নিজস্ব প্রতিবেদক, কুমিল্লা থেকে

কুমিল্লায় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় নির্বাচন নিয়ে দলের অবস্থান পরিষ্কার করে আগের কথাই আবার মনে করিয়ে দিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ শনিবার কুমিল্লার টাউন হল মাঠে গণসমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘পরিষ্কার কথা—তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া এই দেশে কোনো নির্বাচন হবে না। হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে, সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে, সংসদ ভেঙে দিতে হবে। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে সেই কমিশনের অধীনে নির্বাচন হতে হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া এই দেশে আর কোন নির্বাচন হবে না।’
এসব দাবি আদায়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘জোরছে বলেন—ফয়সালা হবে রাজপথে। এই স্লোগান নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে, আরও দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।’
গণসমাবেশ সফল করার জন্য কুমিল্লবাসীকে ধন্যবাদ জানান বিএনপি মহাসচিব। নেতা কর্মী, যারা অনেক কষ্ট করে এই সমাবেশ সফলে ভূমিকা রেখেছেন, তাঁদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে গুলিতে নিহত ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়ার জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
গণসমাবেশে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও কুমিল্লা গণসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান উপদেষ্টা খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খানসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
সমাবেশে ফখরুল নেতা কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে যেভাবে মিথ্যা মামলা দিয়ে আটক করে রেখেছে, তারেক রহমানকে যেভাবে নির্বাসিত করে রেখেছে, সেই একই কায়দায় আমরা যারা এখন লড়াই করছি, সংগ্রাম করছি, তাদেরও কারাগারে নিক্ষেপ করে সহজেই নির্বাচনী বৈতরণি পার হতে চায় সরকার।’
‘এমন নির্বাচন হতে দেবেন?’ নেতা কর্মীদের মাঝে এমন প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘জোরে বলতে হবে—এই দেশে কোনো নির্বাচন হবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত না হাসিনা পদত্যাগ করছে। যতক্ষণ পর্যন্ত না সংসদ বিলুপ্ত করা হচ্ছে এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে।’
সরকারকে উদ্দেশ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কথা তো বেশি নাই। কথা খুব সামান্য। আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা জোর করে দুইবার নির্বাচন করেছেন। উনি নাকি আবার নির্বাচন করবেন। যশোরের সভায় তিনি বলেছেন, আবার নৌকায় ভোট দেন। একটা গান আছে—‘আগে জানলে তোর ভাঙ্গা নৌকায় উঠতাম না’—জনগণ এখন এই গান গাইতে শুরু করেছে। এখন বাংলাদেশের মানুষ আপনাদের বিদায় দেখতে চায়। দয়া করে সময় থাকতেই মানে মানে কেটে পড়ুন। তা না হলে দেশের মানুষ আপনাদের বিদায় করবে। কীভাবে করবে, সেটা আপনারা জানেন।’
সারা দেশে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় বিএনপির নেতা কর্মীদের নামে মামলা দেওয়ার সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মিথ্যাচার করা এদের স্বভাবে পরিণত হয়েছে। লজ্জাও নাই, শরমও নাই এদের। এদের চামড়া গন্ডারের মতো মোটা হয়ে গেছে, তারা বেশরম, বেহায়া!’
ঢাকায় সমাবেশ পণ্ড করতেও নানা তৎপরতা চালানো হচ্ছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘কোনো সমস্যা সৃষ্টি করেই ঢাকার সমাবেশ বন্ধ করা যাবে না।’
গত ১২ অক্টোবর চট্টগ্রামের সমাবেশের মধ্য দিয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে গণসমাবেশের কর্মসূচি পালন শুরু করে বিএনপি। এরপর ময়মনসিংহ, খুলনা, রংপুর, বরিশাল, ফরিদপুর এবং সিলেটে গণসমাবেশ করেছে দলটি। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার কুমিল্লায় অষ্টমবারের মত এই কর্মসূচি পালন করল বিএনপি। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী ৩ ডিসেম্বর রাজশাহী এবং সবশেষ ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় গণসমাবেশ করবেন তাঁরা।

কুমিল্লায় বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় নির্বাচন নিয়ে দলের অবস্থান পরিষ্কার করে আগের কথাই আবার মনে করিয়ে দিলেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ শনিবার কুমিল্লার টাউন হল মাঠে গণসমাবেশে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘পরিষ্কার কথা—তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া এই দেশে কোনো নির্বাচন হবে না। হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে, সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে, সংসদ ভেঙে দিতে হবে। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করে সেই কমিশনের অধীনে নির্বাচন হতে হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া এই দেশে আর কোন নির্বাচন হবে না।’
এসব দাবি আদায়ে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘জোরছে বলেন—ফয়সালা হবে রাজপথে। এই স্লোগান নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে, আরও দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।’
গণসমাবেশ সফল করার জন্য কুমিল্লবাসীকে ধন্যবাদ জানান বিএনপি মহাসচিব। নেতা কর্মী, যারা অনেক কষ্ট করে এই সমাবেশ সফলে ভূমিকা রেখেছেন, তাঁদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে গুলিতে নিহত ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়ার জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
গণসমাবেশে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও কুমিল্লা গণসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান উপদেষ্টা খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খানসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
সমাবেশে ফখরুল নেতা কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘দেশনেত্রী খালেদা জিয়াকে যেভাবে মিথ্যা মামলা দিয়ে আটক করে রেখেছে, তারেক রহমানকে যেভাবে নির্বাসিত করে রেখেছে, সেই একই কায়দায় আমরা যারা এখন লড়াই করছি, সংগ্রাম করছি, তাদেরও কারাগারে নিক্ষেপ করে সহজেই নির্বাচনী বৈতরণি পার হতে চায় সরকার।’
‘এমন নির্বাচন হতে দেবেন?’ নেতা কর্মীদের মাঝে এমন প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘জোরে বলতে হবে—এই দেশে কোনো নির্বাচন হবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত না হাসিনা পদত্যাগ করছে। যতক্ষণ পর্যন্ত না সংসদ বিলুপ্ত করা হচ্ছে এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে।’
সরকারকে উদ্দেশ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কথা তো বেশি নাই। কথা খুব সামান্য। আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা জোর করে দুইবার নির্বাচন করেছেন। উনি নাকি আবার নির্বাচন করবেন। যশোরের সভায় তিনি বলেছেন, আবার নৌকায় ভোট দেন। একটা গান আছে—‘আগে জানলে তোর ভাঙ্গা নৌকায় উঠতাম না’—জনগণ এখন এই গান গাইতে শুরু করেছে। এখন বাংলাদেশের মানুষ আপনাদের বিদায় দেখতে চায়। দয়া করে সময় থাকতেই মানে মানে কেটে পড়ুন। তা না হলে দেশের মানুষ আপনাদের বিদায় করবে। কীভাবে করবে, সেটা আপনারা জানেন।’
সারা দেশে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় বিএনপির নেতা কর্মীদের নামে মামলা দেওয়ার সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মিথ্যাচার করা এদের স্বভাবে পরিণত হয়েছে। লজ্জাও নাই, শরমও নাই এদের। এদের চামড়া গন্ডারের মতো মোটা হয়ে গেছে, তারা বেশরম, বেহায়া!’
ঢাকায় সমাবেশ পণ্ড করতেও নানা তৎপরতা চালানো হচ্ছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘কোনো সমস্যা সৃষ্টি করেই ঢাকার সমাবেশ বন্ধ করা যাবে না।’
গত ১২ অক্টোবর চট্টগ্রামের সমাবেশের মধ্য দিয়ে বিভাগীয় পর্যায়ে গণসমাবেশের কর্মসূচি পালন শুরু করে বিএনপি। এরপর ময়মনসিংহ, খুলনা, রংপুর, বরিশাল, ফরিদপুর এবং সিলেটে গণসমাবেশ করেছে দলটি। এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার কুমিল্লায় অষ্টমবারের মত এই কর্মসূচি পালন করল বিএনপি। এরই ধারাবাহিকতায় আগামী ৩ ডিসেম্বর রাজশাহী এবং সবশেষ ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় গণসমাবেশ করবেন তাঁরা।

বাগেরহাটের আসন পুনর্বহাল নিয়ে আদালতের রায়ের পর নিজেদের দাবি তুলে ধরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন জেলার বিএনপি ও জামায়াতের কয়েকজন প্রতিনিধি। মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আসেন তাঁরা।
১৪ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে সতর্ক পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি। সনদে লিখিত বিষয়ের বাইরে গিয়ে সরকার কোনো সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলে স্বাক্ষরকারী কোনো দলের তা বাস্তবায়নের বাধ্যবাধকতা থাকবে না।
১ ঘণ্টা আগে
বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাগেরহাটের আসন পুনর্বহাল নিয়ে আদালতের রায়ের পর নিজেদের দাবি তুলে ধরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন জেলার বিএনপি ও জামায়াতের কয়েকজন প্রতিনিধি। মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আসেন তাঁরা।
এ দলে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু, জেলা উপদেষ্টা ও তাঁতী দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী মনিরুজ্জামান মনির এবং জামায়াতের মনজুরুল ইসলাম রাহাতসহ ১০ থেকে ১২ জন প্রতিনিধি ছিলেন।
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন থেকে কমিয়ে তিনটি করে নির্বাচন কমিশন যে গেজেট জারি করেছিল, গতকাল সোমবার হাইকোর্ট তা অবৈধ ঘোষণা করে।
পরদিন আজ মঙ্গলবার বাগেরহাটের প্রতিনিধিরা নির্বাচন ভবনে এসে প্রথমে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এবং পরে সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু সাংবাদিকদের বলেন, ‘রায়ের কপি আসেনি। আমরা এর আগেই ইসি সচিব ও সিইসির সঙ্গে দেখা করেছি। আমরা বাগেরহাটের সব জনগণের আর্তি তাদের জানিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আইনি-বেআইনি যে প্রক্রিয়ায় হোক, ইসি যে কাজটি করেছে তা দেশের সর্বোচ্চ আদালতে অবৈধ ও বেআইনি ঘোষিত হয়েছে। আমরা ইসিকে অনুরোধ জানাব, আপনারা আদালতের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধা দেখাবেন। আর এমন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করতে যাবেন না, ওই অঞ্চলের জনগণের প্রতি নতুন করে চাপ সৃষ্টি হয়।’

বাগেরহাটের আসন পুনর্বহাল নিয়ে আদালতের রায়ের পর নিজেদের দাবি তুলে ধরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন জেলার বিএনপি ও জামায়াতের কয়েকজন প্রতিনিধি। মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আসেন তাঁরা।
এ দলে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু, জেলা উপদেষ্টা ও তাঁতী দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী মনিরুজ্জামান মনির এবং জামায়াতের মনজুরুল ইসলাম রাহাতসহ ১০ থেকে ১২ জন প্রতিনিধি ছিলেন।
বাগেরহাটের চারটি সংসদীয় আসন থেকে কমিয়ে তিনটি করে নির্বাচন কমিশন যে গেজেট জারি করেছিল, গতকাল সোমবার হাইকোর্ট তা অবৈধ ঘোষণা করে।
পরদিন আজ মঙ্গলবার বাগেরহাটের প্রতিনিধিরা নির্বাচন ভবনে এসে প্রথমে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ এবং পরে সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
সিইসির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু সাংবাদিকদের বলেন, ‘রায়ের কপি আসেনি। আমরা এর আগেই ইসি সচিব ও সিইসির সঙ্গে দেখা করেছি। আমরা বাগেরহাটের সব জনগণের আর্তি তাদের জানিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আইনি-বেআইনি যে প্রক্রিয়ায় হোক, ইসি যে কাজটি করেছে তা দেশের সর্বোচ্চ আদালতে অবৈধ ও বেআইনি ঘোষিত হয়েছে। আমরা ইসিকে অনুরোধ জানাব, আপনারা আদালতের রায়ের প্রতি শ্রদ্ধা দেখাবেন। আর এমন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করতে যাবেন না, ওই অঞ্চলের জনগণের প্রতি নতুন করে চাপ সৃষ্টি হয়।’

গণসমাবেশ সফল করার জন্য কুমিল্লবাসীকে ধন্যবাদ জানান বিএনপি মহাসচিব। নেতা কর্মী, যারা অনেক কষ্ট করে এই সমাবেশ সফলে ভূমিকা রেখেছেন, তাঁদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময় খুলনার সমাবেশে যোগ দিতে যাওয়ার পথে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে হামলায় নিহত ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়ার জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
২৬ নভেম্বর ২০২২
জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে সতর্ক পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি। সনদে লিখিত বিষয়ের বাইরে গিয়ে সরকার কোনো সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলে স্বাক্ষরকারী কোনো দলের তা বাস্তবায়নের বাধ্যবাধকতা থাকবে না।
১ ঘণ্টা আগে
বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে সতর্ক পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদে লিখিত বিষয়ের বাইরে সরকার কোনো সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলে সনদে স্বাক্ষরকারী কোনো দলের জন্য তা মান্য করার বাধ্যবাধকতা থাকবে না। এ ক্ষেত্রে সব দায়দায়িত্বই সরকারের ওপর বর্তাবে। এ ব্যাপারে সতর্ক পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য আমরা সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে খন্দকার মোশাররফ এ কথা বলেন।
এর আগে গতকাল সোমবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভার সিদ্ধান্ত জানাতেই এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সভার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘রাজনৈতিক দলসমূহের সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দীর্ঘ প্রায় এক বছর যাবৎ আলোচনার ভিত্তিতে কতিপয় নোট অব ডিসেন্টসহ ঐকমত্যের ভিত্তিতে রচিত জুলাই জাতীয় সনদ বিগত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হয় এবং দেশের সংবিধান ও আইন অনুযায়ী তা বাস্তবায়নে সকলে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়।’
তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যে কেউ কেউ জুলাই জাতীয় সনদের বাইরে কোনো কোনো বিষয়ে সরকারি সিদ্ধান্ত ঘোষণার প্রসঙ্গে যেসব বক্তব্য দিচ্ছেন তা বিভ্রান্তিকর এবং ঐকমত্যের ভিত্তিতে গৃহীত সিদ্ধান্ত অগ্রাহ্য করার শামিল।’
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘স্বাক্ষরিত জুলাই জাতীয় সনদে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন দফায় কিছু নোট অব ডিসেন্ট আছে। সেই নোট অব ডিসেন্টগুলোর ক্ষেত্রে বলাও আছে সনদে যে, দলগুলো যদি নির্বাচনী ইশতেহারে উল্লেখ করে জনগণের ম্যান্ডেট পায়, নোট অব ডিসেন্টগুলো তারা সেইভাবে বাস্তবায়ন করতে পারবে। এখানে আমরা এক শতভাগ একমত এবং এখনো আমরা ওই জায়গাতেই আছি। কিন্তু সনদ বাস্তবায়নের উপায় সংক্রান্ত যে সুপারিশ জাতীয় ঐকমত্য কমিশন করেছে, সেখানে নোট অব ডিসেন্টগুলোর উল্লেখ নাই।’
বিরাজমান রাজনৈতিক সংকট নিয়ে আলোচনার সুযোগ আছে কিনা জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘সরকার আহ্বান জানালে আলোচনা হতে পারে, রাজপথে নয়।’
এদিকে দেশে হঠাৎ করে সৃষ্ট নৈরাজ্য প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন সাংবাদিকেরা। সাংবাদিকেরা জানতে চান দলগুলোর মধ্যে মতভিন্নতা এবং সরকারের সঙ্গে বোঝাপড়ার অভাবে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে কিনা?
এর জবাবে খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি না যে, এটার (মতবিরোধের) সুযোগ এটা।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনকে ঘিরে নানা রকম ষড়যন্ত্র চলছে। যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারছে না, নানাভাবে তারা দেশকে অশান্তি সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে।’
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও হাফিজ উদ্দিন আহমদ উপস্থিত ছিলেন।

জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে সতর্ক পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদে লিখিত বিষয়ের বাইরে সরকার কোনো সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলে সনদে স্বাক্ষরকারী কোনো দলের জন্য তা মান্য করার বাধ্যবাধকতা থাকবে না। এ ক্ষেত্রে সব দায়দায়িত্বই সরকারের ওপর বর্তাবে। এ ব্যাপারে সতর্ক পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য আমরা সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে খন্দকার মোশাররফ এ কথা বলেন।
এর আগে গতকাল সোমবার রাতে দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভার সিদ্ধান্ত জানাতেই এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সভার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘রাজনৈতিক দলসমূহের সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দীর্ঘ প্রায় এক বছর যাবৎ আলোচনার ভিত্তিতে কতিপয় নোট অব ডিসেন্টসহ ঐকমত্যের ভিত্তিতে রচিত জুলাই জাতীয় সনদ বিগত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হয় এবং দেশের সংবিধান ও আইন অনুযায়ী তা বাস্তবায়নে সকলে অঙ্গীকারবদ্ধ হয়।’
তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের মধ্যে কেউ কেউ জুলাই জাতীয় সনদের বাইরে কোনো কোনো বিষয়ে সরকারি সিদ্ধান্ত ঘোষণার প্রসঙ্গে যেসব বক্তব্য দিচ্ছেন তা বিভ্রান্তিকর এবং ঐকমত্যের ভিত্তিতে গৃহীত সিদ্ধান্ত অগ্রাহ্য করার শামিল।’
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘স্বাক্ষরিত জুলাই জাতীয় সনদে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন দফায় কিছু নোট অব ডিসেন্ট আছে। সেই নোট অব ডিসেন্টগুলোর ক্ষেত্রে বলাও আছে সনদে যে, দলগুলো যদি নির্বাচনী ইশতেহারে উল্লেখ করে জনগণের ম্যান্ডেট পায়, নোট অব ডিসেন্টগুলো তারা সেইভাবে বাস্তবায়ন করতে পারবে। এখানে আমরা এক শতভাগ একমত এবং এখনো আমরা ওই জায়গাতেই আছি। কিন্তু সনদ বাস্তবায়নের উপায় সংক্রান্ত যে সুপারিশ জাতীয় ঐকমত্য কমিশন করেছে, সেখানে নোট অব ডিসেন্টগুলোর উল্লেখ নাই।’
বিরাজমান রাজনৈতিক সংকট নিয়ে আলোচনার সুযোগ আছে কিনা জানতে চাইলে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘সরকার আহ্বান জানালে আলোচনা হতে পারে, রাজপথে নয়।’
এদিকে দেশে হঠাৎ করে সৃষ্ট নৈরাজ্য প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন সাংবাদিকেরা। সাংবাদিকেরা জানতে চান দলগুলোর মধ্যে মতভিন্নতা এবং সরকারের সঙ্গে বোঝাপড়ার অভাবে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে কিনা?
এর জবাবে খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি না যে, এটার (মতবিরোধের) সুযোগ এটা।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচনকে ঘিরে নানা রকম ষড়যন্ত্র চলছে। যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারছে না, নানাভাবে তারা দেশকে অশান্তি সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে।’
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও হাফিজ উদ্দিন আহমদ উপস্থিত ছিলেন।

গণসমাবেশ সফল করার জন্য কুমিল্লবাসীকে ধন্যবাদ জানান বিএনপি মহাসচিব। নেতা কর্মী, যারা অনেক কষ্ট করে এই সমাবেশ সফলে ভূমিকা রেখেছেন, তাঁদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময় খুলনার সমাবেশে যোগ দিতে যাওয়ার পথে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে হামলায় নিহত ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়ার জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
২৬ নভেম্বর ২০২২
বাগেরহাটের আসন পুনর্বহাল নিয়ে আদালতের রায়ের পর নিজেদের দাবি তুলে ধরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন জেলার বিএনপি ও জামায়াতের কয়েকজন প্রতিনিধি। মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আসেন তাঁরা।
১৪ মিনিট আগে
বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত জানাতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়েছে বলে জানান শায়রুল।
এর আগে সোমবার রাত সোয়া ৯টার দিকে স্থায়ী কমিটির সভা শুরু হয়। রাত সোয়া ১১টায় এই সভা শেষ হয়।

বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান। সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত জানাতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়েছে বলে জানান শায়রুল।
এর আগে সোমবার রাত সোয়া ৯টার দিকে স্থায়ী কমিটির সভা শুরু হয়। রাত সোয়া ১১টায় এই সভা শেষ হয়।

গণসমাবেশ সফল করার জন্য কুমিল্লবাসীকে ধন্যবাদ জানান বিএনপি মহাসচিব। নেতা কর্মী, যারা অনেক কষ্ট করে এই সমাবেশ সফলে ভূমিকা রেখেছেন, তাঁদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময় খুলনার সমাবেশে যোগ দিতে যাওয়ার পথে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে হামলায় নিহত ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়ার জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
২৬ নভেম্বর ২০২২
বাগেরহাটের আসন পুনর্বহাল নিয়ে আদালতের রায়ের পর নিজেদের দাবি তুলে ধরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন জেলার বিএনপি ও জামায়াতের কয়েকজন প্রতিনিধি। মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আসেন তাঁরা।
১৪ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে সতর্ক পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি। সনদে লিখিত বিষয়ের বাইরে গিয়ে সরকার কোনো সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলে স্বাক্ষরকারী কোনো দলের তা বাস্তবায়নের বাধ্যবাধকতা থাকবে না।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
১৫ ঘণ্টা আগেচাঁদপুর প্রতিনিধি

বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এনসিপি জেলা কমিটির সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, বিএনপি অনেক কষ্ট করে দলটা টিকিয়ে রেখেছে। বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী তাদের নেতাদের মাধ্যমে কোণঠাসা হয়ে রয়েছে। তারা অনেক সময় আমাদের বলে, ‘‘তোমরা দেশটাকে সঠিক পথে নাও। আমাদের দলটাকে তারা ছিনতাই করে নিয়ে গেছে। আমরা রক্ত ও ঘাম দিয়ে আন্দোলন করেছি ভোটের অধিকার ও মানুষের স্বাধীনতার জন্য।’’’
হাসনাত বলেন, ‘বিএনপির মধ্যে অনেক ভালো মানুষ রয়েছে, যারা কোনো অপরাধমূলক কাজে জড়িত নেই, তাদের আমরা আমাদের দলে নিয়ে নেব। যারা জিয়াউর রহমানের আদর্শকে বিশ্বাস করে, তারা কখনো চাঁদাবাজি করতে পারে না।’
নিজ দল সম্পর্কে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘অনেকেই এখন চায়ের দোকানে বসে মশকরা করে এনসিপি করেন, ভোটের পর আর খবর থাকবে না। আমি তাদের বলব—ভালো কাজ অল্পসংখ্যক লোক দিয়েই শুরু হয়। অনেক সময় বলা হয়, সমাজে যারা সংখ্যায় বেশি, তারাই কল্যাণকামী। এটা ভুল। কল্যাণকামীরা সব সময়ই কমসংখ্যক হয়। হাসিনার সময় যারা লড়াই-সংগ্রাম করেছে, তাদের সংখ্যাও কম ছিল।’
নিজ দলের নেতা-কর্মীর উদ্দেশে হাসনাত বলেন, ‘জেলার আট উপজেলায় যে জনপ্রতিনিধি দরকার, সেই পরিমাণ লোক এখানে উপস্থিত হয়নি। তাহলে কীভাবে আপনারা কাজ করবেন। কোরাম করা লোকদের আমাদের প্রয়োজন নেই। ভালো ১০ জন দিয়ে এনসিপির কমিটি হবে।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পর্কে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা দেখছি ভালো নির্বাচন হবে। তবে অনেকেই ব্যালট না নিয়ে বুলেট বেছে নিয়েছে। তারা ভাবছে, বুলেটের ভয় দেখিয়ে দেশের মানুষকে ফ্যাসিবাদী শাসনের মতো নিয়ে যেতে পারবে। ইতিমধ্যে এনসিপির বিষয়ে তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছে—যদি এনসিপিতে ভোট দাও, তাহলে নির্বাচনের পরে খবর আছে। আমরা জনগণকে আশ্বস্ত করতে চাই, যারা ভয় পায়, তারাই জনগণকে ভয় দেখায়। যারা ভয় দেখায়, তারা অতি নিকটবর্তী ক্ষতির মধ্যে আছে। যারা সাহসী মানুষ, তারা ভয় দেখায় না, তারা মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করে। একটি দল এখন অস্তিত্ব সংকটে ভুগছে।’
এ সময় বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সংগঠক ও কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আতাউল্লাহ, কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব মুহাম্মদ মিরাজ মিয়া, কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সংগঠক মো. আরিফ তালুকদারসহ অনেকে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা জাতীয় নাগরিক পার্টির প্রধান সমন্বয়কারী মো. মাহবুব আলম এবং সঞ্চালনায় ছিলেন জেলা জাতীয় ছাত্রশক্তি নেতা মো. সাগর হোসেন।

বাংলাদেশ নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, যারা পাড়া-মহল্লায় রমরমা চাঁদাবাজির সঙ্গে জড়িত, তাদের সঙ্গে জোট করে নির্বাচন করার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো।
সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে এনসিপি জেলা কমিটির সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, বিএনপি অনেক কষ্ট করে দলটা টিকিয়ে রেখেছে। বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী তাদের নেতাদের মাধ্যমে কোণঠাসা হয়ে রয়েছে। তারা অনেক সময় আমাদের বলে, ‘‘তোমরা দেশটাকে সঠিক পথে নাও। আমাদের দলটাকে তারা ছিনতাই করে নিয়ে গেছে। আমরা রক্ত ও ঘাম দিয়ে আন্দোলন করেছি ভোটের অধিকার ও মানুষের স্বাধীনতার জন্য।’’’
হাসনাত বলেন, ‘বিএনপির মধ্যে অনেক ভালো মানুষ রয়েছে, যারা কোনো অপরাধমূলক কাজে জড়িত নেই, তাদের আমরা আমাদের দলে নিয়ে নেব। যারা জিয়াউর রহমানের আদর্শকে বিশ্বাস করে, তারা কখনো চাঁদাবাজি করতে পারে না।’
নিজ দল সম্পর্কে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘অনেকেই এখন চায়ের দোকানে বসে মশকরা করে এনসিপি করেন, ভোটের পর আর খবর থাকবে না। আমি তাদের বলব—ভালো কাজ অল্পসংখ্যক লোক দিয়েই শুরু হয়। অনেক সময় বলা হয়, সমাজে যারা সংখ্যায় বেশি, তারাই কল্যাণকামী। এটা ভুল। কল্যাণকামীরা সব সময়ই কমসংখ্যক হয়। হাসিনার সময় যারা লড়াই-সংগ্রাম করেছে, তাদের সংখ্যাও কম ছিল।’
নিজ দলের নেতা-কর্মীর উদ্দেশে হাসনাত বলেন, ‘জেলার আট উপজেলায় যে জনপ্রতিনিধি দরকার, সেই পরিমাণ লোক এখানে উপস্থিত হয়নি। তাহলে কীভাবে আপনারা কাজ করবেন। কোরাম করা লোকদের আমাদের প্রয়োজন নেই। ভালো ১০ জন দিয়ে এনসিপির কমিটি হবে।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পর্কে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘আমরা দেখছি ভালো নির্বাচন হবে। তবে অনেকেই ব্যালট না নিয়ে বুলেট বেছে নিয়েছে। তারা ভাবছে, বুলেটের ভয় দেখিয়ে দেশের মানুষকে ফ্যাসিবাদী শাসনের মতো নিয়ে যেতে পারবে। ইতিমধ্যে এনসিপির বিষয়ে তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছে—যদি এনসিপিতে ভোট দাও, তাহলে নির্বাচনের পরে খবর আছে। আমরা জনগণকে আশ্বস্ত করতে চাই, যারা ভয় পায়, তারাই জনগণকে ভয় দেখায়। যারা ভয় দেখায়, তারা অতি নিকটবর্তী ক্ষতির মধ্যে আছে। যারা সাহসী মানুষ, তারা ভয় দেখায় না, তারা মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে কাজ করে। একটি দল এখন অস্তিত্ব সংকটে ভুগছে।’
এ সময় বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সংগঠক ও কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আতাউল্লাহ, কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্যসচিব মুহাম্মদ মিরাজ মিয়া, কেন্দ্রীয় যুগ্ম মুখ্য সংগঠক মো. আরিফ তালুকদারসহ অনেকে।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা জাতীয় নাগরিক পার্টির প্রধান সমন্বয়কারী মো. মাহবুব আলম এবং সঞ্চালনায় ছিলেন জেলা জাতীয় ছাত্রশক্তি নেতা মো. সাগর হোসেন।

গণসমাবেশ সফল করার জন্য কুমিল্লবাসীকে ধন্যবাদ জানান বিএনপি মহাসচিব। নেতা কর্মী, যারা অনেক কষ্ট করে এই সমাবেশ সফলে ভূমিকা রেখেছেন, তাঁদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময় খুলনার সমাবেশে যোগ দিতে যাওয়ার পথে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে হামলায় নিহত ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়ার জন্য গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি।
২৬ নভেম্বর ২০২২
বাগেরহাটের আসন পুনর্বহাল নিয়ে আদালতের রায়ের পর নিজেদের দাবি তুলে ধরে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন জেলার বিএনপি ও জামায়াতের কয়েকজন প্রতিনিধি। মঙ্গলবার বেলা ১২টার দিকে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আসেন তাঁরা।
১৪ মিনিট আগে
জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে সতর্ক পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি। সনদে লিখিত বিষয়ের বাইরে গিয়ে সরকার কোনো সিদ্ধান্ত ঘোষণা করলে স্বাক্ষরকারী কোনো দলের তা বাস্তবায়নের বাধ্যবাধকতা থাকবে না।
১ ঘণ্টা আগে
বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অবহিত করতে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হবে। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন।
১৪ ঘণ্টা আগে