অনলাইন ডেস্ক
রাজনীতিবিদদের অবমূল্যায়ন না করতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, ‘ছাত্রদের কাঁধে পা রেখে আপনারা ক্ষমতায় এসেছেন। রাজনীতিকে ছোট করবেন না, রাজনীতিবিদ ও আন্দোলনকারীদের হেয় করবেন না। তাহলে দেশ টিকে থাকবে না।’ আজ শনিবার গণতান্ত্রিক জাগ্রত বাংলাদেশের উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘যারা গণতন্ত্রকে ভালোবাসেন, যারা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় কাজ করেন, তাদের সতর্ক থাকতে হবে ও ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ক্ষমতায় যারা থাকে, তারা সহজে ক্ষমতা ছাড়তে চায় না। তারা বুঝতেও চায় না যে, ক্ষমতা আঁকড়ে রাখা তাদের কাজ নয়।’
দুদু আরও বলেন, ‘একটি গোষ্ঠী সব সময়ই স্বপ্ন দেখে যে, এক মাসের মধ্যেই সরকার পরিবর্তন হয়ে যাবে, বিপ্লব ও গণ-অভ্যুত্থান ঘটে যাবে। অথচ অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নেওয়া প্রয়োজন। বর্তমান সরকারপ্রধানও অতীত থেকে শিক্ষা না নিয়ে শুধু সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহের মধ্যে সীমাবদ্ধ রয়েছেন।’
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ড. ইউনূস আমেরিকায় গিয়ে একজনকে পরিচয় করিয়ে দিলেন-যিনি নাকি এক মাসের মধ্যে সব সমস্যার সমাধান করতে পারেন। অথচ এই ‘মাস্টারমাইন্ড’ দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমাতে পারছে না, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করতে পারছে না। তাহলে কেন তাদের দিয়ে বাস্তব সমস্যাগুলোর সমাধান হচ্ছে না?’
রাজনীতিবিদদের অবদানের কথা তুলে ধরে দুদু বলেন, ‘কোনো রাজনীতিবিদ এনজিও চালাতে যায় না, তাঁরা সাধারণ মানুষের কাছে যায়। সাধারণ মানুষ যখন এনজিওগুলোর চাপ সহ্য করতে পারে না, তখন তাঁরা রাজনীতিবিদদের দ্বারস্থ হয়। রাজনীতিবিদেরা স্বপ্ন দেখায়। কখনো সফল হয়, কখনো ব্যর্থ হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারাই দেশ পরিচালনা করে।’
দুদু আরও বলেন, ‘যারা রাজনীতিবিদদের ছোট করছে, তারা আসলে স্বৈরতন্ত্রেরই প্রতিচ্ছবি তুলে ধরছে। রাজনৈতিক নেতৃত্ব দুর্বল হলে দেশের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ে।’
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম কলিম। এ ছাড়া বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, যুগ্ম মহাসচিব আব্দুস সালাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মো. রহমতুল্লাহ, শাহজাহান মিয়া সম্রাটসহ অন্য নেতারা সভায় বক্তব্য রাখেন।
রাজনীতিবিদদের অবমূল্যায়ন না করতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি বলেছেন, ‘ছাত্রদের কাঁধে পা রেখে আপনারা ক্ষমতায় এসেছেন। রাজনীতিকে ছোট করবেন না, রাজনীতিবিদ ও আন্দোলনকারীদের হেয় করবেন না। তাহলে দেশ টিকে থাকবে না।’ আজ শনিবার গণতান্ত্রিক জাগ্রত বাংলাদেশের উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে তিনি এসব কথা বলেন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘যারা গণতন্ত্রকে ভালোবাসেন, যারা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় কাজ করেন, তাদের সতর্ক থাকতে হবে ও ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ক্ষমতায় যারা থাকে, তারা সহজে ক্ষমতা ছাড়তে চায় না। তারা বুঝতেও চায় না যে, ক্ষমতা আঁকড়ে রাখা তাদের কাজ নয়।’
দুদু আরও বলেন, ‘একটি গোষ্ঠী সব সময়ই স্বপ্ন দেখে যে, এক মাসের মধ্যেই সরকার পরিবর্তন হয়ে যাবে, বিপ্লব ও গণ-অভ্যুত্থান ঘটে যাবে। অথচ অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নেওয়া প্রয়োজন। বর্তমান সরকারপ্রধানও অতীত থেকে শিক্ষা না নিয়ে শুধু সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহের মধ্যে সীমাবদ্ধ রয়েছেন।’
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ড. ইউনূস আমেরিকায় গিয়ে একজনকে পরিচয় করিয়ে দিলেন-যিনি নাকি এক মাসের মধ্যে সব সমস্যার সমাধান করতে পারেন। অথচ এই ‘মাস্টারমাইন্ড’ দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম কমাতে পারছে না, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি করতে পারছে না। তাহলে কেন তাদের দিয়ে বাস্তব সমস্যাগুলোর সমাধান হচ্ছে না?’
রাজনীতিবিদদের অবদানের কথা তুলে ধরে দুদু বলেন, ‘কোনো রাজনীতিবিদ এনজিও চালাতে যায় না, তাঁরা সাধারণ মানুষের কাছে যায়। সাধারণ মানুষ যখন এনজিওগুলোর চাপ সহ্য করতে পারে না, তখন তাঁরা রাজনীতিবিদদের দ্বারস্থ হয়। রাজনীতিবিদেরা স্বপ্ন দেখায়। কখনো সফল হয়, কখনো ব্যর্থ হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারাই দেশ পরিচালনা করে।’
দুদু আরও বলেন, ‘যারা রাজনীতিবিদদের ছোট করছে, তারা আসলে স্বৈরতন্ত্রেরই প্রতিচ্ছবি তুলে ধরছে। রাজনৈতিক নেতৃত্ব দুর্বল হলে দেশের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ে।’
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন আয়োজক সংগঠনের সভাপতি মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম কলিম। এ ছাড়া বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, যুগ্ম মহাসচিব আব্দুস সালাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মো. রহমতুল্লাহ, শাহজাহান মিয়া সম্রাটসহ অন্য নেতারা সভায় বক্তব্য রাখেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
৫ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
১০ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
১১ ঘণ্টা আগে