নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের কোনো আপত্তি নেই। তবে নির্বাচন নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র দেখছে বলে মনে করছে দলটি। দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘নির্বাচনে যাওয়ার প্রস্তুতি আমাদের আছে। কিন্তু নানা ষড়যন্ত্র দেখছি। কারণ, এখনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের ব্যাপারে সরকার তেমন কোনো স্টেপ নেয় নাই।’
আজ সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের ২০তম দিনের বিরতিতে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের অনেকগুলো কাজ। যেমন, প্রবাসীদের ভোটার করা, তারপরে বিভিন্ন আইন তৈরি করা, ভোটার লিস্টকে আপডেট করা, বিদেশের ভোটারগুলোকে নথিভুক্ত করা, তাদের (সরকার) কমিটমেন্ট আছে প্রবাসী ভোটের ব্যাপারে, সেটা এখনো করে নাই। অলরেডি ছয় মাস পার হয়েছে। তাহলে আমরা যদি ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ধরে নিই, তাহলে এসব প্রস্তুতি তো আরও জোরদার হতে পারে। সে জন্যই আমাদের কাছে একটু আশঙ্কা লাগে, কোনো জায়গা থেকে কন্সপিরেসি (চক্রান্ত) আছে কি না।’
জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘যদি একটা ফেয়ার ইলেকশন হয়, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড সেখানে তৈরি হয় এবং কিছু আইনের পরিবর্তন দরকার। কে সরকারে যাবে, কে বিরোধী দলে যাবে, এটা ডিসাইড করবে জনগণ। তবে তার পূর্বশর্ত হচ্ছে, একটা ফ্রি ফেয়ার ক্রেডিবল ইলেকশন। আমরা সে জন্যই মানুষ যে রায় দেবে, সে রায়কে মাথা পেতে নেব এবং আমি মনে করি, এই নির্বাচনে জনগণের জেতা উচিত।’
মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আজকের বৈঠকে মূলত সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। পিএসসির (পাবলিক সার্ভিস কমিশনের) ওপরেই আমাদের আলোচনা আজকে হচ্ছে। আলোচনার শুরুতে আমাদের আজকের পার্লামেন্ট (জাতীয় ঐকমত্য হাউস) একটু উত্তেজিত হয়েছিল।’
তিনি বলেন, ‘আগে থেকে কয়েকটি সাংবিধানিক কমিটি স্বাধীন ছিল। এখানে সরকারের হস্তক্ষেপ করার কোনো আইনগত সিস্টেম ছিল না। কিন্তু আমরা দেখছি, নিয়ম যেটাই হোক, ড্রয়ার থেকে একটা স্লিপ বের হয় এবং সেই স্লিপ অনুসারেই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এ কারণে অনেক ব্রিলিয়ান্ট ছেলে রাজনৈতিক কারণে চাকরি পায়নি। অনেক ব্রিলিয়ান্ট লোক রাজনৈতিক কারণে চাকরি হারিয়েছে। এটার জন্য সবচেয়ে বেশি সাফার করেছে রাষ্ট্র।’
এই জামায়াত নেতা বলেন, ‘অনেক সচিব ড্রাফট করতে পারতেন না, ড্রাফিংটা অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি লেভেলের কাজ, কিন্তু দেখা যায়, সচিব ড্রাফটিং জানেন না। অনেক সচিব আছেন, যাঁরা ইংরেজিতে ড্রাফট করতে পারেন না। এই যে বিশাল একটা অধঃপতন, আমাদের রাষ্ট্রের চেয়ে দুর্বলতা, বিদেশে গিয়ে নেগোশিয়েট করতে পারে না। সে জন্য আমরা বলেছি, পিএসসির সাংবিধানিক একটা কমিটি থাকবে। এখানে কোনো দলের কোনো মন্ত্রীর কোনো প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ থাকতে পারবে না। এটার বিরোধিতা করার তো আমি কোনো কারণ দেখতেছি না।’
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা বলি, সচিবালয়ে স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা আছে। তো তাইলে তারা কারা? তারা হচ্ছে, যারা স্বৈরাচার মেরিটকে বাদ দিয়ে স্লিপের মাধ্যমে লিস্টের মাধ্যমে নিয়োগ পেয়েছে, তারা। এরপরে যদি আমরা আবার সে পদ্ধতিতেই নিয়োগ দেই, তাহলে তো প্রেতাত্মা এখন ঘুরতেছে। তা হলে আমরা কি সারাক্ষণ প্রেতাত্মার আওতায় থাকব? এ জন্য আমরা চাচ্ছি, প্রেতাত্মাকে দূর করতে। দোয়া–দরুদ সুরা–টুরা যা পড়া দরকার পড়ে পেতাত্মাহীন একটি উন্নত সচিবালয়, উন্নত সরকারি কর্মকর্তা যে দেশকে ভালোবাসে, যোগ্যতার ভিত্তিতে আসবে— এটা নিশ্চিত করা দরকার। সে জন্যে অধিকাংশ দল এই মতের পক্ষে চূড়ান্তভাবে একমত।’

ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের কোনো আপত্তি নেই। তবে নির্বাচন নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র দেখছে বলে মনে করছে দলটি। দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘নির্বাচনে যাওয়ার প্রস্তুতি আমাদের আছে। কিন্তু নানা ষড়যন্ত্র দেখছি। কারণ, এখনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের ব্যাপারে সরকার তেমন কোনো স্টেপ নেয় নাই।’
আজ সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের ২০তম দিনের বিরতিতে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের অনেকগুলো কাজ। যেমন, প্রবাসীদের ভোটার করা, তারপরে বিভিন্ন আইন তৈরি করা, ভোটার লিস্টকে আপডেট করা, বিদেশের ভোটারগুলোকে নথিভুক্ত করা, তাদের (সরকার) কমিটমেন্ট আছে প্রবাসী ভোটের ব্যাপারে, সেটা এখনো করে নাই। অলরেডি ছয় মাস পার হয়েছে। তাহলে আমরা যদি ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ধরে নিই, তাহলে এসব প্রস্তুতি তো আরও জোরদার হতে পারে। সে জন্যই আমাদের কাছে একটু আশঙ্কা লাগে, কোনো জায়গা থেকে কন্সপিরেসি (চক্রান্ত) আছে কি না।’
জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘যদি একটা ফেয়ার ইলেকশন হয়, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড সেখানে তৈরি হয় এবং কিছু আইনের পরিবর্তন দরকার। কে সরকারে যাবে, কে বিরোধী দলে যাবে, এটা ডিসাইড করবে জনগণ। তবে তার পূর্বশর্ত হচ্ছে, একটা ফ্রি ফেয়ার ক্রেডিবল ইলেকশন। আমরা সে জন্যই মানুষ যে রায় দেবে, সে রায়কে মাথা পেতে নেব এবং আমি মনে করি, এই নির্বাচনে জনগণের জেতা উচিত।’
মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আজকের বৈঠকে মূলত সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। পিএসসির (পাবলিক সার্ভিস কমিশনের) ওপরেই আমাদের আলোচনা আজকে হচ্ছে। আলোচনার শুরুতে আমাদের আজকের পার্লামেন্ট (জাতীয় ঐকমত্য হাউস) একটু উত্তেজিত হয়েছিল।’
তিনি বলেন, ‘আগে থেকে কয়েকটি সাংবিধানিক কমিটি স্বাধীন ছিল। এখানে সরকারের হস্তক্ষেপ করার কোনো আইনগত সিস্টেম ছিল না। কিন্তু আমরা দেখছি, নিয়ম যেটাই হোক, ড্রয়ার থেকে একটা স্লিপ বের হয় এবং সেই স্লিপ অনুসারেই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এ কারণে অনেক ব্রিলিয়ান্ট ছেলে রাজনৈতিক কারণে চাকরি পায়নি। অনেক ব্রিলিয়ান্ট লোক রাজনৈতিক কারণে চাকরি হারিয়েছে। এটার জন্য সবচেয়ে বেশি সাফার করেছে রাষ্ট্র।’
এই জামায়াত নেতা বলেন, ‘অনেক সচিব ড্রাফট করতে পারতেন না, ড্রাফিংটা অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি লেভেলের কাজ, কিন্তু দেখা যায়, সচিব ড্রাফটিং জানেন না। অনেক সচিব আছেন, যাঁরা ইংরেজিতে ড্রাফট করতে পারেন না। এই যে বিশাল একটা অধঃপতন, আমাদের রাষ্ট্রের চেয়ে দুর্বলতা, বিদেশে গিয়ে নেগোশিয়েট করতে পারে না। সে জন্য আমরা বলেছি, পিএসসির সাংবিধানিক একটা কমিটি থাকবে। এখানে কোনো দলের কোনো মন্ত্রীর কোনো প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ থাকতে পারবে না। এটার বিরোধিতা করার তো আমি কোনো কারণ দেখতেছি না।’
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা বলি, সচিবালয়ে স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা আছে। তো তাইলে তারা কারা? তারা হচ্ছে, যারা স্বৈরাচার মেরিটকে বাদ দিয়ে স্লিপের মাধ্যমে লিস্টের মাধ্যমে নিয়োগ পেয়েছে, তারা। এরপরে যদি আমরা আবার সে পদ্ধতিতেই নিয়োগ দেই, তাহলে তো প্রেতাত্মা এখন ঘুরতেছে। তা হলে আমরা কি সারাক্ষণ প্রেতাত্মার আওতায় থাকব? এ জন্য আমরা চাচ্ছি, প্রেতাত্মাকে দূর করতে। দোয়া–দরুদ সুরা–টুরা যা পড়া দরকার পড়ে পেতাত্মাহীন একটি উন্নত সচিবালয়, উন্নত সরকারি কর্মকর্তা যে দেশকে ভালোবাসে, যোগ্যতার ভিত্তিতে আসবে— এটা নিশ্চিত করা দরকার। সে জন্যে অধিকাংশ দল এই মতের পক্ষে চূড়ান্তভাবে একমত।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের কোনো আপত্তি নেই। তবে নির্বাচন নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র দেখছে বলে মনে করছে দলটি। দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘নির্বাচনে যাওয়ার প্রস্তুতি আমাদের আছে। কিন্তু নানা ষড়যন্ত্র দেখছি। কারণ, এখনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের ব্যাপারে সরকার তেমন কোনো স্টেপ নেয় নাই।’
আজ সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের ২০তম দিনের বিরতিতে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের অনেকগুলো কাজ। যেমন, প্রবাসীদের ভোটার করা, তারপরে বিভিন্ন আইন তৈরি করা, ভোটার লিস্টকে আপডেট করা, বিদেশের ভোটারগুলোকে নথিভুক্ত করা, তাদের (সরকার) কমিটমেন্ট আছে প্রবাসী ভোটের ব্যাপারে, সেটা এখনো করে নাই। অলরেডি ছয় মাস পার হয়েছে। তাহলে আমরা যদি ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ধরে নিই, তাহলে এসব প্রস্তুতি তো আরও জোরদার হতে পারে। সে জন্যই আমাদের কাছে একটু আশঙ্কা লাগে, কোনো জায়গা থেকে কন্সপিরেসি (চক্রান্ত) আছে কি না।’
জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘যদি একটা ফেয়ার ইলেকশন হয়, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড সেখানে তৈরি হয় এবং কিছু আইনের পরিবর্তন দরকার। কে সরকারে যাবে, কে বিরোধী দলে যাবে, এটা ডিসাইড করবে জনগণ। তবে তার পূর্বশর্ত হচ্ছে, একটা ফ্রি ফেয়ার ক্রেডিবল ইলেকশন। আমরা সে জন্যই মানুষ যে রায় দেবে, সে রায়কে মাথা পেতে নেব এবং আমি মনে করি, এই নির্বাচনে জনগণের জেতা উচিত।’
মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আজকের বৈঠকে মূলত সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। পিএসসির (পাবলিক সার্ভিস কমিশনের) ওপরেই আমাদের আলোচনা আজকে হচ্ছে। আলোচনার শুরুতে আমাদের আজকের পার্লামেন্ট (জাতীয় ঐকমত্য হাউস) একটু উত্তেজিত হয়েছিল।’
তিনি বলেন, ‘আগে থেকে কয়েকটি সাংবিধানিক কমিটি স্বাধীন ছিল। এখানে সরকারের হস্তক্ষেপ করার কোনো আইনগত সিস্টেম ছিল না। কিন্তু আমরা দেখছি, নিয়ম যেটাই হোক, ড্রয়ার থেকে একটা স্লিপ বের হয় এবং সেই স্লিপ অনুসারেই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এ কারণে অনেক ব্রিলিয়ান্ট ছেলে রাজনৈতিক কারণে চাকরি পায়নি। অনেক ব্রিলিয়ান্ট লোক রাজনৈতিক কারণে চাকরি হারিয়েছে। এটার জন্য সবচেয়ে বেশি সাফার করেছে রাষ্ট্র।’
এই জামায়াত নেতা বলেন, ‘অনেক সচিব ড্রাফট করতে পারতেন না, ড্রাফিংটা অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি লেভেলের কাজ, কিন্তু দেখা যায়, সচিব ড্রাফটিং জানেন না। অনেক সচিব আছেন, যাঁরা ইংরেজিতে ড্রাফট করতে পারেন না। এই যে বিশাল একটা অধঃপতন, আমাদের রাষ্ট্রের চেয়ে দুর্বলতা, বিদেশে গিয়ে নেগোশিয়েট করতে পারে না। সে জন্য আমরা বলেছি, পিএসসির সাংবিধানিক একটা কমিটি থাকবে। এখানে কোনো দলের কোনো মন্ত্রীর কোনো প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ থাকতে পারবে না। এটার বিরোধিতা করার তো আমি কোনো কারণ দেখতেছি না।’
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা বলি, সচিবালয়ে স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা আছে। তো তাইলে তারা কারা? তারা হচ্ছে, যারা স্বৈরাচার মেরিটকে বাদ দিয়ে স্লিপের মাধ্যমে লিস্টের মাধ্যমে নিয়োগ পেয়েছে, তারা। এরপরে যদি আমরা আবার সে পদ্ধতিতেই নিয়োগ দেই, তাহলে তো প্রেতাত্মা এখন ঘুরতেছে। তা হলে আমরা কি সারাক্ষণ প্রেতাত্মার আওতায় থাকব? এ জন্য আমরা চাচ্ছি, প্রেতাত্মাকে দূর করতে। দোয়া–দরুদ সুরা–টুরা যা পড়া দরকার পড়ে পেতাত্মাহীন একটি উন্নত সচিবালয়, উন্নত সরকারি কর্মকর্তা যে দেশকে ভালোবাসে, যোগ্যতার ভিত্তিতে আসবে— এটা নিশ্চিত করা দরকার। সে জন্যে অধিকাংশ দল এই মতের পক্ষে চূড়ান্তভাবে একমত।’

ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের কোনো আপত্তি নেই। তবে নির্বাচন নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র দেখছে বলে মনে করছে দলটি। দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘নির্বাচনে যাওয়ার প্রস্তুতি আমাদের আছে। কিন্তু নানা ষড়যন্ত্র দেখছি। কারণ, এখনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের ব্যাপারে সরকার তেমন কোনো স্টেপ নেয় নাই।’
আজ সোমবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের ২০তম দিনের বিরতিতে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের।
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের অনেকগুলো কাজ। যেমন, প্রবাসীদের ভোটার করা, তারপরে বিভিন্ন আইন তৈরি করা, ভোটার লিস্টকে আপডেট করা, বিদেশের ভোটারগুলোকে নথিভুক্ত করা, তাদের (সরকার) কমিটমেন্ট আছে প্রবাসী ভোটের ব্যাপারে, সেটা এখনো করে নাই। অলরেডি ছয় মাস পার হয়েছে। তাহলে আমরা যদি ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ধরে নিই, তাহলে এসব প্রস্তুতি তো আরও জোরদার হতে পারে। সে জন্যই আমাদের কাছে একটু আশঙ্কা লাগে, কোনো জায়গা থেকে কন্সপিরেসি (চক্রান্ত) আছে কি না।’
জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘যদি একটা ফেয়ার ইলেকশন হয়, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড সেখানে তৈরি হয় এবং কিছু আইনের পরিবর্তন দরকার। কে সরকারে যাবে, কে বিরোধী দলে যাবে, এটা ডিসাইড করবে জনগণ। তবে তার পূর্বশর্ত হচ্ছে, একটা ফ্রি ফেয়ার ক্রেডিবল ইলেকশন। আমরা সে জন্যই মানুষ যে রায় দেবে, সে রায়কে মাথা পেতে নেব এবং আমি মনে করি, এই নির্বাচনে জনগণের জেতা উচিত।’
মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আজকের বৈঠকে মূলত সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। পিএসসির (পাবলিক সার্ভিস কমিশনের) ওপরেই আমাদের আলোচনা আজকে হচ্ছে। আলোচনার শুরুতে আমাদের আজকের পার্লামেন্ট (জাতীয় ঐকমত্য হাউস) একটু উত্তেজিত হয়েছিল।’
তিনি বলেন, ‘আগে থেকে কয়েকটি সাংবিধানিক কমিটি স্বাধীন ছিল। এখানে সরকারের হস্তক্ষেপ করার কোনো আইনগত সিস্টেম ছিল না। কিন্তু আমরা দেখছি, নিয়ম যেটাই হোক, ড্রয়ার থেকে একটা স্লিপ বের হয় এবং সেই স্লিপ অনুসারেই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এ কারণে অনেক ব্রিলিয়ান্ট ছেলে রাজনৈতিক কারণে চাকরি পায়নি। অনেক ব্রিলিয়ান্ট লোক রাজনৈতিক কারণে চাকরি হারিয়েছে। এটার জন্য সবচেয়ে বেশি সাফার করেছে রাষ্ট্র।’
এই জামায়াত নেতা বলেন, ‘অনেক সচিব ড্রাফট করতে পারতেন না, ড্রাফিংটা অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি লেভেলের কাজ, কিন্তু দেখা যায়, সচিব ড্রাফটিং জানেন না। অনেক সচিব আছেন, যাঁরা ইংরেজিতে ড্রাফট করতে পারেন না। এই যে বিশাল একটা অধঃপতন, আমাদের রাষ্ট্রের চেয়ে দুর্বলতা, বিদেশে গিয়ে নেগোশিয়েট করতে পারে না। সে জন্য আমরা বলেছি, পিএসসির সাংবিধানিক একটা কমিটি থাকবে। এখানে কোনো দলের কোনো মন্ত্রীর কোনো প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ থাকতে পারবে না। এটার বিরোধিতা করার তো আমি কোনো কারণ দেখতেছি না।’
আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘আমরা বলি, সচিবালয়ে স্বৈরাচারের প্রেতাত্মারা আছে। তো তাইলে তারা কারা? তারা হচ্ছে, যারা স্বৈরাচার মেরিটকে বাদ দিয়ে স্লিপের মাধ্যমে লিস্টের মাধ্যমে নিয়োগ পেয়েছে, তারা। এরপরে যদি আমরা আবার সে পদ্ধতিতেই নিয়োগ দেই, তাহলে তো প্রেতাত্মা এখন ঘুরতেছে। তা হলে আমরা কি সারাক্ষণ প্রেতাত্মার আওতায় থাকব? এ জন্য আমরা চাচ্ছি, প্রেতাত্মাকে দূর করতে। দোয়া–দরুদ সুরা–টুরা যা পড়া দরকার পড়ে পেতাত্মাহীন একটি উন্নত সচিবালয়, উন্নত সরকারি কর্মকর্তা যে দেশকে ভালোবাসে, যোগ্যতার ভিত্তিতে আসবে— এটা নিশ্চিত করা দরকার। সে জন্যে অধিকাংশ দল এই মতের পক্ষে চূড়ান্তভাবে একমত।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৮ মিনিট আগে
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল সোমবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মনোনয়নপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন। এ সময় ২৩৭টি সংসদীয় আসনের মধ্যে মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনেও মনোনয়নপ্রাপ্ত কামাল জামান মোল্লার নাম ঘোষণা করা হয়।
অনিবার্য কারণে ঘোষিত মাদারীপুর-১ আসন ও দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম স্থগিত রাখা হলো।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল সোমবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর মনোনয়নপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন। এ সময় ২৩৭টি সংসদীয় আসনের মধ্যে মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনেও মনোনয়নপ্রাপ্ত কামাল জামান মোল্লার নাম ঘোষণা করা হয়।
অনিবার্য কারণে ঘোষিত মাদারীপুর-১ আসন ও দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম স্থগিত রাখা হলো।

ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের কোনো আপত্তি নেই। তবে নির্বাচন নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র দেখছে বলে মনে করছে দলটি। দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘নির্বাচনে যাওয়ার প্রস্তুতি আমাদের আছে। কিন্তু নানা ষড়যন্ত্র দেখছি। কারণ, এখনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের ব্যাপারে সরকার তেমন...
২৮ জুলাই ২০২৫
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকার ‘দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ মঙ্গলবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।’
তিনি বলেন, ‘দেশটা কার? কে দেশটা চালায়? দেখার লোক নাই। সবাই শুধু ব্যস্ত সংস্কারে। কী সংস্কার করছেন—এটাই তো বুঝতে পারলাম না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশে বেকারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রাস্তায় নামলে হাঁটা যায় না। একটা শ্রেণি দেশে নতুন জুটেছে। এরা দেশকে লুটেপুটে খাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।’
তিনি বলেন, ‘যারা এই বাংলাদেশকেই চায়নি কোনো দিন, তারা বাংলাদেশের শাসনভার চায়। তারা নানা সময়ে এ দেশের মানুষের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। এখন তারা লম্বা লম্বা কথা বলে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা নির্দিষ্ট কোনো দলকে নয়; তাঁরা দেশপ্রেমিক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা আব্বাস।

অন্তর্বর্তী সরকার ‘দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ মঙ্গলবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।’
তিনি বলেন, ‘দেশটা কার? কে দেশটা চালায়? দেখার লোক নাই। সবাই শুধু ব্যস্ত সংস্কারে। কী সংস্কার করছেন—এটাই তো বুঝতে পারলাম না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশে বেকারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রাস্তায় নামলে হাঁটা যায় না। একটা শ্রেণি দেশে নতুন জুটেছে। এরা দেশকে লুটেপুটে খাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।’
তিনি বলেন, ‘যারা এই বাংলাদেশকেই চায়নি কোনো দিন, তারা বাংলাদেশের শাসনভার চায়। তারা নানা সময়ে এ দেশের মানুষের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। এখন তারা লম্বা লম্বা কথা বলে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা নির্দিষ্ট কোনো দলকে নয়; তাঁরা দেশপ্রেমিক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা আব্বাস।

ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের কোনো আপত্তি নেই। তবে নির্বাচন নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র দেখছে বলে মনে করছে দলটি। দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘নির্বাচনে যাওয়ার প্রস্তুতি আমাদের আছে। কিন্তু নানা ষড়যন্ত্র দেখছি। কারণ, এখনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের ব্যাপারে সরকার তেমন...
২৮ জুলাই ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৮ মিনিট আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জীবনের শেষ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও যাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি, তাঁদের দল যথাযথ মর্যাদা ও সম্মান দেবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন হয়তো আমার শেষ নির্বাচন! যারা মনোনয়ন পায়নি, বিশ্বাস রাখুন, ইনশা আল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে!’
সবার কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, আমাদের দলের প্রতিটি নেতাকর্মীর জন্য দুআ করবেন! আমরা সবাই মিলে আপনাদের পাশে থাকব এবং কাজ করব! বিএনপির সেই যোগ্যতা আছে দেশকে মর্যাদার সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার! ইনশা আল্লাহ! আপনারা পাশে থেকেন।’
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনীত করেছে! আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সঙ্গে থাকার জন্য!’
নিজের রাজনৈতিক জীবনের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘আমরা যারা সারাজীবন রাজনীতি করেছি, জেলে গেছি, আমাদের নিজেদের একটা গল্প থাকে! অনেকেই তা জানে না! আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার মেয়ে দুটোর হাত ধরে সেই নিয়ে গেছে স্কুলে, ডাক্তারের কাছে! মনে পরে আমার বড় মেয়ের একটা অপারেশন হবে, আমি সারা রাত গাড়িতে ছিলাম, ঢাকার পথে! যাতে মেয়ের পাশে থাকতে পারি! গল্পগুলো অন্য কোনও দিন বলব যদি আল্লাহ চান! এরকম গল্প আমাদের হাজার হাজার নেতা কর্মীর আছে!’

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জীবনের শেষ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও যাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি, তাঁদের দল যথাযথ মর্যাদা ও সম্মান দেবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন হয়তো আমার শেষ নির্বাচন! যারা মনোনয়ন পায়নি, বিশ্বাস রাখুন, ইনশা আল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে!’
সবার কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, আমাদের দলের প্রতিটি নেতাকর্মীর জন্য দুআ করবেন! আমরা সবাই মিলে আপনাদের পাশে থাকব এবং কাজ করব! বিএনপির সেই যোগ্যতা আছে দেশকে মর্যাদার সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার! ইনশা আল্লাহ! আপনারা পাশে থেকেন।’
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনীত করেছে! আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সঙ্গে থাকার জন্য!’
নিজের রাজনৈতিক জীবনের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘আমরা যারা সারাজীবন রাজনীতি করেছি, জেলে গেছি, আমাদের নিজেদের একটা গল্প থাকে! অনেকেই তা জানে না! আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার মেয়ে দুটোর হাত ধরে সেই নিয়ে গেছে স্কুলে, ডাক্তারের কাছে! মনে পরে আমার বড় মেয়ের একটা অপারেশন হবে, আমি সারা রাত গাড়িতে ছিলাম, ঢাকার পথে! যাতে মেয়ের পাশে থাকতে পারি! গল্পগুলো অন্য কোনও দিন বলব যদি আল্লাহ চান! এরকম গল্প আমাদের হাজার হাজার নেতা কর্মীর আছে!’

ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের কোনো আপত্তি নেই। তবে নির্বাচন নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র দেখছে বলে মনে করছে দলটি। দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘নির্বাচনে যাওয়ার প্রস্তুতি আমাদের আছে। কিন্তু নানা ষড়যন্ত্র দেখছি। কারণ, এখনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের ব্যাপারে সরকার তেমন...
২৮ জুলাই ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৮ মিনিট আগে
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন নিয়ে জামায়াতের কোনো আপত্তি নেই। তবে নির্বাচন নিয়ে নানা ষড়যন্ত্র দেখছে বলে মনে করছে দলটি। দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ‘নির্বাচনে যাওয়ার প্রস্তুতি আমাদের আছে। কিন্তু নানা ষড়যন্ত্র দেখছি। কারণ, এখনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের ব্যাপারে সরকার তেমন...
২৮ জুলাই ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণার পরদিন একজনের দলীয় মনোনয়ন স্থগিত করেছে বিএনপি। আজ মঙ্গলবার দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৮ মিনিট আগে
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
৩ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
৩ ঘণ্টা আগে