নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। তা না হলে কোনো সেলফিই আপনাদের রক্ষা করতে পারবেন না।’
আজ রোববার এক স্মরণসভায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সেলফি প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের জবাবে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সাবেক অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এই স্মরণসভার আয়োজন করা হয়।
এ বিষয়ে ওবায়দুল কাদেরকে পরামর্শ দিয়ে ফখরুল বলেন, ‘আমি বলি, আমার পরামর্শটা নেবেন? সেটা হচ্ছে যে ওই ছবিটা বাঁধিয়ে গলায় নিয়ে ঘোরেন আর জনগণকে বোঝানোর চেষ্টা করেন, আমেরিকা ও বাইডেন আমাদের (সরকার) সঙ্গে আছে।’
সরকারকে উদ্দেশ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এত নিঃস্ব হয়ে গেছেন যে বাইডেনের সঙ্গে সেলফি তুলে ঢোল পেটাচ্ছেন—আমরা (সরকার) জিতে গেছি।’
ফখরুল বলেন, ‘সেলফির জন্য র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা উঠে যায়নি, ভিসা নীতির বদল হয়নি, আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র সম্মেলনে বাংলাদেশ দাওয়াত পায়নি। সুতরাং, ভেবেচিন্তে কথা বলেন। জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। তা না হলে কোনো বাইডেনই আপনাদের রক্ষা করতে পারবে না। যদি জনগণ নিজের ভোট নিজে না দিতে পারে, আপনাদের ক্ষমা করবে না। আর আপনারা ক্ষমতায়ও টিকে থাকতে পারবেন না।’
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘বাইডেন শুধু না, সব গণতান্ত্রিক শক্তি বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দেখতে চেয়েছে। তারা বলেছে, সব দলের অংশগ্রহণে ভালো নির্বাচন দেখতে চায়। সব আন্তর্জাতিক বিশ্ব তাই বলছে। তার অর্থ এই নয় যে আমরা শুধু তাদেরকেই গুরুত্ব দিচ্ছি। আমরা আমাদের জনগণের মতামতের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি দিই। জনগণ পরিষ্কার করে জানিয়ে দিয়েছে যে যথেষ্ট হয়েছে, অনেক ভুল করেছ, অনেক নির্যাতন করেছ, অনেক ধ্বংস করেছ, মানুষকে হত্যা করেছ। দয়া করে এখন বিদায় হও।’
সেলফি প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদেরের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, ‘এই কদিন আগে আপনাদের প্রধানমন্ত্রী বললেন যে আমেরিকা নাকি সেন্ট মার্টিন দ্বীপ চাচ্ছে। যেহেতু বাংলাদেশ সেন্ট মার্টিন দিচ্ছে না, তাই আমেরিকা নাকি তাঁকে ক্ষমতা থেকে সরাতে চায়। তাহলে এখন কী বুঝব আমরা, আপনি (প্রধানমন্ত্রী) সেন্ট মার্টিন দ্বীপটা দিয়ে দিয়েছেন?’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। তা না হলে কোনো সেলফিই আপনাদের রক্ষা করতে পারবেন না।’
আজ রোববার এক স্মরণসভায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সেলফি প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্যের জবাবে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন। রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সাবেক অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এই স্মরণসভার আয়োজন করা হয়।
এ বিষয়ে ওবায়দুল কাদেরকে পরামর্শ দিয়ে ফখরুল বলেন, ‘আমি বলি, আমার পরামর্শটা নেবেন? সেটা হচ্ছে যে ওই ছবিটা বাঁধিয়ে গলায় নিয়ে ঘোরেন আর জনগণকে বোঝানোর চেষ্টা করেন, আমেরিকা ও বাইডেন আমাদের (সরকার) সঙ্গে আছে।’
সরকারকে উদ্দেশ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এত নিঃস্ব হয়ে গেছেন যে বাইডেনের সঙ্গে সেলফি তুলে ঢোল পেটাচ্ছেন—আমরা (সরকার) জিতে গেছি।’
ফখরুল বলেন, ‘সেলফির জন্য র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা উঠে যায়নি, ভিসা নীতির বদল হয়নি, আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র সম্মেলনে বাংলাদেশ দাওয়াত পায়নি। সুতরাং, ভেবেচিন্তে কথা বলেন। জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। তা না হলে কোনো বাইডেনই আপনাদের রক্ষা করতে পারবে না। যদি জনগণ নিজের ভোট নিজে না দিতে পারে, আপনাদের ক্ষমা করবে না। আর আপনারা ক্ষমতায়ও টিকে থাকতে পারবেন না।’
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানিয়ে ফখরুল বলেন, ‘বাইডেন শুধু না, সব গণতান্ত্রিক শক্তি বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দেখতে চেয়েছে। তারা বলেছে, সব দলের অংশগ্রহণে ভালো নির্বাচন দেখতে চায়। সব আন্তর্জাতিক বিশ্ব তাই বলছে। তার অর্থ এই নয় যে আমরা শুধু তাদেরকেই গুরুত্ব দিচ্ছি। আমরা আমাদের জনগণের মতামতের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি দিই। জনগণ পরিষ্কার করে জানিয়ে দিয়েছে যে যথেষ্ট হয়েছে, অনেক ভুল করেছ, অনেক নির্যাতন করেছ, অনেক ধ্বংস করেছ, মানুষকে হত্যা করেছ। দয়া করে এখন বিদায় হও।’
সেলফি প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদেরের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব আরও বলেন, ‘এই কদিন আগে আপনাদের প্রধানমন্ত্রী বললেন যে আমেরিকা নাকি সেন্ট মার্টিন দ্বীপ চাচ্ছে। যেহেতু বাংলাদেশ সেন্ট মার্টিন দিচ্ছে না, তাই আমেরিকা নাকি তাঁকে ক্ষমতা থেকে সরাতে চায়। তাহলে এখন কী বুঝব আমরা, আপনি (প্রধানমন্ত্রী) সেন্ট মার্টিন দ্বীপটা দিয়ে দিয়েছেন?’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৯ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
১ দিন আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
১ দিন আগে