নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে বলেছেন, ‘এই যে আপনি ছাত্রদের আপনার মুরব্বি বানিয়েছেন, কর্তৃপক্ষ বানিয়েছেন, শিক্ষাব্যবস্থা আপনি ধ্বংস করে ফেলেছেন—এর একটু দায় আপনারও নেওয়া উচিত।’ আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আকরম খাঁ হলে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক পরিষদ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন কবে হবে—এমন প্রশ্ন রেখে দুদু বলেন, ‘স্বৈরতন্ত্রের পতন তখনই সার্থক হবে, যখন গণতন্ত্রের উত্তরণ সম্পন্ন হবে। যদি গণতন্ত্রের উত্তরণ সম্ভব না হয়, তাহলে স্বৈরতন্ত্র ফিরে আসার সম্ভাবনা থেকে যাবে। যারা আজকে বিভিন্ন অজুহাতে গণতন্ত্রের উত্তরণের যে নির্বাচন, সেই নির্বাচনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছেন বা বাধা দিচ্ছেন—তারা পক্ষান্তরে স্বৈরতন্ত্রের পক্ষেই অবস্থান নিচ্ছেন।’
সরকারের প্রতি বিএনপির সমর্থন আছে উল্লেখ করে দুদু বলেন, ‘বিএনপি প্রায় ১৬ বছর ধরে গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করে স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে। যারা আজ স্বৈরতন্ত্রের পতনে বিএনপির ভূমিকাকে খাটো করে দেখছেন, তাদের বলব—বিএনপি যখন আন্দোলন শুরু করেছিল, যাদের বয়স এখন ২৬ থেকে ২৮ এর মধ্যে, তারা তখন শিশু ছিল। হিসাব করলে দেখা যাবে, তাদের ভাতও মায়েরা খাইয়ে দিতেন। কিন্তু তারা যখন ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়কে অস্বীকার করছেন, তখন বুঝতেই হবে, এরা অহংকারী হয়ে পড়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে দুদু বলেন, ‘আপনি প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে ছাত্রদের একজন করে প্রতিনিধি রেখেছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটা ছেলে প্রতিনিধি হিসেবে পুলিশ নিয়ে গুলশানের একটি বাড়ি থেকে ৫০ লাখের ১০ লাখ টাকা নিয়ে এসেছে। যখন আরও ৪০ লাখ টাকা আনতে গিয়েছিল, তখন সে ধরা পড়ে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ব্যবহার করে, পুলিশকে ব্যবহার করে চাঁদাবাজি হচ্ছে, এটা তো আপনি জানেন। এই যে, আপনি ছাত্রদের আপনার মুরব্বি বানিয়েছেন, কর্তৃপক্ষ বানিয়েছেন, শিক্ষাব্যবস্থা আপনি ধ্বংস করে ফেলেছেন, এর একটু দায় আপনারও নেওয়া উচিত।’
দুদু বলেন, ‘আমরা আপনার (প্রধান উপদেষ্টা) সমালোচনা করি, আপনি যাতে একটি ভালো নির্বাচন দিয়ে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের উত্তরণে সহায়তা করেন। না হলে, অনেক জটিলতা দেখা দিতে পারে। সে জন্য যেকোনোভাবে, যেকোনো উপায়ে আপনাকে ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। আর তা যদি সম্ভব না হয়, বাংলাদেশে কোনো স্বৈরতন্ত্র কিন্তু ভালো নির্বাচন ছাড়া রেহাই পায়নি। এখন পর্যন্ত আপনার পথ খোলা আছে। আপনি ভালো নির্বাচন দেবেন, এটা জাতি প্রত্যাশা করে, আমরাও প্রত্যাশা করি।’
সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘যারা চাঁদাবাজি করছেন, দল গঠন করছেন এবং বিএনপির বিরুদ্ধে মিথ্যা কথা বলছেন, তাদের আমি বলব, এই সময় সময় না, আরও সময় আছে। আপনাদের পরিণতি কী হবে, সেটা যদি না ভাবেন, তাহলে ভুল হবে। এটা একবার মাথার মধ্যে নেন। এখন আপনাদের ব্যবহার করে যারা উপদেষ্টামণ্ডলী সদস্য হয়েছেন এবং ক্ষমতার ব্যবহার করছেন, তারা কিন্তু আপনাদেরকে সেই সময়ে সহায়তা করবে না, এটাই বাস্তব।’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মুক্তার আকন্দের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, সাবেক সংসদ সদস্য শামীম কায়সার লিংকন, জাতীয়তাবাদী চালক দলের সভাপতি জসিম উদ্দিন কবির প্রমুখ।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে বলেছেন, ‘এই যে আপনি ছাত্রদের আপনার মুরব্বি বানিয়েছেন, কর্তৃপক্ষ বানিয়েছেন, শিক্ষাব্যবস্থা আপনি ধ্বংস করে ফেলেছেন—এর একটু দায় আপনারও নেওয়া উচিত।’ আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আকরম খাঁ হলে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক পরিষদ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন কবে হবে—এমন প্রশ্ন রেখে দুদু বলেন, ‘স্বৈরতন্ত্রের পতন তখনই সার্থক হবে, যখন গণতন্ত্রের উত্তরণ সম্পন্ন হবে। যদি গণতন্ত্রের উত্তরণ সম্ভব না হয়, তাহলে স্বৈরতন্ত্র ফিরে আসার সম্ভাবনা থেকে যাবে। যারা আজকে বিভিন্ন অজুহাতে গণতন্ত্রের উত্তরণের যে নির্বাচন, সেই নির্বাচনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছেন বা বাধা দিচ্ছেন—তারা পক্ষান্তরে স্বৈরতন্ত্রের পক্ষেই অবস্থান নিচ্ছেন।’
সরকারের প্রতি বিএনপির সমর্থন আছে উল্লেখ করে দুদু বলেন, ‘বিএনপি প্রায় ১৬ বছর ধরে গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করে স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে। যারা আজ স্বৈরতন্ত্রের পতনে বিএনপির ভূমিকাকে খাটো করে দেখছেন, তাদের বলব—বিএনপি যখন আন্দোলন শুরু করেছিল, যাদের বয়স এখন ২৬ থেকে ২৮ এর মধ্যে, তারা তখন শিশু ছিল। হিসাব করলে দেখা যাবে, তাদের ভাতও মায়েরা খাইয়ে দিতেন। কিন্তু তারা যখন ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়কে অস্বীকার করছেন, তখন বুঝতেই হবে, এরা অহংকারী হয়ে পড়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে দুদু বলেন, ‘আপনি প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে ছাত্রদের একজন করে প্রতিনিধি রেখেছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটা ছেলে প্রতিনিধি হিসেবে পুলিশ নিয়ে গুলশানের একটি বাড়ি থেকে ৫০ লাখের ১০ লাখ টাকা নিয়ে এসেছে। যখন আরও ৪০ লাখ টাকা আনতে গিয়েছিল, তখন সে ধরা পড়ে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ব্যবহার করে, পুলিশকে ব্যবহার করে চাঁদাবাজি হচ্ছে, এটা তো আপনি জানেন। এই যে, আপনি ছাত্রদের আপনার মুরব্বি বানিয়েছেন, কর্তৃপক্ষ বানিয়েছেন, শিক্ষাব্যবস্থা আপনি ধ্বংস করে ফেলেছেন, এর একটু দায় আপনারও নেওয়া উচিত।’
দুদু বলেন, ‘আমরা আপনার (প্রধান উপদেষ্টা) সমালোচনা করি, আপনি যাতে একটি ভালো নির্বাচন দিয়ে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের উত্তরণে সহায়তা করেন। না হলে, অনেক জটিলতা দেখা দিতে পারে। সে জন্য যেকোনোভাবে, যেকোনো উপায়ে আপনাকে ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। আর তা যদি সম্ভব না হয়, বাংলাদেশে কোনো স্বৈরতন্ত্র কিন্তু ভালো নির্বাচন ছাড়া রেহাই পায়নি। এখন পর্যন্ত আপনার পথ খোলা আছে। আপনি ভালো নির্বাচন দেবেন, এটা জাতি প্রত্যাশা করে, আমরাও প্রত্যাশা করি।’
সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘যারা চাঁদাবাজি করছেন, দল গঠন করছেন এবং বিএনপির বিরুদ্ধে মিথ্যা কথা বলছেন, তাদের আমি বলব, এই সময় সময় না, আরও সময় আছে। আপনাদের পরিণতি কী হবে, সেটা যদি না ভাবেন, তাহলে ভুল হবে। এটা একবার মাথার মধ্যে নেন। এখন আপনাদের ব্যবহার করে যারা উপদেষ্টামণ্ডলী সদস্য হয়েছেন এবং ক্ষমতার ব্যবহার করছেন, তারা কিন্তু আপনাদেরকে সেই সময়ে সহায়তা করবে না, এটাই বাস্তব।’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মুক্তার আকন্দের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, সাবেক সংসদ সদস্য শামীম কায়সার লিংকন, জাতীয়তাবাদী চালক দলের সভাপতি জসিম উদ্দিন কবির প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে বলেছেন, ‘এই যে আপনি ছাত্রদের আপনার মুরব্বি বানিয়েছেন, কর্তৃপক্ষ বানিয়েছেন, শিক্ষাব্যবস্থা আপনি ধ্বংস করে ফেলেছেন—এর একটু দায় আপনারও নেওয়া উচিত।’ আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আকরম খাঁ হলে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক পরিষদ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন কবে হবে—এমন প্রশ্ন রেখে দুদু বলেন, ‘স্বৈরতন্ত্রের পতন তখনই সার্থক হবে, যখন গণতন্ত্রের উত্তরণ সম্পন্ন হবে। যদি গণতন্ত্রের উত্তরণ সম্ভব না হয়, তাহলে স্বৈরতন্ত্র ফিরে আসার সম্ভাবনা থেকে যাবে। যারা আজকে বিভিন্ন অজুহাতে গণতন্ত্রের উত্তরণের যে নির্বাচন, সেই নির্বাচনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছেন বা বাধা দিচ্ছেন—তারা পক্ষান্তরে স্বৈরতন্ত্রের পক্ষেই অবস্থান নিচ্ছেন।’
সরকারের প্রতি বিএনপির সমর্থন আছে উল্লেখ করে দুদু বলেন, ‘বিএনপি প্রায় ১৬ বছর ধরে গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করে স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে। যারা আজ স্বৈরতন্ত্রের পতনে বিএনপির ভূমিকাকে খাটো করে দেখছেন, তাদের বলব—বিএনপি যখন আন্দোলন শুরু করেছিল, যাদের বয়স এখন ২৬ থেকে ২৮ এর মধ্যে, তারা তখন শিশু ছিল। হিসাব করলে দেখা যাবে, তাদের ভাতও মায়েরা খাইয়ে দিতেন। কিন্তু তারা যখন ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়কে অস্বীকার করছেন, তখন বুঝতেই হবে, এরা অহংকারী হয়ে পড়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে দুদু বলেন, ‘আপনি প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে ছাত্রদের একজন করে প্রতিনিধি রেখেছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটা ছেলে প্রতিনিধি হিসেবে পুলিশ নিয়ে গুলশানের একটি বাড়ি থেকে ৫০ লাখের ১০ লাখ টাকা নিয়ে এসেছে। যখন আরও ৪০ লাখ টাকা আনতে গিয়েছিল, তখন সে ধরা পড়ে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ব্যবহার করে, পুলিশকে ব্যবহার করে চাঁদাবাজি হচ্ছে, এটা তো আপনি জানেন। এই যে, আপনি ছাত্রদের আপনার মুরব্বি বানিয়েছেন, কর্তৃপক্ষ বানিয়েছেন, শিক্ষাব্যবস্থা আপনি ধ্বংস করে ফেলেছেন, এর একটু দায় আপনারও নেওয়া উচিত।’
দুদু বলেন, ‘আমরা আপনার (প্রধান উপদেষ্টা) সমালোচনা করি, আপনি যাতে একটি ভালো নির্বাচন দিয়ে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের উত্তরণে সহায়তা করেন। না হলে, অনেক জটিলতা দেখা দিতে পারে। সে জন্য যেকোনোভাবে, যেকোনো উপায়ে আপনাকে ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। আর তা যদি সম্ভব না হয়, বাংলাদেশে কোনো স্বৈরতন্ত্র কিন্তু ভালো নির্বাচন ছাড়া রেহাই পায়নি। এখন পর্যন্ত আপনার পথ খোলা আছে। আপনি ভালো নির্বাচন দেবেন, এটা জাতি প্রত্যাশা করে, আমরাও প্রত্যাশা করি।’
সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘যারা চাঁদাবাজি করছেন, দল গঠন করছেন এবং বিএনপির বিরুদ্ধে মিথ্যা কথা বলছেন, তাদের আমি বলব, এই সময় সময় না, আরও সময় আছে। আপনাদের পরিণতি কী হবে, সেটা যদি না ভাবেন, তাহলে ভুল হবে। এটা একবার মাথার মধ্যে নেন। এখন আপনাদের ব্যবহার করে যারা উপদেষ্টামণ্ডলী সদস্য হয়েছেন এবং ক্ষমতার ব্যবহার করছেন, তারা কিন্তু আপনাদেরকে সেই সময়ে সহায়তা করবে না, এটাই বাস্তব।’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মুক্তার আকন্দের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, সাবেক সংসদ সদস্য শামীম কায়সার লিংকন, জাতীয়তাবাদী চালক দলের সভাপতি জসিম উদ্দিন কবির প্রমুখ।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে বলেছেন, ‘এই যে আপনি ছাত্রদের আপনার মুরব্বি বানিয়েছেন, কর্তৃপক্ষ বানিয়েছেন, শিক্ষাব্যবস্থা আপনি ধ্বংস করে ফেলেছেন—এর একটু দায় আপনারও নেওয়া উচিত।’ আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আকরম খাঁ হলে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক পরিষদ আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচন কবে হবে—এমন প্রশ্ন রেখে দুদু বলেন, ‘স্বৈরতন্ত্রের পতন তখনই সার্থক হবে, যখন গণতন্ত্রের উত্তরণ সম্পন্ন হবে। যদি গণতন্ত্রের উত্তরণ সম্ভব না হয়, তাহলে স্বৈরতন্ত্র ফিরে আসার সম্ভাবনা থেকে যাবে। যারা আজকে বিভিন্ন অজুহাতে গণতন্ত্রের উত্তরণের যে নির্বাচন, সেই নির্বাচনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছেন বা বাধা দিচ্ছেন—তারা পক্ষান্তরে স্বৈরতন্ত্রের পক্ষেই অবস্থান নিচ্ছেন।’
সরকারের প্রতি বিএনপির সমর্থন আছে উল্লেখ করে দুদু বলেন, ‘বিএনপি প্রায় ১৬ বছর ধরে গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম করে স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে। যারা আজ স্বৈরতন্ত্রের পতনে বিএনপির ভূমিকাকে খাটো করে দেখছেন, তাদের বলব—বিএনপি যখন আন্দোলন শুরু করেছিল, যাদের বয়স এখন ২৬ থেকে ২৮ এর মধ্যে, তারা তখন শিশু ছিল। হিসাব করলে দেখা যাবে, তাদের ভাতও মায়েরা খাইয়ে দিতেন। কিন্তু তারা যখন ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়কে অস্বীকার করছেন, তখন বুঝতেই হবে, এরা অহংকারী হয়ে পড়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে দুদু বলেন, ‘আপনি প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে ছাত্রদের একজন করে প্রতিনিধি রেখেছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একটা ছেলে প্রতিনিধি হিসেবে পুলিশ নিয়ে গুলশানের একটি বাড়ি থেকে ৫০ লাখের ১০ লাখ টাকা নিয়ে এসেছে। যখন আরও ৪০ লাখ টাকা আনতে গিয়েছিল, তখন সে ধরা পড়ে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ব্যবহার করে, পুলিশকে ব্যবহার করে চাঁদাবাজি হচ্ছে, এটা তো আপনি জানেন। এই যে, আপনি ছাত্রদের আপনার মুরব্বি বানিয়েছেন, কর্তৃপক্ষ বানিয়েছেন, শিক্ষাব্যবস্থা আপনি ধ্বংস করে ফেলেছেন, এর একটু দায় আপনারও নেওয়া উচিত।’
দুদু বলেন, ‘আমরা আপনার (প্রধান উপদেষ্টা) সমালোচনা করি, আপনি যাতে একটি ভালো নির্বাচন দিয়ে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের উত্তরণে সহায়তা করেন। না হলে, অনেক জটিলতা দেখা দিতে পারে। সে জন্য যেকোনোভাবে, যেকোনো উপায়ে আপনাকে ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। আর তা যদি সম্ভব না হয়, বাংলাদেশে কোনো স্বৈরতন্ত্র কিন্তু ভালো নির্বাচন ছাড়া রেহাই পায়নি। এখন পর্যন্ত আপনার পথ খোলা আছে। আপনি ভালো নির্বাচন দেবেন, এটা জাতি প্রত্যাশা করে, আমরাও প্রত্যাশা করি।’
সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, ‘যারা চাঁদাবাজি করছেন, দল গঠন করছেন এবং বিএনপির বিরুদ্ধে মিথ্যা কথা বলছেন, তাদের আমি বলব, এই সময় সময় না, আরও সময় আছে। আপনাদের পরিণতি কী হবে, সেটা যদি না ভাবেন, তাহলে ভুল হবে। এটা একবার মাথার মধ্যে নেন। এখন আপনাদের ব্যবহার করে যারা উপদেষ্টামণ্ডলী সদস্য হয়েছেন এবং ক্ষমতার ব্যবহার করছেন, তারা কিন্তু আপনাদেরকে সেই সময়ে সহায়তা করবে না, এটাই বাস্তব।’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মুক্তার আকন্দের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, সাবেক সংসদ সদস্য শামীম কায়সার লিংকন, জাতীয়তাবাদী চালক দলের সভাপতি জসিম উদ্দিন কবির প্রমুখ।

চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
১ ঘণ্টা আগে
তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মির্জা ফখরুল আরও বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।
২ ঘণ্টা আগে
একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২৫-এর অনুষ্ঠানে অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
জামায়াতের নেতা তাহের বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি পরিপূর্ণ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে এত ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হওয়ার ঘটনা এই প্রথম একটি ইতিহাস। ইসলামী ছাত্রশিবির পরপর চারটি বৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের ম্যান্ডেট লাভ করেছে। এতে এটাই প্রমাণ করেছে, ইসলামী ছাত্রশিবির শুধু একটি মাত্র সংগঠন নয়, এটি আজ বাংলাদেশের সমগ্র ছাত্রসমাজ।’
শিবিরকে কেন ভোট দিয়েছে, অনেকের কাছে তার কারণ জিজ্ঞাসা করেছেন তিনি। তাহের বলেন, ‘অনেকে বলেছে, শিবির তার স্বীয় মহিমায় যেসব গুণাবলি আছে, ভদ্র আচরণ করা, কনস্ট্রাক্টিভ কাজ করা ও ছাত্রছাত্রীর কল্যাণে মনোযোগ দেওয়া; সেটার কারণেই। পাশাপাশি শিবিরের প্যানেলে যারা আছে, তারা একাডেমিক্যালিও অনেক সাউন্ড ও স্পেশাল।’

চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২৫-এর অনুষ্ঠানে অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
জামায়াতের নেতা তাহের বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি পরিপূর্ণ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে এত ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হওয়ার ঘটনা এই প্রথম একটি ইতিহাস। ইসলামী ছাত্রশিবির পরপর চারটি বৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের ম্যান্ডেট লাভ করেছে। এতে এটাই প্রমাণ করেছে, ইসলামী ছাত্রশিবির শুধু একটি মাত্র সংগঠন নয়, এটি আজ বাংলাদেশের সমগ্র ছাত্রসমাজ।’
শিবিরকে কেন ভোট দিয়েছে, অনেকের কাছে তার কারণ জিজ্ঞাসা করেছেন তিনি। তাহের বলেন, ‘অনেকে বলেছে, শিবির তার স্বীয় মহিমায় যেসব গুণাবলি আছে, ভদ্র আচরণ করা, কনস্ট্রাক্টিভ কাজ করা ও ছাত্রছাত্রীর কল্যাণে মনোযোগ দেওয়া; সেটার কারণেই। পাশাপাশি শিবিরের প্যানেলে যারা আছে, তারা একাডেমিক্যালিও অনেক সাউন্ড ও স্পেশাল।’

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে বলেছেন, ‘এই যে, আপনি ছাত্রদের আপনার মুরব্বি বানিয়েছেন, কর্তৃপক্ষ বানিয়েছেন, শিক্ষাব্যবস্থা আপনি ধ্বংস করে ফেলেছেন—এর একটু দায় আপনারও নেওয়া উচিত।’ আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আকরম খাঁ হলে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক পরিষদ আয়োজিত
৩০ জুলাই ২০২৫
তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মির্জা ফখরুল আরও বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।
২ ঘণ্টা আগে
একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘দুর্বার নেতৃত্বে গড়ি স্বপ্নের ক্যাম্পাস’—স্লোগানে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান বলেন, ‘একজন নাগরিক হিসেবে ভবিষ্যতের বৃহৎ নেতৃত্বের জন্য নিজেকে তৈরি করতে হবে। তোমাদের (তরুণ) হাতে নেতৃত্ব তুলে দিয়ে আমরা পেছন থেকে তোমাদের শক্তি জোগাতে চাই। দেশের ককপিটে তোমাদের বসাতে চাই। তোমরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবা, পেছন থেকে আমরা তোমাদের জন্য দোয়া করব, শক্তি জোগাব।’
জামায়াতের আমির আরও বলেন, ‘ভুল করলে কানে কানে তোমাদেরকে বলে সংশোধন করে দিব, কথা না শুনলে হাতে ধরে ঝাঁকি দেব। যদি তা-ও না শোনো, তাহলে সম্মানের এই আসন থেকে জাতিকে সঙ্গে নিয়ে তোমাদেরকে সরায়ে দেব।’
দেশ পরিচালনায় তরুণদের প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘তোমাদেরকে সেইভাবেই প্রস্তুত হতে হবে। আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করি, তোমরা পারবা, তোমরা পেরেছ। একটা হস্তীকে তোমরা এই সমাজ থেকে তাড়াতে পেরেছ, এটাই পর্বতপ্রমাণ। আর সেটা তোমাদের নেতৃত্বেই সফল হয়েছে। আগামীর নতুন বাংলাদেশ, বেটার বাংলাদেশ তরুণদের হাত দিয়ে গড়ে উঠবে।’
আগামী দিনের বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে, তার রিহার্সাল হচ্ছে ছাত্র সংসদ নির্বাচন উল্লেখ করে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘আমি সব সময় তারুণ্যের বিকাশের পথে। তারুণ্যনির্ভর একটা বাংলাদেশ আমরা দেখতে চাই, ১৮ কোটি মানুষ দেখতে চাই। এই তরুণেরা আগামীর বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে, তার রিহার্সাল হচ্ছে এখনকার ছাত্র সংসদের মাধ্যম।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাকে লোকেরা আরও জিজ্ঞেস করে, আগামীর বাংলাদেশটা কেমন হবে? আমি বলি যে, কয়েকটা দিন অপেক্ষা করেন। যেমন হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়; তেমনই হবে আগামীর বাংলাদেশ। তাহলে বুঝতে হবে, তরুণদের ওপরে দায়িত্ব কত ভারী। এই ভারী দায়িত্বের পাহাড় নয়, পর্বতও আপনারা ডিঙাতে পারবেন।’

তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘দুর্বার নেতৃত্বে গড়ি স্বপ্নের ক্যাম্পাস’—স্লোগানে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান বলেন, ‘একজন নাগরিক হিসেবে ভবিষ্যতের বৃহৎ নেতৃত্বের জন্য নিজেকে তৈরি করতে হবে। তোমাদের (তরুণ) হাতে নেতৃত্ব তুলে দিয়ে আমরা পেছন থেকে তোমাদের শক্তি জোগাতে চাই। দেশের ককপিটে তোমাদের বসাতে চাই। তোমরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবা, পেছন থেকে আমরা তোমাদের জন্য দোয়া করব, শক্তি জোগাব।’
জামায়াতের আমির আরও বলেন, ‘ভুল করলে কানে কানে তোমাদেরকে বলে সংশোধন করে দিব, কথা না শুনলে হাতে ধরে ঝাঁকি দেব। যদি তা-ও না শোনো, তাহলে সম্মানের এই আসন থেকে জাতিকে সঙ্গে নিয়ে তোমাদেরকে সরায়ে দেব।’
দেশ পরিচালনায় তরুণদের প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘তোমাদেরকে সেইভাবেই প্রস্তুত হতে হবে। আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করি, তোমরা পারবা, তোমরা পেরেছ। একটা হস্তীকে তোমরা এই সমাজ থেকে তাড়াতে পেরেছ, এটাই পর্বতপ্রমাণ। আর সেটা তোমাদের নেতৃত্বেই সফল হয়েছে। আগামীর নতুন বাংলাদেশ, বেটার বাংলাদেশ তরুণদের হাত দিয়ে গড়ে উঠবে।’
আগামী দিনের বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে, তার রিহার্সাল হচ্ছে ছাত্র সংসদ নির্বাচন উল্লেখ করে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘আমি সব সময় তারুণ্যের বিকাশের পথে। তারুণ্যনির্ভর একটা বাংলাদেশ আমরা দেখতে চাই, ১৮ কোটি মানুষ দেখতে চাই। এই তরুণেরা আগামীর বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে, তার রিহার্সাল হচ্ছে এখনকার ছাত্র সংসদের মাধ্যম।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাকে লোকেরা আরও জিজ্ঞেস করে, আগামীর বাংলাদেশটা কেমন হবে? আমি বলি যে, কয়েকটা দিন অপেক্ষা করেন। যেমন হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়; তেমনই হবে আগামীর বাংলাদেশ। তাহলে বুঝতে হবে, তরুণদের ওপরে দায়িত্ব কত ভারী। এই ভারী দায়িত্বের পাহাড় নয়, পর্বতও আপনারা ডিঙাতে পারবেন।’

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে বলেছেন, ‘এই যে, আপনি ছাত্রদের আপনার মুরব্বি বানিয়েছেন, কর্তৃপক্ষ বানিয়েছেন, শিক্ষাব্যবস্থা আপনি ধ্বংস করে ফেলেছেন—এর একটু দায় আপনারও নেওয়া উচিত।’ আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আকরম খাঁ হলে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক পরিষদ আয়োজিত
৩০ জুলাই ২০২৫
চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মির্জা ফখরুল আরও বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।
২ ঘণ্টা আগে
একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একটি রাজনৈতিক দল জোট বানিয়ে গণভোটের চাপ সৃষ্টি করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, গণভোট হলে নির্বাচনের দিনই হতে হবে।
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, একটা রাজনৈতিক দল কয়েক দলের সঙ্গে জোট বানিয়েছে। জোট বানিয়ে তারা চাপ সৃষ্টি করছে—নির্বাচনের আগে গণভোট দিতে হবে। কেন নির্বাচনের আগে দিতে হবে? আলাদা দুটি ভোট করতে গেলে অনেক টাকা খরচ হবে। যারা নির্বাচনের আগে গণভোট চাচ্ছে, তারা এর মাধ্যমে নির্বাচনকে বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বিএনপি স্পষ্ট করে জানিয়েছে, গণভোট হলে নির্বাচনের দিনই হতে হবে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।

একটি রাজনৈতিক দল জোট বানিয়ে গণভোটের চাপ সৃষ্টি করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, গণভোট হলে নির্বাচনের দিনই হতে হবে।
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, একটা রাজনৈতিক দল কয়েক দলের সঙ্গে জোট বানিয়েছে। জোট বানিয়ে তারা চাপ সৃষ্টি করছে—নির্বাচনের আগে গণভোট দিতে হবে। কেন নির্বাচনের আগে দিতে হবে? আলাদা দুটি ভোট করতে গেলে অনেক টাকা খরচ হবে। যারা নির্বাচনের আগে গণভোট চাচ্ছে, তারা এর মাধ্যমে নির্বাচনকে বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বিএনপি স্পষ্ট করে জানিয়েছে, গণভোট হলে নির্বাচনের দিনই হতে হবে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে বলেছেন, ‘এই যে, আপনি ছাত্রদের আপনার মুরব্বি বানিয়েছেন, কর্তৃপক্ষ বানিয়েছেন, শিক্ষাব্যবস্থা আপনি ধ্বংস করে ফেলেছেন—এর একটু দায় আপনারও নেওয়া উচিত।’ আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আকরম খাঁ হলে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক পরিষদ আয়োজিত
৩০ জুলাই ২০২৫
চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
১ ঘণ্টা আগে
তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে। এখনই এটাকে থামিয়ে দেওয়ার জন্য সেই ডাকসু, রাকসু, জাকসু ও চাকসু এবং ছাত্র সমাজকে আবার বড় ধরনের ভূমিকা নিয়ে এটাকে থামিয়ে দিতে হবে ও স্তব্ধ করে দিতে হবে।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ‘কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা-২৫’-এর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ‘দুর্বার নেতৃত্বে গড়ি স্বপ্নের ক্যাম্পাস’ স্লোগানে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘জুলাই বিপ্লব নেতৃত্ব পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের রক্তের বিনিময়ে হয়েছে। সারা দেশ তাঁদের সঙ্গে ছিল কোনো সন্দেহ নেই। আপনাদের সেই সংগ্রামই ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করিয়েছে ভারতে। কিন্তু এই সংগ্রাম শেষ হয়নি। আপনাদের সেই সংগ্রাম দিয়ে বাংলাদেশের দুর্নীতিকে প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দিতে হবে।’
জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘যে স্পিরিট, যে চেতনায় তরুণ ছাত্ররা-ছাত্রীরা একটি আদর্শবাদী দলকে সমর্থন দিয়েছিল বা এখনো দিয়ে যাচ্ছে, আগামী নির্বাচনে ৪ কোটি তরুণ ছাত্রসমাজ যেন সেই ধারাবাহিকতা রাখে এবং দেশের একটি পজিটিভ পরিবর্তনের জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে আদর্শবাদী দল এবং দলগুলোকে বিজয়ী করে। সেই বিজয়ের জন্য মাঠে অংশগ্রহণ করে সেইভাবে তরুণ সমাজের মাইন্ডকে প্রস্তুত করার জন্য আপনাদের (শিক্ষার্থীদের) এখন থেকে ভূমিকা নিতে হবে।’
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আপনাদের সেইরকম ছোট ছোট করে মেসেজ তৈরি করতে হবে, ছোট ছোট করে থিম তৈরি করতে হবে, ছোট ছোট করে আইডিয়া তৈরি করতে হবে। সারা বাংলাদেশে তরুণদের সেই স্পিরিটে গ্রামে গ্রামে, বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে মানুষকে সংগঠিত করার জন্য যে ঢেউ...তা অব্যাহত রাখতে হবে। ইনশা আল্লাহ, আমরা দেখছি বা আশা করছি, বিশ্ববিদ্যালয়ের যে রিফ্লেকশন, এটাই বাংলাদেশ হবে। আগামী নির্বাচনে তারই প্রভাবে আরেকটি মিরাকল হতে পারে, আমরা এটা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। এ ছাড়া ডাকসু, জাকসু, রাকসু, চাকসুর ভিপিসহ নেতৃবৃন্দ, জামায়াত, শিবির ও বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে। এখনই এটাকে থামিয়ে দেওয়ার জন্য সেই ডাকসু, রাকসু, জাকসু ও চাকসু এবং ছাত্র সমাজকে আবার বড় ধরনের ভূমিকা নিয়ে এটাকে থামিয়ে দিতে হবে ও স্তব্ধ করে দিতে হবে।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ‘কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা-২৫’-এর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ‘দুর্বার নেতৃত্বে গড়ি স্বপ্নের ক্যাম্পাস’ স্লোগানে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘জুলাই বিপ্লব নেতৃত্ব পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের রক্তের বিনিময়ে হয়েছে। সারা দেশ তাঁদের সঙ্গে ছিল কোনো সন্দেহ নেই। আপনাদের সেই সংগ্রামই ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করিয়েছে ভারতে। কিন্তু এই সংগ্রাম শেষ হয়নি। আপনাদের সেই সংগ্রাম দিয়ে বাংলাদেশের দুর্নীতিকে প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দিতে হবে।’
জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘যে স্পিরিট, যে চেতনায় তরুণ ছাত্ররা-ছাত্রীরা একটি আদর্শবাদী দলকে সমর্থন দিয়েছিল বা এখনো দিয়ে যাচ্ছে, আগামী নির্বাচনে ৪ কোটি তরুণ ছাত্রসমাজ যেন সেই ধারাবাহিকতা রাখে এবং দেশের একটি পজিটিভ পরিবর্তনের জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে আদর্শবাদী দল এবং দলগুলোকে বিজয়ী করে। সেই বিজয়ের জন্য মাঠে অংশগ্রহণ করে সেইভাবে তরুণ সমাজের মাইন্ডকে প্রস্তুত করার জন্য আপনাদের (শিক্ষার্থীদের) এখন থেকে ভূমিকা নিতে হবে।’
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আপনাদের সেইরকম ছোট ছোট করে মেসেজ তৈরি করতে হবে, ছোট ছোট করে থিম তৈরি করতে হবে, ছোট ছোট করে আইডিয়া তৈরি করতে হবে। সারা বাংলাদেশে তরুণদের সেই স্পিরিটে গ্রামে গ্রামে, বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে মানুষকে সংগঠিত করার জন্য যে ঢেউ...তা অব্যাহত রাখতে হবে। ইনশা আল্লাহ, আমরা দেখছি বা আশা করছি, বিশ্ববিদ্যালয়ের যে রিফ্লেকশন, এটাই বাংলাদেশ হবে। আগামী নির্বাচনে তারই প্রভাবে আরেকটি মিরাকল হতে পারে, আমরা এটা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। এ ছাড়া ডাকসু, জাকসু, রাকসু, চাকসুর ভিপিসহ নেতৃবৃন্দ, জামায়াত, শিবির ও বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে বলেছেন, ‘এই যে, আপনি ছাত্রদের আপনার মুরব্বি বানিয়েছেন, কর্তৃপক্ষ বানিয়েছেন, শিক্ষাব্যবস্থা আপনি ধ্বংস করে ফেলেছেন—এর একটু দায় আপনারও নেওয়া উচিত।’ আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের আকরম খাঁ হলে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক পরিষদ আয়োজিত
৩০ জুলাই ২০২৫
চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
১ ঘণ্টা আগে
তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মির্জা ফখরুল আরও বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।
২ ঘণ্টা আগে