নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী যথাসময়েই অনুষ্ঠিত হবে। কোনো অপশক্তিই নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। অসাংবিধানিক ও বেআইনিভাবে নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার যেকোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দেশের জনগণ ঐক্যবদ্ধ। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলেন তিনি।
বিজ্ঞপ্তিতে কাদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়ন-অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির অভিযাত্রাকে সমুন্নত রেখে “স্মার্ট বাংলাদেশ” বিনির্মাণে আমরা বদ্ধপরিকর।’
বিএনপি আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল এবং নির্বাচনী পরিবেশ বিনষ্টের গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে বলে দাবি করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, তারা অতীতের ধারাবাহিকতায় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান করে নির্বাচন ও নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়। একই সঙ্গে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং উন্নয়নের চলমান অভিযাত্রাকে ব্যাহত করতে চায়। বিগত দিনে দেশের সাংবিধানিক বিধান অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভবিষ্যতেও সেই ধারাবাহিকতায় সংবিধানের বিধান অনুযায়ীই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আজ তারা (বিএনপি) যখন বলে ‘নির্বাচন হতে দেব না’ তখন দেশের মানুষ স্পষ্টতই বুঝতে পারে, দেশের জনগণ, গণতন্ত্র, সংবিধান ও আইন কোনো কিছুর প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা নেই।
বিএনপিকে অবৈধ রাজনৈতিক দল বলে উল্লেখ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, ক্ষমতাকে কেন্দ্রবিন্দু করেই পরিচালিত হয়ে আসছে বিএনপির রাজনীতি। হ্যাঁ/না ভোটের প্রহসন, জাতিকে কারফিউ মার্কা গণতন্ত্র উপহার, ১৫ ফেব্রুয়ারির ভোটারবিহীন নির্বাচন, সাদেক-রউফ-আজিজ মার্কা নির্বাচন কমিশন প্রস্তুত, ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার সৃষ্টি এবং ২১ আগস্টের মতো গণহত্যার মধ্য দিয়ে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করে ক্ষমতাকে নিষ্কণ্টক করার অপচেষ্টাসহ এমন কোনো অপকর্ম নেই যা বিএনপি সংঘটিত করেনি।
কাদের বলেন, বিএনপি কখনো জনকল্যাণ এবং মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও ভাগ্যোন্নয়নের রাজনীতি করেনি। সে জন্য তাদের রাজনীতি বিদেশি প্রভুদের কৃপা নির্ভর। জনগণ, গণতন্ত্র এবং কল্যাণকর রাজনীতির প্রতি বিএনপির ন্যূনতম বিশ্বাস থাকলে এ দেশের গণতন্ত্রে কোনো সংকট সৃষ্টি হত না।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী যথাসময়েই অনুষ্ঠিত হবে। কোনো অপশক্তিই নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। অসাংবিধানিক ও বেআইনিভাবে নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার যেকোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দেশের জনগণ ঐক্যবদ্ধ। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলেন তিনি।
বিজ্ঞপ্তিতে কাদের বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়ন-অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির অভিযাত্রাকে সমুন্নত রেখে “স্মার্ট বাংলাদেশ” বিনির্মাণে আমরা বদ্ধপরিকর।’
বিএনপি আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল এবং নির্বাচনী পরিবেশ বিনষ্টের গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে বলে দাবি করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, তারা অতীতের ধারাবাহিকতায় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান করে নির্বাচন ও নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়। একই সঙ্গে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং উন্নয়নের চলমান অভিযাত্রাকে ব্যাহত করতে চায়। বিগত দিনে দেশের সাংবিধানিক বিধান অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভবিষ্যতেও সেই ধারাবাহিকতায় সংবিধানের বিধান অনুযায়ীই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আজ তারা (বিএনপি) যখন বলে ‘নির্বাচন হতে দেব না’ তখন দেশের মানুষ স্পষ্টতই বুঝতে পারে, দেশের জনগণ, গণতন্ত্র, সংবিধান ও আইন কোনো কিছুর প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা নেই।
বিএনপিকে অবৈধ রাজনৈতিক দল বলে উল্লেখ করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি বলেন, ক্ষমতাকে কেন্দ্রবিন্দু করেই পরিচালিত হয়ে আসছে বিএনপির রাজনীতি। হ্যাঁ/না ভোটের প্রহসন, জাতিকে কারফিউ মার্কা গণতন্ত্র উপহার, ১৫ ফেব্রুয়ারির ভোটারবিহীন নির্বাচন, সাদেক-রউফ-আজিজ মার্কা নির্বাচন কমিশন প্রস্তুত, ১ কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার সৃষ্টি এবং ২১ আগস্টের মতো গণহত্যার মধ্য দিয়ে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করে ক্ষমতাকে নিষ্কণ্টক করার অপচেষ্টাসহ এমন কোনো অপকর্ম নেই যা বিএনপি সংঘটিত করেনি।
কাদের বলেন, বিএনপি কখনো জনকল্যাণ এবং মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও ভাগ্যোন্নয়নের রাজনীতি করেনি। সে জন্য তাদের রাজনীতি বিদেশি প্রভুদের কৃপা নির্ভর। জনগণ, গণতন্ত্র এবং কল্যাণকর রাজনীতির প্রতি বিএনপির ন্যূনতম বিশ্বাস থাকলে এ দেশের গণতন্ত্রে কোনো সংকট সৃষ্টি হত না।

চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
১ ঘণ্টা আগে
তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মির্জা ফখরুল আরও বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।
২ ঘণ্টা আগে
একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২৫-এর অনুষ্ঠানে অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
জামায়াতের নেতা তাহের বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি পরিপূর্ণ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে এত ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হওয়ার ঘটনা এই প্রথম একটি ইতিহাস। ইসলামী ছাত্রশিবির পরপর চারটি বৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের ম্যান্ডেট লাভ করেছে। এতে এটাই প্রমাণ করেছে, ইসলামী ছাত্রশিবির শুধু একটি মাত্র সংগঠন নয়, এটি আজ বাংলাদেশের সমগ্র ছাত্রসমাজ।’
শিবিরকে কেন ভোট দিয়েছে, অনেকের কাছে তার কারণ জিজ্ঞাসা করেছেন তিনি। তাহের বলেন, ‘অনেকে বলেছে, শিবির তার স্বীয় মহিমায় যেসব গুণাবলি আছে, ভদ্র আচরণ করা, কনস্ট্রাক্টিভ কাজ করা ও ছাত্রছাত্রীর কল্যাণে মনোযোগ দেওয়া; সেটার কারণেই। পাশাপাশি শিবিরের প্যানেলে যারা আছে, তারা একাডেমিক্যালিও অনেক সাউন্ড ও স্পেশাল।’

চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২৫-এর অনুষ্ঠানে অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
জামায়াতের নেতা তাহের বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি পরিপূর্ণ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে এত ভোটের ব্যবধানে নির্বাচিত হওয়ার ঘটনা এই প্রথম একটি ইতিহাস। ইসলামী ছাত্রশিবির পরপর চারটি বৃহৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচনে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের ম্যান্ডেট লাভ করেছে। এতে এটাই প্রমাণ করেছে, ইসলামী ছাত্রশিবির শুধু একটি মাত্র সংগঠন নয়, এটি আজ বাংলাদেশের সমগ্র ছাত্রসমাজ।’
শিবিরকে কেন ভোট দিয়েছে, অনেকের কাছে তার কারণ জিজ্ঞাসা করেছেন তিনি। তাহের বলেন, ‘অনেকে বলেছে, শিবির তার স্বীয় মহিমায় যেসব গুণাবলি আছে, ভদ্র আচরণ করা, কনস্ট্রাক্টিভ কাজ করা ও ছাত্রছাত্রীর কল্যাণে মনোযোগ দেওয়া; সেটার কারণেই। পাশাপাশি শিবিরের প্যানেলে যারা আছে, তারা একাডেমিক্যালিও অনেক সাউন্ড ও স্পেশাল।’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী যথা সময়েই অনুষ্ঠিত হবে। কোনো অপশক্তিই নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। অসাংবিধানিক ও বেআইনিভাবে নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দেশের জনগণ ঐক্যবদ্ধ। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো
০২ অক্টোবর ২০২৩
তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মির্জা ফখরুল আরও বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।
২ ঘণ্টা আগে
একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘দুর্বার নেতৃত্বে গড়ি স্বপ্নের ক্যাম্পাস’—স্লোগানে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান বলেন, ‘একজন নাগরিক হিসেবে ভবিষ্যতের বৃহৎ নেতৃত্বের জন্য নিজেকে তৈরি করতে হবে। তোমাদের (তরুণ) হাতে নেতৃত্ব তুলে দিয়ে আমরা পেছন থেকে তোমাদের শক্তি জোগাতে চাই। দেশের ককপিটে তোমাদের বসাতে চাই। তোমরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবা, পেছন থেকে আমরা তোমাদের জন্য দোয়া করব, শক্তি জোগাব।’
জামায়াতের আমির আরও বলেন, ‘ভুল করলে কানে কানে তোমাদেরকে বলে সংশোধন করে দিব, কথা না শুনলে হাতে ধরে ঝাঁকি দেব। যদি তা-ও না শোনো, তাহলে সম্মানের এই আসন থেকে জাতিকে সঙ্গে নিয়ে তোমাদেরকে সরায়ে দেব।’
দেশ পরিচালনায় তরুণদের প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘তোমাদেরকে সেইভাবেই প্রস্তুত হতে হবে। আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করি, তোমরা পারবা, তোমরা পেরেছ। একটা হস্তীকে তোমরা এই সমাজ থেকে তাড়াতে পেরেছ, এটাই পর্বতপ্রমাণ। আর সেটা তোমাদের নেতৃত্বেই সফল হয়েছে। আগামীর নতুন বাংলাদেশ, বেটার বাংলাদেশ তরুণদের হাত দিয়ে গড়ে উঠবে।’
আগামী দিনের বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে, তার রিহার্সাল হচ্ছে ছাত্র সংসদ নির্বাচন উল্লেখ করে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘আমি সব সময় তারুণ্যের বিকাশের পথে। তারুণ্যনির্ভর একটা বাংলাদেশ আমরা দেখতে চাই, ১৮ কোটি মানুষ দেখতে চাই। এই তরুণেরা আগামীর বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে, তার রিহার্সাল হচ্ছে এখনকার ছাত্র সংসদের মাধ্যম।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাকে লোকেরা আরও জিজ্ঞেস করে, আগামীর বাংলাদেশটা কেমন হবে? আমি বলি যে, কয়েকটা দিন অপেক্ষা করেন। যেমন হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়; তেমনই হবে আগামীর বাংলাদেশ। তাহলে বুঝতে হবে, তরুণদের ওপরে দায়িত্ব কত ভারী। এই ভারী দায়িত্বের পাহাড় নয়, পর্বতও আপনারা ডিঙাতে পারবেন।’

তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘দুর্বার নেতৃত্বে গড়ি স্বপ্নের ক্যাম্পাস’—স্লোগানে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান বলেন, ‘একজন নাগরিক হিসেবে ভবিষ্যতের বৃহৎ নেতৃত্বের জন্য নিজেকে তৈরি করতে হবে। তোমাদের (তরুণ) হাতে নেতৃত্ব তুলে দিয়ে আমরা পেছন থেকে তোমাদের শক্তি জোগাতে চাই। দেশের ককপিটে তোমাদের বসাতে চাই। তোমরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবা, পেছন থেকে আমরা তোমাদের জন্য দোয়া করব, শক্তি জোগাব।’
জামায়াতের আমির আরও বলেন, ‘ভুল করলে কানে কানে তোমাদেরকে বলে সংশোধন করে দিব, কথা না শুনলে হাতে ধরে ঝাঁকি দেব। যদি তা-ও না শোনো, তাহলে সম্মানের এই আসন থেকে জাতিকে সঙ্গে নিয়ে তোমাদেরকে সরায়ে দেব।’
দেশ পরিচালনায় তরুণদের প্রস্তুতির কথা উল্লেখ করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘তোমাদেরকে সেইভাবেই প্রস্তুত হতে হবে। আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করি, তোমরা পারবা, তোমরা পেরেছ। একটা হস্তীকে তোমরা এই সমাজ থেকে তাড়াতে পেরেছ, এটাই পর্বতপ্রমাণ। আর সেটা তোমাদের নেতৃত্বেই সফল হয়েছে। আগামীর নতুন বাংলাদেশ, বেটার বাংলাদেশ তরুণদের হাত দিয়ে গড়ে উঠবে।’
আগামী দিনের বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে, তার রিহার্সাল হচ্ছে ছাত্র সংসদ নির্বাচন উল্লেখ করে জামায়াতের এ নেতা বলেন, ‘আমি সব সময় তারুণ্যের বিকাশের পথে। তারুণ্যনির্ভর একটা বাংলাদেশ আমরা দেখতে চাই, ১৮ কোটি মানুষ দেখতে চাই। এই তরুণেরা আগামীর বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে, তার রিহার্সাল হচ্ছে এখনকার ছাত্র সংসদের মাধ্যম।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাকে লোকেরা আরও জিজ্ঞেস করে, আগামীর বাংলাদেশটা কেমন হবে? আমি বলি যে, কয়েকটা দিন অপেক্ষা করেন। যেমন হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়; তেমনই হবে আগামীর বাংলাদেশ। তাহলে বুঝতে হবে, তরুণদের ওপরে দায়িত্ব কত ভারী। এই ভারী দায়িত্বের পাহাড় নয়, পর্বতও আপনারা ডিঙাতে পারবেন।’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী যথা সময়েই অনুষ্ঠিত হবে। কোনো অপশক্তিই নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। অসাংবিধানিক ও বেআইনিভাবে নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দেশের জনগণ ঐক্যবদ্ধ। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো
০২ অক্টোবর ২০২৩
চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মির্জা ফখরুল আরও বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।
২ ঘণ্টা আগে
একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একটি রাজনৈতিক দল জোট বানিয়ে গণভোটের চাপ সৃষ্টি করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, গণভোট হলে নির্বাচনের দিনই হতে হবে।
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, একটা রাজনৈতিক দল কয়েক দলের সঙ্গে জোট বানিয়েছে। জোট বানিয়ে তারা চাপ সৃষ্টি করছে—নির্বাচনের আগে গণভোট দিতে হবে। কেন নির্বাচনের আগে দিতে হবে? আলাদা দুটি ভোট করতে গেলে অনেক টাকা খরচ হবে। যারা নির্বাচনের আগে গণভোট চাচ্ছে, তারা এর মাধ্যমে নির্বাচনকে বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বিএনপি স্পষ্ট করে জানিয়েছে, গণভোট হলে নির্বাচনের দিনই হতে হবে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।

একটি রাজনৈতিক দল জোট বানিয়ে গণভোটের চাপ সৃষ্টি করছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, গণভোট হলে নির্বাচনের দিনই হতে হবে।
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, একটা রাজনৈতিক দল কয়েক দলের সঙ্গে জোট বানিয়েছে। জোট বানিয়ে তারা চাপ সৃষ্টি করছে—নির্বাচনের আগে গণভোট দিতে হবে। কেন নির্বাচনের আগে দিতে হবে? আলাদা দুটি ভোট করতে গেলে অনেক টাকা খরচ হবে। যারা নির্বাচনের আগে গণভোট চাচ্ছে, তারা এর মাধ্যমে নির্বাচনকে বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, বিএনপি স্পষ্ট করে জানিয়েছে, গণভোট হলে নির্বাচনের দিনই হতে হবে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী যথা সময়েই অনুষ্ঠিত হবে। কোনো অপশক্তিই নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। অসাংবিধানিক ও বেআইনিভাবে নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দেশের জনগণ ঐক্যবদ্ধ। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো
০২ অক্টোবর ২০২৩
চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
১ ঘণ্টা আগে
তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে। এখনই এটাকে থামিয়ে দেওয়ার জন্য সেই ডাকসু, রাকসু, জাকসু ও চাকসু এবং ছাত্র সমাজকে আবার বড় ধরনের ভূমিকা নিয়ে এটাকে থামিয়ে দিতে হবে ও স্তব্ধ করে দিতে হবে।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ‘কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা-২৫’-এর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ‘দুর্বার নেতৃত্বে গড়ি স্বপ্নের ক্যাম্পাস’ স্লোগানে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘জুলাই বিপ্লব নেতৃত্ব পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের রক্তের বিনিময়ে হয়েছে। সারা দেশ তাঁদের সঙ্গে ছিল কোনো সন্দেহ নেই। আপনাদের সেই সংগ্রামই ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করিয়েছে ভারতে। কিন্তু এই সংগ্রাম শেষ হয়নি। আপনাদের সেই সংগ্রাম দিয়ে বাংলাদেশের দুর্নীতিকে প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দিতে হবে।’
জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘যে স্পিরিট, যে চেতনায় তরুণ ছাত্ররা-ছাত্রীরা একটি আদর্শবাদী দলকে সমর্থন দিয়েছিল বা এখনো দিয়ে যাচ্ছে, আগামী নির্বাচনে ৪ কোটি তরুণ ছাত্রসমাজ যেন সেই ধারাবাহিকতা রাখে এবং দেশের একটি পজিটিভ পরিবর্তনের জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে আদর্শবাদী দল এবং দলগুলোকে বিজয়ী করে। সেই বিজয়ের জন্য মাঠে অংশগ্রহণ করে সেইভাবে তরুণ সমাজের মাইন্ডকে প্রস্তুত করার জন্য আপনাদের (শিক্ষার্থীদের) এখন থেকে ভূমিকা নিতে হবে।’
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আপনাদের সেইরকম ছোট ছোট করে মেসেজ তৈরি করতে হবে, ছোট ছোট করে থিম তৈরি করতে হবে, ছোট ছোট করে আইডিয়া তৈরি করতে হবে। সারা বাংলাদেশে তরুণদের সেই স্পিরিটে গ্রামে গ্রামে, বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে মানুষকে সংগঠিত করার জন্য যে ঢেউ...তা অব্যাহত রাখতে হবে। ইনশা আল্লাহ, আমরা দেখছি বা আশা করছি, বিশ্ববিদ্যালয়ের যে রিফ্লেকশন, এটাই বাংলাদেশ হবে। আগামী নির্বাচনে তারই প্রভাবে আরেকটি মিরাকল হতে পারে, আমরা এটা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। এ ছাড়া ডাকসু, জাকসু, রাকসু, চাকসুর ভিপিসহ নেতৃবৃন্দ, জামায়াত, শিবির ও বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

একটি অশুভ শক্তি পরিকল্পিতভাবে সংস্কার নিয়ে জটিলতা তৈরি করছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের উদ্যোগে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। ইচ্ছাকৃতভাবেই কোনো একটি অশুভ শক্তি এটা করছে। এখনই এটাকে থামিয়ে দেওয়ার জন্য সেই ডাকসু, রাকসু, জাকসু ও চাকসু এবং ছাত্র সমাজকে আবার বড় ধরনের ভূমিকা নিয়ে এটাকে থামিয়ে দিতে হবে ও স্তব্ধ করে দিতে হবে।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে ‘কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা-২৫’-এর অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ‘দুর্বার নেতৃত্বে গড়ি স্বপ্নের ক্যাম্পাস’ স্লোগানে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ইসলামী ছাত্রশিবির।
মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘জুলাই বিপ্লব নেতৃত্ব পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের রক্তের বিনিময়ে হয়েছে। সারা দেশ তাঁদের সঙ্গে ছিল কোনো সন্দেহ নেই। আপনাদের সেই সংগ্রামই ফ্যাসিবাদকে বিতাড়িত করিয়েছে ভারতে। কিন্তু এই সংগ্রাম শেষ হয়নি। আপনাদের সেই সংগ্রাম দিয়ে বাংলাদেশের দুর্নীতিকে প্রশান্ত মহাসাগরে ফেলে দিতে হবে।’
জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘যে স্পিরিট, যে চেতনায় তরুণ ছাত্ররা-ছাত্রীরা একটি আদর্শবাদী দলকে সমর্থন দিয়েছিল বা এখনো দিয়ে যাচ্ছে, আগামী নির্বাচনে ৪ কোটি তরুণ ছাত্রসমাজ যেন সেই ধারাবাহিকতা রাখে এবং দেশের একটি পজিটিভ পরিবর্তনের জন্য সিদ্ধান্ত নিয়ে আদর্শবাদী দল এবং দলগুলোকে বিজয়ী করে। সেই বিজয়ের জন্য মাঠে অংশগ্রহণ করে সেইভাবে তরুণ সমাজের মাইন্ডকে প্রস্তুত করার জন্য আপনাদের (শিক্ষার্থীদের) এখন থেকে ভূমিকা নিতে হবে।’
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আপনাদের সেইরকম ছোট ছোট করে মেসেজ তৈরি করতে হবে, ছোট ছোট করে থিম তৈরি করতে হবে, ছোট ছোট করে আইডিয়া তৈরি করতে হবে। সারা বাংলাদেশে তরুণদের সেই স্পিরিটে গ্রামে গ্রামে, বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে মানুষকে সংগঠিত করার জন্য যে ঢেউ...তা অব্যাহত রাখতে হবে। ইনশা আল্লাহ, আমরা দেখছি বা আশা করছি, বিশ্ববিদ্যালয়ের যে রিফ্লেকশন, এটাই বাংলাদেশ হবে। আগামী নির্বাচনে তারই প্রভাবে আরেকটি মিরাকল হতে পারে, আমরা এটা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। এ ছাড়া ডাকসু, জাকসু, রাকসু, চাকসুর ভিপিসহ নেতৃবৃন্দ, জামায়াত, শিবির ও বিভিন্ন রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান অনুযায়ী যথা সময়েই অনুষ্ঠিত হবে। কোনো অপশক্তিই নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না। অসাংবিধানিক ও বেআইনিভাবে নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দেশের জনগণ ঐক্যবদ্ধ। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো
০২ অক্টোবর ২০২৩
চার বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের পর পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ডালের ঘনত্ব বেড়েছে, টর্চার সেল বন্ধ হয়ে গেছে। গাঁজা ও মদের আড্ডা সেখানে এখন আর নেই।
১ ঘণ্টা আগে
তরুণদের কাছে প্রত্যাশার কথা বলতে গিয়ে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘তরুণেরা ককপিটে বসে দেশ পরিচালনা করবে, আমরা পেছন থেকে শক্তি জোগাব।’ আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচিত প্রতিনিধি সংবর্ধনা ২০২৫-এর অনুষ্ঠান
২ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত র্যালির আগে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মির্জা ফখরুল আরও বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে। তা না হলে দেশের জনগণ সেটি মানবে না।
২ ঘণ্টা আগে