নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সময় আর নেই, সরকারের সময় শেষ—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্য শুধু অসাংবিধানিকই নয়, রাষ্ট্রদ্রোহিতামূলকও বটে বলে উল্লেখ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বিএনপি ঐতিহ্যগতভাবে গণতন্ত্রবিরোধী ও ষড়যন্ত্রনির্ভর রাজনৈতিক দল। তারা অসাংবিধানিক পন্থায় ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের পাঁয়তারা চালায়। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ বা সময়সীমা নির্ধারণের এখতিয়ার মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বা বিএনপির নেই।
আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
মির্জা ফখরুলকে উদ্দেশ্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, সরকারের সময় নির্ধারণ করে দেওয়ার তিনি কে? জনগণ ভোট দিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারকে সংবিধান অনুযায়ী নির্দিষ্ট মেয়াদে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব প্রদান করেছে। সাংবিধানিক বিধান অনুযায়ী নির্ধারিত মেয়াদ শেষে গণতান্ত্রিক পন্থায় নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সরকার পরিবর্তন হবে।
ক্ষমতা দখলে বেপরোয়া বিএনপি বিদেশি প্রভুদের করুণালাভের আশায় মিলিয়ন ডলার খরচ করে লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ করেছে বলে দাবি করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, তাদের বিদেশি প্রভুরা নির্বাচন নিয়ে কী বলবে সেদিকে তারা মুখিয়ে থাকে। ক্রমাগতভাবে জনগণ দ্বারা প্রত্যাখ্যাত হয়ে দেশের জনগণের ওপর বিএনপি বিশ্বাস হারিয়েছে। বিদেশি প্রভুদের দ্বারা মদদপুষ্ট হয়ে তারা তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি নির্ধারণ করছে। ফলে বিএনপি কখনোই জনকল্যাণের নীতি গ্রহণ করতে পারেনি এবং জনগণও তাদের আহ্বানে সাড়া দেয়নি।
বিএনপি নেতাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা শোভা পায় না উল্লেখ করে কাদের বলেন, দলটি ক্ষমতায় এসে এ দেশের গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করেছিল, ভোট চুরির নিকৃষ্টতম উদাহরণ সৃষ্টি করেছিল। বিএনপি আমলে পরিচালিত অপশাসন ও দুর্নীতির কথা দেশবাসী ভুলে যায়নি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশের জনগণ তাদের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির জন্য বারবার শেখ হাসিনার নেতৃত্বকে নিরাপদ মনে করেছে। তাঁর নেতৃত্বে পরিচালিত সরকার সর্বদা জনকল্যাণের নীতিকে প্রাধান্য দিয়ে সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করে আসছে। উন্নয়নের অগ্রগতির এই ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনেও বাংলাদেশের জনগণ পুনরায় আওয়ামী লীগের পক্ষে রায় দেবে।

সময় আর নেই, সরকারের সময় শেষ—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্য শুধু অসাংবিধানিকই নয়, রাষ্ট্রদ্রোহিতামূলকও বটে বলে উল্লেখ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বিএনপি ঐতিহ্যগতভাবে গণতন্ত্রবিরোধী ও ষড়যন্ত্রনির্ভর রাজনৈতিক দল। তারা অসাংবিধানিক পন্থায় ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের পাঁয়তারা চালায়। গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ বা সময়সীমা নির্ধারণের এখতিয়ার মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বা বিএনপির নেই।
আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
মির্জা ফখরুলকে উদ্দেশ্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, সরকারের সময় নির্ধারণ করে দেওয়ার তিনি কে? জনগণ ভোট দিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারকে সংবিধান অনুযায়ী নির্দিষ্ট মেয়াদে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব প্রদান করেছে। সাংবিধানিক বিধান অনুযায়ী নির্ধারিত মেয়াদ শেষে গণতান্ত্রিক পন্থায় নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সরকার পরিবর্তন হবে।
ক্ষমতা দখলে বেপরোয়া বিএনপি বিদেশি প্রভুদের করুণালাভের আশায় মিলিয়ন ডলার খরচ করে লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ করেছে বলে দাবি করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, তাদের বিদেশি প্রভুরা নির্বাচন নিয়ে কী বলবে সেদিকে তারা মুখিয়ে থাকে। ক্রমাগতভাবে জনগণ দ্বারা প্রত্যাখ্যাত হয়ে দেশের জনগণের ওপর বিএনপি বিশ্বাস হারিয়েছে। বিদেশি প্রভুদের দ্বারা মদদপুষ্ট হয়ে তারা তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি নির্ধারণ করছে। ফলে বিএনপি কখনোই জনকল্যাণের নীতি গ্রহণ করতে পারেনি এবং জনগণও তাদের আহ্বানে সাড়া দেয়নি।
বিএনপি নেতাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা শোভা পায় না উল্লেখ করে কাদের বলেন, দলটি ক্ষমতায় এসে এ দেশের গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করেছিল, ভোট চুরির নিকৃষ্টতম উদাহরণ সৃষ্টি করেছিল। বিএনপি আমলে পরিচালিত অপশাসন ও দুর্নীতির কথা দেশবাসী ভুলে যায়নি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশের জনগণ তাদের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির জন্য বারবার শেখ হাসিনার নেতৃত্বকে নিরাপদ মনে করেছে। তাঁর নেতৃত্বে পরিচালিত সরকার সর্বদা জনকল্যাণের নীতিকে প্রাধান্য দিয়ে সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করে আসছে। উন্নয়নের অগ্রগতির এই ধারা অব্যাহত রাখতে আগামী নির্বাচনেও বাংলাদেশের জনগণ পুনরায় আওয়ামী লীগের পক্ষে রায় দেবে।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়তে হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। তিনি বলেছেন, ‘এই নির্বাচনী যুদ্ধ কিন্তু আট-দশটা নির্বাচনী যুদ্ধের মতো না। এবার কিন্তু আমরা ছায়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছি। যে ছায়া আমাদের কর্তৃক প্রতিপালিত হয়ে আমাদের চেয়ে...
১২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার কোনো এক আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তবে কোন আসন থেকে ভোটে দাঁড়াবেন এবং সরকারি পদ কবে ছাড়বেন, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
অনশনরত তারেক রহমানের বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে আমজনতার দলের বিবৃতিতে বলা হয়, আমরণ অনশন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণরত অবস্থায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তারেক রহমান। তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপি নেতা ইশরাক বলেন, ‘ইসির নিবন্ধনে থাকা ৫৭টি রাজনৈতিক দলের খোঁজ নিলে দেখা যাবে, অনেক রাজনৈতিক দল আসলে দলই না। তাদের কোনো কর্মকাণ্ড আছে কি না, তাদের কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি রয়েছে কি না, ভবিষ্যতে দেশের জনগণের জন্য তারা কী করতে চায়, তাদের নির্বাচনী ম্যানিফেস্টো রয়েছে কি না, তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস...
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়তে হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। তিনি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে জানান, বিএনপি এবার ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়াই করবে। সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে হবে তাঁদের।
আজ রোববার (৯ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে উত্তরাঞ্চল ইঞ্জিনিয়ার্স ফোরাম আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়।
ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, ‘এই নির্বাচনী যুদ্ধ কিন্তু আট-দশটা নির্বাচনী যুদ্ধের মতো না। এবার কিন্তু আমরা ছায়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছি। যে ছায়া আমাদের কর্তৃক প্রতিপালিত হয়ে আমাদের চেয়ে বড় হয়ে এখন আমাদেরই রক্তচক্ষু দেখাচ্ছে।’
ছায়া শক্তির বিষয়ে ইকবাল মাহমুদ টুকু বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের হাতে যে রক্ত লেগেছিল, সে রক্তের দাগ কিন্তু এখনো শুকায়নি। মুক্তিযুদ্ধের সময় যে মা-বোনদের ইজ্জতহানি হয়েছিল, সেটাও কিন্তু এখনো মুছে যায়নি। সুতরাং, আপনারা যাঁরা জাতীয়তাবাদী, আগামী নির্বাচন সম্বন্ধে হুঁশিয়ার থাকবেন।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে টুকু বলেন, ‘আমরা কিন্তু এবার ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়াই করব। সেই প্রস্তুতিটা নেবেন। তাহলেই এই যে ৭ নভেম্বরের জাতীয় সংহতি ও বিপ্লব দিবস এবং জিয়াউর রহমান সাহেবের রেখে যাওয়া যে আদর্শ, সেইটা বেঁচে থাকবে।’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মো. শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন আমরা বিএনপি পরিবারের সভাপতি আতিকুর রহমান রুমন, উত্তরাঞ্চল ইঞ্জিনিয়ার্স ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মন্নুর আহমেদ প্রমুখ।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়তে হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। তিনি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে জানান, বিএনপি এবার ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়াই করবে। সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে হবে তাঁদের।
আজ রোববার (৯ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে উত্তরাঞ্চল ইঞ্জিনিয়ার্স ফোরাম আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে এ সভার আয়োজন করা হয়।
ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, ‘এই নির্বাচনী যুদ্ধ কিন্তু আট-দশটা নির্বাচনী যুদ্ধের মতো না। এবার কিন্তু আমরা ছায়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছি। যে ছায়া আমাদের কর্তৃক প্রতিপালিত হয়ে আমাদের চেয়ে বড় হয়ে এখন আমাদেরই রক্তচক্ষু দেখাচ্ছে।’
ছায়া শক্তির বিষয়ে ইকবাল মাহমুদ টুকু বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় তাদের হাতে যে রক্ত লেগেছিল, সে রক্তের দাগ কিন্তু এখনো শুকায়নি। মুক্তিযুদ্ধের সময় যে মা-বোনদের ইজ্জতহানি হয়েছিল, সেটাও কিন্তু এখনো মুছে যায়নি। সুতরাং, আপনারা যাঁরা জাতীয়তাবাদী, আগামী নির্বাচন সম্বন্ধে হুঁশিয়ার থাকবেন।’
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে টুকু বলেন, ‘আমরা কিন্তু এবার ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়াই করব। সেই প্রস্তুতিটা নেবেন। তাহলেই এই যে ৭ নভেম্বরের জাতীয় সংহতি ও বিপ্লব দিবস এবং জিয়াউর রহমান সাহেবের রেখে যাওয়া যে আদর্শ, সেইটা বেঁচে থাকবে।’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মো. শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন আমরা বিএনপি পরিবারের সভাপতি আতিকুর রহমান রুমন, উত্তরাঞ্চল ইঞ্জিনিয়ার্স ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মন্নুর আহমেদ প্রমুখ।

সময় আর নেই, সরকারের সময় শেষ—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্য শুধু অসাংবিধানিকই নয়, রাষ্ট্রদ্রোহিতামূলকও বটে বলে উল্লেখ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বিএনপি ঐতিহ্যগতভাবে গণতন্ত্রবিরোধী ও ষড়যন্ত্রনির্ভর রাজনৈতিক দল।
০৪ জুলাই ২০২৩
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার কোনো এক আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তবে কোন আসন থেকে ভোটে দাঁড়াবেন এবং সরকারি পদ কবে ছাড়বেন, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
অনশনরত তারেক রহমানের বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে আমজনতার দলের বিবৃতিতে বলা হয়, আমরণ অনশন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণরত অবস্থায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তারেক রহমান। তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপি নেতা ইশরাক বলেন, ‘ইসির নিবন্ধনে থাকা ৫৭টি রাজনৈতিক দলের খোঁজ নিলে দেখা যাবে, অনেক রাজনৈতিক দল আসলে দলই না। তাদের কোনো কর্মকাণ্ড আছে কি না, তাদের কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি রয়েছে কি না, ভবিষ্যতে দেশের জনগণের জন্য তারা কী করতে চায়, তাদের নির্বাচনী ম্যানিফেস্টো রয়েছে কি না, তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস...
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার কোনো এক আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তবে কোন আসন থেকে ভোটে দাঁড়াবেন এবং সরকারি পদ কবে ছাড়বেন, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর গ্রিন রোডে ঢাকা-১০ আসনভুক্ত ধানমন্ডি থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে ভোটার হওয়ার আবেদন করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের এই উপদেষ্টা। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
আসিফ জানান, তিনি ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হওয়ার আবেদন করেছেন। তিনি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হবেন। ঢাকা থেকে যে নির্বাচন করবেন, সেটাও মোটামুটি নিশ্চিত। তবে উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত সরকারের উচ্চপর্যায়ের ওপর নির্ভর করছে।
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘যেহেতু ঢাকা থেকে নির্বাচন করব—এটা মোটামুটি নিশ্চিত, সেই জায়গা থেকে নিজের ভোটটাও ঢাকায় নিয়ে আসা। কারণ, ভোটটা যাতে অপচয় না হয়। আমার সরকার থেকে পদত্যাগ করার পর ঢাকায় থাকার প্ল্যান আছে। ধানমন্ডি এলাকায় থাকব। তো সেই জায়গা থেকে যেখানে থাকব, সেখানেই ভোটার হওয়া। আপনারা তো জানেন যে, নির্বাচন করার জন্য আপনি কোথায় ভোটার হইলেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ না, আপনি দেশের নাগরিক বা ভোটার হলেই যথেষ্ট।’
আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, ‘আমি যদিও ভোটার হয়েছি আগে, কিন্তু কোনো নির্বাচনে ভোট দিতে পারি নাই। দুইটা নির্বাচন আমি ভোটার হওয়ার পরে হয়েছে, ২০১৮ সালে ও ২০২৪ সালে এবং আপনারা জানেন যে, এই সময়ে কেউই ভোট দিতে পারেনি। এই নির্বাচনে যাতে ভোট দিতে পারি, সেটা নিশ্চিত করলাম। নির্বাচন কোথায় (কোন আসন) থেকে করব, এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। এখন পর্যন্ত পরিকল্পনা স্বতন্ত্র নির্বাচন করারই। তারপরে দেখা যাক।’
উপদেষ্টা পরিষদ থেকে কবে পদত্যাগ করবেন—জানতে চাইলে তরুণ এই উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা নিশ্চিতভাবেই এখন বলছি যে, আমি নির্বাচন করব। কবে নাগাদ পদত্যাগ করব? এটা আপনারা জানেন যে, সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের ওপর অনেক কিছু ডিপেন্ড করছে। আলোচনা করে সেই বিষয়ে দ্রুতই আপনাদের জানাব।’
প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে কোনো দলের সঙ্গে আলাপ–আলোচনার বিষয়ে আসিফ বলেন, ‘আমার কারও সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা হয় নাই। কেউ কোনো আসন, কোনো রাজনৈতিক দল ফাঁকা রাখল কি রাখল না, সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমি আমার সিদ্ধান্ত ব্যক্তিগতভাবে এককভাবেই নিব।’
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, সরকার রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনা করার জন্য সময় দিয়েছে এবং সরকার রাজনৈতিক দলগুলো থেকে ফিডব্যাক পাওয়ার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে বলা যাবে, এখন কিছু বলা যাচ্ছে না।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার কোনো এক আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তবে কোন আসন থেকে ভোটে দাঁড়াবেন এবং সরকারি পদ কবে ছাড়বেন, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর গ্রিন রোডে ঢাকা-১০ আসনভুক্ত ধানমন্ডি থানা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে ভোটার হওয়ার আবেদন করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের এই উপদেষ্টা। পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
আসিফ জানান, তিনি ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনের ভোটার হওয়ার আবেদন করেছেন। তিনি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হবেন। ঢাকা থেকে যে নির্বাচন করবেন, সেটাও মোটামুটি নিশ্চিত। তবে উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত সরকারের উচ্চপর্যায়ের ওপর নির্ভর করছে।
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, ‘যেহেতু ঢাকা থেকে নির্বাচন করব—এটা মোটামুটি নিশ্চিত, সেই জায়গা থেকে নিজের ভোটটাও ঢাকায় নিয়ে আসা। কারণ, ভোটটা যাতে অপচয় না হয়। আমার সরকার থেকে পদত্যাগ করার পর ঢাকায় থাকার প্ল্যান আছে। ধানমন্ডি এলাকায় থাকব। তো সেই জায়গা থেকে যেখানে থাকব, সেখানেই ভোটার হওয়া। আপনারা তো জানেন যে, নির্বাচন করার জন্য আপনি কোথায় ভোটার হইলেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ না, আপনি দেশের নাগরিক বা ভোটার হলেই যথেষ্ট।’
আসিফ মাহমুদ আরও বলেন, ‘আমি যদিও ভোটার হয়েছি আগে, কিন্তু কোনো নির্বাচনে ভোট দিতে পারি নাই। দুইটা নির্বাচন আমি ভোটার হওয়ার পরে হয়েছে, ২০১৮ সালে ও ২০২৪ সালে এবং আপনারা জানেন যে, এই সময়ে কেউই ভোট দিতে পারেনি। এই নির্বাচনে যাতে ভোট দিতে পারি, সেটা নিশ্চিত করলাম। নির্বাচন কোথায় (কোন আসন) থেকে করব, এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। এখন পর্যন্ত পরিকল্পনা স্বতন্ত্র নির্বাচন করারই। তারপরে দেখা যাক।’
উপদেষ্টা পরিষদ থেকে কবে পদত্যাগ করবেন—জানতে চাইলে তরুণ এই উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা নিশ্চিতভাবেই এখন বলছি যে, আমি নির্বাচন করব। কবে নাগাদ পদত্যাগ করব? এটা আপনারা জানেন যে, সরকারের উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের ওপর অনেক কিছু ডিপেন্ড করছে। আলোচনা করে সেই বিষয়ে দ্রুতই আপনাদের জানাব।’
প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে কোনো দলের সঙ্গে আলাপ–আলোচনার বিষয়ে আসিফ বলেন, ‘আমার কারও সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা হয় নাই। কেউ কোনো আসন, কোনো রাজনৈতিক দল ফাঁকা রাখল কি রাখল না, সেটা আমার দেখার বিষয় না। আমি আমার সিদ্ধান্ত ব্যক্তিগতভাবে এককভাবেই নিব।’
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, সরকার রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনা করার জন্য সময় দিয়েছে এবং সরকার রাজনৈতিক দলগুলো থেকে ফিডব্যাক পাওয়ার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে বলা যাবে, এখন কিছু বলা যাচ্ছে না।’

সময় আর নেই, সরকারের সময় শেষ—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্য শুধু অসাংবিধানিকই নয়, রাষ্ট্রদ্রোহিতামূলকও বটে বলে উল্লেখ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বিএনপি ঐতিহ্যগতভাবে গণতন্ত্রবিরোধী ও ষড়যন্ত্রনির্ভর রাজনৈতিক দল।
০৪ জুলাই ২০২৩
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়তে হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। তিনি বলেছেন, ‘এই নির্বাচনী যুদ্ধ কিন্তু আট-দশটা নির্বাচনী যুদ্ধের মতো না। এবার কিন্তু আমরা ছায়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছি। যে ছায়া আমাদের কর্তৃক প্রতিপালিত হয়ে আমাদের চেয়ে...
১২ মিনিট আগে
অনশনরত তারেক রহমানের বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে আমজনতার দলের বিবৃতিতে বলা হয়, আমরণ অনশন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণরত অবস্থায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তারেক রহমান। তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক।
২ ঘণ্টা আগে
বিএনপি নেতা ইশরাক বলেন, ‘ইসির নিবন্ধনে থাকা ৫৭টি রাজনৈতিক দলের খোঁজ নিলে দেখা যাবে, অনেক রাজনৈতিক দল আসলে দলই না। তাদের কোনো কর্মকাণ্ড আছে কি না, তাদের কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি রয়েছে কি না, ভবিষ্যতে দেশের জনগণের জন্য তারা কী করতে চায়, তাদের নির্বাচনী ম্যানিফেস্টো রয়েছে কি না, তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস...
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নিবন্ধনের দাবিতে ১২০ ঘণ্টা ধরে অনশন করা আমজনতার দলের সাধারণ সম্পাদক তারেক রহমান ‘জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছেন’ বলে জানিয়েছে দলটি।
আজ রোববার বিকেলে আমজনতার কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফ বিল্লাহ এক বিবৃতিতে এ কথা জানান। দলটির নিবন্ধনসংক্রান্ত প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করে অনশনরত তারেক রহমানের জীবন রক্ষায় যথাযথ ভূমিকা নিতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানানো হয় বিবৃতিতে।
নিবন্ধন না পাওয়ায় গত মঙ্গলবার বিকেল থেকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের প্রধান ফটকে অনশনে আছেন তারেক রহমান। এর মধ্যে বিএনপি, গণঅধিকার পরিষদসহ বিভিন্ন দল, সংগঠন ও শ্রেণি-পেশার মানুষ তাঁর প্রতি সংহতি জানিয়েছে।
অনশনরত তারেক রহমানের বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে আমজনতার দলের বিবৃতিতে বলা হয়, আমরণ অনশন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণরত অবস্থায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তারেক রহমান। তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক।
তারেক রহমান দেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ইতিহাসে এক ‘সংগ্রামী ও সাহসী তরুণ নেতার প্রতীক’ উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান, ১৮-এর কোটা আন্দোলনসহ রাষ্ট্রের নানা সংকটময় মুহূর্তে তিনি সব সময় সংগ্রামের অগ্রভাগে থেকে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এই নেতার সঙ্গে যদি অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো ঘটনা ঘটে, তাহলে এর সম্পূর্ণ দায়ভার নির্বাচন কমিশনকে বহন করতে হবে।
এরই মধ্যে অনশনের ১২০ ঘণ্টা পেরিয়ে গেছে জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনের টনক এখন পর্যন্ত নড়েনি। গণদাবি ও নিবন্ধনের ন্যায্য প্রশ্নে নীরব এই কমিশনের উদাসীনতা জনমনে গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।

নিবন্ধনের দাবিতে ১২০ ঘণ্টা ধরে অনশন করা আমজনতার দলের সাধারণ সম্পাদক তারেক রহমান ‘জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছেন’ বলে জানিয়েছে দলটি।
আজ রোববার বিকেলে আমজনতার কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফ বিল্লাহ এক বিবৃতিতে এ কথা জানান। দলটির নিবন্ধনসংক্রান্ত প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করে অনশনরত তারেক রহমানের জীবন রক্ষায় যথাযথ ভূমিকা নিতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানানো হয় বিবৃতিতে।
নিবন্ধন না পাওয়ায় গত মঙ্গলবার বিকেল থেকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের প্রধান ফটকে অনশনে আছেন তারেক রহমান। এর মধ্যে বিএনপি, গণঅধিকার পরিষদসহ বিভিন্ন দল, সংগঠন ও শ্রেণি-পেশার মানুষ তাঁর প্রতি সংহতি জানিয়েছে।
অনশনরত তারেক রহমানের বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে আমজনতার দলের বিবৃতিতে বলা হয়, আমরণ অনশন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণরত অবস্থায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তারেক রহমান। তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক।
তারেক রহমান দেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ইতিহাসে এক ‘সংগ্রামী ও সাহসী তরুণ নেতার প্রতীক’ উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান, ১৮-এর কোটা আন্দোলনসহ রাষ্ট্রের নানা সংকটময় মুহূর্তে তিনি সব সময় সংগ্রামের অগ্রভাগে থেকে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। এই নেতার সঙ্গে যদি অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো ঘটনা ঘটে, তাহলে এর সম্পূর্ণ দায়ভার নির্বাচন কমিশনকে বহন করতে হবে।
এরই মধ্যে অনশনের ১২০ ঘণ্টা পেরিয়ে গেছে জানিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, নির্বাচন কমিশনের টনক এখন পর্যন্ত নড়েনি। গণদাবি ও নিবন্ধনের ন্যায্য প্রশ্নে নীরব এই কমিশনের উদাসীনতা জনমনে গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।

সময় আর নেই, সরকারের সময় শেষ—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্য শুধু অসাংবিধানিকই নয়, রাষ্ট্রদ্রোহিতামূলকও বটে বলে উল্লেখ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বিএনপি ঐতিহ্যগতভাবে গণতন্ত্রবিরোধী ও ষড়যন্ত্রনির্ভর রাজনৈতিক দল।
০৪ জুলাই ২০২৩
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়তে হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। তিনি বলেছেন, ‘এই নির্বাচনী যুদ্ধ কিন্তু আট-দশটা নির্বাচনী যুদ্ধের মতো না। এবার কিন্তু আমরা ছায়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছি। যে ছায়া আমাদের কর্তৃক প্রতিপালিত হয়ে আমাদের চেয়ে...
১২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার কোনো এক আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তবে কোন আসন থেকে ভোটে দাঁড়াবেন এবং সরকারি পদ কবে ছাড়বেন, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপি নেতা ইশরাক বলেন, ‘ইসির নিবন্ধনে থাকা ৫৭টি রাজনৈতিক দলের খোঁজ নিলে দেখা যাবে, অনেক রাজনৈতিক দল আসলে দলই না। তাদের কোনো কর্মকাণ্ড আছে কি না, তাদের কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি রয়েছে কি না, ভবিষ্যতে দেশের জনগণের জন্য তারা কী করতে চায়, তাদের নির্বাচনী ম্যানিফেস্টো রয়েছে কি না, তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস...
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নতুন দলের নিবন্ধন তালিকা থেকে বাদ পড়ায় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রধান ফটকের সামনে গত মঙ্গলবার থেকে আমরণ অনশন করছেন আমজনতার দলের সদস্যসচিব তারেক রহমান। তাঁর প্রতি সহমর্মিতা জানাতে এসে ঢাকা-৬ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইশরাক হোসেন ইসির নিবন্ধনে থাকা সব রাজনৈতিক দলের পুনর্নিবন্ধনের দাবি জানিয়েছেন।
আজ রোববার বেলা ২টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সামনে তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের ইশরাক বলেন, তারেক রহমানের রাজনৈতিক দলকে নিবন্ধন না দিলে, কোন কোন দল শর্ত সম্পূর্ণভাবে পূরণ করেছে, তার প্রত্যেকটির অডিটেড রিপোর্ট জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে।
বিএনপি নেতা ইশরাক বলেন, ‘ইসির নিবন্ধনে থাকা ৫৭টি রাজনৈতিক দলের খোঁজ নিলে দেখা যাবে, অনেক রাজনৈতিক দল আসলে দলই না। তাদের কোনো কর্মকাণ্ড আছে কি না, তাদের কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি রয়েছে কি না, ভবিষ্যতে দেশের জনগণের জন্য তারা কী করতে চায়, তাদের নির্বাচনী ম্যানিফেস্টো রয়েছে কি না, তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে কি না—এ রকম অনেকগুলো বিষয় চলে আসে। আমি একজন বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে এই প্রতিটি রাজনৈতিক দলের পুনর্নিবন্ধনের প্রক্রিয়া চালু হোক—সেটি চাই। তার মাধ্যমে আসলেই বাছাই করা হোক—কারা রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন পাওয়ার যোগ্য এবং কারা ভুঁইফোড় রাজনৈতিক দল। এসব দলকে ক্ষমতাসীনরা যে যার সুবিধামতো প্রতিষ্ঠা করেছে।’
ইশরাক বলেন, ‘এ জন্য আমি তারেক রহমানের সঙ্গে সহমর্মিতা জানাতে এসেছি। তাঁর পাশে সহযোদ্ধা হিসেবে রয়েছি এবং আমরা জোরালো দাবি জানাচ্ছি—অবিলম্বে তাঁর দলকে নিবন্ধন দিতে হবে। আমরা দেখেছি, সরকার কোনো কোনো ক্ষেত্রে একজন ব্যক্তি এলে একদম গেট খুলে তাকে রিসিভ করার জন্য চলে আসে। আবার হাজার হাজার মানুষ দিনের পর দিন রাস্তায় বসে রোদে পুড়ে মরলেও এই সরকার কর্ণপাত করে না। আমি নিজেও এর ভিকটিম ছিলাম। কেন আজকে তারেক রহমানের সঙ্গে এই বৈষম্যমূলক আচরণ করা হচ্ছে? আমরা জোরালোভাবে এর সমাধান চাই।’
আমজনতার দলের নেতা তারেক রহমান দাবি করছেন, দুই ছাত্র উপদেষ্টার কারণে তাঁর দলকে নিবন্ধন দেওয়া হচ্ছে না।
তাঁর এই দাবি সম্পর্কে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা ইশরাক বলেন, ‘এটা আমি অস্বীকার করব না। উড়িয়ে দেওয়ারও কোনো সুযোগ নাই। কারণ, তিনি (তারেক) যথেষ্ট সমালোচক ছিলেন। এই সরকারের বিশেষ করে এমন একটা সময় গিয়েছে, যখন বিশেষ বিশেষ ব্যক্তিদের সমালোচনা করা মানে ওই যে শেখ মুজিবের নাম নেওয়া যাবে না—এ ধরনের একটা পরিস্থিতি ছিল। সেই সময়ও তারেক রহমান সমালোচনা করে গিয়েছেন। সত্যকে সত্য, মিথ্যাকে মিথ্যা বলেছেন। তাই এটা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তাদের রাজনৈতিক শক্ত প্রতিপক্ষ দাঁড়ায় যায় কি না। যেহেতু তারা সমবয়সী—একটা রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম থেকে এসেছে—সেটি একটি কারণ (নিবন্ধন না দেওয়ার) হতে পারে।’

নতুন দলের নিবন্ধন তালিকা থেকে বাদ পড়ায় নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রধান ফটকের সামনে গত মঙ্গলবার থেকে আমরণ অনশন করছেন আমজনতার দলের সদস্যসচিব তারেক রহমান। তাঁর প্রতি সহমর্মিতা জানাতে এসে ঢাকা-৬ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ইশরাক হোসেন ইসির নিবন্ধনে থাকা সব রাজনৈতিক দলের পুনর্নিবন্ধনের দাবি জানিয়েছেন।
আজ রোববার বেলা ২টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সামনে তারেক রহমানের সঙ্গে সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের ইশরাক বলেন, তারেক রহমানের রাজনৈতিক দলকে নিবন্ধন না দিলে, কোন কোন দল শর্ত সম্পূর্ণভাবে পূরণ করেছে, তার প্রত্যেকটির অডিটেড রিপোর্ট জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে।
বিএনপি নেতা ইশরাক বলেন, ‘ইসির নিবন্ধনে থাকা ৫৭টি রাজনৈতিক দলের খোঁজ নিলে দেখা যাবে, অনেক রাজনৈতিক দল আসলে দলই না। তাদের কোনো কর্মকাণ্ড আছে কি না, তাদের কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি রয়েছে কি না, ভবিষ্যতে দেশের জনগণের জন্য তারা কী করতে চায়, তাদের নির্বাচনী ম্যানিফেস্টো রয়েছে কি না, তারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে কি না—এ রকম অনেকগুলো বিষয় চলে আসে। আমি একজন বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে এই প্রতিটি রাজনৈতিক দলের পুনর্নিবন্ধনের প্রক্রিয়া চালু হোক—সেটি চাই। তার মাধ্যমে আসলেই বাছাই করা হোক—কারা রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন পাওয়ার যোগ্য এবং কারা ভুঁইফোড় রাজনৈতিক দল। এসব দলকে ক্ষমতাসীনরা যে যার সুবিধামতো প্রতিষ্ঠা করেছে।’
ইশরাক বলেন, ‘এ জন্য আমি তারেক রহমানের সঙ্গে সহমর্মিতা জানাতে এসেছি। তাঁর পাশে সহযোদ্ধা হিসেবে রয়েছি এবং আমরা জোরালো দাবি জানাচ্ছি—অবিলম্বে তাঁর দলকে নিবন্ধন দিতে হবে। আমরা দেখেছি, সরকার কোনো কোনো ক্ষেত্রে একজন ব্যক্তি এলে একদম গেট খুলে তাকে রিসিভ করার জন্য চলে আসে। আবার হাজার হাজার মানুষ দিনের পর দিন রাস্তায় বসে রোদে পুড়ে মরলেও এই সরকার কর্ণপাত করে না। আমি নিজেও এর ভিকটিম ছিলাম। কেন আজকে তারেক রহমানের সঙ্গে এই বৈষম্যমূলক আচরণ করা হচ্ছে? আমরা জোরালোভাবে এর সমাধান চাই।’
আমজনতার দলের নেতা তারেক রহমান দাবি করছেন, দুই ছাত্র উপদেষ্টার কারণে তাঁর দলকে নিবন্ধন দেওয়া হচ্ছে না।
তাঁর এই দাবি সম্পর্কে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা ইশরাক বলেন, ‘এটা আমি অস্বীকার করব না। উড়িয়ে দেওয়ারও কোনো সুযোগ নাই। কারণ, তিনি (তারেক) যথেষ্ট সমালোচক ছিলেন। এই সরকারের বিশেষ করে এমন একটা সময় গিয়েছে, যখন বিশেষ বিশেষ ব্যক্তিদের সমালোচনা করা মানে ওই যে শেখ মুজিবের নাম নেওয়া যাবে না—এ ধরনের একটা পরিস্থিতি ছিল। সেই সময়ও তারেক রহমান সমালোচনা করে গিয়েছেন। সত্যকে সত্য, মিথ্যাকে মিথ্যা বলেছেন। তাই এটা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। তাদের রাজনৈতিক শক্ত প্রতিপক্ষ দাঁড়ায় যায় কি না। যেহেতু তারা সমবয়সী—একটা রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম থেকে এসেছে—সেটি একটি কারণ (নিবন্ধন না দেওয়ার) হতে পারে।’

সময় আর নেই, সরকারের সময় শেষ—বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্য শুধু অসাংবিধানিকই নয়, রাষ্ট্রদ্রোহিতামূলকও বটে বলে উল্লেখ করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বিএনপি ঐতিহ্যগতভাবে গণতন্ত্রবিরোধী ও ষড়যন্ত্রনির্ভর রাজনৈতিক দল।
০৪ জুলাই ২০২৩
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে ছায়া শক্তির সঙ্গে লড়তে হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। তিনি বলেছেন, ‘এই নির্বাচনী যুদ্ধ কিন্তু আট-দশটা নির্বাচনী যুদ্ধের মতো না। এবার কিন্তু আমরা ছায়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছি। যে ছায়া আমাদের কর্তৃক প্রতিপালিত হয়ে আমাদের চেয়ে...
১২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার কোনো এক আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। তবে কোন আসন থেকে ভোটে দাঁড়াবেন এবং সরকারি পদ কবে ছাড়বেন, সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
অনশনরত তারেক রহমানের বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে আমজনতার দলের বিবৃতিতে বলা হয়, আমরণ অনশন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণরত অবস্থায় গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তারেক রহমান। তিনি এখন জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে অবস্থান করছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক।
২ ঘণ্টা আগে