নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এপ্রিল মাসে সড়কে ঘটে যাওয়া ৫৯৩টি দুর্ঘটনায় ৫৮৮ জন নিহত হয়েছেন এবং আহতের সংখ্যা ১১২৪ জন। এ হিসাব অনুযায়ী এপ্রিলে প্রতিদিন গড়ে নিহতের সংখ্যা ১৯ দশমিক ৬ জন। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংগঠনটি বলছে, সড়কে প্রাণহানি কমার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
আজ রোববার সংগঠনটি এপ্রিল মাসের দুর্ঘটনার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে ৯টি জাতীয় দৈনিক,৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে সড়ক দুর্ঘটনার তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
দুর্ঘটনার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এপ্রিল মাসে দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের মধ্যে নারী ৮৬ (১৪ দশমিক ৬২ শতাংশ) এবং শিশু ৭৮ (১৩ দশমিক ২৬ শতাংশ)। এছাড়া ২১৮টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২২৯ জন, যা মোট নিহতের ৩৮ দশমিক ৯৪ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৩৬ দশমিক ৭৬ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ১১৬ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ১৯ দশমিক ৭২ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৭৪ জন, অর্থাৎ ১২ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
দুর্ঘটনা সংঘটিত সড়কের বিষয়ে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ২১৩টি (৩৫ দশমিক ৯১ শতাংশ) জাতীয় মহাসড়কে, ২৩৪টি (৩৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ) আঞ্চলিক সড়কে, ৭৬টি (১২ দশমিক ৮১ শতাংশ) গ্রামীণ সড়কে, ৬১টি (১০ দশমিক ২৮ শতাংশ) শহরের সড়কে এবং ৯টি (১ দশমিক ৫১ শতাংশ) অন্যান্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।
এদিকে ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি ১৭৩টি দুর্ঘটনায় ১৫৪ জন নিহত হয়েছেন। রংপুর বিভাগে সবচেয়ে কম ৩১টি দুর্ঘটনায় ৩২ জন নিহত হয়েছেন। একক জেলা হিসেবে চট্টগ্রাম জেলায় ৩৫টি দুর্ঘটনায় ৪৬ জন নিহত হয়েছে। সবচেয়ে কম নীলফামারী জেলায়। এই জেলায় কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটলেও প্রাণহানি ঘটেনি। রাজধানী ঢাকায় ৩৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৯ জন নিহত এবং ২৭ জন আহত হয়েছে।
দুর্ঘটনাগুলো পর্যালোচনা করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন বলছে, অতিরিক্ত গতির কারণে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অধিকাংশ দুর্ঘটনা ঘটছে। এই গতিনিয়ন্ত্রণে প্রযুক্তির মাধ্যমে নজরদারি এবং চালকদের মোটিভেশনাল প্রশিক্ষণ দরকার। যানবাহনের বেপরোয়া গতি এবং পথচারীদের অসচেতনতার কারণে দুর্ঘটনা বাড়ছে। এ জন্য সরকারি উদ্যোগে গণমাধ্যম এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জীবনমুখী সচেতনতামূলক প্রচারণা চালাতে হবে।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন মনে করছে, পেশাগত সুযোগ-সুবিধা বিশেষ করে, নিয়োগপত্র, বেতন ও কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট না থাকার যানবাহনের অধিকাংশ চালক শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তারা সব সময় অস্বাভাবিক আচরণ করেন এবং বেপরোয়াভাবে যানবাহন চালান। ফলে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত হন। তাই, সড়ক দুর্ঘটনা রোধ করতে হলে পরিবহন শ্রমিকদের পেশাগত সুযোগ-সুবিধা এবং সড়ক পরিবহন নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।

এপ্রিল মাসে সড়কে ঘটে যাওয়া ৫৯৩টি দুর্ঘটনায় ৫৮৮ জন নিহত হয়েছেন এবং আহতের সংখ্যা ১১২৪ জন। এ হিসাব অনুযায়ী এপ্রিলে প্রতিদিন গড়ে নিহতের সংখ্যা ১৯ দশমিক ৬ জন। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংগঠনটি বলছে, সড়কে প্রাণহানি কমার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
আজ রোববার সংগঠনটি এপ্রিল মাসের দুর্ঘটনার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে ৯টি জাতীয় দৈনিক,৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে সড়ক দুর্ঘটনার তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
দুর্ঘটনার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এপ্রিল মাসে দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের মধ্যে নারী ৮৬ (১৪ দশমিক ৬২ শতাংশ) এবং শিশু ৭৮ (১৩ দশমিক ২৬ শতাংশ)। এছাড়া ২১৮টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২২৯ জন, যা মোট নিহতের ৩৮ দশমিক ৯৪ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৩৬ দশমিক ৭৬ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ১১৬ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ১৯ দশমিক ৭২ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৭৪ জন, অর্থাৎ ১২ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
দুর্ঘটনা সংঘটিত সড়কের বিষয়ে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ২১৩টি (৩৫ দশমিক ৯১ শতাংশ) জাতীয় মহাসড়কে, ২৩৪টি (৩৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ) আঞ্চলিক সড়কে, ৭৬টি (১২ দশমিক ৮১ শতাংশ) গ্রামীণ সড়কে, ৬১টি (১০ দশমিক ২৮ শতাংশ) শহরের সড়কে এবং ৯টি (১ দশমিক ৫১ শতাংশ) অন্যান্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।
এদিকে ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি ১৭৩টি দুর্ঘটনায় ১৫৪ জন নিহত হয়েছেন। রংপুর বিভাগে সবচেয়ে কম ৩১টি দুর্ঘটনায় ৩২ জন নিহত হয়েছেন। একক জেলা হিসেবে চট্টগ্রাম জেলায় ৩৫টি দুর্ঘটনায় ৪৬ জন নিহত হয়েছে। সবচেয়ে কম নীলফামারী জেলায়। এই জেলায় কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটলেও প্রাণহানি ঘটেনি। রাজধানী ঢাকায় ৩৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৯ জন নিহত এবং ২৭ জন আহত হয়েছে।
দুর্ঘটনাগুলো পর্যালোচনা করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন বলছে, অতিরিক্ত গতির কারণে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অধিকাংশ দুর্ঘটনা ঘটছে। এই গতিনিয়ন্ত্রণে প্রযুক্তির মাধ্যমে নজরদারি এবং চালকদের মোটিভেশনাল প্রশিক্ষণ দরকার। যানবাহনের বেপরোয়া গতি এবং পথচারীদের অসচেতনতার কারণে দুর্ঘটনা বাড়ছে। এ জন্য সরকারি উদ্যোগে গণমাধ্যম এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জীবনমুখী সচেতনতামূলক প্রচারণা চালাতে হবে।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন মনে করছে, পেশাগত সুযোগ-সুবিধা বিশেষ করে, নিয়োগপত্র, বেতন ও কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট না থাকার যানবাহনের অধিকাংশ চালক শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তারা সব সময় অস্বাভাবিক আচরণ করেন এবং বেপরোয়াভাবে যানবাহন চালান। ফলে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত হন। তাই, সড়ক দুর্ঘটনা রোধ করতে হলে পরিবহন শ্রমিকদের পেশাগত সুযোগ-সুবিধা এবং সড়ক পরিবহন নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এপ্রিল মাসে সড়কে ঘটে যাওয়া ৫৯৩টি দুর্ঘটনায় ৫৮৮ জন নিহত হয়েছেন এবং আহতের সংখ্যা ১১২৪ জন। এ হিসাব অনুযায়ী এপ্রিলে প্রতিদিন গড়ে নিহতের সংখ্যা ১৯ দশমিক ৬ জন। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংগঠনটি বলছে, সড়কে প্রাণহানি কমার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
আজ রোববার সংগঠনটি এপ্রিল মাসের দুর্ঘটনার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে ৯টি জাতীয় দৈনিক,৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে সড়ক দুর্ঘটনার তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
দুর্ঘটনার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এপ্রিল মাসে দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের মধ্যে নারী ৮৬ (১৪ দশমিক ৬২ শতাংশ) এবং শিশু ৭৮ (১৩ দশমিক ২৬ শতাংশ)। এছাড়া ২১৮টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২২৯ জন, যা মোট নিহতের ৩৮ দশমিক ৯৪ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৩৬ দশমিক ৭৬ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ১১৬ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ১৯ দশমিক ৭২ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৭৪ জন, অর্থাৎ ১২ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
দুর্ঘটনা সংঘটিত সড়কের বিষয়ে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ২১৩টি (৩৫ দশমিক ৯১ শতাংশ) জাতীয় মহাসড়কে, ২৩৪টি (৩৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ) আঞ্চলিক সড়কে, ৭৬টি (১২ দশমিক ৮১ শতাংশ) গ্রামীণ সড়কে, ৬১টি (১০ দশমিক ২৮ শতাংশ) শহরের সড়কে এবং ৯টি (১ দশমিক ৫১ শতাংশ) অন্যান্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।
এদিকে ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি ১৭৩টি দুর্ঘটনায় ১৫৪ জন নিহত হয়েছেন। রংপুর বিভাগে সবচেয়ে কম ৩১টি দুর্ঘটনায় ৩২ জন নিহত হয়েছেন। একক জেলা হিসেবে চট্টগ্রাম জেলায় ৩৫টি দুর্ঘটনায় ৪৬ জন নিহত হয়েছে। সবচেয়ে কম নীলফামারী জেলায়। এই জেলায় কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটলেও প্রাণহানি ঘটেনি। রাজধানী ঢাকায় ৩৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৯ জন নিহত এবং ২৭ জন আহত হয়েছে।
দুর্ঘটনাগুলো পর্যালোচনা করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন বলছে, অতিরিক্ত গতির কারণে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অধিকাংশ দুর্ঘটনা ঘটছে। এই গতিনিয়ন্ত্রণে প্রযুক্তির মাধ্যমে নজরদারি এবং চালকদের মোটিভেশনাল প্রশিক্ষণ দরকার। যানবাহনের বেপরোয়া গতি এবং পথচারীদের অসচেতনতার কারণে দুর্ঘটনা বাড়ছে। এ জন্য সরকারি উদ্যোগে গণমাধ্যম এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জীবনমুখী সচেতনতামূলক প্রচারণা চালাতে হবে।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন মনে করছে, পেশাগত সুযোগ-সুবিধা বিশেষ করে, নিয়োগপত্র, বেতন ও কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট না থাকার যানবাহনের অধিকাংশ চালক শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তারা সব সময় অস্বাভাবিক আচরণ করেন এবং বেপরোয়াভাবে যানবাহন চালান। ফলে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত হন। তাই, সড়ক দুর্ঘটনা রোধ করতে হলে পরিবহন শ্রমিকদের পেশাগত সুযোগ-সুবিধা এবং সড়ক পরিবহন নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।

এপ্রিল মাসে সড়কে ঘটে যাওয়া ৫৯৩টি দুর্ঘটনায় ৫৮৮ জন নিহত হয়েছেন এবং আহতের সংখ্যা ১১২৪ জন। এ হিসাব অনুযায়ী এপ্রিলে প্রতিদিন গড়ে নিহতের সংখ্যা ১৯ দশমিক ৬ জন। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংগঠনটি বলছে, সড়কে প্রাণহানি কমার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
আজ রোববার সংগঠনটি এপ্রিল মাসের দুর্ঘটনার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে ৯টি জাতীয় দৈনিক,৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে সড়ক দুর্ঘটনার তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
দুর্ঘটনার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এপ্রিল মাসে দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের মধ্যে নারী ৮৬ (১৪ দশমিক ৬২ শতাংশ) এবং শিশু ৭৮ (১৩ দশমিক ২৬ শতাংশ)। এছাড়া ২১৮টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ২২৯ জন, যা মোট নিহতের ৩৮ দশমিক ৯৪ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৩৬ দশমিক ৭৬ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ১১৬ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ১৯ দশমিক ৭২ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৭৪ জন, অর্থাৎ ১২ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
দুর্ঘটনা সংঘটিত সড়কের বিষয়ে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ২১৩টি (৩৫ দশমিক ৯১ শতাংশ) জাতীয় মহাসড়কে, ২৩৪টি (৩৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ) আঞ্চলিক সড়কে, ৭৬টি (১২ দশমিক ৮১ শতাংশ) গ্রামীণ সড়কে, ৬১টি (১০ দশমিক ২৮ শতাংশ) শহরের সড়কে এবং ৯টি (১ দশমিক ৫১ শতাংশ) অন্যান্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।
এদিকে ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি ১৭৩টি দুর্ঘটনায় ১৫৪ জন নিহত হয়েছেন। রংপুর বিভাগে সবচেয়ে কম ৩১টি দুর্ঘটনায় ৩২ জন নিহত হয়েছেন। একক জেলা হিসেবে চট্টগ্রাম জেলায় ৩৫টি দুর্ঘটনায় ৪৬ জন নিহত হয়েছে। সবচেয়ে কম নীলফামারী জেলায়। এই জেলায় কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটলেও প্রাণহানি ঘটেনি। রাজধানী ঢাকায় ৩৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৯ জন নিহত এবং ২৭ জন আহত হয়েছে।
দুর্ঘটনাগুলো পর্যালোচনা করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন বলছে, অতিরিক্ত গতির কারণে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অধিকাংশ দুর্ঘটনা ঘটছে। এই গতিনিয়ন্ত্রণে প্রযুক্তির মাধ্যমে নজরদারি এবং চালকদের মোটিভেশনাল প্রশিক্ষণ দরকার। যানবাহনের বেপরোয়া গতি এবং পথচারীদের অসচেতনতার কারণে দুর্ঘটনা বাড়ছে। এ জন্য সরকারি উদ্যোগে গণমাধ্যম এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জীবনমুখী সচেতনতামূলক প্রচারণা চালাতে হবে।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন মনে করছে, পেশাগত সুযোগ-সুবিধা বিশেষ করে, নিয়োগপত্র, বেতন ও কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট না থাকার যানবাহনের অধিকাংশ চালক শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তারা সব সময় অস্বাভাবিক আচরণ করেন এবং বেপরোয়াভাবে যানবাহন চালান। ফলে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত হন। তাই, সড়ক দুর্ঘটনা রোধ করতে হলে পরিবহন শ্রমিকদের পেশাগত সুযোগ-সুবিধা এবং সড়ক পরিবহন নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে হবে।

দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
১৪ মিনিট আগে
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
৪৩ মিনিট আগে
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী বছর ২০২৬ সালে সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি, যার মধ্যে ১১ দিনই পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিং করে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সাবেক সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মনির হোসেনের নামে থাকা দুটি নৌযান জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ নির্দেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
নৌযান দুটি হচ্ছে এমডি সেইলর-১ ও এমডি সেইলর-২; যার মূল্য ১০ কোটি টাকা দেখানো হয়েছে।
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
তিনি নিজ নামে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলে ৩১ কোটি ৩১ লাখ ৭০ হাজার ৮৩৪ টাকা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তরের মাধ্যমে সন্দেহজনক অসংখ্য লেনদেন করেন।
এই অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১), মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করায় মনির হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
আসামি তাঁর সম্পত্তি অন্যত্র বিক্রি, হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন বলে গোপন সূত্রে জানা গেছে। মামলা নিষ্পত্তির আগে এসব সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে রাষ্ট্রের সমূহ ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তাই এসব সম্পদ জব্দ একান্ত প্রয়োজন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সাবেক সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) মনির হোসেনের নামে থাকা দুটি নৌযান জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ নির্দেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
নৌযান দুটি হচ্ছে এমডি সেইলর-১ ও এমডি সেইলর-২; যার মূল্য ১০ কোটি টাকা দেখানো হয়েছে।
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
তিনি নিজ নামে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খুলে ৩১ কোটি ৩১ লাখ ৭০ হাজার ৮৩৪ টাকা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তরের মাধ্যমে সন্দেহজনক অসংখ্য লেনদেন করেন।
এই অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১), মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করায় মনির হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়।
আসামি তাঁর সম্পত্তি অন্যত্র বিক্রি, হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন বলে গোপন সূত্রে জানা গেছে। মামলা নিষ্পত্তির আগে এসব সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে রাষ্ট্রের সমূহ ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তাই এসব সম্পদ জব্দ একান্ত প্রয়োজন।

এপ্রিল মাসে সড়কে ঘটে যাওয়া ৫৯৩টি দুর্ঘটনায় ৫৮৮ জন নিহত হয়েছেন এবং আহতের সংখ্যা ১১২৪ জন। এ হিসাব অনুযায়ী এপ্রিলে প্রতিদিন গড়ে নিহতের সংখ্যা ১৯ দশমিক ৬ জন। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংগঠনটি বলছে, সড়কে প্রাণহানি কমার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
১১ মে ২০২৫
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
৪৩ মিনিট আগে
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী বছর ২০২৬ সালে সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি, যার মধ্যে ১১ দিনই পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিং করে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জেমকন গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কাজী আনিস আহমেদের ৭ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক ও ১০৭ কোটি টাকার হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
আর অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ৩৯টি বিও হিসাবের ৮৪ কোটি ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮২৫ টাকা। এ ছাড়া রয়েছে ২০টি ব্যাংক হিসাবের ২২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।
কাজী আনিস আহমেদের এসব সম্পদ ক্রোক ও অবরুদ্ধের নির্দেশ চেয়ে আদালতের কাছে করা আবেদনে দুদকের সহকারী পরিচালক আল-আমিন বলেন, জেমকন গ্রুপের সিইও আসামি কাজী আনিস আহমেদ অবৈধভাবে বিপুল অর্থ ও সম্পদের মালিক হয়েছেন। তিনি জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৮০ কোটি ৩৫ লাখ ৭০ হাজার ৮৯৫ টাকার সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রেখেছেন। এই অপরাধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারায় গত ১৯ সেপ্টেম্বর মামলা করে দুদক।
আবেদনে বলা হয়, কাজী আনিস আহমেদ নিজের, যৌথ ও তাঁর প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে পরিচালিত ২০টি হিসাবে ৪০ কোটি ৬৯ লাখ ১৭ হাজার ৬৫১ টাকা জমা ও ৩৮ কোটি ৪৫ লাখ ৩০ হাজার ৩০৪ টাকা উত্তোলন করেছেন, যা তিনি তাঁর ব্যবসায় যে পরিমাণ মূলধন বিনিয়োগ করেছেন, তার তুলনায় অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক মর্মে প্রতীয়মান হয়। মানি লন্ডারিং আইনেও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
মামলার তদন্তকালে কাজী আনিসের স্থাবর ও অস্থাবর যেসব সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে, তা ক্রোক ও অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন। কারণ, দুদক বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে, এসব সম্পদ তিনি বিক্রি, হস্তান্তর ও স্থানান্তর করতে পারেন। যদি তা হয়, তাহলে মামলার তদন্তে ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে এবং অবৈধ সম্পদ তিনি অন্যত্র সরিয়ে ফেললে রাষ্ট্রের ক্ষতি হবে।
একই তদন্ত কর্মকর্তা আজ কাজী আনিসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন করলে আদালত সেই আবেদনও মঞ্জুর করেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জেমকন গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) কাজী আনিস আহমেদের ৭ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক ও ১০৭ কোটি টাকার হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তাঁর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
আর অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ৩৯টি বিও হিসাবের ৮৪ কোটি ৮৯ লাখ ৮২ হাজার ৮২৫ টাকা। এ ছাড়া রয়েছে ২০টি ব্যাংক হিসাবের ২২ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।
কাজী আনিস আহমেদের এসব সম্পদ ক্রোক ও অবরুদ্ধের নির্দেশ চেয়ে আদালতের কাছে করা আবেদনে দুদকের সহকারী পরিচালক আল-আমিন বলেন, জেমকন গ্রুপের সিইও আসামি কাজী আনিস আহমেদ অবৈধভাবে বিপুল অর্থ ও সম্পদের মালিক হয়েছেন। তিনি জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৮০ কোটি ৩৫ লাখ ৭০ হাজার ৮৯৫ টাকার সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রেখেছেন। এই অপরাধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারায় গত ১৯ সেপ্টেম্বর মামলা করে দুদক।
আবেদনে বলা হয়, কাজী আনিস আহমেদ নিজের, যৌথ ও তাঁর প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে পরিচালিত ২০টি হিসাবে ৪০ কোটি ৬৯ লাখ ১৭ হাজার ৬৫১ টাকা জমা ও ৩৮ কোটি ৪৫ লাখ ৩০ হাজার ৩০৪ টাকা উত্তোলন করেছেন, যা তিনি তাঁর ব্যবসায় যে পরিমাণ মূলধন বিনিয়োগ করেছেন, তার তুলনায় অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক মর্মে প্রতীয়মান হয়। মানি লন্ডারিং আইনেও তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
মামলার তদন্তকালে কাজী আনিসের স্থাবর ও অস্থাবর যেসব সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে, তা ক্রোক ও অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন। কারণ, দুদক বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে, এসব সম্পদ তিনি বিক্রি, হস্তান্তর ও স্থানান্তর করতে পারেন। যদি তা হয়, তাহলে মামলার তদন্তে ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে এবং অবৈধ সম্পদ তিনি অন্যত্র সরিয়ে ফেললে রাষ্ট্রের ক্ষতি হবে।
একই তদন্ত কর্মকর্তা আজ কাজী আনিসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন করলে আদালত সেই আবেদনও মঞ্জুর করেন।

এপ্রিল মাসে সড়কে ঘটে যাওয়া ৫৯৩টি দুর্ঘটনায় ৫৮৮ জন নিহত হয়েছেন এবং আহতের সংখ্যা ১১২৪ জন। এ হিসাব অনুযায়ী এপ্রিলে প্রতিদিন গড়ে নিহতের সংখ্যা ১৯ দশমিক ৬ জন। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংগঠনটি বলছে, সড়কে প্রাণহানি কমার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
১১ মে ২০২৫
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
১৪ মিনিট আগে
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী বছর ২০২৬ সালে সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি, যার মধ্যে ১১ দিনই পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিং করে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গ্রাহকদের ৮৫৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় এক্সিম ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
গ্রাহকদের শত শত কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় আজ বিকেলে ফিরোজ হোসেনকে আদালতে হাজির করে দুদক।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
অন্যদিকে ফিরোজের আইনজীবী জামিন চেয়ে আবেদন করেন। দুদকের বিশেষ পিপি দেলোয়ার জাহান রুমি তাঁর জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে আজ দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচা থেকে দুদকের সহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজের নেতৃত্বে একটি দল সাবেক এমডিকে গ্রেপ্তার করে।
এক্সিম ব্যাংকের ৮৫৭ কোটি ৯৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে গত ১৭ আগস্ট ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার ও এমডি ফিরোজ হোসেনসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।
ওকে: জসীম
জাতীয়
ট্যাগ: এক্সিম ব্যাংক, এমডি, কারাগার, আদালত, টাকা আত্মসাৎ, দুদক
মেটা:
ছবি: Firoz (national)
ক্যাপশন:
পজিশন: ৫

গ্রাহকদের ৮৫৭ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় এক্সিম ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
গ্রাহকদের শত শত কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় আজ বিকেলে ফিরোজ হোসেনকে আদালতে হাজির করে দুদক।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহজাহান মিরাজ তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আসামিকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
অন্যদিকে ফিরোজের আইনজীবী জামিন চেয়ে আবেদন করেন। দুদকের বিশেষ পিপি দেলোয়ার জাহান রুমি তাঁর জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক তাঁর জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এর আগে আজ দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচা থেকে দুদকের সহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজের নেতৃত্বে একটি দল সাবেক এমডিকে গ্রেপ্তার করে।
এক্সিম ব্যাংকের ৮৫৭ কোটি ৯৩ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে গত ১৭ আগস্ট ব্যাংকটির সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার ও এমডি ফিরোজ হোসেনসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।
ওকে: জসীম
জাতীয়
ট্যাগ: এক্সিম ব্যাংক, এমডি, কারাগার, আদালত, টাকা আত্মসাৎ, দুদক
মেটা:
ছবি: Firoz (national)
ক্যাপশন:
পজিশন: ৫

এপ্রিল মাসে সড়কে ঘটে যাওয়া ৫৯৩টি দুর্ঘটনায় ৫৮৮ জন নিহত হয়েছেন এবং আহতের সংখ্যা ১১২৪ জন। এ হিসাব অনুযায়ী এপ্রিলে প্রতিদিন গড়ে নিহতের সংখ্যা ১৯ দশমিক ৬ জন। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংগঠনটি বলছে, সড়কে প্রাণহানি কমার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
১১ মে ২০২৫
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
১৪ মিনিট আগে
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
৪৩ মিনিট আগে
আগামী বছর ২০২৬ সালে সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি, যার মধ্যে ১১ দিনই পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন। রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিং করে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী বছর ২০২৬ সালে সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি, যার মধ্যে ১১ দিনই পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন।
আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক। সেখানেই ছুটির তালিকা অনুমোদন করা হয়। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিং করে বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, আগামী বছর নির্বাহী আদেশে এবং সাধারণ ছুটি মিলিয়ে মোট ছুটি ২৮ দিন। যার মধ্যে ১১ দিন শুক্র ও শনিবার পড়েছে। মূল ছুটি ১৭ দিন।

আগামী বছর ২০২৬ সালে সরকারি ছুটির তালিকা অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ। সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি, যার মধ্যে ১১ দিনই পড়েছে সাপ্তাহিক ছুটির দিন।
আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক। সেখানেই ছুটির তালিকা অনুমোদন করা হয়। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিং করে বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, আগামী বছর নির্বাহী আদেশে এবং সাধারণ ছুটি মিলিয়ে মোট ছুটি ২৮ দিন। যার মধ্যে ১১ দিন শুক্র ও শনিবার পড়েছে। মূল ছুটি ১৭ দিন।

এপ্রিল মাসে সড়কে ঘটে যাওয়া ৫৯৩টি দুর্ঘটনায় ৫৮৮ জন নিহত হয়েছেন এবং আহতের সংখ্যা ১১২৪ জন। এ হিসাব অনুযায়ী এপ্রিলে প্রতিদিন গড়ে নিহতের সংখ্যা ১৯ দশমিক ৬ জন। রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংগঠনটি বলছে, সড়কে প্রাণহানি কমার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।
১১ মে ২০২৫
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. নাছরুল্লাহ হোসাইন সাবেক এপিএসের নৌযান জব্দের আবেদনে বলেন, আসামি মনির হোসেন ১৮ কোটি ৮২ লাখ ৫৬ হাজার ১৪২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে নিজের ভোগদখলে রেখেছেন।
১৪ মিনিট আগে
কাজী আনিস আহমেদের ক্রোক হওয়া স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় ৪৯ দশমিক ৪৩ একর জমি ও গুলশানের একটি প্লট। এসব সম্পদের দাম ৭ কোটি ২০ লাখ ৭২ হাজার ৮৪৬ টাকা।
৪৩ মিনিট আগে
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগে