থমাস ড্রেক
সাবেক জ্যেষ্ঠ নির্বাহী, যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা আমেরিকার প্রভাবশালী দ্বিদলীয় রাজনৈতিক ব্যবস্থার প্রতি আস্থার বিশাল ঘাটতি সত্ত্বেও অনেকেই ভেবেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম দফার জয় একটি বিচ্যুতি। তারপর অবশ্য ট্রাম্পের দ্বিতীয় বিজয় বা যাকে ট্রাম্প-২.০ বলা হচ্ছে, সেই নির্বাচন একটি বিষয় নিশ্চিত করে বুঝিয়ে দিয়ে গেল যে ট্রাম্পের প্রথম দফার জয় কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা ছিল না। এখন তিনি আরেকবার রাজ্যাভিষেকের পথে।
তবু আমেরিকার অনেক মানুষ আসলে আশা করছেন যে তিনি সত্যিই ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারবেন এবং আমেরিকাকে ভেঙে না ফেলে এই দ্বিদলীয় কাঠামোকে ধ্বংস করে ফেলতে পারবেন।
ট্রাম্প ২.০ দিয়ে আসলেই কি সম্ভব
অনেকের কাছে অসম্ভব মনে হলেও আসন্ন ট্রাম্প ২.০ প্রশাসনের কাছে ফেডারেল সরকার, প্রশাসনিক রাষ্ট্রকাঠামো, ‘ডিপ স্টেট’-এর সংস্কার করার এবং আমেরিকায় জনগণের জন্য, জনগণের দ্বারা গণতন্ত্রকে সত্যিকার অর্থে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার একটি সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে। আর কোনো প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত না ঘটিয়ে বা ভেঙে না ফেলে এটা সম্ভব।
না হওয়ার চেয়ে হওয়ার সম্ভাবনাই কি বেশি
যদিও নানা ধরনের বহু ভোটার ট্রাম্পের পক্ষে ভোট দিয়েছেন একটা বিশ্বাস ও উপলব্ধি থেকে, কিন্তু এটা ভেবে আমি ভয় পাচ্ছি যে ট্রাম্প ও তাঁর সঙ্গীরা কেবল লিলিকে সোনালি করে তুলবেন, অভিজাততন্ত্রকে সুসংহত করবেন, প্রতিশোধের খেলায় মেতে উঠবেন এবং সর্বাধিক দুর্নীতির জন্য আমেরিকাকে আরও বেশি নষ্ট করবেন। আর তা করবেন খুব কমসংখ্যক বিরল কিছু লোকের নির্দিষ্ট সুবিধার জন্য। বাদবাকি আমেরিকা তা চাক, আর না চাক।
ট্রাম্প ও তাঁর সঙ্গীরা কেবল প্রজাতন্ত্রের হৃদয়কে একটি উন্মুক্ত, ব্যাপকভাবে অতি-স্বাভাবিক দুর্নীতির চক্র দিয়ে প্রতিস্থাপন করবে। সরকারকে সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করে ক্ষমতার অপব্যবহারকারীরা তাঁদের কাজকারবারকে সর্বত্র ঠেলে নিয়ে যাবে। আর এই প্রক্রিয়া আমেরিকার গণতন্ত্রের পতনকে ত্বরান্বিত করবে, যা সামান্য বা কোনো বাধা ছাড়াই ঝুঁকে পড়বে স্বৈরতন্ত্রের দিকে।
গণতন্ত্রকে ভেতর থেকে উড়িয়ে দিয়ে এই ধ্বংসের ঘটনা নিঃসন্দেহে ব্যাপক করতালি পাবে। বাদবাকি আমেরিকাকে রিয়ারভিউ মিররে (গাড়ির ভেতরের আয়না) রেখে অনেক লোকের মধ্যে কাউকে খাদে, কাউকে ধুলায় ফেলে দেওয়া হবে।
তখন স্বল্পমাত্রায় হলেও বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে, এটা নিশ্চিত। নৈরাজ্যই চলতে থাকবে। আমেরিকার ইতিহাসে এটা হতে পারে দিগন্ত ছুঁয়ে যাওয়া একটি ঘটনা। কিন্তু আমি নিশ্চিত যে যতক্ষণ না ঘটে যায় ততক্ষণ অনেকের জন্য এসব কিছু কেবল ঘটতে দেখার এবং প্রতিদিনের নাটকীয়তা হিসেবে সম্ভাব্য সর্বাধিক বিনোদন হয়ে থাকবে।
আমেরিকান গণতন্ত্রের গ্রামটিকে ভেতর থেকে ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়ে এমন পরিস্থিতি তৈরি হবে, যা পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হওয়ার বদলে ধ্বংসাবশেষ, বর্জ্য, জালিয়াতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারকে পরিষ্কার করে একটি নতুন গ্রামের পুনর্জন্ম দেবে। আর পুনর্গঠনের পরিবর্তে, যদি গ্রামটিকে বিক্রি করে দেওয়া হয় এবং যা অবশিষ্ট আছে তা-ও বিক্রি করে দেওয়া হয়, তাহলে তা একসময় বিরানভূমিতে পরিণত হবে এবং দেখা যাবে, সেখানে নাচনেওয়ালা ময়ূর সবাইকে বিনোদন দিচ্ছে।
কিন্তু প্রকৃত গণতন্ত্র পুনরুজ্জীবিত করার দিকে ফিরে যাওয়া সম্ভবত খুব কঠিন। ট্রাম্প স্পষ্টতই গণতন্ত্রের জন্য এবারে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি। এমনকি গণতন্ত্রের পক্ষেও অবস্থান নেননি। বলা যায়, প্রতিদিন যাঁদের কাজ করে খেতে হয় সেই কর্মজীবী আমেরিকানরাও প্রকৃত গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেননি।
ট্রাম্প নিজের ওপর ভরসা করে, নিজের জন্য এবং নিজের সাহায্যে দৌড়েছেন। বৈশ্বিক ও গণতন্ত্র নিয়ে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি একেবারেই তাঁর নিজস্ব একটি ব্র্যান্ড, যা আসলে কেন্দ্রীয়ভাবে স্বৈরাচারকে প্রতিষ্ঠা করবে অলিগার্ক বা অভিজাতদের একীকরণ ও নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে। মোদ্দা কথা, এটাই তিনি আমেরিকার ওপর আরোপ করতে চান।
ট্রাম্প তাঁর আমেরিকান সাম্রাজ্যকে নিজস্ব ভাবমূর্তির মতো করে গড়ে তুলবেন। আর আমেরিকাকে কোনোভাবে মহান করে না এমন বেশির ভাগ জিনিসই রাখবেন! এ বিষয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করাটা হয়তো একটু বেশিই আগ বাড়িয়ে বলা হয়ে যাবে যে সম্ভবত ট্রাম্প-পরবর্তী নতুন আমেরিকার প্রত্যাবর্তন ঘটবে। কেন্দ্রীয় সরকার দখল এবং তা খাসতালুকে পরিণত করার পরে আমেরিকাকে এই বদ্ধাবস্থা ও জগাখিচুড়ি থেকে উদ্ধার করাটা অঙ্গরাজ্যগুলো ও জনগণের ওপর নির্ভর করে। কারণ আমেরিকা কেবল নামেই বেঁচে থাকবে।
আহা, কী একটা দেশ!
ইতিমধ্যে, কেউ অন্তত ‘দ্য মেশিনের’ বিরুদ্ধে ক্রোধ প্রকাশ করতে পারে। এমনকি যখন এটি ‘দ্য টার্মিনেটরে’ রূপান্তরিত হয় এবং গণতন্ত্রকে তার অভ্যন্তরীণ শত্রু হিসেবে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে। আর অলিগার্কির আতঙ্ক নিঃসন্দেহে সরকারকে তাদের নিজস্ব স্বার্থে, বিশেষ করে দুর্নীতি ও অসৎ স্বার্থ নিয়ন্ত্রণ করার বদলে আরও বেশি বেশি করে অলিগার্কদের ইচ্ছার কাছে নত হতে বাধ্য করবে।
(কাউন্টার পাঞ্চে প্রকাশিত লেখাটি ইংরেজি থেকে অনূদিত)
সাবেক জ্যেষ্ঠ নির্বাহী, যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা আমেরিকার প্রভাবশালী দ্বিদলীয় রাজনৈতিক ব্যবস্থার প্রতি আস্থার বিশাল ঘাটতি সত্ত্বেও অনেকেই ভেবেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম দফার জয় একটি বিচ্যুতি। তারপর অবশ্য ট্রাম্পের দ্বিতীয় বিজয় বা যাকে ট্রাম্প-২.০ বলা হচ্ছে, সেই নির্বাচন একটি বিষয় নিশ্চিত করে বুঝিয়ে দিয়ে গেল যে ট্রাম্পের প্রথম দফার জয় কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা ছিল না। এখন তিনি আরেকবার রাজ্যাভিষেকের পথে।
তবু আমেরিকার অনেক মানুষ আসলে আশা করছেন যে তিনি সত্যিই ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারবেন এবং আমেরিকাকে ভেঙে না ফেলে এই দ্বিদলীয় কাঠামোকে ধ্বংস করে ফেলতে পারবেন।
ট্রাম্প ২.০ দিয়ে আসলেই কি সম্ভব
অনেকের কাছে অসম্ভব মনে হলেও আসন্ন ট্রাম্প ২.০ প্রশাসনের কাছে ফেডারেল সরকার, প্রশাসনিক রাষ্ট্রকাঠামো, ‘ডিপ স্টেট’-এর সংস্কার করার এবং আমেরিকায় জনগণের জন্য, জনগণের দ্বারা গণতন্ত্রকে সত্যিকার অর্থে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার একটি সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে। আর কোনো প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত না ঘটিয়ে বা ভেঙে না ফেলে এটা সম্ভব।
না হওয়ার চেয়ে হওয়ার সম্ভাবনাই কি বেশি
যদিও নানা ধরনের বহু ভোটার ট্রাম্পের পক্ষে ভোট দিয়েছেন একটা বিশ্বাস ও উপলব্ধি থেকে, কিন্তু এটা ভেবে আমি ভয় পাচ্ছি যে ট্রাম্প ও তাঁর সঙ্গীরা কেবল লিলিকে সোনালি করে তুলবেন, অভিজাততন্ত্রকে সুসংহত করবেন, প্রতিশোধের খেলায় মেতে উঠবেন এবং সর্বাধিক দুর্নীতির জন্য আমেরিকাকে আরও বেশি নষ্ট করবেন। আর তা করবেন খুব কমসংখ্যক বিরল কিছু লোকের নির্দিষ্ট সুবিধার জন্য। বাদবাকি আমেরিকা তা চাক, আর না চাক।
ট্রাম্প ও তাঁর সঙ্গীরা কেবল প্রজাতন্ত্রের হৃদয়কে একটি উন্মুক্ত, ব্যাপকভাবে অতি-স্বাভাবিক দুর্নীতির চক্র দিয়ে প্রতিস্থাপন করবে। সরকারকে সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করে ক্ষমতার অপব্যবহারকারীরা তাঁদের কাজকারবারকে সর্বত্র ঠেলে নিয়ে যাবে। আর এই প্রক্রিয়া আমেরিকার গণতন্ত্রের পতনকে ত্বরান্বিত করবে, যা সামান্য বা কোনো বাধা ছাড়াই ঝুঁকে পড়বে স্বৈরতন্ত্রের দিকে।
গণতন্ত্রকে ভেতর থেকে উড়িয়ে দিয়ে এই ধ্বংসের ঘটনা নিঃসন্দেহে ব্যাপক করতালি পাবে। বাদবাকি আমেরিকাকে রিয়ারভিউ মিররে (গাড়ির ভেতরের আয়না) রেখে অনেক লোকের মধ্যে কাউকে খাদে, কাউকে ধুলায় ফেলে দেওয়া হবে।
তখন স্বল্পমাত্রায় হলেও বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে, এটা নিশ্চিত। নৈরাজ্যই চলতে থাকবে। আমেরিকার ইতিহাসে এটা হতে পারে দিগন্ত ছুঁয়ে যাওয়া একটি ঘটনা। কিন্তু আমি নিশ্চিত যে যতক্ষণ না ঘটে যায় ততক্ষণ অনেকের জন্য এসব কিছু কেবল ঘটতে দেখার এবং প্রতিদিনের নাটকীয়তা হিসেবে সম্ভাব্য সর্বাধিক বিনোদন হয়ে থাকবে।
আমেরিকান গণতন্ত্রের গ্রামটিকে ভেতর থেকে ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়ে এমন পরিস্থিতি তৈরি হবে, যা পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হওয়ার বদলে ধ্বংসাবশেষ, বর্জ্য, জালিয়াতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারকে পরিষ্কার করে একটি নতুন গ্রামের পুনর্জন্ম দেবে। আর পুনর্গঠনের পরিবর্তে, যদি গ্রামটিকে বিক্রি করে দেওয়া হয় এবং যা অবশিষ্ট আছে তা-ও বিক্রি করে দেওয়া হয়, তাহলে তা একসময় বিরানভূমিতে পরিণত হবে এবং দেখা যাবে, সেখানে নাচনেওয়ালা ময়ূর সবাইকে বিনোদন দিচ্ছে।
কিন্তু প্রকৃত গণতন্ত্র পুনরুজ্জীবিত করার দিকে ফিরে যাওয়া সম্ভবত খুব কঠিন। ট্রাম্প স্পষ্টতই গণতন্ত্রের জন্য এবারে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি। এমনকি গণতন্ত্রের পক্ষেও অবস্থান নেননি। বলা যায়, প্রতিদিন যাঁদের কাজ করে খেতে হয় সেই কর্মজীবী আমেরিকানরাও প্রকৃত গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেননি।
ট্রাম্প নিজের ওপর ভরসা করে, নিজের জন্য এবং নিজের সাহায্যে দৌড়েছেন। বৈশ্বিক ও গণতন্ত্র নিয়ে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি একেবারেই তাঁর নিজস্ব একটি ব্র্যান্ড, যা আসলে কেন্দ্রীয়ভাবে স্বৈরাচারকে প্রতিষ্ঠা করবে অলিগার্ক বা অভিজাতদের একীকরণ ও নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে। মোদ্দা কথা, এটাই তিনি আমেরিকার ওপর আরোপ করতে চান।
ট্রাম্প তাঁর আমেরিকান সাম্রাজ্যকে নিজস্ব ভাবমূর্তির মতো করে গড়ে তুলবেন। আর আমেরিকাকে কোনোভাবে মহান করে না এমন বেশির ভাগ জিনিসই রাখবেন! এ বিষয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করাটা হয়তো একটু বেশিই আগ বাড়িয়ে বলা হয়ে যাবে যে সম্ভবত ট্রাম্প-পরবর্তী নতুন আমেরিকার প্রত্যাবর্তন ঘটবে। কেন্দ্রীয় সরকার দখল এবং তা খাসতালুকে পরিণত করার পরে আমেরিকাকে এই বদ্ধাবস্থা ও জগাখিচুড়ি থেকে উদ্ধার করাটা অঙ্গরাজ্যগুলো ও জনগণের ওপর নির্ভর করে। কারণ আমেরিকা কেবল নামেই বেঁচে থাকবে।
আহা, কী একটা দেশ!
ইতিমধ্যে, কেউ অন্তত ‘দ্য মেশিনের’ বিরুদ্ধে ক্রোধ প্রকাশ করতে পারে। এমনকি যখন এটি ‘দ্য টার্মিনেটরে’ রূপান্তরিত হয় এবং গণতন্ত্রকে তার অভ্যন্তরীণ শত্রু হিসেবে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে। আর অলিগার্কির আতঙ্ক নিঃসন্দেহে সরকারকে তাদের নিজস্ব স্বার্থে, বিশেষ করে দুর্নীতি ও অসৎ স্বার্থ নিয়ন্ত্রণ করার বদলে আরও বেশি বেশি করে অলিগার্কদের ইচ্ছার কাছে নত হতে বাধ্য করবে।
(কাউন্টার পাঞ্চে প্রকাশিত লেখাটি ইংরেজি থেকে অনূদিত)
যে সংবাদটি ছাপা হয়েছে গত বুধবারের আজকের পত্রিকার শেষের পাতায়, তা বেদনা দিয়ে ঘেরা। রাজশাহীর নিম্ন আয়ের মানুষ কীভাবে ঋণের ফাঁদে আটকে দিশেহারা হয়ে উঠছেন, তারই বিশদ বর্ণনা রয়েছে এই প্রতিবেদনে। সম্প্রতি ঋণের টাকা শোধ করতে না পেরে সপরিবারে আত্মহত্যার মতো ঘটনা ঘটেছে।
১১ ঘণ্টা আগেআপাতদৃষ্টিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ছিল সুনির্দিষ্ট রাজনৈতিক লক্ষ্যহীন। অর্থাৎ অভ্যুত্থান সফল হলে কী করা হবে, দেশে বৈষম্যহীন ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে ইত্যাদি। কিন্তু অভ্যুত্থান সফল হওয়ার পর আন্দোলনকারী শক্তিগুলোর প্রধান দাবি ও করণীয় নির্ধারণ...
১১ ঘণ্টা আগেএকবিংশ শতাব্দীর বাংলাদেশে স্বাস্থ্য খাতে বেসরকারি উদ্যোগ এক অবশ্যম্ভাবী বাস্তবতা। দেশের জনসংখ্যার তুলনায় সরকারি হাসপাতালের সংকট এবং ক্রমবর্ধমান চাহিদার কারণে বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে।
১১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) পুরোনো দুর্নীতির একটি ঘটনা বেরিয়ে এসেছে। আজকের পত্রিকায় ১৯ আগস্ট প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যায়, ২০১৬ সালে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে প্রায় ৪৫০ টন জুয়েলারি (গয়না) আমদানি করা হয়েছিল। কিন্তু অসাধু আমদানিকারকেরা ‘কৃত্রিম মানব অঙ্গপ্রত্যঙ্গ’ আমদানির ভুয়া ঘোষণা...
১ দিন আগে