নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারকে হটাতে ষড়যন্ত্রকারীরা প্রস্তুত হচ্ছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তাঁর ধারণা, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ঘিরেই অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করা হবে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের প্রস্তুত থাকতে বলেন তিনি।
শুক্রবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শোক দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের আলোচনা সভায় এ কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে ষড়যন্ত্রের রাজনীতি এখনো চলমান। বাংলার আকাশে এখনো ষড়যন্ত্রের গন্ধ। তরুণদের সতর্ক হতে হবে। সামনের দিন আরো কঠিন চ্যালেঞ্জ আছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশে ক্ষমতার মঞ্চে পরিবর্তনের পর এখানে যারা উল্লসিত তাঁদের মতলব কি, উদ্দেশ্য কি তা বুঝতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে এই ষড়যন্ত্র হচ্ছে উল্লেখ করে কাদের বলেন, মনে রাখবেন, শিক্ষাঙ্গনগুলোতে নানান কৌশল, অপকৌশলে অস্থিরতা তৈরি হবে। শিক্ষাঙ্গন খুলতে যাচ্ছে। অচিরেই বিশ্ববিদ্যালয় খুলছে। আপনাদের (ছাত্রলীগ) কিন্তু আটঘাট বেঁধে নামতে হবে। অনেক অপশক্তি এবার মাঠে নামবে চ্যালেঞ্জ করবে। তারা প্রস্তুতি নিচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরেই তাঁরা অস্থিতিশীলতা তৈরি করবে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, কোটা সংস্কার, সড়ক নিরাপদ এসব আন্দোলন আমরা দেখেছি। আন্দোলনের নামে যে অরাজকতা আমরা দেখেছি। আমরা তাঁদের সেই প্রস্তুতির সঙ্গে সঙ্গে অস্থিতিশীলতার প্রস্তুতিও তাঁরা নিচ্ছে।
তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রকে, ষড়যন্ত্রের স্রোতকে আরো তীব্র করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকারকে হটানোর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। কাজেই ছাত্রলীগকে সুসংগঠিত হতে হবে। মেধা সৎ ছাত্র রাজনীতি আজকের বাস্তবতা। প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জন করে মাঠে নামতে হবে।
ছাত্রলীগের উদ্দেশ্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, কাজেই আমি ছাত্রলীগকে বলবো, আপনারা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মের চেতনার সঙ্গে অচ্ছেদ্য বন্ধনে জড়িত। সে গৌরব আমি আবারও দেখতে চাই। ছাত্রলীগকে সেই গৌরবের ধারা ফিরিয়ে আনতেই হবে।
তিনি বলেন, খারাপ খবরের শিরোনাম দেখতে চাই না। সততা দিয়ে, কর্ম দিয়ে, সাহস দিয়ে, মেধা দিয়ে, চরিত্র দিয়ে সাধারণ ছাত্রদের কাছে ছাত্রলীগকে আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে। বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, জগন্নাথ বিশ্বাবিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য মীজানুর রহমান, ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারকে হটাতে ষড়যন্ত্রকারীরা প্রস্তুত হচ্ছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তাঁর ধারণা, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ঘিরেই অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করা হবে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের প্রস্তুত থাকতে বলেন তিনি।
শুক্রবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শোক দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের আলোচনা সভায় এ কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে ষড়যন্ত্রের রাজনীতি এখনো চলমান। বাংলার আকাশে এখনো ষড়যন্ত্রের গন্ধ। তরুণদের সতর্ক হতে হবে। সামনের দিন আরো কঠিন চ্যালেঞ্জ আছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশে ক্ষমতার মঞ্চে পরিবর্তনের পর এখানে যারা উল্লসিত তাঁদের মতলব কি, উদ্দেশ্য কি তা বুঝতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে এই ষড়যন্ত্র হচ্ছে উল্লেখ করে কাদের বলেন, মনে রাখবেন, শিক্ষাঙ্গনগুলোতে নানান কৌশল, অপকৌশলে অস্থিরতা তৈরি হবে। শিক্ষাঙ্গন খুলতে যাচ্ছে। অচিরেই বিশ্ববিদ্যালয় খুলছে। আপনাদের (ছাত্রলীগ) কিন্তু আটঘাট বেঁধে নামতে হবে। অনেক অপশক্তি এবার মাঠে নামবে চ্যালেঞ্জ করবে। তারা প্রস্তুতি নিচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরেই তাঁরা অস্থিতিশীলতা তৈরি করবে।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, কোটা সংস্কার, সড়ক নিরাপদ এসব আন্দোলন আমরা দেখেছি। আন্দোলনের নামে যে অরাজকতা আমরা দেখেছি। আমরা তাঁদের সেই প্রস্তুতির সঙ্গে সঙ্গে অস্থিতিশীলতার প্রস্তুতিও তাঁরা নিচ্ছে।
তিনি বলেন, ষড়যন্ত্রকে, ষড়যন্ত্রের স্রোতকে আরো তীব্র করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকারকে হটানোর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। কাজেই ছাত্রলীগকে সুসংগঠিত হতে হবে। মেধা সৎ ছাত্র রাজনীতি আজকের বাস্তবতা। প্রয়োজনীয় যোগ্যতা অর্জন করে মাঠে নামতে হবে।
ছাত্রলীগের উদ্দেশ্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, কাজেই আমি ছাত্রলীগকে বলবো, আপনারা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্মের চেতনার সঙ্গে অচ্ছেদ্য বন্ধনে জড়িত। সে গৌরব আমি আবারও দেখতে চাই। ছাত্রলীগকে সেই গৌরবের ধারা ফিরিয়ে আনতেই হবে।
তিনি বলেন, খারাপ খবরের শিরোনাম দেখতে চাই না। সততা দিয়ে, কর্ম দিয়ে, সাহস দিয়ে, মেধা দিয়ে, চরিত্র দিয়ে সাধারণ ছাত্রদের কাছে ছাত্রলীগকে আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে। বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাসের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, জগন্নাথ বিশ্বাবিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য মীজানুর রহমান, ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য।
ঘোষণা অনুযায়ী পাঁচ মাস পর আগামী ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি জাতীয় নির্বাচন হওয়ার কথা। সে হিসাবে ভোটের তফসিল ঘোষণার সময় হাতে আছে আর মাত্র তিন-সাড়ে তিন মাস। কিন্তু জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন ও ভোটের পদ্ধতিসহ কিছু বিষয় নিয়ে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো এখন পরিষ্কার দুই ধারায় বিভক্ত।
৮ ঘণ্টা আগেনির্বাহী আদেশে রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ ভয়ংকর চর্চা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘আমরা আগেও এই বিষয়ে আমাদের বক্তব্য পরিষ্কার করেছি—নির্বাহী আদেশে কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মকাণ্ড বা কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা আমরা সমর্থন করি না।’
১২ ঘণ্টা আগেমাসুদ আলম বলেন, ‘ছাত্র অধিকার পরিষদের একজন রমনা থানায় একটি অভিযোগ দিয়েছেন। তবে এখনো মামলা হয়নি। আমরা অভিযোগের বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
১৩ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের আগেই জুলাই সনদের আইনি স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ রেজাউল করিম (চরমোনাই পীর)। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বাসাবো খেলার মাঠে ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আয়োজিত ঢাকা-৭ আসনের নির্বাচনী জনসংযোগ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ দাবি জানান।
১৪ ঘণ্টা আগে