নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের প্রতিটি মানুষের খাদ্য, চিকিৎসা, বাসস্থান ও উন্নত জীবন ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লক্ষ্য জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের ফসল প্রতিটি মানুষের ঘরে পৌঁছাবে। দেশের প্রতিটি মানুষ খাদ্য, চিকিৎসা, বাসস্থান ও উন্নত জীবন পাবে। এটাই ছিল জাতির পিতার লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য বাস্তবায়নে আমরা অনেক দুর এগিয়ে গেছি।
আজ সোমবার বঙ্গবন্ধু অ্যাওয়ার্ড ফর ডিপ্লোম্যাটিক এক্সিলেন্স পুরস্কার-২০২০ প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হন। বাংলাদেশে নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাবেক রাষ্ট্রদূত সাইদ মোহাম্মদ আল মেহরি ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল মো. খুরশেদ আলম (অব:) এবার পদক পান। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন এ পদক তুলে দেন।
শেখ হাসিনা বলেন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি পেয়েছি। এটাই আমাদের বড় অর্জন। আমরা বাংলাদেশকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। জাতিসংঘ ঘোষিত এসডিজি আমরা অর্জন করব ২০৩০ সালে মধ্যে। পাশাপাশি আমাদের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধিশালী দেশ।
তিনি বলেন, জাতির পিতার নেতৃত্বে আমরা বাংলাদেশ স্বাধীন করেছি। তাঁর লক্ষ্য ও আদর্শ ছিল সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়। আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর থেকে এই নীতি অনুসরণ করে যাচ্ছি। আমাদের সরকারের আমলে দেশের আর্থসামাজিক খাতে যেমন উন্নয়ন হচ্ছে। ঠিক তেমনি প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে যাচ্ছি। তা ছাড়া আমরা সমগ্র বিশ্বব্যাপী জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে অবদান রেখে যাচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারের নির্যাতনে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আমরা আশ্রয় দিয়েছি। আমি আশা করি বিশ্বের সকল মানুষের শান্তি ও মানবাধিকার যেন রক্ষা পায়। এ ক্ষেত্রে আমরা সকলের সহযোগিতা কামনা করি।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ সমৃদ্ধ ও উন্নতির পথে এগিয়ে যাচ্ছে। সেই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আওয়ামী লীগ কাজ করে যাচ্ছে। এটা আমাদের নীতি ও আদর্শ। জাতির পিতা আমাদের যে আদর্শ ও সংবিধান দিয়ে গেছেন। সেখানে আমাদের যে চার মূলনীতি জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা। সেই নীতি মেনেই দেশের উন্নয়নে ব্যাপক কাজ করে যাচ্ছি।
বাংলাদেশের দরিদ্র মানুষকে আর দরিদ্র থাকতে দেব না মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, দেশের মানুষ ক্ষুধা ও দারিদ্র্য মুক্ত হবে। উন্নত, সমৃদ্ধ জীবন পাবে। জাতির পিতার সেই পদক্ষেপ আমরা নিচ্ছি। আদর্শ ধারণ করছি। স্বাধীনতার লক্ষ্য ও আদর্শ অর্জন করার জন্য আমরা ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দুইটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার জন্মদিনে কোন বই কিংবা আমার কোন চাওয়া পাওয়া নাই। আমি কিছুই চাই না। আমার জন্য কিছু করা হোক এটাও আমার কামনা না। কারণ আমি জাতির পিতার আদর্শ বুকে ধারণ করে দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাবার লক্ষ্য নিয়েই কাজ করেছি। আমার কোন চাওয়া পাওয়া নেই। কারণ আমিতো আমার বাবা, মা, ভাই সব হারিয়েছি।
তিনি বলেন, আমি একটাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি যত কষ্ট, আঘাত, বাঁধা আসুক না কেন। যে স্বপ্ন নিয়ে আমার বাবা এই দেশ স্বাধীন করেছে। তাঁর সেই স্বপ্ন পূরণ করতেই হবে। বাংলাদেশ হবে ক্ষুধা ও দারিদ্র্য মুক্ত। দারিদ্র্য ও মঙ্গা বলতে দেশে কিছু থাকবে না। দেশের প্রতিটি মানুষ সুন্দরভাবে বাঁচবে এবং উন্নত জীবন পাবে। সেটাই আমার লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য স্থির রেখেই আমার পথ চলা। আজকে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ। ইনশাআল্লাহ একদিন উন্নত দেশ হিসাবে বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।
তিনি বলেন, জাতির পিতা ১৯৭৪ সালে মেরিটাইম বাউন্ডারি নিয়ে আইন করে যান। মিয়ানমারে সঙ্গে আলোচনা করে সমুদ্রসীমা নিয়ে কিছু সিদ্ধান্ত দিয়ে যান। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের পরে সরকারগুলো এসেছিল। তাঁরা এই ব্যাপারে কোন উদ্যোগ গ্রহণ করেন নাই।
১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পরে সমুদ্রসীমা বাস্তবায়নের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল জানিয়ে সরকার প্রধান বলেন, আমরা আনক্লজ সই করি। দ্বিতীয়বার (২০০৯) সরকারের আসার পরে আমাদের প্রচেষ্টা এই সমস্যা সমাধানের। ঠিক যেভাবে ভারতের সঙ্গে আমরা সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন করেছি। যেটা মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি। সেই সঙ্গে সঙ্গে মেরিটাইম বাউন্ডারি নিয়েও উদ্যোগ গ্রহণ করি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বন্ধুত্ব রেখেও আমরা মেরিটাইম বাউন্ডারি সমস্যার সমাধান করেছি। এটা আমাদের কূটনৈতিক সাফল্য। তাই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানাই।
পদক বিজয়ী দুজনকে অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি বিশ্বাস করি, প্রতি বছর এই পদক প্রদানের মাধ্যমে আমাদের কূটনীতিকগণ নিজ নিজ অবস্থান থেকে পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনে অনুপ্রাণিত হবেন। পাশাপাশি, আমাদের বন্ধুপ্রতিম দেশগুলোর কূটনীতিকগণও তাঁদের স্ব-স্ব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক নতুন শিখরে উন্নীত করতে উৎসাহিত হবেন।
তিনি বলেন, আমরা চাই সকলের সঙ্গে আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক অটুট থাকুক। আমাদের আর্থসামাজিক উন্নতির মাধ্যমে বাংলাদেশ এগিয়ে যাক। বাংলাদেশ হবে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা যেখানে ক্ষুধা ও দারিদ্র্য থাকবে না। মানুষের দুঃখ, কষ্ট দূর হবে। উন্নত জীবন পাবে। সেটাই আমাদের লক্ষ্য।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য আমির হোসেন আমু, কার্যনির্বাহী সদস্য আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম।
দেশের প্রতিটি মানুষের খাদ্য, চিকিৎসা, বাসস্থান ও উন্নত জীবন ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লক্ষ্য জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের ফসল প্রতিটি মানুষের ঘরে পৌঁছাবে। দেশের প্রতিটি মানুষ খাদ্য, চিকিৎসা, বাসস্থান ও উন্নত জীবন পাবে। এটাই ছিল জাতির পিতার লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য বাস্তবায়নে আমরা অনেক দুর এগিয়ে গেছি।
আজ সোমবার বঙ্গবন্ধু অ্যাওয়ার্ড ফর ডিপ্লোম্যাটিক এক্সিলেন্স পুরস্কার-২০২০ প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হন। বাংলাদেশে নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাবেক রাষ্ট্রদূত সাইদ মোহাম্মদ আল মেহরি ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল মো. খুরশেদ আলম (অব:) এবার পদক পান। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন এ পদক তুলে দেন।
শেখ হাসিনা বলেন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি পেয়েছি। এটাই আমাদের বড় অর্জন। আমরা বাংলাদেশকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। জাতিসংঘ ঘোষিত এসডিজি আমরা অর্জন করব ২০৩০ সালে মধ্যে। পাশাপাশি আমাদের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধিশালী দেশ।
তিনি বলেন, জাতির পিতার নেতৃত্বে আমরা বাংলাদেশ স্বাধীন করেছি। তাঁর লক্ষ্য ও আদর্শ ছিল সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়। আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর থেকে এই নীতি অনুসরণ করে যাচ্ছি। আমাদের সরকারের আমলে দেশের আর্থসামাজিক খাতে যেমন উন্নয়ন হচ্ছে। ঠিক তেমনি প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে যাচ্ছি। তা ছাড়া আমরা সমগ্র বিশ্বব্যাপী জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে অবদান রেখে যাচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারের নির্যাতনে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আমরা আশ্রয় দিয়েছি। আমি আশা করি বিশ্বের সকল মানুষের শান্তি ও মানবাধিকার যেন রক্ষা পায়। এ ক্ষেত্রে আমরা সকলের সহযোগিতা কামনা করি।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ সমৃদ্ধ ও উন্নতির পথে এগিয়ে যাচ্ছে। সেই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আওয়ামী লীগ কাজ করে যাচ্ছে। এটা আমাদের নীতি ও আদর্শ। জাতির পিতা আমাদের যে আদর্শ ও সংবিধান দিয়ে গেছেন। সেখানে আমাদের যে চার মূলনীতি জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা। সেই নীতি মেনেই দেশের উন্নয়নে ব্যাপক কাজ করে যাচ্ছি।
বাংলাদেশের দরিদ্র মানুষকে আর দরিদ্র থাকতে দেব না মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, দেশের মানুষ ক্ষুধা ও দারিদ্র্য মুক্ত হবে। উন্নত, সমৃদ্ধ জীবন পাবে। জাতির পিতার সেই পদক্ষেপ আমরা নিচ্ছি। আদর্শ ধারণ করছি। স্বাধীনতার লক্ষ্য ও আদর্শ অর্জন করার জন্য আমরা ব্যাপক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দুইটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার জন্মদিনে কোন বই কিংবা আমার কোন চাওয়া পাওয়া নাই। আমি কিছুই চাই না। আমার জন্য কিছু করা হোক এটাও আমার কামনা না। কারণ আমি জাতির পিতার আদর্শ বুকে ধারণ করে দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাবার লক্ষ্য নিয়েই কাজ করেছি। আমার কোন চাওয়া পাওয়া নেই। কারণ আমিতো আমার বাবা, মা, ভাই সব হারিয়েছি।
তিনি বলেন, আমি একটাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি যত কষ্ট, আঘাত, বাঁধা আসুক না কেন। যে স্বপ্ন নিয়ে আমার বাবা এই দেশ স্বাধীন করেছে। তাঁর সেই স্বপ্ন পূরণ করতেই হবে। বাংলাদেশ হবে ক্ষুধা ও দারিদ্র্য মুক্ত। দারিদ্র্য ও মঙ্গা বলতে দেশে কিছু থাকবে না। দেশের প্রতিটি মানুষ সুন্দরভাবে বাঁচবে এবং উন্নত জীবন পাবে। সেটাই আমার লক্ষ্য। সেই লক্ষ্য স্থির রেখেই আমার পথ চলা। আজকে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশ। ইনশাআল্লাহ একদিন উন্নত দেশ হিসাবে বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।
তিনি বলেন, জাতির পিতা ১৯৭৪ সালে মেরিটাইম বাউন্ডারি নিয়ে আইন করে যান। মিয়ানমারে সঙ্গে আলোচনা করে সমুদ্রসীমা নিয়ে কিছু সিদ্ধান্ত দিয়ে যান। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের পরে সরকারগুলো এসেছিল। তাঁরা এই ব্যাপারে কোন উদ্যোগ গ্রহণ করেন নাই।
১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পরে সমুদ্রসীমা বাস্তবায়নের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল জানিয়ে সরকার প্রধান বলেন, আমরা আনক্লজ সই করি। দ্বিতীয়বার (২০০৯) সরকারের আসার পরে আমাদের প্রচেষ্টা এই সমস্যা সমাধানের। ঠিক যেভাবে ভারতের সঙ্গে আমরা সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন করেছি। যেটা মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি। সেই সঙ্গে সঙ্গে মেরিটাইম বাউন্ডারি নিয়েও উদ্যোগ গ্রহণ করি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বন্ধুত্ব রেখেও আমরা মেরিটাইম বাউন্ডারি সমস্যার সমাধান করেছি। এটা আমাদের কূটনৈতিক সাফল্য। তাই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানাই।
পদক বিজয়ী দুজনকে অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি বিশ্বাস করি, প্রতি বছর এই পদক প্রদানের মাধ্যমে আমাদের কূটনীতিকগণ নিজ নিজ অবস্থান থেকে পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনে অনুপ্রাণিত হবেন। পাশাপাশি, আমাদের বন্ধুপ্রতিম দেশগুলোর কূটনীতিকগণও তাঁদের স্ব-স্ব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক নতুন শিখরে উন্নীত করতে উৎসাহিত হবেন।
তিনি বলেন, আমরা চাই সকলের সঙ্গে আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক অটুট থাকুক। আমাদের আর্থসামাজিক উন্নতির মাধ্যমে বাংলাদেশ এগিয়ে যাক। বাংলাদেশ হবে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা যেখানে ক্ষুধা ও দারিদ্র্য থাকবে না। মানুষের দুঃখ, কষ্ট দূর হবে। উন্নত জীবন পাবে। সেটাই আমাদের লক্ষ্য।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য আমির হোসেন আমু, কার্যনির্বাহী সদস্য আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম।
জুলাই অভ্যুত্থানে পুলিশের গুলিতে হতাহতের ঘটনায় সারা দেশে এ পর্যন্ত ৭৬১টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় আসামির তালিকায় পুলিশের ১ হাজার ১৬৮ সদস্যও রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে পুলিশের কয়েকজন সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) থেকে শুরু করে কনস্টেবল পদের সদস্যরা রয়েছেন। মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে গুলি চালানোর কিংবা গুলি...
৪ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালের নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের পর যে সড়ক পরিবহন আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল, তা বাস্তবায়নের পথে শুরু থেকে বাধা হয়ে দাঁড়ায় পরিবহন খাতের প্রভাবশালী মালিক-শ্রমিক সংগঠনগুলো। এখন পরিবহননেতারা আইন সংশোধনের সুপারিশ করে শাস্তি ও জরিমানার হার কমানোর প্রস্তাব দিয়েছেন। তাঁরা আইনের সব ধারা জামিনযোগ্য করার...
৪ ঘণ্টা আগেছুটি নিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের সুখবর। আগামী জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে সাপ্তাহিক দুদিন ছুটি মিলিয়ে টানা তিন দিনের ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাচ্ছেন চাকরিজীবীরা। কারণ আগামী ৬ জুলাই রোববার পবিত্র আশুরা পালিত হবে। এদিন সরকারি ছুটি। আর আগের দুদিন অর্থাৎ ৪ ও ৫ জুলাই শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি।
৮ ঘণ্টা আগেমহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, নারী ও শিশুরা পরিবার, কর্মক্ষেত্র, পাবলিক স্পেস, পাবলিক ট্রান্সপোর্ট, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অনলাইন, সাইবার স্পেসসহ বিভিন্ন মাধ্যমে নানা ধরনের সহিংসতা ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নারীর প্রতি সহিংসতার ধরনের ক্ষেত্র ও মাত্রা...
৮ ঘণ্টা আগে