নির্বাচনে যদি বাংলাদেশের মানুষ বিএনপিকে ক্ষমতায় আনে এবং আল্লাহ আমাদের সেই সুযোগ দেন, তাহলে সরকারে গিয়ে দ্রুততম সময়ে কুমিল্লা বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা...
৫ ঘণ্টা আগেইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির সৈয়দ মুফতি রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর) বলেছেন, ‘আমাদের রাজনীতি কোনো মন্ত্রিত্ব বা এমপিত্বের জন্য নয়, আমাদের লক্ষ্য এই দেশকে একটি কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা। আর এই কল্যাণ রাষ্ট্রের নীতি হলো ইসলাম।’
৮ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল হালিম বলেছেন, ‘এখন সুষ্ঠু নির্বাচন হলেও বিকেলে ভোট বর্জন করতে দেখা যায়। ডাকসুতে এত উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট হয়েছে। দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে দলমত ও ধর্ম-নির্বিশেষে সব ছাত্রছাত্রী ভোট দিয়েছে। নির্বাচনের জন্য যত ফেনা তুলতেছি, ভোটের রায় মানার...
১০ ঘণ্টা আগে