অনলাইন ডেস্ক
সচিবালয়ের আগুনের ঘটনাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে দেখার সুযোগ নেই, এর পেছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ১২ দলীয় জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে ১২ দলীয় জোট আয়োজিত দেশবিরোধী অপতৎপরতা, সাবেক কাউন্সিলরদের পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমানোর দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, ‘আমাদের ছাত্রসমাজ, রাজনৈতিক সমাজ আজ দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগছে। সময় এসেছে জুলাইয়ের চাইতেও কঠিন ও শক্তিশালী জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বলতে চাই, আমরা আপনাদের শত্রু নই। কিন্তু আপনারা যদি জনগণের মনোভাব বুঝতে ব্যর্থ হন, তাহলে ভয়াবহ পরিণতি অপেক্ষা করছে।’
জোটের প্রধান আরও বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থান–পরবর্তী যে জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি হয়েছে, তা যদি আমরা ধরে রাখতে না পারি, তাহলে জাতীয় ঐক্যবিরোধী শত্রুরাই সবচেয়ে বেশি খুশি হবে। এ ছাড়া সীমান্ত এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে চলমান অস্থিরতা মোকাবিলায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
বিক্ষোভ সমাবেশে অন্য বক্তারা বলেন, গতকাল পরিকল্পিতভাবে দুর্নীতির নথি ধ্বংস করার জন্য সচিবালয়ে আগুন লাগানো হয়েছে এবং সংশ্লিষ্টদের শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানান তাঁরা।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশে বক্তারা বলেন, ‘আমাদের ধৈর্যের পরীক্ষা নিয়েন না। রাজপথে নামতে বাধ্য করবে না। অতি শিগগিরই রোডম্যাপ দিন। সংস্কারের নাম করে নির্বাচনে বিলম্ব করা যাবে না।’
সভাপতির বক্তব্যে ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র এবং বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘আপনারা (অন্তর্বর্তী সরকার) ’২৫ সালের জুনের মধ্যে নির্বাচন দিন। আমরা আশা করব, নববর্ষের দিন বক্তব্য দেওয়ার সময় ড. ইউনূস নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন।’
সচিবালয়ের আগুনের ঘটনাকে বিচ্ছিন্ন ঘটনা হিসেবে দেখার সুযোগ নেই, এর পেছনে ষড়যন্ত্র রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ১২ দলীয় জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে ১২ দলীয় জোট আয়োজিত দেশবিরোধী অপতৎপরতা, সাবেক কাউন্সিলরদের পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমানোর দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, ‘আমাদের ছাত্রসমাজ, রাজনৈতিক সমাজ আজ দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগছে। সময় এসেছে জুলাইয়ের চাইতেও কঠিন ও শক্তিশালী জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বলতে চাই, আমরা আপনাদের শত্রু নই। কিন্তু আপনারা যদি জনগণের মনোভাব বুঝতে ব্যর্থ হন, তাহলে ভয়াবহ পরিণতি অপেক্ষা করছে।’
জোটের প্রধান আরও বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থান–পরবর্তী যে জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি হয়েছে, তা যদি আমরা ধরে রাখতে না পারি, তাহলে জাতীয় ঐক্যবিরোধী শত্রুরাই সবচেয়ে বেশি খুশি হবে। এ ছাড়া সীমান্ত এবং পার্বত্য চট্টগ্রামে চলমান অস্থিরতা মোকাবিলায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
বিক্ষোভ সমাবেশে অন্য বক্তারা বলেন, গতকাল পরিকল্পিতভাবে দুর্নীতির নথি ধ্বংস করার জন্য সচিবালয়ে আগুন লাগানো হয়েছে এবং সংশ্লিষ্টদের শাস্তির আওতায় আনার দাবি জানান তাঁরা।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশে বক্তারা বলেন, ‘আমাদের ধৈর্যের পরীক্ষা নিয়েন না। রাজপথে নামতে বাধ্য করবে না। অতি শিগগিরই রোডম্যাপ দিন। সংস্কারের নাম করে নির্বাচনে বিলম্ব করা যাবে না।’
সভাপতির বক্তব্যে ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র এবং বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, ‘আপনারা (অন্তর্বর্তী সরকার) ’২৫ সালের জুনের মধ্যে নির্বাচন দিন। আমরা আশা করব, নববর্ষের দিন বক্তব্য দেওয়ার সময় ড. ইউনূস নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
২০ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
২১ ঘণ্টা আগে