জুলাই জাতীয় সনদ
তানিম আহমেদ, ঢাকা
জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য আজ মঙ্গলবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠাবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তবে সেখানে থাকবে না বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ। কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ১৭ অক্টোবর সনদে স্বাক্ষরের পর বাস্তবায়নের সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারকে দেওয়া হবে। এটি জুলাই সনদের অংশ হবে না।
কমিশন সূত্রে জানা গেছে, সনদের বাস্তবায়ন-সংক্রান্ত সুপারিশ প্রণয়নের কাজ এখনো সম্পন্ন হয়নি। তাই ১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠেয় স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষে সেটি সরকারের কাছে আলাদাভাবে দাখিল করা হবে।
গত ১১ সেপ্টেম্বর কমিশন জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য দলগুলোর কাছে পাঠায়। সে সময় বলেছিল, এতে আর নতুন করে সংযোজন-বিয়োজন হবে না। কিন্তু ভাষাগত কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতি থাকায় সেগুলো সংশোধন করা হয়েছে। চূড়ান্ত ভাষ্যের অঙ্গীকারনামায় আপত্তির (নোট অব ডিসেন্ট) কথা উল্লেখ করার পরিকল্পনা করলেও বিতর্ক তৈরির আশঙ্কায় সেখান থেকে সরে এসেছে কমিশন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, জুলাই সনদের অনুলিপি মঙ্গলবার (আজ) দলগুলোর কাছে পাঠানো হবে। ১৭ অক্টোবর সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হবে।
বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া ছাড়া দলগুলো কীভাবে সনদে স্বাক্ষর করবে, এমন প্রশ্নে আলী রীয়াজ বলেন, ‘দলগুলো যে বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে, সেটির ভিত্তিতেই তারা স্বাক্ষর করবে। এটি একটি ঐতিহাসিক দলিল, এটি আগে স্বাক্ষর করা উচিত।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই ধাপের সংলাপের ভিত্তিতে ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাবে ঐকমত্য ও সিদ্ধান্ত হয়।
এগুলো নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে জুলাই জাতীয় সনদ। গত জুলাই মাসে জুলাই জাতীয় সনদ সই করার লক্ষ্য ছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের। কিন্তু সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সিদ্ধান্ত না হওয়ায় এত দিন সনদ আটকে ছিল।
কমিশন আগেই জানিয়েছিল, বাস্তবায়নের পদ্ধতি সনদের অংশ হবে না। কয়েকটি রাজনৈতিক দলের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ঐকমত্য কমিশন সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক আলোচনা করে। আলোচনায় গণভোটের মাধ্যমে সনদ বাস্তবায়নে ঐকমত্য হয়। তবে গণভোটের ভিত্তি, সময় ও পথ-পদ্ধতি নিয়ে দলগুলোর মধ্যে মতভিন্নতা এখনো রয়েই গেছে। এখন কমিশন বিশেষজ্ঞ মতামত ও দলগুলোর মতামত সমন্বয় করে একটি উপায় সরকারকে সুপারিশ করবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ তৈরি করছে কমিশন। সেখানে বিশেষ আদেশের ভিত্তিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ করা হবে। গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নিতে বলা হবে। আর আগামী জাতীয় সংসদ দ্বৈত ভূমিকা পালনের মাধ্যমে সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করবে।
সূত্রে জানা গেছে, জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্যের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত আর নেবে না কমিশন। এর আগে যে খসড়া পাঠানো হয়েছিল, মূলত সেটিই চূড়ান্ত আকারে পাঠানো হচ্ছে। সেখানে কিছু ভাষাগত পরিবর্তন থাকছে। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি প্রদর্শন-সংক্রান্ত সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪(ক) বিলুপ্ত করার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত চেয়েছিল ঐকমত্য কমিশন। প্রায় সবগুলো দল এর পক্ষে মত দেয়। তবে সনদে এটি উল্লেখ করা হচ্ছে না। আগের যে ৮৪টি প্রস্তাব ছিল, সেগুলোই সনদে থাকছে।
সংবিধানের ৪(ক) বিলুপ্তির প্রস্তাব না করার বিষয়ে কমিশন সূত্রে বলছে, অধিকাংশ রাজনৈতিক দল বিধানটি বিলুপ্তির পক্ষে। তাই আগামী সংসদে যারাই ক্ষমতায় আসবে, তারাই বিধানটি বাদ দেবে। এ কারণে নতুন করে প্রস্তাবটি সনদে যুক্ত করার প্রয়োজন মনে করে না কমিশন।
এদিকে জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষরের জন্য ৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের পক্ষ থেকে কমিশনের নাম পাঠানো হয়েছে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য কমিশন) মনির হায়দার। তিনি বলেন, ‘৩০টি রাজনৈতিক দল ইতিমধ্যে তাদের স্বাক্ষরকারী প্রতিনিধিদের নাম নিশ্চিত করেছে।’
মনির হায়দার বলেন, জুলাই সনদের একটি ‘মাস্টারপিস’ থাকবে, যার তিনটি অংশ থাকবে, সংস্কার উদ্যোগের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটসহ ভূমিকা, সংস্কার প্রস্তাবের তালিকা এবং একটি অঙ্গীকারনামা। এদিকে অঙ্গীকারনামার ৩০টি কপি দলীয় প্রতিনিধিদের স্বাক্ষরের জন্য উপস্থাপন করা হবে। পরে প্রতিনিধিরা ওই ‘মাস্টারপিস’-এ স্বাক্ষর করবেন বলে জানান তিনি।
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চ তৈরি করতে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়।
জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য আজ মঙ্গলবার রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠাবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তবে সেখানে থাকবে না বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ। কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ১৭ অক্টোবর সনদে স্বাক্ষরের পর বাস্তবায়নের সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারকে দেওয়া হবে। এটি জুলাই সনদের অংশ হবে না।
কমিশন সূত্রে জানা গেছে, সনদের বাস্তবায়ন-সংক্রান্ত সুপারিশ প্রণয়নের কাজ এখনো সম্পন্ন হয়নি। তাই ১৭ অক্টোবর অনুষ্ঠেয় স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষে সেটি সরকারের কাছে আলাদাভাবে দাখিল করা হবে।
গত ১১ সেপ্টেম্বর কমিশন জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্য দলগুলোর কাছে পাঠায়। সে সময় বলেছিল, এতে আর নতুন করে সংযোজন-বিয়োজন হবে না। কিন্তু ভাষাগত কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতি থাকায় সেগুলো সংশোধন করা হয়েছে। চূড়ান্ত ভাষ্যের অঙ্গীকারনামায় আপত্তির (নোট অব ডিসেন্ট) কথা উল্লেখ করার পরিকল্পনা করলেও বিতর্ক তৈরির আশঙ্কায় সেখান থেকে সরে এসেছে কমিশন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, জুলাই সনদের অনুলিপি মঙ্গলবার (আজ) দলগুলোর কাছে পাঠানো হবে। ১৭ অক্টোবর সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হবে।
বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া ছাড়া দলগুলো কীভাবে সনদে স্বাক্ষর করবে, এমন প্রশ্নে আলী রীয়াজ বলেন, ‘দলগুলো যে বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে, সেটির ভিত্তিতেই তারা স্বাক্ষর করবে। এটি একটি ঐতিহাসিক দলিল, এটি আগে স্বাক্ষর করা উচিত।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই ধাপের সংলাপের ভিত্তিতে ৮৪টি সংস্কার প্রস্তাবে ঐকমত্য ও সিদ্ধান্ত হয়।
এগুলো নিয়ে তৈরি করা হচ্ছে জুলাই জাতীয় সনদ। গত জুলাই মাসে জুলাই জাতীয় সনদ সই করার লক্ষ্য ছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের। কিন্তু সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সিদ্ধান্ত না হওয়ায় এত দিন সনদ আটকে ছিল।
কমিশন আগেই জানিয়েছিল, বাস্তবায়নের পদ্ধতি সনদের অংশ হবে না। কয়েকটি রাজনৈতিক দলের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ঐকমত্য কমিশন সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক আলোচনা করে। আলোচনায় গণভোটের মাধ্যমে সনদ বাস্তবায়নে ঐকমত্য হয়। তবে গণভোটের ভিত্তি, সময় ও পথ-পদ্ধতি নিয়ে দলগুলোর মধ্যে মতভিন্নতা এখনো রয়েই গেছে। এখন কমিশন বিশেষজ্ঞ মতামত ও দলগুলোর মতামত সমন্বয় করে একটি উপায় সরকারকে সুপারিশ করবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, রাজনৈতিক দল ও বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে সুপারিশ তৈরি করছে কমিশন। সেখানে বিশেষ আদেশের ভিত্তিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ করা হবে। গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নিতে বলা হবে। আর আগামী জাতীয় সংসদ দ্বৈত ভূমিকা পালনের মাধ্যমে সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করবে।
সূত্রে জানা গেছে, জুলাই সনদের চূড়ান্ত ভাষ্যের বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত আর নেবে না কমিশন। এর আগে যে খসড়া পাঠানো হয়েছিল, মূলত সেটিই চূড়ান্ত আকারে পাঠানো হচ্ছে। সেখানে কিছু ভাষাগত পরিবর্তন থাকছে। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি প্রদর্শন-সংক্রান্ত সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪(ক) বিলুপ্ত করার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত চেয়েছিল ঐকমত্য কমিশন। প্রায় সবগুলো দল এর পক্ষে মত দেয়। তবে সনদে এটি উল্লেখ করা হচ্ছে না। আগের যে ৮৪টি প্রস্তাব ছিল, সেগুলোই সনদে থাকছে।
সংবিধানের ৪(ক) বিলুপ্তির প্রস্তাব না করার বিষয়ে কমিশন সূত্রে বলছে, অধিকাংশ রাজনৈতিক দল বিধানটি বিলুপ্তির পক্ষে। তাই আগামী সংসদে যারাই ক্ষমতায় আসবে, তারাই বিধানটি বাদ দেবে। এ কারণে নতুন করে প্রস্তাবটি সনদে যুক্ত করার প্রয়োজন মনে করে না কমিশন।
এদিকে জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষরের জন্য ৩০টি রাজনৈতিক দল ও জোটের পক্ষ থেকে কমিশনের নাম পাঠানো হয়েছে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (জাতীয় ঐকমত্য কমিশন) মনির হায়দার। তিনি বলেন, ‘৩০টি রাজনৈতিক দল ইতিমধ্যে তাদের স্বাক্ষরকারী প্রতিনিধিদের নাম নিশ্চিত করেছে।’
মনির হায়দার বলেন, জুলাই সনদের একটি ‘মাস্টারপিস’ থাকবে, যার তিনটি অংশ থাকবে, সংস্কার উদ্যোগের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটসহ ভূমিকা, সংস্কার প্রস্তাবের তালিকা এবং একটি অঙ্গীকারনামা। এদিকে অঙ্গীকারনামার ৩০টি কপি দলীয় প্রতিনিধিদের স্বাক্ষরের জন্য উপস্থাপন করা হবে। পরে প্রতিনিধিরা ওই ‘মাস্টারপিস’-এ স্বাক্ষর করবেন বলে জানান তিনি।
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের মঞ্চ তৈরি করতে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বৈশ্বিক পানি ব্যবস্থাপনায় ন্যায্যতা, স্থায়িত্ব ও ন্যায়বিচার রক্ষায় সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের টিকে থাকার জন্য আন্তসীমান্ত সহযোগিতা অপরিহার্য।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘বাংলাদেশ একটি ছোট দেশ। আমরা আয়তনে ইতালির অর্ধেক। তবুও আমরা ১৭ কোটি মানুষের খাদ্যের জোগান দিচ্ছি। পাশাপাশি আমরা মিয়ানমারে সহিংসতার কারণে পালিয়ে আসা ১৩ লাখ রোহিঙ্গাকেও আশ্রয় ও সহায়তা দিচ্ছি।’
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের উজানে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ব্রহ্মপুত্র নদের বিভিন্ন অববাহিকায় বাঁধ নির্মাণে মহাপরিকল্পনা হচ্ছে। জলবিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রায় ৭৭ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ২০৮টি বাঁধ নির্মাণের প্রকল্প হাতে নিয়েছে প্রতিবেশী দেশটির বিদ্যুৎ পরিকল্পনা কর্তৃপক্ষ (সিইএ)। আজ সোমবার বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে...
৮ ঘণ্টা আগেঅতীতের দুর্গাপূজার মতো এবারও পূজার প্রতিমায় নানা অবয়ব ব্যবহার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদ। এতে কোনো উদ্দেশ্যও ছিল না বলে মনে করছে সংগঠনটি। আজ সোমবার (১৩ অক্টোবর) দুপুরে ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে বাংলাদেশ পূজা উদ্যাপন পরিষদ ও মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে..
৮ ঘণ্টা আগে