নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মুক্তিযুদ্ধে শেখ মুজিবুর রহমানের ত্যাগকে স্বীকার করে নিতে ইচ্ছুক, তবে তাঁকে জাতির পিতা হিসেবে মানতে নারাজ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘শেখ মুজিবের শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়।’
আজ শুক্রবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ইংরেজিতে লেখা এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়। লুটপাট, রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ও একদলীয় বাকশাল স্বৈরশাসনের ভিত্তি স্থাপন করা হয়।
‘আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী রাজনীতির মূলে রয়েছে মুজিব ও মুক্তিযুদ্ধ পূজা, যা জনগণের ওপর অত্যাচার, জাতিকে লুণ্ঠন ও নাগরিকদের প্রথম শ্রেণির ও দ্বিতীয় শ্রেণির মধ্যে বিভক্ত করার জন্য ব্যবহৃত একটি রাজনৈতিক মূর্তিপূজা। এটি গণতন্ত্রের ছদ্মবেশে আধুনিক জমিদারির চেয়ে কম কিছু ছিল না। তবুও মুক্তিযুদ্ধ ছিল সব মানুষের সংগ্রাম।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, কয়েক দশক ধরে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশকে তার পৈতৃক সম্পত্তি হিসেবে বিবেচনা করে আসছে। জবাবদিহি ছাড়াই শাসন করেছে। দুর্নীতি ও দমনের প্রতিটি কাজকে ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য মুজিবের নাম ব্যবহার করেছে।
২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থান এই ‘আধুনিক জমিদারি’ ভেঙে দিয়েছে—এ মন্তব্য করে নাহিদ বলেন, কোনো ব্যক্তি, কোনো পরিবার, কোনো আদর্শকে আর কখনো নাগরিকদের অধিকার কেড়ে নিতে বা বাংলাদেশের ওপর ফ্যাসিবাদ চাপিয়ে দিতে দেওয়া হবে না। ‘জাতির পিতা’ উপাধিটি ইতিহাস নয়। এটি আওয়ামী লীগ কর্তৃক ভিন্নমতকে দমন করতে ও রাষ্ট্রকে একচেটিয়া করার জন্য তৈরি একটি ফ্যাসিবাদী হাতিয়ার। বাংলাদেশে তার সব নাগরিক সমান এবং কোনো একক ব্যক্তি তার জন্মস্থান বা ভবিষ্যতের মালিকানা দাবি করতে পারে না।
শেখ মুজিব ও মুক্তিযুদ্ধের নামে ‘মুজিববাদ’ একটি ‘ফ্যাসিবাদী মতাদর্শ’ বলে মনে করেন এনসিপির এ নেতা।
নাহিদ ইসলাম বলেন, এনসিপির সংগ্রাম কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে নয়; বরং একটি ফ্যাসিবাদী মতাদর্শের বিরুদ্ধে। ফ্যাসিবাদ ও বিভাজনের একটি মতাদর্শ মুজিববাদ। এর অর্থ জোরপূর্বক গুম, হত্যা, ধর্ষণ ও নিয়মতান্ত্রিক মানবাধিকার লঙ্ঘন। এর অর্থ জাতির সম্পদ লুট করা এবং বিদেশে তা পাচার করা। এর অর্থ ইসলামভীতি, সাম্প্রদায়িকতা ও সংখ্যালঘুদের জমি দখল করা। এর অর্থ বিদেশি শক্তির কাছে জাতীয় সার্বভৌমত্ব বিক্রি করা।
এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ১৬ বছর ধরে মুজিবকে রাজনৈতিকভাবে একটি অস্ত্র হিসেবে জীবিত রাখা হয়েছিল, যখন তাঁর মূর্তির পেছনে অপহরণ, হত্যা, লুণ্ঠন ও গণহত্যা হয়েছিল। মুজিববাদ একটি জীবন্ত বিপদ। এটিকে পরাজিত করার জন্য রাজনৈতিক, আদর্শিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ প্রয়োজন।
এনসিপির সংগ্রাম নাগরিকদের জন্য একটি সার্বভৌম, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তোলা; যেখানে কোনো দল, কোনো রাজবংশ ও কোনো নেতা জনগণের ওপরে দাঁড়াবে না। বাংলাদেশ কারও সম্পত্তি নয়, এটি জনগণের প্রজাতন্ত্র।

মুক্তিযুদ্ধে শেখ মুজিবুর রহমানের ত্যাগকে স্বীকার করে নিতে ইচ্ছুক, তবে তাঁকে জাতির পিতা হিসেবে মানতে নারাজ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, ‘শেখ মুজিবের শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়।’
আজ শুক্রবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ইংরেজিতে লেখা এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়। লুটপাট, রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ও একদলীয় বাকশাল স্বৈরশাসনের ভিত্তি স্থাপন করা হয়।
‘আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী রাজনীতির মূলে রয়েছে মুজিব ও মুক্তিযুদ্ধ পূজা, যা জনগণের ওপর অত্যাচার, জাতিকে লুণ্ঠন ও নাগরিকদের প্রথম শ্রেণির ও দ্বিতীয় শ্রেণির মধ্যে বিভক্ত করার জন্য ব্যবহৃত একটি রাজনৈতিক মূর্তিপূজা। এটি গণতন্ত্রের ছদ্মবেশে আধুনিক জমিদারির চেয়ে কম কিছু ছিল না। তবুও মুক্তিযুদ্ধ ছিল সব মানুষের সংগ্রাম।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, কয়েক দশক ধরে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশকে তার পৈতৃক সম্পত্তি হিসেবে বিবেচনা করে আসছে। জবাবদিহি ছাড়াই শাসন করেছে। দুর্নীতি ও দমনের প্রতিটি কাজকে ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য মুজিবের নাম ব্যবহার করেছে।
২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থান এই ‘আধুনিক জমিদারি’ ভেঙে দিয়েছে—এ মন্তব্য করে নাহিদ বলেন, কোনো ব্যক্তি, কোনো পরিবার, কোনো আদর্শকে আর কখনো নাগরিকদের অধিকার কেড়ে নিতে বা বাংলাদেশের ওপর ফ্যাসিবাদ চাপিয়ে দিতে দেওয়া হবে না। ‘জাতির পিতা’ উপাধিটি ইতিহাস নয়। এটি আওয়ামী লীগ কর্তৃক ভিন্নমতকে দমন করতে ও রাষ্ট্রকে একচেটিয়া করার জন্য তৈরি একটি ফ্যাসিবাদী হাতিয়ার। বাংলাদেশে তার সব নাগরিক সমান এবং কোনো একক ব্যক্তি তার জন্মস্থান বা ভবিষ্যতের মালিকানা দাবি করতে পারে না।
শেখ মুজিব ও মুক্তিযুদ্ধের নামে ‘মুজিববাদ’ একটি ‘ফ্যাসিবাদী মতাদর্শ’ বলে মনে করেন এনসিপির এ নেতা।
নাহিদ ইসলাম বলেন, এনসিপির সংগ্রাম কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে নয়; বরং একটি ফ্যাসিবাদী মতাদর্শের বিরুদ্ধে। ফ্যাসিবাদ ও বিভাজনের একটি মতাদর্শ মুজিববাদ। এর অর্থ জোরপূর্বক গুম, হত্যা, ধর্ষণ ও নিয়মতান্ত্রিক মানবাধিকার লঙ্ঘন। এর অর্থ জাতির সম্পদ লুট করা এবং বিদেশে তা পাচার করা। এর অর্থ ইসলামভীতি, সাম্প্রদায়িকতা ও সংখ্যালঘুদের জমি দখল করা। এর অর্থ বিদেশি শক্তির কাছে জাতীয় সার্বভৌমত্ব বিক্রি করা।
এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ১৬ বছর ধরে মুজিবকে রাজনৈতিকভাবে একটি অস্ত্র হিসেবে জীবিত রাখা হয়েছিল, যখন তাঁর মূর্তির পেছনে অপহরণ, হত্যা, লুণ্ঠন ও গণহত্যা হয়েছিল। মুজিববাদ একটি জীবন্ত বিপদ। এটিকে পরাজিত করার জন্য রাজনৈতিক, আদর্শিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিরোধ প্রয়োজন।
এনসিপির সংগ্রাম নাগরিকদের জন্য একটি সার্বভৌম, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তোলা; যেখানে কোনো দল, কোনো রাজবংশ ও কোনো নেতা জনগণের ওপরে দাঁড়াবে না। বাংলাদেশ কারও সম্পত্তি নয়, এটি জনগণের প্রজাতন্ত্র।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে।
২২ মিনিট আগে
জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
১ ঘণ্টা আগে
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ঠাকুরগাঁও-১ আসনে।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, যেসব আসনে প্রার্থী দেওয়া হয়নি, সেগুলো পরে ঘোষণা করা হবে। এর বাইরে কিছু আসন শরিকদের ছাড়া হবে।
প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এ বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে ডিসেম্বরের শুরুর দিকে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, আবদুল মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, নজরুল ইসলাম খান, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, মির্জা আব্বাস, হাফিজ উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া বিএনপির সাংগঠনিক ও সহসাংগঠনিক সম্পাদকেরা উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ঠাকুরগাঁও-১ আসনে।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, যেসব আসনে প্রার্থী দেওয়া হয়নি, সেগুলো পরে ঘোষণা করা হবে। এর বাইরে কিছু আসন শরিকদের ছাড়া হবে।
প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এ বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে ডিসেম্বরের শুরুর দিকে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, আবদুল মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সেলিমা রহমান, নজরুল ইসলাম খান, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, মির্জা আব্বাস, হাফিজ উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া বিএনপির সাংগঠনিক ও সহসাংগঠনিক সম্পাদকেরা উপস্থিত ছিলেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৫ আগস্ট ২০২৫
জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
১ ঘণ্টা আগে
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২ নভেম্বর) সাভারের গণস্বাস্থ্য পিএইচএ কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে সারা দেশ থেকে আগত প্রতিনিধিরা এ নতুন কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত করেন।
আজ সোমবার দুপুরে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির দপ্তর সম্পাদক বাচ্চু ভূঁইয়ার পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
‘শ্রমিক-কৃষক, খেটে খাওয়া, নিপীড়িত ও প্রান্তিক মানুষের ন্যায্য হিস্যা চাই’—এ দাবি নিয়ে গত ৩১ অক্টোবর, ১ ও ২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয় গণসংহতি আন্দোলনের তিন দিনব্যাপী পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন। শহীদ পরিবারের সদস্যরা উদ্বোধন করেন এ সম্মেলন। উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে।
উদ্বোধনের পর দুই দিনব্যাপী কাউন্সিল অধিবেশনে রাজনৈতিক প্রতিবেদন, গঠনতন্ত্র সংশোধনী, সাংগঠনিক কর্মপদ্ধতি, আচরণবিধি, দলীয় ঘোষণাপত্র ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের খসড়া নিয়ে আলোচনা করেন প্রতিনিধি ও পর্যবেক্ষকেরা।
২১ ও ২২ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় বিশেষ প্রতিনিধি সম্মেলনে মুলতবি আলোচনায় পঞ্চম জাতীয় সম্মেলনে উত্থাপিত দলিলপত্রে প্রতিনিধিদের মতামত ও পরামর্শ সংযুক্ত করে চূড়ান্তকরণ করা হবে এবং দলের জাতীয় পরিষদ গঠিত হবে।
সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচনের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদ ও পরামর্শক পরিষদও গঠিত হয়।
দলটির রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, ফিরোজ আহমেদ, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু।
অন্যদিকে বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, অ্যাডভোকেট মুরাদ মোর্শেদ, দীপক কুমার রায়, তরিকুল সুজন, এস এম আমজাদ হোসেন, আলিফ দেওয়ান, অ্যাডভোকেট উবা থোয়াই মারমা, অঞ্জন দাস, ড. নাসির উদ্দিন, নুরুন্নেসা মুন্নী, ইখতিয়ার উদ্দিন বিপা, মনিরুল হুদা বাবন, মুনীর চৌধুরী সোহেল, আব্দুল আলীম, অপরাজিতা চন্দ, শহীদ শিমুল, তৌহিদুর রহমান, জুয়েল রানা, আমজাদ হোসেন, সাদিক রেজা, গোলাম মোস্তফা, জাহিদ সুজন, রেক্সোনা পারভীন সুমি, সাইফুল্লাহ সিদ্দিক রুমন, পপি রানী সরকার, লুভানা তাবাসসুম, আবদুল্লাহ নাদভী, রুবিনা ইয়াসমিন, মুন্নী মৃ, রোকনুজ্জামান মনি, নিয়ামুর রশীদ বিপ্লব, বেনু আক্তার, মোস্তাফিজুর রহমান রাজীব, মুফাখখারুল ইসলাম মুন, মাহবুব রতন, আরিফুর রহমান মিরাজ, লুতফুন্নাহার সুমনা, জাহিদুল আলম আল জাহিদ, তাহসিন মাহমুদ ও আবু রায়হান খান কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। কেন্দ্রীয় কমিটির সাতটি পদ শূন্য রাখা হয়েছে।
এ ছাড়া উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসেবে নাজার আহমেদ, ফিরোজ আহসান, কেরামত আলী ও নূরুল আলম শাহীনকে এবং পরামর্শক পরিষদের সদস্য ড. সায়েমা খাতুন, প্রকৌশলী জাকারিয়া নেওয়াজ, গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অব.) মো. খালিদ হোসাইন, সৈকত মল্লিক, শ্যামলী শীল ও ইমরাদ জুলকারনাইন নির্বাচিত হয়েছেন।

জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
গতকাল রোববার (২ নভেম্বর) সাভারের গণস্বাস্থ্য পিএইচএ কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে সারা দেশ থেকে আগত প্রতিনিধিরা এ নতুন কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত করেন।
আজ সোমবার দুপুরে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির দপ্তর সম্পাদক বাচ্চু ভূঁইয়ার পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
‘শ্রমিক-কৃষক, খেটে খাওয়া, নিপীড়িত ও প্রান্তিক মানুষের ন্যায্য হিস্যা চাই’—এ দাবি নিয়ে গত ৩১ অক্টোবর, ১ ও ২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হয় গণসংহতি আন্দোলনের তিন দিনব্যাপী পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন। শহীদ পরিবারের সদস্যরা উদ্বোধন করেন এ সম্মেলন। উদ্বোধনী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় ঢাকার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে।
উদ্বোধনের পর দুই দিনব্যাপী কাউন্সিল অধিবেশনে রাজনৈতিক প্রতিবেদন, গঠনতন্ত্র সংশোধনী, সাংগঠনিক কর্মপদ্ধতি, আচরণবিধি, দলীয় ঘোষণাপত্র ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের খসড়া নিয়ে আলোচনা করেন প্রতিনিধি ও পর্যবেক্ষকেরা।
২১ ও ২২ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় বিশেষ প্রতিনিধি সম্মেলনে মুলতবি আলোচনায় পঞ্চম জাতীয় সম্মেলনে উত্থাপিত দলিলপত্রে প্রতিনিধিদের মতামত ও পরামর্শ সংযুক্ত করে চূড়ান্তকরণ করা হবে এবং দলের জাতীয় পরিষদ গঠিত হবে।
সম্মেলনের সমাপনী অধিবেশনে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচনের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদ ও পরামর্শক পরিষদও গঠিত হয়।
দলটির রাজনৈতিক পরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন দেওয়ান আবদুর রশীদ নীলু, ফিরোজ আহমেদ, তাসলিমা আখতার, হাসান মারুফ রুমী ও মনির উদ্দীন পাপ্পু।
অন্যদিকে বাচ্চু ভূঁইয়া, জুলহাসনাইন বাবু, অ্যাডভোকেট মুরাদ মোর্শেদ, দীপক কুমার রায়, তরিকুল সুজন, এস এম আমজাদ হোসেন, আলিফ দেওয়ান, অ্যাডভোকেট উবা থোয়াই মারমা, অঞ্জন দাস, ড. নাসির উদ্দিন, নুরুন্নেসা মুন্নী, ইখতিয়ার উদ্দিন বিপা, মনিরুল হুদা বাবন, মুনীর চৌধুরী সোহেল, আব্দুল আলীম, অপরাজিতা চন্দ, শহীদ শিমুল, তৌহিদুর রহমান, জুয়েল রানা, আমজাদ হোসেন, সাদিক রেজা, গোলাম মোস্তফা, জাহিদ সুজন, রেক্সোনা পারভীন সুমি, সাইফুল্লাহ সিদ্দিক রুমন, পপি রানী সরকার, লুভানা তাবাসসুম, আবদুল্লাহ নাদভী, রুবিনা ইয়াসমিন, মুন্নী মৃ, রোকনুজ্জামান মনি, নিয়ামুর রশীদ বিপ্লব, বেনু আক্তার, মোস্তাফিজুর রহমান রাজীব, মুফাখখারুল ইসলাম মুন, মাহবুব রতন, আরিফুর রহমান মিরাজ, লুতফুন্নাহার সুমনা, জাহিদুল আলম আল জাহিদ, তাহসিন মাহমুদ ও আবু রায়হান খান কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। কেন্দ্রীয় কমিটির সাতটি পদ শূন্য রাখা হয়েছে।
এ ছাড়া উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য হিসেবে নাজার আহমেদ, ফিরোজ আহসান, কেরামত আলী ও নূরুল আলম শাহীনকে এবং পরামর্শক পরিষদের সদস্য ড. সায়েমা খাতুন, প্রকৌশলী জাকারিয়া নেওয়াজ, গ্রুপ ক্যাপ্টেন (অব.) মো. খালিদ হোসাইন, সৈকত মল্লিক, শ্যামলী শীল ও ইমরাদ জুলকারনাইন নির্বাচিত হয়েছেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৫ আগস্ট ২০২৫
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে।
২২ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
১ ঘণ্টা আগে
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
১৯ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
আজ সোমবার বিকেলে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভার পরে গুলশান অফিসে সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ ছাড়া দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকেও খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন।

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
আজ সোমবার বিকেলে দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভার পরে গুলশান অফিসে সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ ছাড়া দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকেও খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৫ আগস্ট ২০২৫
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে।
২২ মিনিট আগে
জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগে
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
১৯ ঘণ্টা আগেনেতাদের তারেক রহমান
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।
দলের পক্ষ থেকে শিগগির পর্যায়ক্রমে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দল যাঁকেই যে আসনে মনোনয়ন দেবে, অনুগ্রহপূর্বক তাঁকে বিজয়ী করে আনার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে প্রত্যেকে, বিএনপির প্রতিটি মানুষ দয়া করে কাজ করবেন।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘আপনারা যাঁরা জনসমর্থন পেতে নিজ নিজ এলাকায় জনসংযোগ করছেন, আপনারা সবাই কিন্তু শহীদ জিয়ার অনুসারী, খালেদা জিয়ার সৈনিক, বিএনপির কর্মী, ধানের শীষের সমর্থক। মনে রাখবেন, ধানের শীষ জিতলে আপনি জিতেছেন বা জিতছেন, জিতবেন, বিজয়ী হবেন।’
নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বিএনপি সম্ভাব্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনে বিএনপিদলীয় প্রার্থী কিংবা বিএনপিসমর্থিত প্রার্থীর মনোনয়নপ্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত ধাপে রয়েছে। জনসমর্থিত এবং জনপ্রিয় দল হওয়ার কারণে প্রতিটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির একাধিক যোগ্য লোক মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন; কিন্তু প্রত্যেককে মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব নয়।
এ ছাড়া ভিন্ন রাজনৈতিক দলের, যাঁরা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে সঙ্গে ছিলেন, এমন প্রার্থীকেও বিএনপি সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলেন জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, এ বাস্তবতার কারণে অনেক আসনে হয়তো বিএনপির যোগ্য অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বঞ্চিত হবেন।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘মনে রাখবেন—আপনাদের চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার কিন্তু ওত পেতে রয়েছে। সুতরাং আপনাদের নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ, বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে করে প্রতিপক্ষ আপনাদের মধ্যকার বিরোধের সুযোগ নিতে পারে।’
শুধু বিএনপির বিজয় ঠেকাতে গিয়ে পতিত পলাতক স্বৈরাচার সরকার দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে গত ১৫ বছরে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছিল। উদ্বেগ এবং আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও বর্তমানে বিএনপির বিজয় ঠেকাতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচার এবং অপকৌশল দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময় কোনো কোনো বিষয়ে জনমনে জিজ্ঞাসা বাড়ছে—যথাসময়ে কী নির্বাচন হবে? কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট জনমনে সংশয়-সন্দেহ গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে হয়তোবা সংকটাপন্ন করে তুলতে পারে।’
ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘কৌশল এবং অপকৌশলের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে ব্যর্থ হলে কোনো অগণতান্ত্রিক বা অপশক্তির কাছে শেষ পর্যন্ত বিনা শর্তে আত্মসমর্থনের পথে হাঁটতে হয় কি না—বাংলাদেশের এ মুহূর্তে মাঠে থাকা সব গণতান্ত্রিক দলকে এমন বিপদের কথাও স্মরণে রাখতে আমি বিনীত অনুরোধ করছি।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ অনেকে বক্তব্য দেন।

ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।
দলের পক্ষ থেকে শিগগির পর্যায়ক্রমে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দল যাঁকেই যে আসনে মনোনয়ন দেবে, অনুগ্রহপূর্বক তাঁকে বিজয়ী করে আনার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে প্রত্যেকে, বিএনপির প্রতিটি মানুষ দয়া করে কাজ করবেন।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘আপনারা যাঁরা জনসমর্থন পেতে নিজ নিজ এলাকায় জনসংযোগ করছেন, আপনারা সবাই কিন্তু শহীদ জিয়ার অনুসারী, খালেদা জিয়ার সৈনিক, বিএনপির কর্মী, ধানের শীষের সমর্থক। মনে রাখবেন, ধানের শীষ জিতলে আপনি জিতেছেন বা জিতছেন, জিতবেন, বিজয়ী হবেন।’
নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বিএনপি সম্ভাব্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনে বিএনপিদলীয় প্রার্থী কিংবা বিএনপিসমর্থিত প্রার্থীর মনোনয়নপ্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত ধাপে রয়েছে। জনসমর্থিত এবং জনপ্রিয় দল হওয়ার কারণে প্রতিটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির একাধিক যোগ্য লোক মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন; কিন্তু প্রত্যেককে মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব নয়।
এ ছাড়া ভিন্ন রাজনৈতিক দলের, যাঁরা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে সঙ্গে ছিলেন, এমন প্রার্থীকেও বিএনপি সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলেন জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, এ বাস্তবতার কারণে অনেক আসনে হয়তো বিএনপির যোগ্য অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বঞ্চিত হবেন।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘মনে রাখবেন—আপনাদের চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার কিন্তু ওত পেতে রয়েছে। সুতরাং আপনাদের নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ, বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে করে প্রতিপক্ষ আপনাদের মধ্যকার বিরোধের সুযোগ নিতে পারে।’
শুধু বিএনপির বিজয় ঠেকাতে গিয়ে পতিত পলাতক স্বৈরাচার সরকার দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে গত ১৫ বছরে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছিল। উদ্বেগ এবং আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও বর্তমানে বিএনপির বিজয় ঠেকাতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচার এবং অপকৌশল দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময় কোনো কোনো বিষয়ে জনমনে জিজ্ঞাসা বাড়ছে—যথাসময়ে কী নির্বাচন হবে? কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট জনমনে সংশয়-সন্দেহ গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে হয়তোবা সংকটাপন্ন করে তুলতে পারে।’
ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘কৌশল এবং অপকৌশলের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে ব্যর্থ হলে কোনো অগণতান্ত্রিক বা অপশক্তির কাছে শেষ পর্যন্ত বিনা শর্তে আত্মসমর্থনের পথে হাঁটতে হয় কি না—বাংলাদেশের এ মুহূর্তে মাঠে থাকা সব গণতান্ত্রিক দলকে এমন বিপদের কথাও স্মরণে রাখতে আমি বিনীত অনুরোধ করছি।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ অনেকে বক্তব্য দেন।

নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৫ আগস্ট ২০২৫
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩ আসন থেকে প্রার্থী হচ্ছেন। আর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্বাচন করবেন বগুড়া-৬ আসনে।
২২ মিনিট আগে
জোনায়েদ সাকিকে প্রধান সমন্বয়কারী ও আবুল হাসান রুবেলকে নির্বাহী সমন্বয়কারী করে গণসংহতি আন্দোলনের পঞ্চম জাতীয় সম্মেলন থেকে ৫৫ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি নির্বাচিত হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তিনি বগুড়া-৭ আসনে প্রার্থী হবেন। তাঁর ছেলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লড়বেন বগুড়া-৬ আসন থেকে।
১ ঘণ্টা আগে