নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জনগণের মতামত ছাড়া মৌলিক কোনো পরিবর্তন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘মৌলিক যে পরিবর্তন আসবে, সেই পরিবর্তনগুলো বা সংশোধনী যেটাই বলি না আমরা—সেটা কখনই জনগণের মতামত ছাড়া সম্ভব নয়। তার জন্য একমাত্র জায়গা হচ্ছে সংসদ।’
আজ সোমবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) ‘দ্বিকক্ষ পার্লামেন্ট: উচ্চ কক্ষের গঠন’ শীর্ষক এই আলোচনা সভার আয়োজন করে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘যেকোনো সংস্কার যেকোনো পরিবর্তন—এটা জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া সম্ভব না, উচিতও না। যে কারণে আমরা বলে এসেছি, সবার আগে যেটা দরকার সেটা হচ্ছে যে আমরা দাবি করেছিলাম যে, ওই সরকারকে পদত্যাগ করে, নির্বাচন কমিশনকে ভেঙে দিয়ে নতুন করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। ইতিমধ্যেই সরকারের পতন হয়েছে, সংসদ ভেঙে দেওয়া হয়েছে এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তারা দায়িত্ব নিয়েছেন। এরা এসেছেন আপাতত রাষ্ট্র পরিচালনা করবার এবং নির্বাচনের ব্যবস্থা করবার জন্য। পার্লামেন্ট নির্বাচন করতে হবে, সেটা যেন একেবারে অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচন হয়—সে জন্য নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে সেই নির্বাচন হতে হবে এবং নিরপেক্ষ অবাধ নির্বাচন হতে হবে।
‘এখন নিরপেক্ষ সরকার আছে। নির্বাচন কমিশন ভেঙে দেওয়া হয়েছে, এই কমিশন গঠন করতে হবে নিরপেক্ষতার সঙ্গে এবং নির্বাচন করার জন্য, এটা নিরপেক্ষ করার জন্য, জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য পাওয়ার জন্য, অবাধ করার জন্য সমস্ত জনগণের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে যেন প্রতিনিধি নির্বাচিত হয় তার জন্য সত্যিকার অর্থেই একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনটা হতে হবে। এই নির্বাচনের পরেই যারা নির্বাচিত হবেন, তারা সিদ্ধান্ত নেবেন কোন পরিবর্তনগুলো দরকার। এটা কি আবার শুধু পরিবর্তন দরকার নাকি বাতিল করে নতুন করে লিখতে হবে—সেটা পার্লামেন্টই সিদ্ধান্ত নেবে, কী করতে হবে।
‘সেখানে আমরা বারবার যে কথাটা বলেছি, আওয়ামী লীগ ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার ১৫-১৬ বছর ক্ষমতা দখল করে দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতির যে ক্ষতি করেছে, সেটা গণতন্ত্র বলতে কিছুই নেই, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বলতে কিছুই নেই। গণতান্ত্রিক যে প্রতিষ্ঠানগুলো সেগুলোকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘প্রশাসনিক দলীয়করণ করা হয়েছে, জুডিশিয়ারিকে সেই একইভাবে কুক্ষিগত করে দলীয়করণ করে সেটাকেও ধ্বংসের শেষ প্রান্তে নিয়ে গেছে। কোনো একটা সুষ্ঠু–অবাধ নির্বাচন করতে গেলে যে একটা ন্যূনতম যে পরিবর্তনগুলো দরকার, ব্যবস্থা নেওয়া দরকার সেটা নিতে হবে। অর্থাৎ নির্বাচন কমিশন যে পরিবর্তন ও সংস্কার সেটা করতে হবে, প্রশাসনের যে পরিবর্তন ও সংস্কার সেটা করতে হবে। একই সঙ্গে জুডিশিয়ারিতে যেটা দরকার সেটা করতে হবে। তবে আলটিমেটলি নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে।’
ছাত্র-জনতার বিপ্লবের ‘জন-আকাঙ্ক্ষা নস্যাতের চক্রান্ত শুরু হয়েছে’ বলে মন্তব্য করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে ছাত্র-জনতা তাঁদের বুকের রক্ত দিয়ে যে সুযোগ তৈরি করে দিয়েছেন আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার, সেটাকে নস্যাৎ করার জন্য কাজ শুরু করেছে। আমি অবাক হই যখন দেখি যে আমাদের শিক্ষিত মানুষেরা সমাজে যাদের গুরুত্ব আছে, তারা যখন বিভিন্ন কথা বলেন—তা অত্যন্ত বিভ্রান্তিমূলক। যারা দায়িত্ব পেয়েছেন এই সরকার যাদের দায়িত্ব দিয়েছে, তাঁদের মধ্যেই অনেকে যখন বলেন, যে নতুন দল তৈরি করতে হবে—তখন বিস্মিত না হয়ে পারা যায় না। এই এখতিয়ার তাঁকে কে দিয়েছে? উনি এই দায়িত্ব পেলেন কোথায় যে উনি বলবেন যে নতুন দল তৈরি হবে। তাহলে কী করে জনগণ ভাববে যে এরা নিরপেক্ষভাবে কাজ করছে?’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বেশ কিছু সংগঠন, বেশ কিছু গোষ্ঠী ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে যে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অনির্দিষ্টকালের জন্য রাখা হোক। তারা (অন্তর্বর্তীকালীন সরকার) একেবারেই পরিবর্তন করে দেবে। সমস্ত সংস্কার-টংস্কার তারাই করে দেবে। তাহলে জনগণ তো দরকার নাই, পার্লামেন্টের দরকার নাই।’
এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘পত্রিকার নাম বলছি না, একটা পত্রিকা দিয়েছে জরিপের ফল দিয়ে। এই জরিপ কারা করেছে আমি ঠিক বলতে পারব না। নাম দিয়েছে ব্র্যাক ইনস্টিটিউট। আমি জানি না তারা কীভাবে জরিপটা করেছে। তারা বলেছে যে বেশির ভাগ নাকি চায় যত দিন দরকার এই সরকার থাকুক। এটা আমি জানি না তারা এই কথাগুলো কোত্থেকে পেল, কীভাবে পেল? কিন্তু জনগণ এটা কোনো দিন মেনে নেবে না। এই ধরনের কথা, এই ধরনের রিপোর্ট করা থেকে বিরত থাকতে আমার মনে হয় যে ভেবেচিন্তে করা উচিত, যাতে কোনো বিভ্রান্তি সৃষ্টি না হয়। সেই বিষয়টাও আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি আজকে সভা থেকে আবারও দাবি উত্থাপন করছি—এই অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে অবিলম্বে মিথ্যা মামলা, হয়রানিমূলক মামলা, গায়েবি মামলা আমাদের বিরুদ্ধে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল, তা অবিলম্বে প্রত্যাহার করা হোক। আর স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে যারা নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন—তাঁদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। আরেকটা কথা এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বলতে চাই, এখনো আপনাদের প্রশাসনে যে সকল ব্যক্তিরা রয়ে গেছেন, যারা ফ্যাসিস্ট সরকারকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য দুর্নীতি, দুর্বৃত্তায়ন, মদদ দিয়েছে, তাদের এখনো পর্যন্ত ওই সমস্ত জায়গা থেকে অপসারণ করা হয়নি। অতিসত্বর তাদের চিহ্নিত করে সরিয়ে দিয়ে এমন একটা নিরপেক্ষ কাঠামো তৈরি করেন, যাতে একটা অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে।’
জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রবের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দীন পাটোয়ারির সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, বাংলাদেশ জাসদের শরীফ নুরুল আম্বিয়া, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়ক আবুল হাসান রুবেল, এবি পার্টির ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আবু ইউসুফ সেলিম বক্তব্য দেন।

জনগণের মতামত ছাড়া মৌলিক কোনো পরিবর্তন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘মৌলিক যে পরিবর্তন আসবে, সেই পরিবর্তনগুলো বা সংশোধনী যেটাই বলি না আমরা—সেটা কখনই জনগণের মতামত ছাড়া সম্ভব নয়। তার জন্য একমাত্র জায়গা হচ্ছে সংসদ।’
আজ সোমবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) ‘দ্বিকক্ষ পার্লামেন্ট: উচ্চ কক্ষের গঠন’ শীর্ষক এই আলোচনা সভার আয়োজন করে।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘যেকোনো সংস্কার যেকোনো পরিবর্তন—এটা জনগণের অংশগ্রহণ ছাড়া সম্ভব না, উচিতও না। যে কারণে আমরা বলে এসেছি, সবার আগে যেটা দরকার সেটা হচ্ছে যে আমরা দাবি করেছিলাম যে, ওই সরকারকে পদত্যাগ করে, নির্বাচন কমিশনকে ভেঙে দিয়ে নতুন করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। ইতিমধ্যেই সরকারের পতন হয়েছে, সংসদ ভেঙে দেওয়া হয়েছে এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তারা দায়িত্ব নিয়েছেন। এরা এসেছেন আপাতত রাষ্ট্র পরিচালনা করবার এবং নির্বাচনের ব্যবস্থা করবার জন্য। পার্লামেন্ট নির্বাচন করতে হবে, সেটা যেন একেবারে অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচন হয়—সে জন্য নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে সেই নির্বাচন হতে হবে এবং নিরপেক্ষ অবাধ নির্বাচন হতে হবে।
‘এখন নিরপেক্ষ সরকার আছে। নির্বাচন কমিশন ভেঙে দেওয়া হয়েছে, এই কমিশন গঠন করতে হবে নিরপেক্ষতার সঙ্গে এবং নির্বাচন করার জন্য, এটা নিরপেক্ষ করার জন্য, জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য পাওয়ার জন্য, অবাধ করার জন্য সমস্ত জনগণের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে যেন প্রতিনিধি নির্বাচিত হয় তার জন্য সত্যিকার অর্থেই একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনটা হতে হবে। এই নির্বাচনের পরেই যারা নির্বাচিত হবেন, তারা সিদ্ধান্ত নেবেন কোন পরিবর্তনগুলো দরকার। এটা কি আবার শুধু পরিবর্তন দরকার নাকি বাতিল করে নতুন করে লিখতে হবে—সেটা পার্লামেন্টই সিদ্ধান্ত নেবে, কী করতে হবে।
‘সেখানে আমরা বারবার যে কথাটা বলেছি, আওয়ামী লীগ ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার ১৫-১৬ বছর ক্ষমতা দখল করে দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতির যে ক্ষতি করেছে, সেটা গণতন্ত্র বলতে কিছুই নেই, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বলতে কিছুই নেই। গণতান্ত্রিক যে প্রতিষ্ঠানগুলো সেগুলোকে সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘প্রশাসনিক দলীয়করণ করা হয়েছে, জুডিশিয়ারিকে সেই একইভাবে কুক্ষিগত করে দলীয়করণ করে সেটাকেও ধ্বংসের শেষ প্রান্তে নিয়ে গেছে। কোনো একটা সুষ্ঠু–অবাধ নির্বাচন করতে গেলে যে একটা ন্যূনতম যে পরিবর্তনগুলো দরকার, ব্যবস্থা নেওয়া দরকার সেটা নিতে হবে। অর্থাৎ নির্বাচন কমিশন যে পরিবর্তন ও সংস্কার সেটা করতে হবে, প্রশাসনের যে পরিবর্তন ও সংস্কার সেটা করতে হবে। একই সঙ্গে জুডিশিয়ারিতে যেটা দরকার সেটা করতে হবে। তবে আলটিমেটলি নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে।’
ছাত্র-জনতার বিপ্লবের ‘জন-আকাঙ্ক্ষা নস্যাতের চক্রান্ত শুরু হয়েছে’ বলে মন্তব্য করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে ছাত্র-জনতা তাঁদের বুকের রক্ত দিয়ে যে সুযোগ তৈরি করে দিয়েছেন আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার, সেটাকে নস্যাৎ করার জন্য কাজ শুরু করেছে। আমি অবাক হই যখন দেখি যে আমাদের শিক্ষিত মানুষেরা সমাজে যাদের গুরুত্ব আছে, তারা যখন বিভিন্ন কথা বলেন—তা অত্যন্ত বিভ্রান্তিমূলক। যারা দায়িত্ব পেয়েছেন এই সরকার যাদের দায়িত্ব দিয়েছে, তাঁদের মধ্যেই অনেকে যখন বলেন, যে নতুন দল তৈরি করতে হবে—তখন বিস্মিত না হয়ে পারা যায় না। এই এখতিয়ার তাঁকে কে দিয়েছে? উনি এই দায়িত্ব পেলেন কোথায় যে উনি বলবেন যে নতুন দল তৈরি হবে। তাহলে কী করে জনগণ ভাববে যে এরা নিরপেক্ষভাবে কাজ করছে?’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বেশ কিছু সংগঠন, বেশ কিছু গোষ্ঠী ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে যে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অনির্দিষ্টকালের জন্য রাখা হোক। তারা (অন্তর্বর্তীকালীন সরকার) একেবারেই পরিবর্তন করে দেবে। সমস্ত সংস্কার-টংস্কার তারাই করে দেবে। তাহলে জনগণ তো দরকার নাই, পার্লামেন্টের দরকার নাই।’
এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘পত্রিকার নাম বলছি না, একটা পত্রিকা দিয়েছে জরিপের ফল দিয়ে। এই জরিপ কারা করেছে আমি ঠিক বলতে পারব না। নাম দিয়েছে ব্র্যাক ইনস্টিটিউট। আমি জানি না তারা কীভাবে জরিপটা করেছে। তারা বলেছে যে বেশির ভাগ নাকি চায় যত দিন দরকার এই সরকার থাকুক। এটা আমি জানি না তারা এই কথাগুলো কোত্থেকে পেল, কীভাবে পেল? কিন্তু জনগণ এটা কোনো দিন মেনে নেবে না। এই ধরনের কথা, এই ধরনের রিপোর্ট করা থেকে বিরত থাকতে আমার মনে হয় যে ভেবেচিন্তে করা উচিত, যাতে কোনো বিভ্রান্তি সৃষ্টি না হয়। সেই বিষয়টাও আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি আজকে সভা থেকে আবারও দাবি উত্থাপন করছি—এই অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে অবিলম্বে মিথ্যা মামলা, হয়রানিমূলক মামলা, গায়েবি মামলা আমাদের বিরুদ্ধে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল, তা অবিলম্বে প্রত্যাহার করা হোক। আর স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে যারা নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন—তাঁদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। আরেকটা কথা এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বলতে চাই, এখনো আপনাদের প্রশাসনে যে সকল ব্যক্তিরা রয়ে গেছেন, যারা ফ্যাসিস্ট সরকারকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য দুর্নীতি, দুর্বৃত্তায়ন, মদদ দিয়েছে, তাদের এখনো পর্যন্ত ওই সমস্ত জায়গা থেকে অপসারণ করা হয়নি। অতিসত্বর তাদের চিহ্নিত করে সরিয়ে দিয়ে এমন একটা নিরপেক্ষ কাঠামো তৈরি করেন, যাতে একটা অবাধ–সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে।’
জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রবের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দীন পাটোয়ারির সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, বাংলাদেশ জাসদের শরীফ নুরুল আম্বিয়া, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়ক আবুল হাসান রুবেল, এবি পার্টির ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আবু ইউসুফ সেলিম বক্তব্য দেন।

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সোজা আঙুলে যদি ঘি না উঠে, আঙুল বাঁকা করব; ঘি আমাদের লাগবেই। সুতরাং যা বোঝাতে চাই বুঝে নিন। নো হাংকি পাংকি। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই।
৬ মিনিট আগে
যুগপৎ আন্দোলনের শরিক এই দলগুলোর পক্ষে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সরকারের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আগামী ১১ তারিখ ঢাকায় আমরা মহাসমাবেশ করব। ১১ তারিখ ঢাকায় লক্ষ লক্ষ জনতার উপস্থিতির আগে আমাদের পাঁচ দাবির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন।’
২ ঘণ্টা আগে
গাজী আতাউর রহমান বলেন, বিএনপি সংস্কারকে বারংবার বাধাগ্রস্ত করেছে। তারা রাষ্ট্র সংস্কার চায় না, সুষ্ঠু ধারার রাজনীতি চায় না। তাদের সিনিয়র নেতাদের কথাবার্তায় এটা বারংবার স্পষ্ট হয়েছে। কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থানের পরে দেশকে আর কোনো অবস্থায় আগের পরিস্থিতিতে ফিরে যেতে দেওয়া যাবে না। তাই সংস্কার করতেই হবে।
২ ঘণ্টা আগে
দেশে এক দিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন একটা করে গণভোটের আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সোজা আঙুলে যদি ঘি না উঠে, আঙুল বাঁকা করব; ঘি আমাদের লাগবেই। সুতরাং যা বোঝাতে চাই বুঝে নিন। নো হাংকি পাংকি। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই। জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরও গণভোট করতে আইনি কোনো বাধা নেই।’
আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পাঁচ দফা দাবিতে আট দলের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার আগে রাজধানীর পল্টন মোড়ে এসব কথা বলেন তিনি।
সরকার চালাকি শুরু করেছে মন্তব্য করে আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আপনাদের চালাকি আমরা বুঝি। আপনাদের চালাকি করলেও আমরাও প্রতিবাদে দাবি আদায়ের পন্থা আবিষ্কার করব। আমরা এখনো নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে আছি। দাবি আদায়ে বাধ্য করা হবে।’
আরও বলেন, ‘গণভোট দিতে হবে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা পরেও গণভোটের সময় থাকবে। একদিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয় তা দিয়ে প্রতিদিন একটা গণভোট দেওয়া যাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা রাজপথে এসেছি। প্রয়োজনে আবারও রক্ত দেব। জুলাইয়ের অর্জন সনদকে ব্যর্থ হতে দেব না।’
সময়ক্ষেপণ সরকারকে বিপদে ফেলবে বলে মন্তব্য করেন নায়েবে আমির।
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারকে তার ভূমিকা পালন করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনার জন্য বললেই হবে না। বড় দলকে বলব, আপনারা আলোচনার জন্য কমিটি গঠন করুন। দ্রুত বিএনপির পক্ষ থেকে আলোচনার জন্য আসুন।’
নির্বাচনের আগে গণভোট এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ পাঁচ দফা দাবিতে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে বিক্ষোভ করেন যুগপৎ আন্দোলনের শরিক জামায়াতে ইসলামীসহ আট দলের নেতা-কর্মীরা। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পল্টন থেকে মিছিল নিয়ে মৎস্য ভবন মোড় পর্যন্ত আসেন ৮ দলের নেতা-কর্মীরা। পরে সেখান থেকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল স্মারকলিপি নিয়ে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করে।
জামায়াত ছাড়া যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)।
তাদের পাঁচ দফা দাবিগুলো হচ্ছে— জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও ওই আদেশের ওপর চলতি মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করা; ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উভয় কক্ষে পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা; ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং ‘স্বৈরাচারের দোসর’ জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সোজা আঙুলে যদি ঘি না উঠে, আঙুল বাঁকা করব; ঘি আমাদের লাগবেই। সুতরাং যা বোঝাতে চাই বুঝে নিন। নো হাংকি পাংকি। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই। জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরও গণভোট করতে আইনি কোনো বাধা নেই।’
আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পাঁচ দফা দাবিতে আট দলের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার আগে রাজধানীর পল্টন মোড়ে এসব কথা বলেন তিনি।
সরকার চালাকি শুরু করেছে মন্তব্য করে আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আপনাদের চালাকি আমরা বুঝি। আপনাদের চালাকি করলেও আমরাও প্রতিবাদে দাবি আদায়ের পন্থা আবিষ্কার করব। আমরা এখনো নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে আছি। দাবি আদায়ে বাধ্য করা হবে।’
আরও বলেন, ‘গণভোট দিতে হবে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা পরেও গণভোটের সময় থাকবে। একদিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয় তা দিয়ে প্রতিদিন একটা গণভোট দেওয়া যাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা রাজপথে এসেছি। প্রয়োজনে আবারও রক্ত দেব। জুলাইয়ের অর্জন সনদকে ব্যর্থ হতে দেব না।’
সময়ক্ষেপণ সরকারকে বিপদে ফেলবে বলে মন্তব্য করেন নায়েবে আমির।
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারকে তার ভূমিকা পালন করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনার জন্য বললেই হবে না। বড় দলকে বলব, আপনারা আলোচনার জন্য কমিটি গঠন করুন। দ্রুত বিএনপির পক্ষ থেকে আলোচনার জন্য আসুন।’
নির্বাচনের আগে গণভোট এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ পাঁচ দফা দাবিতে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে বিক্ষোভ করেন যুগপৎ আন্দোলনের শরিক জামায়াতে ইসলামীসহ আট দলের নেতা-কর্মীরা। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পল্টন থেকে মিছিল নিয়ে মৎস্য ভবন মোড় পর্যন্ত আসেন ৮ দলের নেতা-কর্মীরা। পরে সেখান থেকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল স্মারকলিপি নিয়ে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করে।
জামায়াত ছাড়া যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)।
তাদের পাঁচ দফা দাবিগুলো হচ্ছে— জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও ওই আদেশের ওপর চলতি মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করা; ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উভয় কক্ষে পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা; ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং ‘স্বৈরাচারের দোসর’ জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।

জনগণের মতামত ছাড়া মৌলিক কোনো পরিবর্তন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘মৌলিক যে পরিবর্তন আসবে, সেই পরিবর্তনগুলো বা সংশোধনী যেটাই বলি না আমরা—সেটা কখনই জনগণের মতামত ছাড়া সম্ভব নয়। তার জন্য একমাত্র জায়গা হচ্ছে সংসদ।’
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
যুগপৎ আন্দোলনের শরিক এই দলগুলোর পক্ষে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সরকারের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আগামী ১১ তারিখ ঢাকায় আমরা মহাসমাবেশ করব। ১১ তারিখ ঢাকায় লক্ষ লক্ষ জনতার উপস্থিতির আগে আমাদের পাঁচ দাবির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন।’
২ ঘণ্টা আগে
গাজী আতাউর রহমান বলেন, বিএনপি সংস্কারকে বারংবার বাধাগ্রস্ত করেছে। তারা রাষ্ট্র সংস্কার চায় না, সুষ্ঠু ধারার রাজনীতি চায় না। তাদের সিনিয়র নেতাদের কথাবার্তায় এটা বারংবার স্পষ্ট হয়েছে। কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থানের পরে দেশকে আর কোনো অবস্থায় আগের পরিস্থিতিতে ফিরে যেতে দেওয়া যাবে না। তাই সংস্কার করতেই হবে।
২ ঘণ্টা আগে
দেশে এক দিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন একটা করে গণভোটের আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচনের আগে গণভোট ও জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ পাঁচ দাবি নিয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে অন্তর্বর্তী সরকারকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ আন্দোলনরত আটটি দল।
যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর পক্ষে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সরকারের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আগামী ১১ তারিখ ঢাকায় আমরা মহাসমাবেশ করব। ১১ তারিখ ঢাকায় লক্ষ লক্ষ জনতার উপস্থিতির আগে আমাদের পাঁচ দাবির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন। অন্যথায় সেদিন ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ২টার দিকে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান শেষে রাজধানীর মৎস্য ভবন মোড়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচনের আগে গণভোট এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ পাঁচ দফা দাবিতে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে বিক্ষোভ করেন জামায়াতে ইসলামীসহ আট দলের নেতা-কর্মীরা। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পল্টন থেকে মিছিল নিয়ে মৎস্য ভবন মোড় পর্যন্ত আসেন তাঁরা। পরে সেখান থেকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল স্মারকলিপি নিয়ে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করে।
যমুনায় প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেওয়ার বিষয়ে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের মহাপরিচালক স্মারকলিপি গ্রহণের দায়িত্বে ছিলেন। কিন্তু আমাদের দাবি ছিল, মহাপরিচালককে স্মারকলিপি দেব না। আমাদের দাবি ছিল, প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেব। পরে শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে আমাদের স্মারকলিপি গ্রহণ করেন।’
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা আট দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ আদিলুর রহমানের সঙ্গে আলোচনা করেছি। স্মারকলিপি পড়ে শুনিয়েছি। শিল্প উপদেষ্টা আমাদের দাবির সঙ্গে দ্বিমত করেননি। তিনি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আমাদের পাঁচ দাবি নিয়ে আলোচনা করবেন বলে জানিয়েছেন।’
গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ‘শিল্প উপদেষ্টা আমাদের স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন রাজনৈতিক দলগুলোর পারস্পরিক আলোচনার কথা।’
এ সময় জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিসসহ আট দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ের পর আজকের কর্মসূচির সমাপ্তি ঘোষণা করেন গোলাম পরওয়ার।
জামায়াত ছাড়া যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।
তাদের পাঁচ দফা দাবিগুলো হচ্ছে—জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও ওই আদেশের ওপর চলতি মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করা; ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উভয় কক্ষে পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা; ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা; ‘স্বৈরাচারের দোসর’ জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।

নির্বাচনের আগে গণভোট ও জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ পাঁচ দাবি নিয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে অন্তর্বর্তী সরকারকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে জামায়াতে ইসলামীসহ আন্দোলনরত আটটি দল।
যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর পক্ষে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সরকারের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আগামী ১১ তারিখ ঢাকায় আমরা মহাসমাবেশ করব। ১১ তারিখ ঢাকায় লক্ষ লক্ষ জনতার উপস্থিতির আগে আমাদের পাঁচ দাবির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন। অন্যথায় সেদিন ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ২টার দিকে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান শেষে রাজধানীর মৎস্য ভবন মোড়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
নির্বাচনের আগে গণভোট এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশ জারিসহ পাঁচ দফা দাবিতে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আজ রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে বিক্ষোভ করেন জামায়াতে ইসলামীসহ আট দলের নেতা-কর্মীরা। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পল্টন থেকে মিছিল নিয়ে মৎস্য ভবন মোড় পর্যন্ত আসেন তাঁরা। পরে সেখান থেকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল স্মারকলিপি নিয়ে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করে।
যমুনায় প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেওয়ার বিষয়ে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের মহাপরিচালক স্মারকলিপি গ্রহণের দায়িত্বে ছিলেন। কিন্তু আমাদের দাবি ছিল, মহাপরিচালককে স্মারকলিপি দেব না। আমাদের দাবি ছিল, প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেব। পরে শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে আমাদের স্মারকলিপি গ্রহণ করেন।’
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আমরা আট দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ আদিলুর রহমানের সঙ্গে আলোচনা করেছি। স্মারকলিপি পড়ে শুনিয়েছি। শিল্প উপদেষ্টা আমাদের দাবির সঙ্গে দ্বিমত করেননি। তিনি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আমাদের পাঁচ দাবি নিয়ে আলোচনা করবেন বলে জানিয়েছেন।’
গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ‘শিল্প উপদেষ্টা আমাদের স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন রাজনৈতিক দলগুলোর পারস্পরিক আলোচনার কথা।’
এ সময় জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিসসহ আট দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ের পর আজকের কর্মসূচির সমাপ্তি ঘোষণা করেন গোলাম পরওয়ার।
জামায়াত ছাড়া যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর মধ্যে রয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।
তাদের পাঁচ দফা দাবিগুলো হচ্ছে—জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও ওই আদেশের ওপর চলতি মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করা; ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উভয় কক্ষে পিআর (সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব) পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) নিশ্চিত করা; ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা; ‘স্বৈরাচারের দোসর’ জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।

জনগণের মতামত ছাড়া মৌলিক কোনো পরিবর্তন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘মৌলিক যে পরিবর্তন আসবে, সেই পরিবর্তনগুলো বা সংশোধনী যেটাই বলি না আমরা—সেটা কখনই জনগণের মতামত ছাড়া সম্ভব নয়। তার জন্য একমাত্র জায়গা হচ্ছে সংসদ।’
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সোজা আঙুলে যদি ঘি না উঠে, আঙুল বাঁকা করব; ঘি আমাদের লাগবেই। সুতরাং যা বোঝাতে চাই বুঝে নিন। নো হাংকি পাংকি। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই।
৬ মিনিট আগে
গাজী আতাউর রহমান বলেন, বিএনপি সংস্কারকে বারংবার বাধাগ্রস্ত করেছে। তারা রাষ্ট্র সংস্কার চায় না, সুষ্ঠু ধারার রাজনীতি চায় না। তাদের সিনিয়র নেতাদের কথাবার্তায় এটা বারংবার স্পষ্ট হয়েছে। কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থানের পরে দেশকে আর কোনো অবস্থায় আগের পরিস্থিতিতে ফিরে যেতে দেওয়া যাবে না। তাই সংস্কার করতেই হবে।
২ ঘণ্টা আগে
দেশে এক দিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন একটা করে গণভোটের আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিগগিরই গণভোটের তারিখ ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান। তিনি বলেন, ‘দ্রুতই গণভোটের তারিখ ঘোষণা করতে হবে। জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট এক সঙ্গে হবে না। দুইটার তফসিলও এক সঙ্গে হবে না। আমরা নভেম্বরে গণভোটের বিষয় বারংবার বলেছি। যদি নভেম্বর গণভোট করতে না পারেন তাহলে যেদিনই দেন গণভোট আগে হতে হবে। প্রয়োজনে জাতীয় নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হবে না, দুই মাস পরে করেন। কিন্তু গণভোট ছাড়া কোনো জাতীয় নির্বাচন হবে না। রাষ্ট্র সংস্কার ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর পল্টনে পাঁচ দাবিতে স্মারকলিপি প্রদানের আগে সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘বিএনপি সংস্কারকে বারংবার বাধাগ্রস্ত করেছে। তারা রাষ্ট্র সংস্কার চায় না, সুষ্ঠু ধারার রাজনীতি চায় না। তাদের সিনিয়র নেতাদের কথাবার্তায় এটা বারংবার স্পষ্ট হয়েছে। কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থানের পরে দেশকে আর কোনো অবস্থায় আগের পরিস্থিতিতে ফিরে যেতে দেওয়া যাবে না। তাই সংস্কার করতেই হবে। সে জন্য অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ দিতে হবে এবং জুলাই সনদের আইনিভিত্তি নিশ্চিত করতে তফসিলের আগেই গণভোট দিতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর আমাদের রাজপথে নামতে হবে, দাবি আদায়ে আন্দোলন করতে হবে তা আমরা ভাবি নাই। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের বাধ্য করেছে। তাদের তিনটা অঙ্গীকার ছিল। আমরা বলব, সেই অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করুন। সংস্কারের জন্য কমিশন হয়েছে, ঐকমত্য কমিশন হয়েছে, জুলাই সনদ হয়েছে, সনদে সাক্ষর হয়েছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের ব্যাপারে সবাই একমত হয়েছে, সংস্কার বাস্তবায়নে গণভোটের বিষয়েও সকলে একমত হয়েছে; এখন গড়িমসি কীসের? আগামী ১০ তারিখের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি না হলে আমরা ঢাকায় লোকে লোকারণ্য করে সমাবেশ করব ইনশা আল্লাহ।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতা আরও বলেন, ‘যারা বলে সংস্কার চায় না, তাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে বলেন? যারা দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে, যারা পুরোনো বন্দোবস্ত টিকিয়ে রাখতে চায়, তাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে বলেন? এটা তামাশা।’

শিগগিরই গণভোটের তারিখ ঘোষণা করার দাবি জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান। তিনি বলেন, ‘দ্রুতই গণভোটের তারিখ ঘোষণা করতে হবে। জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট এক সঙ্গে হবে না। দুইটার তফসিলও এক সঙ্গে হবে না। আমরা নভেম্বরে গণভোটের বিষয় বারংবার বলেছি। যদি নভেম্বর গণভোট করতে না পারেন তাহলে যেদিনই দেন গণভোট আগে হতে হবে। প্রয়োজনে জাতীয় নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হবে না, দুই মাস পরে করেন। কিন্তু গণভোট ছাড়া কোনো জাতীয় নির্বাচন হবে না। রাষ্ট্র সংস্কার ছাড়া কোনো নির্বাচন হবে না।’
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর পল্টনে পাঁচ দাবিতে স্মারকলিপি প্রদানের আগে সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘বিএনপি সংস্কারকে বারংবার বাধাগ্রস্ত করেছে। তারা রাষ্ট্র সংস্কার চায় না, সুষ্ঠু ধারার রাজনীতি চায় না। তাদের সিনিয়র নেতাদের কথাবার্তায় এটা বারংবার স্পষ্ট হয়েছে। কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থানের পরে দেশকে আর কোনো অবস্থায় আগের পরিস্থিতিতে ফিরে যেতে দেওয়া যাবে না। তাই সংস্কার করতেই হবে। সে জন্য অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ দিতে হবে এবং জুলাই সনদের আইনিভিত্তি নিশ্চিত করতে তফসিলের আগেই গণভোট দিতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর আমাদের রাজপথে নামতে হবে, দাবি আদায়ে আন্দোলন করতে হবে তা আমরা ভাবি নাই। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আমাদের বাধ্য করেছে। তাদের তিনটা অঙ্গীকার ছিল। আমরা বলব, সেই অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করুন। সংস্কারের জন্য কমিশন হয়েছে, ঐকমত্য কমিশন হয়েছে, জুলাই সনদ হয়েছে, সনদে সাক্ষর হয়েছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের ব্যাপারে সবাই একমত হয়েছে, সংস্কার বাস্তবায়নে গণভোটের বিষয়েও সকলে একমত হয়েছে; এখন গড়িমসি কীসের? আগামী ১০ তারিখের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি না হলে আমরা ঢাকায় লোকে লোকারণ্য করে সমাবেশ করব ইনশা আল্লাহ।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নেতা আরও বলেন, ‘যারা বলে সংস্কার চায় না, তাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে বলেন? যারা দেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে, যারা পুরোনো বন্দোবস্ত টিকিয়ে রাখতে চায়, তাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে বলেন? এটা তামাশা।’

জনগণের মতামত ছাড়া মৌলিক কোনো পরিবর্তন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘মৌলিক যে পরিবর্তন আসবে, সেই পরিবর্তনগুলো বা সংশোধনী যেটাই বলি না আমরা—সেটা কখনই জনগণের মতামত ছাড়া সম্ভব নয়। তার জন্য একমাত্র জায়গা হচ্ছে সংসদ।’
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সোজা আঙুলে যদি ঘি না উঠে, আঙুল বাঁকা করব; ঘি আমাদের লাগবেই। সুতরাং যা বোঝাতে চাই বুঝে নিন। নো হাংকি পাংকি। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই।
৬ মিনিট আগে
যুগপৎ আন্দোলনের শরিক এই দলগুলোর পক্ষে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সরকারের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আগামী ১১ তারিখ ঢাকায় আমরা মহাসমাবেশ করব। ১১ তারিখ ঢাকায় লক্ষ লক্ষ জনতার উপস্থিতির আগে আমাদের পাঁচ দাবির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন।’
২ ঘণ্টা আগে
দেশে এক দিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন একটা করে গণভোটের আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে এক দিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন একটা করে গণভোটের আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পাঁচ দফা দাবিতে আট দলের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার আগে রাজধানীর পল্টন মোড়ে এসব কথা বলেন তিনি।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আরও বলেন, ‘গণভোট দিতে হবে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরও গণভোটের সময় থাকবে। এক দিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন একটা গণভোট দেওয়া যাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা রাজপথে এসেছি। প্রয়োজনে আবারও রক্ত দেব। জুলাইয়ের অর্জন সনদকে ব্যর্থ হতে দেব না।’
সরকার চালাকি শুরু করেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আপনারা চালাকি করলেও আমরা আমাদের দাবি আদায় করব, দাবি আদায়ে বাধ্য করা হবে।’
সময়ক্ষেপণ সরকারকে বিপদে ফেলবে বলে মন্তব্য করেন নায়েবে আমির।
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারকে তার ভূমিকা পালন করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনার জন্য বললেই হবে না। বড় দলকে বলব, আপনারা আলোচনার জন্য কমিটি গঠন করুন। দ্রুত বিএনপির পক্ষ থেকে আলোচনার জন্য আসুন।’
আরও খবর পড়ুন:

দেশে এক দিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন একটা করে গণভোটের আয়োজন করা যাবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পাঁচ দফা দাবিতে আট দলের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি দিতে যাওয়ার আগে রাজধানীর পল্টন মোড়ে এসব কথা বলেন তিনি।
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের আরও বলেন, ‘গণভোট দিতে হবে। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরও গণভোটের সময় থাকবে। এক দিনে যে পরিমাণ চাঁদাবাজি হয়, তা দিয়ে প্রতিদিন একটা গণভোট দেওয়া যাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা রাজপথে এসেছি। প্রয়োজনে আবারও রক্ত দেব। জুলাইয়ের অর্জন সনদকে ব্যর্থ হতে দেব না।’
সরকার চালাকি শুরু করেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘আপনারা চালাকি করলেও আমরা আমাদের দাবি আদায় করব, দাবি আদায়ে বাধ্য করা হবে।’
সময়ক্ষেপণ সরকারকে বিপদে ফেলবে বলে মন্তব্য করেন নায়েবে আমির।
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারকে তার ভূমিকা পালন করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনার জন্য বললেই হবে না। বড় দলকে বলব, আপনারা আলোচনার জন্য কমিটি গঠন করুন। দ্রুত বিএনপির পক্ষ থেকে আলোচনার জন্য আসুন।’
আরও খবর পড়ুন:

জনগণের মতামত ছাড়া মৌলিক কোনো পরিবর্তন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘মৌলিক যে পরিবর্তন আসবে, সেই পরিবর্তনগুলো বা সংশোধনী যেটাই বলি না আমরা—সেটা কখনই জনগণের মতামত ছাড়া সম্ভব নয়। তার জন্য একমাত্র জায়গা হচ্ছে সংসদ।’
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সোজা আঙুলে যদি ঘি না উঠে, আঙুল বাঁকা করব; ঘি আমাদের লাগবেই। সুতরাং যা বোঝাতে চাই বুঝে নিন। নো হাংকি পাংকি। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট লাগবেই।
৬ মিনিট আগে
যুগপৎ আন্দোলনের শরিক এই দলগুলোর পক্ষে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সরকারের উদ্দেশে বলেছেন, ‘আগামী ১১ তারিখ ঢাকায় আমরা মহাসমাবেশ করব। ১১ তারিখ ঢাকায় লক্ষ লক্ষ জনতার উপস্থিতির আগে আমাদের পাঁচ দাবির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবেন।’
২ ঘণ্টা আগে
গাজী আতাউর রহমান বলেন, বিএনপি সংস্কারকে বারংবার বাধাগ্রস্ত করেছে। তারা রাষ্ট্র সংস্কার চায় না, সুষ্ঠু ধারার রাজনীতি চায় না। তাদের সিনিয়র নেতাদের কথাবার্তায় এটা বারংবার স্পষ্ট হয়েছে। কিন্তু জুলাই অভ্যুত্থানের পরে দেশকে আর কোনো অবস্থায় আগের পরিস্থিতিতে ফিরে যেতে দেওয়া যাবে না। তাই সংস্কার করতেই হবে।
২ ঘণ্টা আগে